অনলাইনে শিশুদের নিরাপত্তা এবং তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর সামাজিক মাধ্যমের প্রভাব নিয়ে বিশ্বব্যাপী উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। শৈশবকে নির্ঝঞ্ঝাট রাখতে এবং শিশুদের স্মার্টফোন থেকে দূরে রাখার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছেন যুক্তরাজ্যের বাবা-মায়েরা। তাঁরা চান, জীবনের গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়টিতে শেখার পাশাপাশি বাস্তব পৃথিবী উপভোগ করতে শিখুক শিশুরা।
গার্ডিয়ান জানায়, স্মার্টফোনমুক্ত শৈশব গড়ার লক্ষ্যে যুক্তরাজ্যে একটি অনলাইন গ্রুপ বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ৪ হাজারের বেশি বাবা-মা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপটিতে যুক্ত হয়ে নিজেদের সন্তানদের শৈশবকে স্মার্টফোনমুক্ত রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
‘স্মার্টফোন ফ্রি চাইল্ডহুড’ নামের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপটি তৈরি করেছেন দুই বন্ধু ক্লেয়ার ফার্নিহো ও ডেইজি গ্রিনওয়েল। এ বিষয়ে ক্লেয়ার ফার্নিহো বলেন, ‘আমার ৭ ও ৯ বছরের দুটি বাচ্চা রয়েছে। ডেইজিরও একই বয়সের বাচ্চা রয়েছে। আমরা দুজনেই শিশুদের স্মার্টফোন ব্যবহার নিয়েই অনেকটা আতঙ্কিত এবং চিন্তিত ছিলাম। আমরা চাইনি ১১ বছর বয়সেই তাদের হাতে স্মার্টফোন থাকুক; যা এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে।’
যদিও যুক্তরাজ্যের মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের পাঠ কার্যক্রমে স্মার্টফোন ব্যবহার করতে হয়। তবে ফার্নিহো ও গ্রিনওয়েল আশা করেন, তাঁদের এই পদক্ষেপ শিশুদের কমপক্ষে ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত স্মার্টফোন ব্যবহার থেকে বিরত রাখতে অভিভাবকদের উৎসাহ জোগাবে। গ্রুপটি প্রথমে বন্ধুদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও দেশব্যাপী খুব দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন বয়সী অভিভাবকেরা এতে যুক্ত হতে হতে সদস্য ৪ হাজার ৫০০ জনে এসে দাঁড়িয়েছে।
অফকম নামের এক সংস্থার জরিপে দেখা যায়, যুক্তরাজ্যের ৯১ শতাংশ শিশু ১১ বছর বয়সেই একটি স্মার্টফোন পায়। ৯ বছর বয়সীদের মধ্যে এই হার ৪৪ শতাংশ।
গ্রুপটির মাধ্যমে অভিভাবকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরির পাশাপাশি যুক্তরাজ্যে একটি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে চান তাঁরা। ফার্নিহো বলেন, ‘আমরা চাই, মাধ্যমিক পর্যায়ে বাচ্চাদের ফোন ব্যবহারের প্রথাটিই বদলে যাক। সব বাচ্চা স্কুল ছাড়ার সময় একত্র হয়ে শপথ নিক, ‘১৪ বছরের আগে কোনো স্মার্টফোন নয়।’
অনলাইনে শিশুদের নিরাপত্তা এবং তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর সামাজিক মাধ্যমের প্রভাব নিয়ে বিশ্বব্যাপী উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। শৈশবকে নির্ঝঞ্ঝাট রাখতে এবং শিশুদের স্মার্টফোন থেকে দূরে রাখার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছেন যুক্তরাজ্যের বাবা-মায়েরা। তাঁরা চান, জীবনের গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়টিতে শেখার পাশাপাশি বাস্তব পৃথিবী উপভোগ করতে শিখুক শিশুরা।
গার্ডিয়ান জানায়, স্মার্টফোনমুক্ত শৈশব গড়ার লক্ষ্যে যুক্তরাজ্যে একটি অনলাইন গ্রুপ বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ৪ হাজারের বেশি বাবা-মা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপটিতে যুক্ত হয়ে নিজেদের সন্তানদের শৈশবকে স্মার্টফোনমুক্ত রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
‘স্মার্টফোন ফ্রি চাইল্ডহুড’ নামের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপটি তৈরি করেছেন দুই বন্ধু ক্লেয়ার ফার্নিহো ও ডেইজি গ্রিনওয়েল। এ বিষয়ে ক্লেয়ার ফার্নিহো বলেন, ‘আমার ৭ ও ৯ বছরের দুটি বাচ্চা রয়েছে। ডেইজিরও একই বয়সের বাচ্চা রয়েছে। আমরা দুজনেই শিশুদের স্মার্টফোন ব্যবহার নিয়েই অনেকটা আতঙ্কিত এবং চিন্তিত ছিলাম। আমরা চাইনি ১১ বছর বয়সেই তাদের হাতে স্মার্টফোন থাকুক; যা এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে।’
যদিও যুক্তরাজ্যের মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের পাঠ কার্যক্রমে স্মার্টফোন ব্যবহার করতে হয়। তবে ফার্নিহো ও গ্রিনওয়েল আশা করেন, তাঁদের এই পদক্ষেপ শিশুদের কমপক্ষে ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত স্মার্টফোন ব্যবহার থেকে বিরত রাখতে অভিভাবকদের উৎসাহ জোগাবে। গ্রুপটি প্রথমে বন্ধুদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও দেশব্যাপী খুব দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন বয়সী অভিভাবকেরা এতে যুক্ত হতে হতে সদস্য ৪ হাজার ৫০০ জনে এসে দাঁড়িয়েছে।
অফকম নামের এক সংস্থার জরিপে দেখা যায়, যুক্তরাজ্যের ৯১ শতাংশ শিশু ১১ বছর বয়সেই একটি স্মার্টফোন পায়। ৯ বছর বয়সীদের মধ্যে এই হার ৪৪ শতাংশ।
গ্রুপটির মাধ্যমে অভিভাবকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরির পাশাপাশি যুক্তরাজ্যে একটি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে চান তাঁরা। ফার্নিহো বলেন, ‘আমরা চাই, মাধ্যমিক পর্যায়ে বাচ্চাদের ফোন ব্যবহারের প্রথাটিই বদলে যাক। সব বাচ্চা স্কুল ছাড়ার সময় একত্র হয়ে শপথ নিক, ‘১৪ বছরের আগে কোনো স্মার্টফোন নয়।’
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার একটি গ্রামে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কয়েকজন জওয়ানের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
৩১ মিনিট আগেএবার সংবাদমাধ্যমের সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার পুলিৎজার পেয়েছেন এক ফিলিস্তিনি কবি। ব্রেকিং নিউজ, অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ও লাইভ কাভারের জন্য পুরস্কার পেয়েছে নিউইয়র্ক টাইমস, ওয়াশিংটন পোস্ট ও বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
১ ঘণ্টা আগেরিপাবলিক বাংলার জনপ্রিয় উপস্থাপক ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ, যিনি তাঁর উত্তেজনাপূর্ণ, বিদ্বেষপূর্ণ এবং কখনো কখনো হাস্যকর উপস্থাপনার জন্য পরিচিত। গত ২৪ এপ্রিল তিনি সন্ধ্যার একটি অনুষ্ঠানে ধর্মনিরপেক্ষ ভারতীয়দের দেশ ছাড়তে বলেন। উত্তেজিত কণ্ঠে তিনি বলেন, ভারতের সংবিধান থেকে ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ শব্দটি মুছে ফেলতে হবে।
১১ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়ংকর অপরাধীদের আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত আলকাতরাজ কারাগার ১৯৬৩ সালেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। তবে দীর্ঘদিন ধরে এটি শুধুমাত্র পর্যটকদের জন্যই উন্মুক্ত ছিল। কিন্তু এবার পরিস্থিতি পাল্টাচ্ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে ৬২ বছর পর এটি আবারও...
১২ ঘণ্টা আগে