চাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ভারত। নিষেধাজ্ঞা আরোপের মাত্র দুদিন হলেও এরই মধ্যে এর প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে। চাল ফুরিয়ে যাবে এই আতঙ্কে সুপার শপ থেকে শুরু করে বিভিন্ন দোকানের সামনে ভিড় করেছেন আতঙ্কিত ক্রেতারা; বিশেষ করে ভারতীয় উপমহাদেশীয় ক্রেতারা। উদ্দেশ্য যত বেশি সম্ভব চাল কিনে নেওয়া। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা থেকে শুরু করে ইউরোপ হয়ে অস্ট্রেলিয়া যেখানেই ভারতীয় উপমহাদেশের লোকজন রয়েছেন কিংবা ভাত যাদের প্রধান খাবার তারাই মূলত চাল কেনার জন্য ভিড় বাড়াচ্ছেন। লোকজনের এই ভিড় নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খেতে হচ্ছে বিক্রেতাদের। কেউ কেউ তো আবার চাল বিক্রির পরিমাণ নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন।
সাধারণ মানুষের পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা ভারতীয় উপমহাদেশীয়দের মালিকানায় থাকা রেস্তোরাঁগুলোও পড়েছে বিপাকে। ভারতের চাল রপ্তানির নিষেধাজ্ঞা তাদের জন্য মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে এসেছে। তারা পর্যাপ্ত সরবরাহ পাবেন না এই ভয়ে আগে থেকেই চাল কিনে রাখতে ভিড় করছেন চাল বিক্রির দোকানগুলোতে।
অস্ট্রেলিয়ার সারে হিলসের ভারতীয় পণ্যের ব্যবসায়ী শিশির শাইমা বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে লোকজন আগের চেয়ে অন্তত দু-তিন গুণ বেশি চাল কিনছেন। ফলে আমাদের বিধিনিষেধ কিছু আরোপ করতেই হচ্ছে।’
শিশির জানালেন, তাঁরা নিয়ম করেছেন যে—কোনো ব্যক্তি একবারে ৫ কেজির বেশি চাল দেওয়া যাবে না। তবে তাতেও কাজ হচ্ছে না। শিশির বললেন, ‘আমরা যখন এক পাঁচ কেজির এক ব্যাগ চাল দিচ্ছি তখন লোক আমাদের ওপর ক্ষেপে যাচ্ছে। তাই আমাদের বাধ্য হয়েই আরও বেশি দিতে হচ্ছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের কোনো একটি এলাকার লোকজন পাগলের মতো আচরণ করছেন চাল কিনতে গিয়ে। এমন একটি ভিডিও শেয়ার করেছে ব্লুমবার্গ, তবে তারা ভিডিওটির সত্যাসত্য যাচাই করতে পারেনি। এ ছাড়া টরন্টোসহ দেশটির অন্যান্য শহরেও একই আচরণ করতে দেখা গেছে ভারতীয়দের।
চাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ভারত। নিষেধাজ্ঞা আরোপের মাত্র দুদিন হলেও এরই মধ্যে এর প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে। চাল ফুরিয়ে যাবে এই আতঙ্কে সুপার শপ থেকে শুরু করে বিভিন্ন দোকানের সামনে ভিড় করেছেন আতঙ্কিত ক্রেতারা; বিশেষ করে ভারতীয় উপমহাদেশীয় ক্রেতারা। উদ্দেশ্য যত বেশি সম্ভব চাল কিনে নেওয়া। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা থেকে শুরু করে ইউরোপ হয়ে অস্ট্রেলিয়া যেখানেই ভারতীয় উপমহাদেশের লোকজন রয়েছেন কিংবা ভাত যাদের প্রধান খাবার তারাই মূলত চাল কেনার জন্য ভিড় বাড়াচ্ছেন। লোকজনের এই ভিড় নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খেতে হচ্ছে বিক্রেতাদের। কেউ কেউ তো আবার চাল বিক্রির পরিমাণ নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন।
সাধারণ মানুষের পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা ভারতীয় উপমহাদেশীয়দের মালিকানায় থাকা রেস্তোরাঁগুলোও পড়েছে বিপাকে। ভারতের চাল রপ্তানির নিষেধাজ্ঞা তাদের জন্য মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে এসেছে। তারা পর্যাপ্ত সরবরাহ পাবেন না এই ভয়ে আগে থেকেই চাল কিনে রাখতে ভিড় করছেন চাল বিক্রির দোকানগুলোতে।
অস্ট্রেলিয়ার সারে হিলসের ভারতীয় পণ্যের ব্যবসায়ী শিশির শাইমা বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে লোকজন আগের চেয়ে অন্তত দু-তিন গুণ বেশি চাল কিনছেন। ফলে আমাদের বিধিনিষেধ কিছু আরোপ করতেই হচ্ছে।’
শিশির জানালেন, তাঁরা নিয়ম করেছেন যে—কোনো ব্যক্তি একবারে ৫ কেজির বেশি চাল দেওয়া যাবে না। তবে তাতেও কাজ হচ্ছে না। শিশির বললেন, ‘আমরা যখন এক পাঁচ কেজির এক ব্যাগ চাল দিচ্ছি তখন লোক আমাদের ওপর ক্ষেপে যাচ্ছে। তাই আমাদের বাধ্য হয়েই আরও বেশি দিতে হচ্ছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের কোনো একটি এলাকার লোকজন পাগলের মতো আচরণ করছেন চাল কিনতে গিয়ে। এমন একটি ভিডিও শেয়ার করেছে ব্লুমবার্গ, তবে তারা ভিডিওটির সত্যাসত্য যাচাই করতে পারেনি। এ ছাড়া টরন্টোসহ দেশটির অন্যান্য শহরেও একই আচরণ করতে দেখা গেছে ভারতীয়দের।
গত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
১ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৩ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে, এই অপরাধী চক্রের মূল হোতা একজন বাংলাদেশি নাগরিক। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে একজন নেপালি নাগরিক পুলিশকে জানিয়েছে কীভাবে মিথানল মিশিয়ে মদ তৈরি ও বিক্রি করা হতো। কর্তৃপক্ষ আবাসিক ও শিল্প এলাকাগুলোয় অভিযান চালিয়ে এই অবৈধ কারখানাগুলো খুঁজে বের করে।
৪ ঘণ্টা আগে