ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লুইস ইনাসিও লুলা দা সিলভার জয়ের পর পরাজিত প্রার্থী জইর বলসোনারোর সমর্থকেরা রাস্তায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে এবং সমাবেশ থেকে সামরিক বাহিনীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গত রোববার প্রায় ৫১ শতাংশ ভোট পেয়ে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন লুলা দা সিলভা। আগামী ১ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের কথা রয়েছে লুলার। কিন্তু এই নির্বাচনের ফলাফল আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো মেনে নেননি বিদায়ী প্রেসিডেন্ট বলসোনারো। তাঁর সমর্থকেরা সাও পাওলো এবং রিও ডি জেনিরোতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে এবং লুলাবিরোধী স্লোগান দিয়েছে।
সাও পাওলো সেনা ব্যারাকের প্রবেশদ্বারে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে অংশ নেওয়া ৬৫ বছর বয়সী একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী রিনাল্ডো দা সিলভা বলেছেন, ‘আশা করি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করবে। আমরা জানি, এই নির্বাচন জালিয়াতিপূর্ণ ছিল।’
রিনাল্ডো দা সিলভা আরও বলেছেন, ‘আমি আজ এই বিক্ষোভে এসেছি, কারণ আমি ব্রাজিলকে মুক্ত দেখতে চাই। আমাদের জাতির সঙ্গে সমাজতন্ত্র বিষয়টি যায় না।’
স্থানীয় অনলাইন পোর্টাল জি-ওয়ান জানিয়েছে, ব্রাজিলের রাজধানীসহ অন্তত ২৬টি রাজ্যে এ ধরনের বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্রাজিলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করা ব্রাজিলের আইনে স্বাধীন মত প্রকাশের অংশ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রের সংবিধানের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
সাবেক সেনা ক্যাপ্টেন বলসোনারো ২০১৮ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। এরপর থেকে তিনি দেশটির সামরিক বাহিনীর সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্ক গড়ে তোলেন। অন্যদিকে, লুলা ১৯৭০-এর দশকে সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে কারাবন্দী হয়েছিলেন।
পাওলো চাগাস নামের একজন অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল রয়টার্সকে বলেছেন, ‘সেনারা তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে ভালোভাবেই জানে। সংবিধান তাদের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করার অনুমতি দেয় না।’
বলসোনারোর প্রাক্তন মুখপাত্র জেনারেল ওটাভিও রেগো ব্যারোস বুধবার প্রকাশিত একটি কলামে বলেছেন, ‘নির্বাচনে পরাজিতদের ব্রাজিলের ভবিষ্যতের কথা স্বীকার করার এবং চিন্তা করার সময় এসেছে।’ যারা ব্রাজিলকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে, তাদের তিনি কঠোর সমালোচনা করেছেন এবং ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ বলেছেন।
এদিকে বিশ্বনেতারা নতুন প্রেসিডেন্ট লুলাকে বিজয়ের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন। হোয়াইট হাউস এই নির্বাচনকে ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য’ নির্বাচন বলে প্রশংসা করেছে।
রবিবারের ভোটের আগে বলসোনারো বারবার নির্বাচনে জালিয়াতি করা হবে বলে অভিযোগ করেছিলেন। ভোটের পরে বলসোনারোর সমর্থকদের একটি গ্রুপ ভোটের ফলাফলের প্রতিবাদে সোমবার ও মঙ্গলবার সারা দেশে রাস্তা অবরোধ করার হুমকি দিয়েছিল।
ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লুইস ইনাসিও লুলা দা সিলভার জয়ের পর পরাজিত প্রার্থী জইর বলসোনারোর সমর্থকেরা রাস্তায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে এবং সমাবেশ থেকে সামরিক বাহিনীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গত রোববার প্রায় ৫১ শতাংশ ভোট পেয়ে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন লুলা দা সিলভা। আগামী ১ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের কথা রয়েছে লুলার। কিন্তু এই নির্বাচনের ফলাফল আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো মেনে নেননি বিদায়ী প্রেসিডেন্ট বলসোনারো। তাঁর সমর্থকেরা সাও পাওলো এবং রিও ডি জেনিরোতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে এবং লুলাবিরোধী স্লোগান দিয়েছে।
সাও পাওলো সেনা ব্যারাকের প্রবেশদ্বারে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে অংশ নেওয়া ৬৫ বছর বয়সী একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী রিনাল্ডো দা সিলভা বলেছেন, ‘আশা করি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করবে। আমরা জানি, এই নির্বাচন জালিয়াতিপূর্ণ ছিল।’
রিনাল্ডো দা সিলভা আরও বলেছেন, ‘আমি আজ এই বিক্ষোভে এসেছি, কারণ আমি ব্রাজিলকে মুক্ত দেখতে চাই। আমাদের জাতির সঙ্গে সমাজতন্ত্র বিষয়টি যায় না।’
স্থানীয় অনলাইন পোর্টাল জি-ওয়ান জানিয়েছে, ব্রাজিলের রাজধানীসহ অন্তত ২৬টি রাজ্যে এ ধরনের বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্রাজিলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করা ব্রাজিলের আইনে স্বাধীন মত প্রকাশের অংশ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রের সংবিধানের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
সাবেক সেনা ক্যাপ্টেন বলসোনারো ২০১৮ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। এরপর থেকে তিনি দেশটির সামরিক বাহিনীর সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্ক গড়ে তোলেন। অন্যদিকে, লুলা ১৯৭০-এর দশকে সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে কারাবন্দী হয়েছিলেন।
পাওলো চাগাস নামের একজন অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল রয়টার্সকে বলেছেন, ‘সেনারা তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে ভালোভাবেই জানে। সংবিধান তাদের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করার অনুমতি দেয় না।’
বলসোনারোর প্রাক্তন মুখপাত্র জেনারেল ওটাভিও রেগো ব্যারোস বুধবার প্রকাশিত একটি কলামে বলেছেন, ‘নির্বাচনে পরাজিতদের ব্রাজিলের ভবিষ্যতের কথা স্বীকার করার এবং চিন্তা করার সময় এসেছে।’ যারা ব্রাজিলকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে, তাদের তিনি কঠোর সমালোচনা করেছেন এবং ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ বলেছেন।
এদিকে বিশ্বনেতারা নতুন প্রেসিডেন্ট লুলাকে বিজয়ের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন। হোয়াইট হাউস এই নির্বাচনকে ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য’ নির্বাচন বলে প্রশংসা করেছে।
রবিবারের ভোটের আগে বলসোনারো বারবার নির্বাচনে জালিয়াতি করা হবে বলে অভিযোগ করেছিলেন। ভোটের পরে বলসোনারোর সমর্থকদের একটি গ্রুপ ভোটের ফলাফলের প্রতিবাদে সোমবার ও মঙ্গলবার সারা দেশে রাস্তা অবরোধ করার হুমকি দিয়েছিল।
তুরস্কের প্রতিষ্ঠান সেলেবিকে দেশের বিমানবন্দরগুলোতে কার্যক্রম চালানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ভারত। এ ছাড়া জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়, জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, মৌলানা আজাদ ন্যাশনাল উর্দু ইউনিভার্সিটিসহ কয়েকটি ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয় তুরস্কের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে একাডেমিক সম্পর্ক স্থগিত...
১২ মিনিট আগেস্লোভেনিয়ায় মেলানিয়া ট্রাম্পের প্রথম ভাস্কর্যটি আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর, একই স্থানে ব্রোঞ্জের ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছিল। কিন্তু সেটিও উধাও হয়ে গেছে! এই ঘটনায় পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিগত কয়েক বছরে জাপানে বিদেশি শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েছে। বিশেষ করে ‘ইঞ্জিনিয়ার, মানবিকতা বিষয়ক বিশেষজ্ঞ, আন্তর্জাতিক সেবা’—এসব বিষয়ে দক্ষতার ভিত্তিতে ভিসার মাধ্যমে বিদেশি শ্রমিক আসছেন। গত এক দশকে এ ধরনের শ্রমিকের সংখ্যা তিন গুণ বেড়ে ৪ লাখের বেশি হয়েছে। জাপানের সংবাদ মাধ্যম এনএইচকে ওয়ার্ল্ড-এর এক
৩ ঘণ্টা আগেতুরস্কে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনায় বেশি আশা দেখছেন না যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ কূটনীতিক মার্কো রুবিও। তাঁর মতে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে সরাসরি বৈঠক না হলে অগ্রগতি সম্ভব নয়।
৬ ঘণ্টা আগে