আর্জেন্টিনার নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ডানপন্থী উদারবাদী রাজনীতিবিদ হাভিয়ের মিলেই। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়। নির্বাচিত হওয়ার পরপরই হাভিয়ের মিলেই আর্জেন্টিনায় নতুন রাজনৈতিক যুগের সূচনা করার ঘোষণা দিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
হাভিয়ের মিলেই তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী ও পেরনিস্ট অর্থনীতিতে বিশ্বাসী সাবেক অর্থমন্ত্রী সের্হিও মাসাকে বিশাল ব্যবধানে পরাজিত করেছেন। নির্বাচনে কাস্ট হওয়া মোট ভোটের মধ্যে মাসা পেয়েছেন ৪৪ শতাংশ এবং হাভিয়ের মিলেই পেয়েছেন ৫৬ শতাংশ ভোট। মূলত নানা কারণেই আর্জেন্টিনার জনগণ সাবেক প্রেসিডেন্ট আলবার্তো ফের্নান্দেজের শাসনের প্রতি বিরক্ত। মাসা ফের্নান্দেজ প্রশাসনেরই অর্থমন্ত্রী। আর তার প্রভাবই পড়েছে নির্বাচনে।
মিলেই এমন এক সময়ে আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন যখন দেশটিতে মূল্যস্ফীতি প্রায় ২০০ শতাংশ (প্রায় ১৮৫ শতাংশ), দারিদ্র্যের হার ক্রমেই বাড়ছে এবং সব মিলিয়ে দেশের অর্থনীতি একটি মন্দার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তবে নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মিলেই পরিস্থিতি পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছেন।
ফলাফল লাভের পর নতুন রাজনৈতিক যুগের সূচনার ঘোষণা দিয়ে মিলেই বলেন, ‘অবক্ষয়ের মডেল শেষ করার সময় এসেছে, পেছনে ফিরে যাওয়ার আর কোনো সুযোগ নেই।’ সমর্থকদের সামনে দেওয়া ভাষণে এ সময় মিলেই তাঁর প্রশাসনের সামনে থাকা বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের কথাও তুলে ধরেন।
নবনির্বাচিত আর্জেন্টাইন এই প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমাদের সামনে বিপুল পরিমাণ কাজ পড়ে রয়েছে। মূল্যস্ফীতি, কর্মসংস্থানের অভাব ও দারিদ্র্যসহ বিভিন্ন বিষয় মোকাবিলা করতে হবে আমাদের। পরিস্থিতি অনেক জটিল এবং এখানে হালকা চালের আধখেঁচড়া সিদ্ধান্ত গ্রহণের কোনো সুযোগ নেই।’
নির্বাচনের আগে মিলেই দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি উন্নতিকল্পে বেশ কিছু পরিকল্পনা প্রকাশ করেছিলেন। তিনি অর্থনৈতিক শক থেরাপির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে—কেন্দ্রীয় ব্যাংক বন্ধ করে দেওয়া, মুদ্রা হিসেবে পেসোকে বাতিল বা সংস্কার করা এবং সরকারি ব্যয় কমানো। তাঁর এসব প্রতিশ্রুতি অর্থনৈতিক কারণে সংক্ষুব্ধ থাকা ভোটারদের অনুরণিত করেছিল, যা তাঁর জয়ের জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।
আর্জেন্টিনার নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ডানপন্থী উদারবাদী রাজনীতিবিদ হাভিয়ের মিলেই। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়। নির্বাচিত হওয়ার পরপরই হাভিয়ের মিলেই আর্জেন্টিনায় নতুন রাজনৈতিক যুগের সূচনা করার ঘোষণা দিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
হাভিয়ের মিলেই তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী ও পেরনিস্ট অর্থনীতিতে বিশ্বাসী সাবেক অর্থমন্ত্রী সের্হিও মাসাকে বিশাল ব্যবধানে পরাজিত করেছেন। নির্বাচনে কাস্ট হওয়া মোট ভোটের মধ্যে মাসা পেয়েছেন ৪৪ শতাংশ এবং হাভিয়ের মিলেই পেয়েছেন ৫৬ শতাংশ ভোট। মূলত নানা কারণেই আর্জেন্টিনার জনগণ সাবেক প্রেসিডেন্ট আলবার্তো ফের্নান্দেজের শাসনের প্রতি বিরক্ত। মাসা ফের্নান্দেজ প্রশাসনেরই অর্থমন্ত্রী। আর তার প্রভাবই পড়েছে নির্বাচনে।
মিলেই এমন এক সময়ে আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন যখন দেশটিতে মূল্যস্ফীতি প্রায় ২০০ শতাংশ (প্রায় ১৮৫ শতাংশ), দারিদ্র্যের হার ক্রমেই বাড়ছে এবং সব মিলিয়ে দেশের অর্থনীতি একটি মন্দার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তবে নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মিলেই পরিস্থিতি পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছেন।
ফলাফল লাভের পর নতুন রাজনৈতিক যুগের সূচনার ঘোষণা দিয়ে মিলেই বলেন, ‘অবক্ষয়ের মডেল শেষ করার সময় এসেছে, পেছনে ফিরে যাওয়ার আর কোনো সুযোগ নেই।’ সমর্থকদের সামনে দেওয়া ভাষণে এ সময় মিলেই তাঁর প্রশাসনের সামনে থাকা বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের কথাও তুলে ধরেন।
নবনির্বাচিত আর্জেন্টাইন এই প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমাদের সামনে বিপুল পরিমাণ কাজ পড়ে রয়েছে। মূল্যস্ফীতি, কর্মসংস্থানের অভাব ও দারিদ্র্যসহ বিভিন্ন বিষয় মোকাবিলা করতে হবে আমাদের। পরিস্থিতি অনেক জটিল এবং এখানে হালকা চালের আধখেঁচড়া সিদ্ধান্ত গ্রহণের কোনো সুযোগ নেই।’
নির্বাচনের আগে মিলেই দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি উন্নতিকল্পে বেশ কিছু পরিকল্পনা প্রকাশ করেছিলেন। তিনি অর্থনৈতিক শক থেরাপির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে—কেন্দ্রীয় ব্যাংক বন্ধ করে দেওয়া, মুদ্রা হিসেবে পেসোকে বাতিল বা সংস্কার করা এবং সরকারি ব্যয় কমানো। তাঁর এসব প্রতিশ্রুতি অর্থনৈতিক কারণে সংক্ষুব্ধ থাকা ভোটারদের অনুরণিত করেছিল, যা তাঁর জয়ের জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৯ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
১১ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
১২ ঘণ্টা আগে