২০১১ সালে ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর থেকে আল-কায়েদার নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন আয়মান আল-জাওয়াহিরি। স্বভাবতই জাওয়াহিরির মৃত্যুতে নেতৃত্বের তীব্র সংকটের মুখোমুখি সন্ত্রাসী সংগঠনটি। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কে হবেন পরবর্তী প্রধান, তা নিয়ে নানা মহলে চলছে আলোচনা।
মিডল ইস্ট ইনস্টিটিউটের বরাতে এনডিটিভি জানায়, আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও সাবেক মিশরীয় সেনা কর্মকর্তা সাইফ আল-আদেলই সম্ভবত সংগঠনটির নেতৃত্ব দেবেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যমতে, ১৯৮০ সালে ‘মকতব আল খিদমতের’ মতো সন্ত্রাসী সংগঠনে প্রথম যুক্ত হন আদেল। ইজিপশিয়ান ইসলামিক জিহাদ সংগঠনেও ছিল তাঁর নাম। ওই সংগঠনে থাকাকালীন ওসামা বিন লাদেন ও আয়মান আল জওয়াহিরির সঙ্গে আলাপ হয় আদেলের।
সাইফ আল-আদেল একটা সময় ওসামা বিন লাদেনের নিরাপত্তাপ্রধান ছিলেন। ২০০১ সাল থেকে মার্কিন কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার (এফবিআই) মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় রয়েছেন। তাঁর সম্পর্কে তথ্য দিতে পারলে ১০ মিলিয়ন ডলার পুরস্কারের ঘোষণা দেয় এফবিআই। সংস্থার পেজে আদেল সম্পর্কে বলা হয়েছে, হত্যাকাণ্ড, মার্কিন নাগরিকদের হত্যা, যুক্তরাষ্ট্রের ভবন ও সম্পত্তি ধ্বংস এবং সামরিক সরঞ্জাম ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে তাঁকে খোঁজা হচ্ছে।
৬০ বছর বয়সী সাবেক এই মিশরীয় সেনা কর্মকর্তা অনেক আগে থেকেই মার্কিন বাহিনীর নজরে। ১৯৯৩ সালে আদেলের বয়স যখন ৩০ বছর, তখন তাঁর তত্ত্বাবধানে ‘ব্ল্যাক হক ডাউন’-এর মতো হামলার ঘটনা ঘটে, যেখানে নৃশংসভাবে ১৮ মার্কিন সেনাকে হত্যা করা হয়েছিল। আল-কায়েদায় নাম লেখানোর পর থেকে ধীরে ধীরে সংগঠনে অবস্থান গড়েন আদেল। ২০১১ সালে লাদেনের মৃত্যুর পর সংগঠনে গুরুত্ব বাড়তে থাকে তাঁর। মূলত সংগঠনের অন্যতম কৌশলী হয়ে ওঠেন তিনি।
বিভিন্ন সূত্রের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে ইরানে রয়েছেন সাইফ আল-আদেল। আর ইরানে অবস্থানই তাঁর আল-কায়েদার নেতৃত্বে বসার একমাত্র বাধা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
২০১১ সালে ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর থেকে আল-কায়েদার নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন আয়মান আল-জাওয়াহিরি। স্বভাবতই জাওয়াহিরির মৃত্যুতে নেতৃত্বের তীব্র সংকটের মুখোমুখি সন্ত্রাসী সংগঠনটি। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কে হবেন পরবর্তী প্রধান, তা নিয়ে নানা মহলে চলছে আলোচনা।
মিডল ইস্ট ইনস্টিটিউটের বরাতে এনডিটিভি জানায়, আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও সাবেক মিশরীয় সেনা কর্মকর্তা সাইফ আল-আদেলই সম্ভবত সংগঠনটির নেতৃত্ব দেবেন। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যমতে, ১৯৮০ সালে ‘মকতব আল খিদমতের’ মতো সন্ত্রাসী সংগঠনে প্রথম যুক্ত হন আদেল। ইজিপশিয়ান ইসলামিক জিহাদ সংগঠনেও ছিল তাঁর নাম। ওই সংগঠনে থাকাকালীন ওসামা বিন লাদেন ও আয়মান আল জওয়াহিরির সঙ্গে আলাপ হয় আদেলের।
সাইফ আল-আদেল একটা সময় ওসামা বিন লাদেনের নিরাপত্তাপ্রধান ছিলেন। ২০০১ সাল থেকে মার্কিন কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার (এফবিআই) মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় রয়েছেন। তাঁর সম্পর্কে তথ্য দিতে পারলে ১০ মিলিয়ন ডলার পুরস্কারের ঘোষণা দেয় এফবিআই। সংস্থার পেজে আদেল সম্পর্কে বলা হয়েছে, হত্যাকাণ্ড, মার্কিন নাগরিকদের হত্যা, যুক্তরাষ্ট্রের ভবন ও সম্পত্তি ধ্বংস এবং সামরিক সরঞ্জাম ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে তাঁকে খোঁজা হচ্ছে।
৬০ বছর বয়সী সাবেক এই মিশরীয় সেনা কর্মকর্তা অনেক আগে থেকেই মার্কিন বাহিনীর নজরে। ১৯৯৩ সালে আদেলের বয়স যখন ৩০ বছর, তখন তাঁর তত্ত্বাবধানে ‘ব্ল্যাক হক ডাউন’-এর মতো হামলার ঘটনা ঘটে, যেখানে নৃশংসভাবে ১৮ মার্কিন সেনাকে হত্যা করা হয়েছিল। আল-কায়েদায় নাম লেখানোর পর থেকে ধীরে ধীরে সংগঠনে অবস্থান গড়েন আদেল। ২০১১ সালে লাদেনের মৃত্যুর পর সংগঠনে গুরুত্ব বাড়তে থাকে তাঁর। মূলত সংগঠনের অন্যতম কৌশলী হয়ে ওঠেন তিনি।
বিভিন্ন সূত্রের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে ইরানে রয়েছেন সাইফ আল-আদেল। আর ইরানে অবস্থানই তাঁর আল-কায়েদার নেতৃত্বে বসার একমাত্র বাধা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির ওপর চাপ বাড়ছে। এরই মধ্যে এই দাবিতে দেশটির ৯টি রাজনৈতিক দলের ২২০ জন এমপি প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের কাছে একটি চিঠি লিখেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১২ মিনিট আগেইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর গোয়েন্দাদের জন্য আরবি ভাষা ও ইসলামিক জ্ঞানার্জন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মূলত ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গোয়েন্দা ব্যর্থতার পরিপ্রেক্ষিতে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) গোয়েন্দা শাখার সব সৈনিক ও কর্মকর্তার জন্য আরবি ভাষা এবং ইসলামিক স্টাডিজ প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করেছে।
৩০ মিনিট আগেঘরে-বাইরে চাপের মুখে থাকলেও লাতিন আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো ইসরায়েলে ‘এক টনও’ কয়লা রপ্তানি না করা সিদ্ধান্তের ব্যাপারে অটল। গত বৃহস্পতিবার তিনি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন। তিনি এমন এক সময়ে এই নির্দেশ দিলেন, যখন ইসরায়েলি অবরোধের কারণে গাজায় লাখো মানুষ দিনের পর দিন না খেয়ে আছে।
১ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েল আরোপিত দুর্ভিক্ষের ছবি যখন বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করছে, তখন ভারত ও ইসরায়েলের সামরিক কর্মকর্তারা সম্পর্ক আরও গভীর ও জোরদার করার অঙ্গীকার করেছেন। গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে ৫৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও অনেক আন্তর্জাতিক অধিকার সংস্থা...
২ ঘণ্টা আগে