সুদানে সেনাবাহিনী ও আধা সামরিক বাহিনীর মধ্যে চলমান সংঘাত আরও বেড়েছে। শনিবার (১৫ এপ্রিল) থেকে দুই পক্ষের লড়াইয়ে এখন পর্যন্ত প্রায় ২০০ মানুষ নিহত হয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও ১ হাজার ৮০০ জন। হতাহতদের অধিকাংশ বেসামরিক নাগরিক।
রাজধানী খার্তুমে প্রেসিডেন্টের প্রাসাদ, রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ও সেনা সদর দপ্তরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সেনাবাহিনী ও আধা সামরিক বাহিনীর মধ্যে শনিবার লড়াই শুরু হয়। সংঘাতের নেতৃত্বে রয়েছেন শীর্ষ দুই জেনারেল। চলমান এই সংঘর্ষের জন্য তাঁদের নেতৃত্বাধীন দুই বাহিনী পরস্পরকে দায়ী করছে।
২০২১ সালের অক্টোবরে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে সুদানের ক্ষমতা মূলত সামরিক জেনারেলদের হাতে। এর নেতৃত্বে রয়েছেন জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান। তাঁর অনুগত সামরিক বাহিনীর সঙ্গে লড়াই চলছে জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালুর নেতৃত্বাধীন আধা সামরিক বাহিনী আরএসএফ।
সেনাবাহিনী ও আরএসএফ বাহিনীর মধ্যে চলা সংঘর্ষের কারণে রাজধানী খার্তুমসহ সারা দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে বড় ধরনের অনিশ্চয়তা ও আতঙ্ক তৈরি হয়েছে।
এদিকে আরএসএফ সব সেনা ঘাঁটি দখল না করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দাগালু। অন্যদিকে সুদানের সামরিক বাহিনীও আরএসএফকে ধ্বংস না করা পর্যন্ত কোনো ধরনের সমঝোতা প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে।
দ্বন্দ্বের সূত্রপাত মূলত সুদানের সশস্ত্র বাহিনীতে আধা সামরিক বাহিনী আরএসএফের প্রস্তাবিত একত্রীকরণের ঘোষণার মধ্য দিয়ে। এরপর থেকেই দুই পক্ষের মধ্যে টানাপোড়েন শুরু হয়। উভয় পক্ষই নিজেদের ক্ষমতার বৈধতা দাবি করতে থাকে এবং দেশ পরিচালনায় নিজেদের অংশগ্রহণ নিশ্চিতে পদক্ষেপ নেয়। তবে সাম্প্রতিক সময়ে সুদানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান এবং আরএসএফের প্রধান জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালুর মধ্যে দূরত্ব তৈরি হওয়ায় সংকট আরও গভীর হয়, শেষ পর্যন্ত যা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে রূপ নিয়েছে।
সুদানে সেনাবাহিনী ও আধা সামরিক বাহিনীর মধ্যে চলমান সংঘাত আরও বেড়েছে। শনিবার (১৫ এপ্রিল) থেকে দুই পক্ষের লড়াইয়ে এখন পর্যন্ত প্রায় ২০০ মানুষ নিহত হয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও ১ হাজার ৮০০ জন। হতাহতদের অধিকাংশ বেসামরিক নাগরিক।
রাজধানী খার্তুমে প্রেসিডেন্টের প্রাসাদ, রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ও সেনা সদর দপ্তরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সেনাবাহিনী ও আধা সামরিক বাহিনীর মধ্যে শনিবার লড়াই শুরু হয়। সংঘাতের নেতৃত্বে রয়েছেন শীর্ষ দুই জেনারেল। চলমান এই সংঘর্ষের জন্য তাঁদের নেতৃত্বাধীন দুই বাহিনী পরস্পরকে দায়ী করছে।
২০২১ সালের অক্টোবরে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে সুদানের ক্ষমতা মূলত সামরিক জেনারেলদের হাতে। এর নেতৃত্বে রয়েছেন জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান। তাঁর অনুগত সামরিক বাহিনীর সঙ্গে লড়াই চলছে জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালুর নেতৃত্বাধীন আধা সামরিক বাহিনী আরএসএফ।
সেনাবাহিনী ও আরএসএফ বাহিনীর মধ্যে চলা সংঘর্ষের কারণে রাজধানী খার্তুমসহ সারা দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে বড় ধরনের অনিশ্চয়তা ও আতঙ্ক তৈরি হয়েছে।
এদিকে আরএসএফ সব সেনা ঘাঁটি দখল না করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দাগালু। অন্যদিকে সুদানের সামরিক বাহিনীও আরএসএফকে ধ্বংস না করা পর্যন্ত কোনো ধরনের সমঝোতা প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে।
দ্বন্দ্বের সূত্রপাত মূলত সুদানের সশস্ত্র বাহিনীতে আধা সামরিক বাহিনী আরএসএফের প্রস্তাবিত একত্রীকরণের ঘোষণার মধ্য দিয়ে। এরপর থেকেই দুই পক্ষের মধ্যে টানাপোড়েন শুরু হয়। উভয় পক্ষই নিজেদের ক্ষমতার বৈধতা দাবি করতে থাকে এবং দেশ পরিচালনায় নিজেদের অংশগ্রহণ নিশ্চিতে পদক্ষেপ নেয়। তবে সাম্প্রতিক সময়ে সুদানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান এবং আরএসএফের প্রধান জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালুর মধ্যে দূরত্ব তৈরি হওয়ায় সংকট আরও গভীর হয়, শেষ পর্যন্ত যা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে রূপ নিয়েছে।
ইসরায়েল যদি গাজায় চলমান যুদ্ধ ও মানবিক বিপর্যয় থামাতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য। এমন ঘোষণা দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে
৪১ মিনিট আগেগাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার আগ্রাসনে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ৬০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া যুদ্ধে স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত নিহত হয়েছেন অন্তত ৬০ হাজার ৩৪ জন। এ তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেরাশিয়ায় ভয়াবহ এক ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে, যার মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৮ দশমিক ৮। এই শক্তিশালী কম্পনের পর একাধিক দেশে জারি করা হয়েছে সুনামি সতর্কতা। ধারণা করা হচ্ছে, এটি সাম্প্রতিক কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প।
২ ঘণ্টা আগেআজ থেকে ৪৪ বছর আগে ১৯৮১ সালের ২৯ জুলাই সেন্ট পল’স ক্যাথেড্রালে প্রিন্স চার্লসকে (বর্তমান ব্রিটিশ রাজা) বিয়ে করেছিলেন প্রিন্সেস ডায়ানা। রাজকীয় পোশাক ও ২৫ ফুট লম্বা ট্রেন ছাপিয়ে সেদিন সবার নজর কেড়ে নেয় ডায়ানার মাথার ঝলমলে টায়রা।
১০ ঘণ্টা আগে