
জোমো কেনিয়াত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (জেকেআইএ) আফ্রিকার দেশ কেনিয়ার অন্যতম বৃহৎ বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দর পরিচালনার দায়িত্ব পেতে যাচ্ছে ভারতীয় বহুজাতিক কোম্পানি আদানি এন্টারপ্রাইজের একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান। রাষ্ট্রায়ত্ত বিমানবন্দরটি ভারতীয় এই কোম্পানি অধিগ্রহণ করার খবরে কঠোর আন্দোলনে নেমেছেন পরিবহনশ্রমিকেরা। যেখানে গত জুনেও তরুণদের নেতৃত্বে একটি আন্দোলন কঠোর হস্তে দমন করেছে কেনিয়া সরকার। সেই আন্দোলনেও আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির অভিযোগ তুলে বিমানবন্দর অভিমুখে যাত্রা করেছিলেন আন্দোলনকারীরা। পুলিশ তাঁদের প্রতিহত করে।
মুম্বাইয়ের ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ অব ইন্ডিয়ায় জমা দেওয়া নথি অনুসারে, গৌতম আদানির করপোরেট জায়ান্ট আদানি এন্টারপ্রাইজের ফ্ল্যাগশিপ কোম্পানি গত ৩০ আগস্ট কেনিয়ার ‘এয়ারপোর্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার পিএলসি (এআইপি)’ অধিগ্রহণ করেছে।
নথিতে লেখা হয়েছে, এআইপি বিমানবন্দর অধিগ্রহণ, পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ, উন্নয়ন, নকশা, নির্মাণ, হালনাগাদ এবং আধুনিকায়ন করে।
কেনিয়ার গ্লোবাল এয়ারপোর্টস অপারেটর নামের প্রতিষ্ঠানটি আবুধাবি গ্রুপের সাবসিডিয়ারি। এই গ্রুপ আদানি এন্টারপ্রাইজের সহযোগী প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটিই এখন এআইপিয়ের শেয়ার মূলধনের ১০০ শতাংশের মালিক হবে। কেনিয়ার কোম্পানি অধিগ্রহণের অংশ হিসেবে, আদানি ৬৫ লাখ ৫০ হাজার কেনিয়ান শিলিং (বাংলাদেশি টাকার প্রায় সমান) শেয়ার মূলধন ইস্যু করেছে। প্রতিটি ১ হাজার শিলিং দাম ধরে মোট ৬ হাজার ৭৫০টি শেয়ার রয়েছে।
তবে আদানি বলছে, এআইপি এখনো কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি বা তাদের রাজস্বও আসছে না। এই বক্তব্যের মধ্য দিয়েই কেনিয়ার ওই বিমানবন্দরের (জেকেআইএ) নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার ব্যাপারে আদানি আর কোনো সন্দেহ রাখেনি। যদিও সরকার বলার চেষ্টা করছে, চুক্তির শর্তে কোনো অসংগতি থাকলে তারা আগেই পর্যালোচনা করে দেখবে।
কিন্তু চুক্তির স্বচ্ছতা নিয়ে কেনিয়ার সাধারণ মানুষ এবং জেকেআইএয়ের কর্মীদের মধ্যে নানা সন্দেহ ও সংশয় তৈরি হয়েছে। শ্রমিকেরা চাকরির নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন। তাঁরা আদানির সঙ্গে চুক্তির বিরোধিতা করে গত সোমবার ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন।
৩০ বছরের জন্য জেকেআইএ পরিচালনার দায়িত্ব নিতে চলতি বছরের শুরুতে কেনিয়া বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের (কেএএ) কাছে একটি প্রস্তাব জমা দেয় আদানি। স্বপ্রণোদিত হয়েই নিজেদের মতো করে এই প্রস্তাব তৈরি করে আদানি। তাদের প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে, ৮৫ কোটি মার্কিন ডলার ব্যয়ে একটি নতুন টার্মিনাল নির্মাণ, নিজেদের অ্যাপ্রোন ও ট্যাক্সিওয়ে সিস্টেম এবং দুটি দ্রুত বহির্গমন ট্যাক্সিওয়ের উন্নয়নে ব্যয় করা হবে। এসব কাজ ২০২৯ সালের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে আশা করছে তারা।
এ ছাড়া ৯ কোটি ২০ লাখ ডলার ট্যাক্সিওয়ে ব্যবস্থার উন্নতি, আরও দুটি দ্রুত বহির্গমন ট্যাক্সিওয়ে নির্মাণ এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা, যেমন—অতিরিক্ত দূরবর্তী বিমান পার্কিং স্ট্যান্ড নির্মাণে ব্যয় করা হবে। এই পর্যায়টি ২০৩৫ সালে সম্পন্ন হবে বলে আশা করছে আদানি।
সেই সঙ্গে নতুন অবকাঠামো উন্নয়নে ৬২ কোটি ডলার খরচ করারও প্রস্তাব করেছে ভারতীয় কোম্পানিটি।
আদানি হোটেল–মোটেল, ব্যবসাকেন্দ্র এবং ভ্রমণকারী ও শহরের বাসিন্দাদের জন্য অন্যান্য সুযোগ–সুবিধা সংবলিত অবকাঠামো নির্মাণ করে শহরের উপকণ্ঠ এলাকা উন্নয়নের প্রস্তাবও করেছে।
৩০ বছরের জন্য এই চুক্তির আওতায় আদানি বিভিন্ন পরিষেবার জন্য নিজেই ফি নির্ধারণ করবে। মেয়াদ শেষে উভয় পক্ষের সমঝোতার ভিত্তিতে মূল্য নির্ধারণ করে জেকেআইএর নিয়ন্ত্রণ হস্তান্তর করবে আদানি।
আদানি অনুমান করছে, জেকেআইএ বিমানবন্দর উন্নয়নের ফলে রাজস্ব ২০২৫ সাল নাগাদ ১৬ কোটি ৩০ লাখ ডলারের উন্নীত হবে। এর মধ্যে কেনিয়ার সরকার পাবে ৪ কোটি ৭০ লাখ। আর ২০৩০ সাল নাগাদ আয় বেড়ে দাঁড়াবে ২৯ কোটি ডলার, এর মধ্যে সরকার পাবে ৫ কোটি ২০ লাখ ডলার। এভাবে ২০৫৪ সালে আয় ১২০ ডলারে উন্নীত হলে সরকার রাজস্বের ভাগ পাবে ৭ কোটি ৬০ লাখ ডলার।
জেকেআইএর বিদ্যমান টার্মিনাল ১–এ পাঁচটি অংশ রয়েছে, যার মোট বিল্ট-আপ এলাকা প্রায় ৭০ হাজার বর্গমিটার। বিমানবন্দরটিতে সস্তায় যাতায়াতের সুবিধা দেওয়া এয়ারলাইনসগুলোর জন্য ১০ হাজার বর্গমিটারের আরেকটি টার্মিনাল (টি২) রয়েছে।
আদানির প্রস্তাবে দেখা যায়, জেকেআইএ বিমানবন্দরটি ২০৫৫ সালের মধ্যে ৩ কোটি ৩০ লাখ যাত্রী এবং ১০ লাখ টন কার্গো পরিচালনা করতে পারবে। যেখানে ২০২৩ সালের শেষে প্রায় ৪০ লাখ যাত্রী এবং ৫ লাখ টন কার্গো পরিচালনা করতে পেরেছে।
কেনিয়া সরকার গত মাসে আদানির প্রস্তাবের বিষয়ে একটি বিবৃতিতে বলে, জেকেআইএ বিমানবন্দরকে বছরে ৭৫ লাখ যাত্রীর ধারণক্ষমতার বাইরে প্রসারিত করা জরুরি। এর উন্নয়নও জরুরি হয়ে পড়েছে। ছাদ ফুটো হয়ে গেছে, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জেকেআইএর আধুনিকায়নে ২০০ কোটি ডলার খরচ হতে পারে। অর্থনীতির এই কঠিন পরিস্থিতিতে সরকারের পক্ষে এই ব্যয়ভার বহন করা সম্ভব নয়।
সরকার বলছে, আদানির প্রস্তাবটি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। যদি চুক্তি হয়, তাহলে অবশ্যই কেনিয়ার জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষিত রেখেই করা হবে।
কিন্তু কেনিয়ার অ্যাভিয়েশন শ্রমিক ইউনিয়ন আশঙ্কা করছে, ভারতের আদানি এয়ারপোর্ট হোল্ডিংসের সঙ্গে চুক্তি হয়ে গেলে দেশের শ্রমিকেরা চাকরি হারাবেন। বিমানবন্দরে কেনিয়ার বাইরে থেকে শ্রমিক আনা হবে। বেআইনিভাবে বিমানবন্দর বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে বলে মনে করেন তাঁরা।
কেনিয়ার অ্যাভিয়েশন শ্রমিক ইউনিয়নের মহাসচিব মস দিয়েমা ধর্মঘটের নোটিশে উল্লেখ করেছেন, ‘একমাত্র আদানি এয়ারপোর্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের সঙ্গে সব ধরনের চুক্তি বাতিল করলে, তবেই আমরা কাজে ফেরার কথা বিবেচনা করতে পারি।’
কেনিয়ার বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের সম্পূর্ণ পরিচালনা পর্ষদের পদত্যাগও দাবি করেছেন তিনি।
এদিকে প্রস্তাবিত কর বৃদ্ধির প্রতিবাদে গত জুন মাসে তরুণদের নেতৃত্বে দেশব্যাপী বিক্ষোভ হয়। ওই সময়ও আদানির সঙ্গে প্রস্তাবিত চুক্তিতে স্বচ্ছতার অভাব আছে বলে অভিযোগ ওঠে। আন্দোলনের স্লোগানে এ প্রসঙ্গও উঠে এসেছিল।
গত মাসে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের জেকেআইএ–তে প্রবেশে বাধা দেয়। বিক্ষোভকারীরা বিমানবন্দরের কার্যক্রম বন্ধ করার কর্মসূচি নিয়ে সেখানে প্রবেশ করার চেষ্টা করেছিল।

জোমো কেনিয়াত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (জেকেআইএ) আফ্রিকার দেশ কেনিয়ার অন্যতম বৃহৎ বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দর পরিচালনার দায়িত্ব পেতে যাচ্ছে ভারতীয় বহুজাতিক কোম্পানি আদানি এন্টারপ্রাইজের একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান। রাষ্ট্রায়ত্ত বিমানবন্দরটি ভারতীয় এই কোম্পানি অধিগ্রহণ করার খবরে কঠোর আন্দোলনে নেমেছেন পরিবহনশ্রমিকেরা। যেখানে গত জুনেও তরুণদের নেতৃত্বে একটি আন্দোলন কঠোর হস্তে দমন করেছে কেনিয়া সরকার। সেই আন্দোলনেও আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির অভিযোগ তুলে বিমানবন্দর অভিমুখে যাত্রা করেছিলেন আন্দোলনকারীরা। পুলিশ তাঁদের প্রতিহত করে।
মুম্বাইয়ের ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ অব ইন্ডিয়ায় জমা দেওয়া নথি অনুসারে, গৌতম আদানির করপোরেট জায়ান্ট আদানি এন্টারপ্রাইজের ফ্ল্যাগশিপ কোম্পানি গত ৩০ আগস্ট কেনিয়ার ‘এয়ারপোর্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার পিএলসি (এআইপি)’ অধিগ্রহণ করেছে।
নথিতে লেখা হয়েছে, এআইপি বিমানবন্দর অধিগ্রহণ, পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ, উন্নয়ন, নকশা, নির্মাণ, হালনাগাদ এবং আধুনিকায়ন করে।
কেনিয়ার গ্লোবাল এয়ারপোর্টস অপারেটর নামের প্রতিষ্ঠানটি আবুধাবি গ্রুপের সাবসিডিয়ারি। এই গ্রুপ আদানি এন্টারপ্রাইজের সহযোগী প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটিই এখন এআইপিয়ের শেয়ার মূলধনের ১০০ শতাংশের মালিক হবে। কেনিয়ার কোম্পানি অধিগ্রহণের অংশ হিসেবে, আদানি ৬৫ লাখ ৫০ হাজার কেনিয়ান শিলিং (বাংলাদেশি টাকার প্রায় সমান) শেয়ার মূলধন ইস্যু করেছে। প্রতিটি ১ হাজার শিলিং দাম ধরে মোট ৬ হাজার ৭৫০টি শেয়ার রয়েছে।
তবে আদানি বলছে, এআইপি এখনো কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি বা তাদের রাজস্বও আসছে না। এই বক্তব্যের মধ্য দিয়েই কেনিয়ার ওই বিমানবন্দরের (জেকেআইএ) নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার ব্যাপারে আদানি আর কোনো সন্দেহ রাখেনি। যদিও সরকার বলার চেষ্টা করছে, চুক্তির শর্তে কোনো অসংগতি থাকলে তারা আগেই পর্যালোচনা করে দেখবে।
কিন্তু চুক্তির স্বচ্ছতা নিয়ে কেনিয়ার সাধারণ মানুষ এবং জেকেআইএয়ের কর্মীদের মধ্যে নানা সন্দেহ ও সংশয় তৈরি হয়েছে। শ্রমিকেরা চাকরির নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন। তাঁরা আদানির সঙ্গে চুক্তির বিরোধিতা করে গত সোমবার ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন।
৩০ বছরের জন্য জেকেআইএ পরিচালনার দায়িত্ব নিতে চলতি বছরের শুরুতে কেনিয়া বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের (কেএএ) কাছে একটি প্রস্তাব জমা দেয় আদানি। স্বপ্রণোদিত হয়েই নিজেদের মতো করে এই প্রস্তাব তৈরি করে আদানি। তাদের প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে, ৮৫ কোটি মার্কিন ডলার ব্যয়ে একটি নতুন টার্মিনাল নির্মাণ, নিজেদের অ্যাপ্রোন ও ট্যাক্সিওয়ে সিস্টেম এবং দুটি দ্রুত বহির্গমন ট্যাক্সিওয়ের উন্নয়নে ব্যয় করা হবে। এসব কাজ ২০২৯ সালের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে আশা করছে তারা।
এ ছাড়া ৯ কোটি ২০ লাখ ডলার ট্যাক্সিওয়ে ব্যবস্থার উন্নতি, আরও দুটি দ্রুত বহির্গমন ট্যাক্সিওয়ে নির্মাণ এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা, যেমন—অতিরিক্ত দূরবর্তী বিমান পার্কিং স্ট্যান্ড নির্মাণে ব্যয় করা হবে। এই পর্যায়টি ২০৩৫ সালে সম্পন্ন হবে বলে আশা করছে আদানি।
সেই সঙ্গে নতুন অবকাঠামো উন্নয়নে ৬২ কোটি ডলার খরচ করারও প্রস্তাব করেছে ভারতীয় কোম্পানিটি।
আদানি হোটেল–মোটেল, ব্যবসাকেন্দ্র এবং ভ্রমণকারী ও শহরের বাসিন্দাদের জন্য অন্যান্য সুযোগ–সুবিধা সংবলিত অবকাঠামো নির্মাণ করে শহরের উপকণ্ঠ এলাকা উন্নয়নের প্রস্তাবও করেছে।
৩০ বছরের জন্য এই চুক্তির আওতায় আদানি বিভিন্ন পরিষেবার জন্য নিজেই ফি নির্ধারণ করবে। মেয়াদ শেষে উভয় পক্ষের সমঝোতার ভিত্তিতে মূল্য নির্ধারণ করে জেকেআইএর নিয়ন্ত্রণ হস্তান্তর করবে আদানি।
আদানি অনুমান করছে, জেকেআইএ বিমানবন্দর উন্নয়নের ফলে রাজস্ব ২০২৫ সাল নাগাদ ১৬ কোটি ৩০ লাখ ডলারের উন্নীত হবে। এর মধ্যে কেনিয়ার সরকার পাবে ৪ কোটি ৭০ লাখ। আর ২০৩০ সাল নাগাদ আয় বেড়ে দাঁড়াবে ২৯ কোটি ডলার, এর মধ্যে সরকার পাবে ৫ কোটি ২০ লাখ ডলার। এভাবে ২০৫৪ সালে আয় ১২০ ডলারে উন্নীত হলে সরকার রাজস্বের ভাগ পাবে ৭ কোটি ৬০ লাখ ডলার।
জেকেআইএর বিদ্যমান টার্মিনাল ১–এ পাঁচটি অংশ রয়েছে, যার মোট বিল্ট-আপ এলাকা প্রায় ৭০ হাজার বর্গমিটার। বিমানবন্দরটিতে সস্তায় যাতায়াতের সুবিধা দেওয়া এয়ারলাইনসগুলোর জন্য ১০ হাজার বর্গমিটারের আরেকটি টার্মিনাল (টি২) রয়েছে।
আদানির প্রস্তাবে দেখা যায়, জেকেআইএ বিমানবন্দরটি ২০৫৫ সালের মধ্যে ৩ কোটি ৩০ লাখ যাত্রী এবং ১০ লাখ টন কার্গো পরিচালনা করতে পারবে। যেখানে ২০২৩ সালের শেষে প্রায় ৪০ লাখ যাত্রী এবং ৫ লাখ টন কার্গো পরিচালনা করতে পেরেছে।
কেনিয়া সরকার গত মাসে আদানির প্রস্তাবের বিষয়ে একটি বিবৃতিতে বলে, জেকেআইএ বিমানবন্দরকে বছরে ৭৫ লাখ যাত্রীর ধারণক্ষমতার বাইরে প্রসারিত করা জরুরি। এর উন্নয়নও জরুরি হয়ে পড়েছে। ছাদ ফুটো হয়ে গেছে, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জেকেআইএর আধুনিকায়নে ২০০ কোটি ডলার খরচ হতে পারে। অর্থনীতির এই কঠিন পরিস্থিতিতে সরকারের পক্ষে এই ব্যয়ভার বহন করা সম্ভব নয়।
সরকার বলছে, আদানির প্রস্তাবটি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। যদি চুক্তি হয়, তাহলে অবশ্যই কেনিয়ার জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষিত রেখেই করা হবে।
কিন্তু কেনিয়ার অ্যাভিয়েশন শ্রমিক ইউনিয়ন আশঙ্কা করছে, ভারতের আদানি এয়ারপোর্ট হোল্ডিংসের সঙ্গে চুক্তি হয়ে গেলে দেশের শ্রমিকেরা চাকরি হারাবেন। বিমানবন্দরে কেনিয়ার বাইরে থেকে শ্রমিক আনা হবে। বেআইনিভাবে বিমানবন্দর বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে বলে মনে করেন তাঁরা।
কেনিয়ার অ্যাভিয়েশন শ্রমিক ইউনিয়নের মহাসচিব মস দিয়েমা ধর্মঘটের নোটিশে উল্লেখ করেছেন, ‘একমাত্র আদানি এয়ারপোর্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের সঙ্গে সব ধরনের চুক্তি বাতিল করলে, তবেই আমরা কাজে ফেরার কথা বিবেচনা করতে পারি।’
কেনিয়ার বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের সম্পূর্ণ পরিচালনা পর্ষদের পদত্যাগও দাবি করেছেন তিনি।
এদিকে প্রস্তাবিত কর বৃদ্ধির প্রতিবাদে গত জুন মাসে তরুণদের নেতৃত্বে দেশব্যাপী বিক্ষোভ হয়। ওই সময়ও আদানির সঙ্গে প্রস্তাবিত চুক্তিতে স্বচ্ছতার অভাব আছে বলে অভিযোগ ওঠে। আন্দোলনের স্লোগানে এ প্রসঙ্গও উঠে এসেছিল।
গত মাসে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের জেকেআইএ–তে প্রবেশে বাধা দেয়। বিক্ষোভকারীরা বিমানবন্দরের কার্যক্রম বন্ধ করার কর্মসূচি নিয়ে সেখানে প্রবেশ করার চেষ্টা করেছিল।

জোমো কেনিয়াত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (জেকেআইএ) আফ্রিকার দেশ কেনিয়ার অন্যতম বৃহৎ বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দর পরিচালনার দায়িত্ব পেতে যাচ্ছে ভারতীয় বহুজাতিক কোম্পানি আদানি এন্টারপ্রাইজের একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান। রাষ্ট্রায়ত্ত বিমানবন্দরটি ভারতীয় এই কোম্পানি অধিগ্রহণ করার খবরে কঠোর আন্দোলনে নেমেছেন পরিবহনশ্রমিকেরা। যেখানে গত জুনেও তরুণদের নেতৃত্বে একটি আন্দোলন কঠোর হস্তে দমন করেছে কেনিয়া সরকার। সেই আন্দোলনেও আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির অভিযোগ তুলে বিমানবন্দর অভিমুখে যাত্রা করেছিলেন আন্দোলনকারীরা। পুলিশ তাঁদের প্রতিহত করে।
মুম্বাইয়ের ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ অব ইন্ডিয়ায় জমা দেওয়া নথি অনুসারে, গৌতম আদানির করপোরেট জায়ান্ট আদানি এন্টারপ্রাইজের ফ্ল্যাগশিপ কোম্পানি গত ৩০ আগস্ট কেনিয়ার ‘এয়ারপোর্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার পিএলসি (এআইপি)’ অধিগ্রহণ করেছে।
নথিতে লেখা হয়েছে, এআইপি বিমানবন্দর অধিগ্রহণ, পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ, উন্নয়ন, নকশা, নির্মাণ, হালনাগাদ এবং আধুনিকায়ন করে।
কেনিয়ার গ্লোবাল এয়ারপোর্টস অপারেটর নামের প্রতিষ্ঠানটি আবুধাবি গ্রুপের সাবসিডিয়ারি। এই গ্রুপ আদানি এন্টারপ্রাইজের সহযোগী প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটিই এখন এআইপিয়ের শেয়ার মূলধনের ১০০ শতাংশের মালিক হবে। কেনিয়ার কোম্পানি অধিগ্রহণের অংশ হিসেবে, আদানি ৬৫ লাখ ৫০ হাজার কেনিয়ান শিলিং (বাংলাদেশি টাকার প্রায় সমান) শেয়ার মূলধন ইস্যু করেছে। প্রতিটি ১ হাজার শিলিং দাম ধরে মোট ৬ হাজার ৭৫০টি শেয়ার রয়েছে।
তবে আদানি বলছে, এআইপি এখনো কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি বা তাদের রাজস্বও আসছে না। এই বক্তব্যের মধ্য দিয়েই কেনিয়ার ওই বিমানবন্দরের (জেকেআইএ) নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার ব্যাপারে আদানি আর কোনো সন্দেহ রাখেনি। যদিও সরকার বলার চেষ্টা করছে, চুক্তির শর্তে কোনো অসংগতি থাকলে তারা আগেই পর্যালোচনা করে দেখবে।
কিন্তু চুক্তির স্বচ্ছতা নিয়ে কেনিয়ার সাধারণ মানুষ এবং জেকেআইএয়ের কর্মীদের মধ্যে নানা সন্দেহ ও সংশয় তৈরি হয়েছে। শ্রমিকেরা চাকরির নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন। তাঁরা আদানির সঙ্গে চুক্তির বিরোধিতা করে গত সোমবার ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন।
৩০ বছরের জন্য জেকেআইএ পরিচালনার দায়িত্ব নিতে চলতি বছরের শুরুতে কেনিয়া বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের (কেএএ) কাছে একটি প্রস্তাব জমা দেয় আদানি। স্বপ্রণোদিত হয়েই নিজেদের মতো করে এই প্রস্তাব তৈরি করে আদানি। তাদের প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে, ৮৫ কোটি মার্কিন ডলার ব্যয়ে একটি নতুন টার্মিনাল নির্মাণ, নিজেদের অ্যাপ্রোন ও ট্যাক্সিওয়ে সিস্টেম এবং দুটি দ্রুত বহির্গমন ট্যাক্সিওয়ের উন্নয়নে ব্যয় করা হবে। এসব কাজ ২০২৯ সালের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে আশা করছে তারা।
এ ছাড়া ৯ কোটি ২০ লাখ ডলার ট্যাক্সিওয়ে ব্যবস্থার উন্নতি, আরও দুটি দ্রুত বহির্গমন ট্যাক্সিওয়ে নির্মাণ এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা, যেমন—অতিরিক্ত দূরবর্তী বিমান পার্কিং স্ট্যান্ড নির্মাণে ব্যয় করা হবে। এই পর্যায়টি ২০৩৫ সালে সম্পন্ন হবে বলে আশা করছে আদানি।
সেই সঙ্গে নতুন অবকাঠামো উন্নয়নে ৬২ কোটি ডলার খরচ করারও প্রস্তাব করেছে ভারতীয় কোম্পানিটি।
আদানি হোটেল–মোটেল, ব্যবসাকেন্দ্র এবং ভ্রমণকারী ও শহরের বাসিন্দাদের জন্য অন্যান্য সুযোগ–সুবিধা সংবলিত অবকাঠামো নির্মাণ করে শহরের উপকণ্ঠ এলাকা উন্নয়নের প্রস্তাবও করেছে।
৩০ বছরের জন্য এই চুক্তির আওতায় আদানি বিভিন্ন পরিষেবার জন্য নিজেই ফি নির্ধারণ করবে। মেয়াদ শেষে উভয় পক্ষের সমঝোতার ভিত্তিতে মূল্য নির্ধারণ করে জেকেআইএর নিয়ন্ত্রণ হস্তান্তর করবে আদানি।
আদানি অনুমান করছে, জেকেআইএ বিমানবন্দর উন্নয়নের ফলে রাজস্ব ২০২৫ সাল নাগাদ ১৬ কোটি ৩০ লাখ ডলারের উন্নীত হবে। এর মধ্যে কেনিয়ার সরকার পাবে ৪ কোটি ৭০ লাখ। আর ২০৩০ সাল নাগাদ আয় বেড়ে দাঁড়াবে ২৯ কোটি ডলার, এর মধ্যে সরকার পাবে ৫ কোটি ২০ লাখ ডলার। এভাবে ২০৫৪ সালে আয় ১২০ ডলারে উন্নীত হলে সরকার রাজস্বের ভাগ পাবে ৭ কোটি ৬০ লাখ ডলার।
জেকেআইএর বিদ্যমান টার্মিনাল ১–এ পাঁচটি অংশ রয়েছে, যার মোট বিল্ট-আপ এলাকা প্রায় ৭০ হাজার বর্গমিটার। বিমানবন্দরটিতে সস্তায় যাতায়াতের সুবিধা দেওয়া এয়ারলাইনসগুলোর জন্য ১০ হাজার বর্গমিটারের আরেকটি টার্মিনাল (টি২) রয়েছে।
আদানির প্রস্তাবে দেখা যায়, জেকেআইএ বিমানবন্দরটি ২০৫৫ সালের মধ্যে ৩ কোটি ৩০ লাখ যাত্রী এবং ১০ লাখ টন কার্গো পরিচালনা করতে পারবে। যেখানে ২০২৩ সালের শেষে প্রায় ৪০ লাখ যাত্রী এবং ৫ লাখ টন কার্গো পরিচালনা করতে পেরেছে।
কেনিয়া সরকার গত মাসে আদানির প্রস্তাবের বিষয়ে একটি বিবৃতিতে বলে, জেকেআইএ বিমানবন্দরকে বছরে ৭৫ লাখ যাত্রীর ধারণক্ষমতার বাইরে প্রসারিত করা জরুরি। এর উন্নয়নও জরুরি হয়ে পড়েছে। ছাদ ফুটো হয়ে গেছে, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জেকেআইএর আধুনিকায়নে ২০০ কোটি ডলার খরচ হতে পারে। অর্থনীতির এই কঠিন পরিস্থিতিতে সরকারের পক্ষে এই ব্যয়ভার বহন করা সম্ভব নয়।
সরকার বলছে, আদানির প্রস্তাবটি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। যদি চুক্তি হয়, তাহলে অবশ্যই কেনিয়ার জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষিত রেখেই করা হবে।
কিন্তু কেনিয়ার অ্যাভিয়েশন শ্রমিক ইউনিয়ন আশঙ্কা করছে, ভারতের আদানি এয়ারপোর্ট হোল্ডিংসের সঙ্গে চুক্তি হয়ে গেলে দেশের শ্রমিকেরা চাকরি হারাবেন। বিমানবন্দরে কেনিয়ার বাইরে থেকে শ্রমিক আনা হবে। বেআইনিভাবে বিমানবন্দর বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে বলে মনে করেন তাঁরা।
কেনিয়ার অ্যাভিয়েশন শ্রমিক ইউনিয়নের মহাসচিব মস দিয়েমা ধর্মঘটের নোটিশে উল্লেখ করেছেন, ‘একমাত্র আদানি এয়ারপোর্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের সঙ্গে সব ধরনের চুক্তি বাতিল করলে, তবেই আমরা কাজে ফেরার কথা বিবেচনা করতে পারি।’
কেনিয়ার বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের সম্পূর্ণ পরিচালনা পর্ষদের পদত্যাগও দাবি করেছেন তিনি।
এদিকে প্রস্তাবিত কর বৃদ্ধির প্রতিবাদে গত জুন মাসে তরুণদের নেতৃত্বে দেশব্যাপী বিক্ষোভ হয়। ওই সময়ও আদানির সঙ্গে প্রস্তাবিত চুক্তিতে স্বচ্ছতার অভাব আছে বলে অভিযোগ ওঠে। আন্দোলনের স্লোগানে এ প্রসঙ্গও উঠে এসেছিল।
গত মাসে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের জেকেআইএ–তে প্রবেশে বাধা দেয়। বিক্ষোভকারীরা বিমানবন্দরের কার্যক্রম বন্ধ করার কর্মসূচি নিয়ে সেখানে প্রবেশ করার চেষ্টা করেছিল।

জোমো কেনিয়াত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (জেকেআইএ) আফ্রিকার দেশ কেনিয়ার অন্যতম বৃহৎ বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দর পরিচালনার দায়িত্ব পেতে যাচ্ছে ভারতীয় বহুজাতিক কোম্পানি আদানি এন্টারপ্রাইজের একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান। রাষ্ট্রায়ত্ত বিমানবন্দরটি ভারতীয় এই কোম্পানি অধিগ্রহণ করার খবরে কঠোর আন্দোলনে নেমেছেন পরিবহনশ্রমিকেরা। যেখানে গত জুনেও তরুণদের নেতৃত্বে একটি আন্দোলন কঠোর হস্তে দমন করেছে কেনিয়া সরকার। সেই আন্দোলনেও আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির অভিযোগ তুলে বিমানবন্দর অভিমুখে যাত্রা করেছিলেন আন্দোলনকারীরা। পুলিশ তাঁদের প্রতিহত করে।
মুম্বাইয়ের ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ অব ইন্ডিয়ায় জমা দেওয়া নথি অনুসারে, গৌতম আদানির করপোরেট জায়ান্ট আদানি এন্টারপ্রাইজের ফ্ল্যাগশিপ কোম্পানি গত ৩০ আগস্ট কেনিয়ার ‘এয়ারপোর্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার পিএলসি (এআইপি)’ অধিগ্রহণ করেছে।
নথিতে লেখা হয়েছে, এআইপি বিমানবন্দর অধিগ্রহণ, পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ, উন্নয়ন, নকশা, নির্মাণ, হালনাগাদ এবং আধুনিকায়ন করে।
কেনিয়ার গ্লোবাল এয়ারপোর্টস অপারেটর নামের প্রতিষ্ঠানটি আবুধাবি গ্রুপের সাবসিডিয়ারি। এই গ্রুপ আদানি এন্টারপ্রাইজের সহযোগী প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটিই এখন এআইপিয়ের শেয়ার মূলধনের ১০০ শতাংশের মালিক হবে। কেনিয়ার কোম্পানি অধিগ্রহণের অংশ হিসেবে, আদানি ৬৫ লাখ ৫০ হাজার কেনিয়ান শিলিং (বাংলাদেশি টাকার প্রায় সমান) শেয়ার মূলধন ইস্যু করেছে। প্রতিটি ১ হাজার শিলিং দাম ধরে মোট ৬ হাজার ৭৫০টি শেয়ার রয়েছে।
তবে আদানি বলছে, এআইপি এখনো কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি বা তাদের রাজস্বও আসছে না। এই বক্তব্যের মধ্য দিয়েই কেনিয়ার ওই বিমানবন্দরের (জেকেআইএ) নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার ব্যাপারে আদানি আর কোনো সন্দেহ রাখেনি। যদিও সরকার বলার চেষ্টা করছে, চুক্তির শর্তে কোনো অসংগতি থাকলে তারা আগেই পর্যালোচনা করে দেখবে।
কিন্তু চুক্তির স্বচ্ছতা নিয়ে কেনিয়ার সাধারণ মানুষ এবং জেকেআইএয়ের কর্মীদের মধ্যে নানা সন্দেহ ও সংশয় তৈরি হয়েছে। শ্রমিকেরা চাকরির নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন। তাঁরা আদানির সঙ্গে চুক্তির বিরোধিতা করে গত সোমবার ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন।
৩০ বছরের জন্য জেকেআইএ পরিচালনার দায়িত্ব নিতে চলতি বছরের শুরুতে কেনিয়া বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের (কেএএ) কাছে একটি প্রস্তাব জমা দেয় আদানি। স্বপ্রণোদিত হয়েই নিজেদের মতো করে এই প্রস্তাব তৈরি করে আদানি। তাদের প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে, ৮৫ কোটি মার্কিন ডলার ব্যয়ে একটি নতুন টার্মিনাল নির্মাণ, নিজেদের অ্যাপ্রোন ও ট্যাক্সিওয়ে সিস্টেম এবং দুটি দ্রুত বহির্গমন ট্যাক্সিওয়ের উন্নয়নে ব্যয় করা হবে। এসব কাজ ২০২৯ সালের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে আশা করছে তারা।
এ ছাড়া ৯ কোটি ২০ লাখ ডলার ট্যাক্সিওয়ে ব্যবস্থার উন্নতি, আরও দুটি দ্রুত বহির্গমন ট্যাক্সিওয়ে নির্মাণ এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা, যেমন—অতিরিক্ত দূরবর্তী বিমান পার্কিং স্ট্যান্ড নির্মাণে ব্যয় করা হবে। এই পর্যায়টি ২০৩৫ সালে সম্পন্ন হবে বলে আশা করছে আদানি।
সেই সঙ্গে নতুন অবকাঠামো উন্নয়নে ৬২ কোটি ডলার খরচ করারও প্রস্তাব করেছে ভারতীয় কোম্পানিটি।
আদানি হোটেল–মোটেল, ব্যবসাকেন্দ্র এবং ভ্রমণকারী ও শহরের বাসিন্দাদের জন্য অন্যান্য সুযোগ–সুবিধা সংবলিত অবকাঠামো নির্মাণ করে শহরের উপকণ্ঠ এলাকা উন্নয়নের প্রস্তাবও করেছে।
৩০ বছরের জন্য এই চুক্তির আওতায় আদানি বিভিন্ন পরিষেবার জন্য নিজেই ফি নির্ধারণ করবে। মেয়াদ শেষে উভয় পক্ষের সমঝোতার ভিত্তিতে মূল্য নির্ধারণ করে জেকেআইএর নিয়ন্ত্রণ হস্তান্তর করবে আদানি।
আদানি অনুমান করছে, জেকেআইএ বিমানবন্দর উন্নয়নের ফলে রাজস্ব ২০২৫ সাল নাগাদ ১৬ কোটি ৩০ লাখ ডলারের উন্নীত হবে। এর মধ্যে কেনিয়ার সরকার পাবে ৪ কোটি ৭০ লাখ। আর ২০৩০ সাল নাগাদ আয় বেড়ে দাঁড়াবে ২৯ কোটি ডলার, এর মধ্যে সরকার পাবে ৫ কোটি ২০ লাখ ডলার। এভাবে ২০৫৪ সালে আয় ১২০ ডলারে উন্নীত হলে সরকার রাজস্বের ভাগ পাবে ৭ কোটি ৬০ লাখ ডলার।
জেকেআইএর বিদ্যমান টার্মিনাল ১–এ পাঁচটি অংশ রয়েছে, যার মোট বিল্ট-আপ এলাকা প্রায় ৭০ হাজার বর্গমিটার। বিমানবন্দরটিতে সস্তায় যাতায়াতের সুবিধা দেওয়া এয়ারলাইনসগুলোর জন্য ১০ হাজার বর্গমিটারের আরেকটি টার্মিনাল (টি২) রয়েছে।
আদানির প্রস্তাবে দেখা যায়, জেকেআইএ বিমানবন্দরটি ২০৫৫ সালের মধ্যে ৩ কোটি ৩০ লাখ যাত্রী এবং ১০ লাখ টন কার্গো পরিচালনা করতে পারবে। যেখানে ২০২৩ সালের শেষে প্রায় ৪০ লাখ যাত্রী এবং ৫ লাখ টন কার্গো পরিচালনা করতে পেরেছে।
কেনিয়া সরকার গত মাসে আদানির প্রস্তাবের বিষয়ে একটি বিবৃতিতে বলে, জেকেআইএ বিমানবন্দরকে বছরে ৭৫ লাখ যাত্রীর ধারণক্ষমতার বাইরে প্রসারিত করা জরুরি। এর উন্নয়নও জরুরি হয়ে পড়েছে। ছাদ ফুটো হয়ে গেছে, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জেকেআইএর আধুনিকায়নে ২০০ কোটি ডলার খরচ হতে পারে। অর্থনীতির এই কঠিন পরিস্থিতিতে সরকারের পক্ষে এই ব্যয়ভার বহন করা সম্ভব নয়।
সরকার বলছে, আদানির প্রস্তাবটি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। যদি চুক্তি হয়, তাহলে অবশ্যই কেনিয়ার জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষিত রেখেই করা হবে।
কিন্তু কেনিয়ার অ্যাভিয়েশন শ্রমিক ইউনিয়ন আশঙ্কা করছে, ভারতের আদানি এয়ারপোর্ট হোল্ডিংসের সঙ্গে চুক্তি হয়ে গেলে দেশের শ্রমিকেরা চাকরি হারাবেন। বিমানবন্দরে কেনিয়ার বাইরে থেকে শ্রমিক আনা হবে। বেআইনিভাবে বিমানবন্দর বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে বলে মনে করেন তাঁরা।
কেনিয়ার অ্যাভিয়েশন শ্রমিক ইউনিয়নের মহাসচিব মস দিয়েমা ধর্মঘটের নোটিশে উল্লেখ করেছেন, ‘একমাত্র আদানি এয়ারপোর্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের সঙ্গে সব ধরনের চুক্তি বাতিল করলে, তবেই আমরা কাজে ফেরার কথা বিবেচনা করতে পারি।’
কেনিয়ার বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের সম্পূর্ণ পরিচালনা পর্ষদের পদত্যাগও দাবি করেছেন তিনি।
এদিকে প্রস্তাবিত কর বৃদ্ধির প্রতিবাদে গত জুন মাসে তরুণদের নেতৃত্বে দেশব্যাপী বিক্ষোভ হয়। ওই সময়ও আদানির সঙ্গে প্রস্তাবিত চুক্তিতে স্বচ্ছতার অভাব আছে বলে অভিযোগ ওঠে। আন্দোলনের স্লোগানে এ প্রসঙ্গও উঠে এসেছিল।
গত মাসে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের জেকেআইএ–তে প্রবেশে বাধা দেয়। বিক্ষোভকারীরা বিমানবন্দরের কার্যক্রম বন্ধ করার কর্মসূচি নিয়ে সেখানে প্রবেশ করার চেষ্টা করেছিল।

মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের পুলিশের মহাপরিদর্শকের কার্যালয় এবং সারাটোগা কাউন্টি শেরিফের কার্যালয়ের যৌথ তদন্তে জানা গেছে, মেহুলের এই অবৈধ কার্যকলাপের ফলে করদাতাদের ৫০ হাজার ডলার (প্রায় ৪০ লাখ রুপি) অপব্যবহার হয়েছে।
২২ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় এক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে নিশ্চিত করেছে হোয়াইট হাউস।
১ ঘণ্টা আগে
ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ গতকাল বৃহস্পতিবার বলেছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার শর্তে সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের কোনো চুক্তি তিনি মেনে নেবেন না। এ সময় তিনি অবমাননাকর ভঙ্গিতে বলেন, সৌদিরা যেন ‘মরুভূমিতে উটের পিঠে চড়েই থাকে।’
২ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, প্রতিবেশী কানাডার সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কারণ হিসেবে তিনি কানাডার ‘বাজে আচরণ’কে তুলে ধরেছেন। নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এই ঘোষণা দেন।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের কর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি গোপনে ঠিকাদার হিসেবে অন্য প্রতিষ্ঠানে কাজ করার অভিযোগে ভারতীয় বংশোদ্ভূত এক মার্কিন নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ৩৯ বছর বয়সী মেহুল গোস্বামী নামের ওই নাগরিকের বিরুদ্ধে করদাতাদের অর্থ অপচয়ের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের পুলিশের মহাপরিদর্শকের কার্যালয় এবং সারাটোগা কাউন্টি শেরিফের কার্যালয়ের যৌথ তদন্তে জানা গেছে, মেহুলের এই অবৈধ কার্যকলাপের ফলে করদাতাদের ৫০ হাজার ডলার (প্রায় ৪০ লাখ রুপি) অপব্যবহার হয়েছে।
তদন্ত সূত্রে জানা যায়, নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের ইনফরমেশন টেকনোলজি সার্ভিসেসের জন্য দূর থেকে কাজ করতেন মেহুল। এটিই ছিল তাঁর মূল চাকরি। কিন্তু পাশাপাশি ২০২২ সালের মার্চ থেকে সেমিকন্ডাক্টর কোম্পানি গ্লোবালফাউন্ড্রিজে ঠিকাদার হিসেবে কাজ শুরু করেন তিনি।
একটি বেনামি ই-মেইল থেকে বিষয়টি ফাঁস হলে মেহুলের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়।
পুলিশের মহাপরিদর্শক লুসি ল্যাং বলেন, সরকারি কর্মচারীদের সততার সঙ্গে জনগণের সেবা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়। মেহুল গোস্বামীর এহেন আচরণ সেই আস্থার গুরুতর লঙ্ঘন। সরকারি চাকরিতে থাকার সময় দ্বিতীয় পূর্ণকালীন চাকরি করা সরকারি সম্পদ ও করদাতার অর্থের অপব্যবহার।
১৫ অক্টোবর সারাটোগা কাউন্টি শেরিফ কার্যালয় মেহুলকে গ্রেপ্তার করে। তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণ হলে সর্বোচ্চ ১৫ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে তাঁর।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের কর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি গোপনে ঠিকাদার হিসেবে অন্য প্রতিষ্ঠানে কাজ করার অভিযোগে ভারতীয় বংশোদ্ভূত এক মার্কিন নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ৩৯ বছর বয়সী মেহুল গোস্বামী নামের ওই নাগরিকের বিরুদ্ধে করদাতাদের অর্থ অপচয়ের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের পুলিশের মহাপরিদর্শকের কার্যালয় এবং সারাটোগা কাউন্টি শেরিফের কার্যালয়ের যৌথ তদন্তে জানা গেছে, মেহুলের এই অবৈধ কার্যকলাপের ফলে করদাতাদের ৫০ হাজার ডলার (প্রায় ৪০ লাখ রুপি) অপব্যবহার হয়েছে।
তদন্ত সূত্রে জানা যায়, নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের ইনফরমেশন টেকনোলজি সার্ভিসেসের জন্য দূর থেকে কাজ করতেন মেহুল। এটিই ছিল তাঁর মূল চাকরি। কিন্তু পাশাপাশি ২০২২ সালের মার্চ থেকে সেমিকন্ডাক্টর কোম্পানি গ্লোবালফাউন্ড্রিজে ঠিকাদার হিসেবে কাজ শুরু করেন তিনি।
একটি বেনামি ই-মেইল থেকে বিষয়টি ফাঁস হলে মেহুলের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়।
পুলিশের মহাপরিদর্শক লুসি ল্যাং বলেন, সরকারি কর্মচারীদের সততার সঙ্গে জনগণের সেবা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়। মেহুল গোস্বামীর এহেন আচরণ সেই আস্থার গুরুতর লঙ্ঘন। সরকারি চাকরিতে থাকার সময় দ্বিতীয় পূর্ণকালীন চাকরি করা সরকারি সম্পদ ও করদাতার অর্থের অপব্যবহার।
১৫ অক্টোবর সারাটোগা কাউন্টি শেরিফ কার্যালয় মেহুলকে গ্রেপ্তার করে। তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণ হলে সর্বোচ্চ ১৫ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে তাঁর।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

জোমো কেনিয়াত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (জেকেআইএ) আফ্রিকার দেশ কেনিয়ার অন্যতম বৃহৎ বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দর পরিচালনার দায়িত্ব পেতে যাচ্ছে ভারতীয় বহুজাতিক কোম্পানি আদানি এন্টারপ্রাইজের একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান। রাষ্ট্রায়ত্ত বিমানবন্দরটি ভারতীয় এই কোম্পানি অধিগ্রহণ করার খবরে কঠোর আন্দোলনে নেমেছেন পরিবহনশ
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় এক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে নিশ্চিত করেছে হোয়াইট হাউস।
১ ঘণ্টা আগে
ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ গতকাল বৃহস্পতিবার বলেছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার শর্তে সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের কোনো চুক্তি তিনি মেনে নেবেন না। এ সময় তিনি অবমাননাকর ভঙ্গিতে বলেন, সৌদিরা যেন ‘মরুভূমিতে উটের পিঠে চড়েই থাকে।’
২ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, প্রতিবেশী কানাডার সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কারণ হিসেবে তিনি কানাডার ‘বাজে আচরণ’কে তুলে ধরেছেন। নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এই ঘোষণা দেন।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় এক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে নিশ্চিত করেছে হোয়াইট হাউস।
বিশ্বের বৃহৎ দুই অর্থনীতির দেশের এই দুই নেতার বৈঠকের প্রস্তুতি কয়েক সপ্তাহ ধরে চলছিল। তবে দেশ দুটির মধ্যে উত্তেজনা বাড়তে থাকায় বৈঠক আদৌ হবে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল।
বৈঠকটি হলে তা হবে ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার পর দুই নেতার প্রথম মুখোমুখি সাক্ষাৎ।
এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট গতকাল বৃহস্পতিবার এক ব্রিফিংয়ে বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বলা হচ্ছে, দ্বিপক্ষীয় এই বৈঠক হবে এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) সম্মেলনের ফাঁকে, যা ৩১ অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় শহর গিয়ংজুতে অনুষ্ঠিত হবে।
ট্রাম্প এরই মধ্যে বলেছেন, ‘আমাদের বেশ দীর্ঘ বৈঠকের সময়সূচি রয়েছে। আমরা আমাদের অনেক প্রশ্ন ও সন্দেহ মিটিয়ে নিতে পারব এবং একসঙ্গে আমাদের বিশাল সম্ভাবনাগুলো নিয়ে কাজ করতে পারব। আমার মনে হয়, কোনো না কোনো সমাধান পাওয়া যাবে। আমাদের সম্পর্ক খুবই ভালো। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আসন্ন আলোচনাকে ঘিরে আজ শুক্রবার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী ওয়াং ওয়েনতাও।
ওয়াং ওয়েনতাও বলেন, আগের আলোচনাগুলোর অভিজ্ঞতা থেকে বোঝা যায়, দুই পক্ষের উদ্বেগের সমাধান খুঁজে পাওয়া সম্পূর্ণ সম্ভব এবং এতে চীন-যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের সুস্থ, স্থিতিশীল ও টেকসই উন্নয়ন সম্ভব হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় এক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে নিশ্চিত করেছে হোয়াইট হাউস।
বিশ্বের বৃহৎ দুই অর্থনীতির দেশের এই দুই নেতার বৈঠকের প্রস্তুতি কয়েক সপ্তাহ ধরে চলছিল। তবে দেশ দুটির মধ্যে উত্তেজনা বাড়তে থাকায় বৈঠক আদৌ হবে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল।
বৈঠকটি হলে তা হবে ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার পর দুই নেতার প্রথম মুখোমুখি সাক্ষাৎ।
এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট গতকাল বৃহস্পতিবার এক ব্রিফিংয়ে বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বলা হচ্ছে, দ্বিপক্ষীয় এই বৈঠক হবে এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) সম্মেলনের ফাঁকে, যা ৩১ অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় শহর গিয়ংজুতে অনুষ্ঠিত হবে।
ট্রাম্প এরই মধ্যে বলেছেন, ‘আমাদের বেশ দীর্ঘ বৈঠকের সময়সূচি রয়েছে। আমরা আমাদের অনেক প্রশ্ন ও সন্দেহ মিটিয়ে নিতে পারব এবং একসঙ্গে আমাদের বিশাল সম্ভাবনাগুলো নিয়ে কাজ করতে পারব। আমার মনে হয়, কোনো না কোনো সমাধান পাওয়া যাবে। আমাদের সম্পর্ক খুবই ভালো। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আসন্ন আলোচনাকে ঘিরে আজ শুক্রবার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী ওয়াং ওয়েনতাও।
ওয়াং ওয়েনতাও বলেন, আগের আলোচনাগুলোর অভিজ্ঞতা থেকে বোঝা যায়, দুই পক্ষের উদ্বেগের সমাধান খুঁজে পাওয়া সম্পূর্ণ সম্ভব এবং এতে চীন-যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের সুস্থ, স্থিতিশীল ও টেকসই উন্নয়ন সম্ভব হবে।

জোমো কেনিয়াত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (জেকেআইএ) আফ্রিকার দেশ কেনিয়ার অন্যতম বৃহৎ বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দর পরিচালনার দায়িত্ব পেতে যাচ্ছে ভারতীয় বহুজাতিক কোম্পানি আদানি এন্টারপ্রাইজের একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান। রাষ্ট্রায়ত্ত বিমানবন্দরটি ভারতীয় এই কোম্পানি অধিগ্রহণ করার খবরে কঠোর আন্দোলনে নেমেছেন পরিবহনশ
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের পুলিশের মহাপরিদর্শকের কার্যালয় এবং সারাটোগা কাউন্টি শেরিফের কার্যালয়ের যৌথ তদন্তে জানা গেছে, মেহুলের এই অবৈধ কার্যকলাপের ফলে করদাতাদের ৫০ হাজার ডলার (প্রায় ৪০ লাখ রুপি) অপব্যবহার হয়েছে।
২২ মিনিট আগে
ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ গতকাল বৃহস্পতিবার বলেছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার শর্তে সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের কোনো চুক্তি তিনি মেনে নেবেন না। এ সময় তিনি অবমাননাকর ভঙ্গিতে বলেন, সৌদিরা যেন ‘মরুভূমিতে উটের পিঠে চড়েই থাকে।’
২ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, প্রতিবেশী কানাডার সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কারণ হিসেবে তিনি কানাডার ‘বাজে আচরণ’কে তুলে ধরেছেন। নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এই ঘোষণা দেন।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ গতকাল বৃহস্পতিবার বলেছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার শর্তে সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের কোনো চুক্তি তিনি মেনে নেবেন না। এ সময় তিনি অবমাননাকর ভঙ্গিতে বলেন, সৌদিরা যেন ‘মরুভূমিতে উটের পিঠে চড়েই থাকে।’
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়েছে, ‘হালাখা ইন দ্য টেকনোলজিক্যাল এরা’—নামের এক সম্মেলনে স্মতরিচ এই কথা বলেন। এই সম্মেলনের আয়োজক ছিল জোমেট ইনস্টিটিউট ও মাকোর রিশন নামক একটি সংবাদমাধ্যম।
স্মতরিচ বলেন, ‘যদি সৌদি আরব আমাদের বলে যে, “স্বাভাবিকীকরণের বদলে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা”, তবে সেটা হবে না বন্ধুরা। ধন্যবাদ। তোমরা মরুভূমিতে উটের পিঠে চড়তে থাক। আর আমরা আমাদের অর্থনীতি, সমাজ ও রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে থাকি। আমাদের যেসব মহৎ কাজ করতে জানা আছে তা-ই করব।’
তাঁর এই মন্তব্যের পর ইসরায়েলের বিরোধীদলীয় নেতারা তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান। তাঁরা অভিযোগ করেন, স্মতরিচ অজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছেন, দেশের ক্ষতি করেছেন, এবং বলেন তিনি ইসরায়েলের প্রতিনিধিত্ব করেন না। তাঁরা স্মতরিচকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
অবশ্য কয়েক ঘণ্টা পর কট্টর জায়নবাদী এই চরম-ডানপন্থী নেতা ক্ষমা চান। তিনি বলেন, ‘সৌদি আরব সম্পর্কে আমার মন্তব্য সম্পূর্ণ অনুপযুক্ত। এর জন্য যে আঘাত লেগেছে তার জন্য আমি দুঃখিত।’ একই সঙ্গে তিনি শর্ত জুড়ে দিয়ে বলেন, ‘আমি আশা করি, সৌদি আরব আমাদের ক্ষতি করবে না। আমাদের ঐতিহ্য, ধর্ম ও ইহুদি জাতির ঐতিহাসিক ভূমিতে—জুডিয়া ও সামারিয়ায় (যা বর্তমানে পশ্চিম তীর)—আমাদের অধিকার অস্বীকার করবে না এবং আমাদের সঙ্গে সত্যিকারের শান্তি প্রতিষ্ঠা করবে।’
এর আগে, ইসরায়েলি পার্লামেন্ট নেসেটে গত বুধবার একটি প্রাথমিক বিল পাস হয়। এই বিলে পশ্চিম তীরের বসতিগুলোর ওপর ইসরায়েলি সার্বভৌমত্ব আরোপের কথা বলা হয়। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তাঁর লিকুদ পার্টি এর বিরোধিতা করলেও ভোটটি পাস হয়।
নেতানিয়াহুর জোটের অনেক সদস্য সম্প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোর ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় পশ্চিম তীর দখলদারিত্বকে বৈধ করার আহ্বান জানাচ্ছেন। গত সেপ্টেম্বরে স্মতরিচ প্রকাশ্যে পশ্চিম তীরের ৮২ শতাংশ এলাকা দখলের দাবি জানান। তবে আঞ্চলিক দেশগুলো সতর্ক করে দিয়েছে যে, এমন পদক্ষেপ ইসরায়েলের মধ্যপ্রাচ্যে একীভূত হওয়ার পথ বন্ধ করে দেবে।
এই পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গেও সংকট তৈরি করতে পারে। ট্রাম্প গত মাসে বলেছেন, তিনি পশ্চিম তীর সংযুক্তির অনুমতি দেবেন না। এ কারণে নেতানিয়াহুর জোটের মিত্ররা প্রধানমন্ত্রীকে ওয়াশিংটনের নির্দেশ উপেক্ষা করতে বলেছেন।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নভেম্বরে হোয়াইট হাউসে সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানকে আতিথেয়তা দেবেন। আলোচনার বিষয়গুলোর মধ্যে থাকবে ইসরায়েল-সৌদি সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ চুক্তি এগিয়ে নেওয়া। তবে স্মতরিচের এমন মন্তব্য ও উল্লিখিত বিল পুরো বিষয়টিকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে।
রিয়াদ বরাবরই বলেছে, ইসরায়েল যদি ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য সুস্পষ্ট ও অপরিবর্তনীয় সময়সীমাসহ পথনকশা ঘোষণা না করে, তবে তারা সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না।

ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ গতকাল বৃহস্পতিবার বলেছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার শর্তে সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের কোনো চুক্তি তিনি মেনে নেবেন না। এ সময় তিনি অবমাননাকর ভঙ্গিতে বলেন, সৌদিরা যেন ‘মরুভূমিতে উটের পিঠে চড়েই থাকে।’
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়েছে, ‘হালাখা ইন দ্য টেকনোলজিক্যাল এরা’—নামের এক সম্মেলনে স্মতরিচ এই কথা বলেন। এই সম্মেলনের আয়োজক ছিল জোমেট ইনস্টিটিউট ও মাকোর রিশন নামক একটি সংবাদমাধ্যম।
স্মতরিচ বলেন, ‘যদি সৌদি আরব আমাদের বলে যে, “স্বাভাবিকীকরণের বদলে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা”, তবে সেটা হবে না বন্ধুরা। ধন্যবাদ। তোমরা মরুভূমিতে উটের পিঠে চড়তে থাক। আর আমরা আমাদের অর্থনীতি, সমাজ ও রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে থাকি। আমাদের যেসব মহৎ কাজ করতে জানা আছে তা-ই করব।’
তাঁর এই মন্তব্যের পর ইসরায়েলের বিরোধীদলীয় নেতারা তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান। তাঁরা অভিযোগ করেন, স্মতরিচ অজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছেন, দেশের ক্ষতি করেছেন, এবং বলেন তিনি ইসরায়েলের প্রতিনিধিত্ব করেন না। তাঁরা স্মতরিচকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
অবশ্য কয়েক ঘণ্টা পর কট্টর জায়নবাদী এই চরম-ডানপন্থী নেতা ক্ষমা চান। তিনি বলেন, ‘সৌদি আরব সম্পর্কে আমার মন্তব্য সম্পূর্ণ অনুপযুক্ত। এর জন্য যে আঘাত লেগেছে তার জন্য আমি দুঃখিত।’ একই সঙ্গে তিনি শর্ত জুড়ে দিয়ে বলেন, ‘আমি আশা করি, সৌদি আরব আমাদের ক্ষতি করবে না। আমাদের ঐতিহ্য, ধর্ম ও ইহুদি জাতির ঐতিহাসিক ভূমিতে—জুডিয়া ও সামারিয়ায় (যা বর্তমানে পশ্চিম তীর)—আমাদের অধিকার অস্বীকার করবে না এবং আমাদের সঙ্গে সত্যিকারের শান্তি প্রতিষ্ঠা করবে।’
এর আগে, ইসরায়েলি পার্লামেন্ট নেসেটে গত বুধবার একটি প্রাথমিক বিল পাস হয়। এই বিলে পশ্চিম তীরের বসতিগুলোর ওপর ইসরায়েলি সার্বভৌমত্ব আরোপের কথা বলা হয়। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তাঁর লিকুদ পার্টি এর বিরোধিতা করলেও ভোটটি পাস হয়।
নেতানিয়াহুর জোটের অনেক সদস্য সম্প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোর ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় পশ্চিম তীর দখলদারিত্বকে বৈধ করার আহ্বান জানাচ্ছেন। গত সেপ্টেম্বরে স্মতরিচ প্রকাশ্যে পশ্চিম তীরের ৮২ শতাংশ এলাকা দখলের দাবি জানান। তবে আঞ্চলিক দেশগুলো সতর্ক করে দিয়েছে যে, এমন পদক্ষেপ ইসরায়েলের মধ্যপ্রাচ্যে একীভূত হওয়ার পথ বন্ধ করে দেবে।
এই পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গেও সংকট তৈরি করতে পারে। ট্রাম্প গত মাসে বলেছেন, তিনি পশ্চিম তীর সংযুক্তির অনুমতি দেবেন না। এ কারণে নেতানিয়াহুর জোটের মিত্ররা প্রধানমন্ত্রীকে ওয়াশিংটনের নির্দেশ উপেক্ষা করতে বলেছেন।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নভেম্বরে হোয়াইট হাউসে সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানকে আতিথেয়তা দেবেন। আলোচনার বিষয়গুলোর মধ্যে থাকবে ইসরায়েল-সৌদি সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ চুক্তি এগিয়ে নেওয়া। তবে স্মতরিচের এমন মন্তব্য ও উল্লিখিত বিল পুরো বিষয়টিকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে।
রিয়াদ বরাবরই বলেছে, ইসরায়েল যদি ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য সুস্পষ্ট ও অপরিবর্তনীয় সময়সীমাসহ পথনকশা ঘোষণা না করে, তবে তারা সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না।

জোমো কেনিয়াত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (জেকেআইএ) আফ্রিকার দেশ কেনিয়ার অন্যতম বৃহৎ বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দর পরিচালনার দায়িত্ব পেতে যাচ্ছে ভারতীয় বহুজাতিক কোম্পানি আদানি এন্টারপ্রাইজের একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান। রাষ্ট্রায়ত্ত বিমানবন্দরটি ভারতীয় এই কোম্পানি অধিগ্রহণ করার খবরে কঠোর আন্দোলনে নেমেছেন পরিবহনশ
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের পুলিশের মহাপরিদর্শকের কার্যালয় এবং সারাটোগা কাউন্টি শেরিফের কার্যালয়ের যৌথ তদন্তে জানা গেছে, মেহুলের এই অবৈধ কার্যকলাপের ফলে করদাতাদের ৫০ হাজার ডলার (প্রায় ৪০ লাখ রুপি) অপব্যবহার হয়েছে।
২২ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় এক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে নিশ্চিত করেছে হোয়াইট হাউস।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, প্রতিবেশী কানাডার সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কারণ হিসেবে তিনি কানাডার ‘বাজে আচরণ’কে তুলে ধরেছেন। নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এই ঘোষণা দেন।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, প্রতিবেশী কানাডার সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কারণ হিসেবে তিনি কানাডার ‘বাজে আচরণ’কে তুলে ধরেছেন। নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এই ঘোষণা দেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি কানাডার সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্যিক আলোচনাকে অবিলম্বে বন্ধ করে দিচ্ছেন। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার রাতে ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে লিখেন, কানাডা এমন একটি বিজ্ঞাপন প্রচার করেছে যেখানে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যানকে শুল্কনীতির সমালোচনা করতে শোনা গেছে।
ট্রাম্প লিখেছেন, ‘তাদের চরম বাজে আচরণের কারণে কানাডার সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য আলোচনা এখানেই সমাপ্ত।’ বর্তমান যুক্তরাষ্ট্র সরকার কানাডা থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র–মেক্সিকো–কানাডা চুক্তি (ইউএসএসসিএ)—এর আওতায় পড়া পণ্যের ক্ষেত্রে ছাড় রাখা হয়েছে। এই চুক্তিটি ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদে করেছিলেন।
ট্রাম্প বলেছেন, কানাডার অন্টারিও রাজ্যের সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় তৈরি ওই ভিডিওর উদ্দেশ্য ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টকে প্রভাবিত করা। আগামী নভেম্বরে আদালত বৈশ্বিক শুল্ক আরোপের বৈধতা নিয়ে রায় দেবে। এই রায়কে ট্রাম্পের রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও তাঁর অর্থনৈতিক নীতির সবচেয়ে বড় পরীক্ষা হিসেবে দেখা হচ্ছে। আদালত যদি তাঁর বিপক্ষে রায় দেয়, তবে যুক্তরাষ্ট্রকে শুল্ক বাবদ সংগৃহীত কয়েক বিলিয়ন ডলার ফেরত দিতে হতে পারে।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত এক মিনিটের ওই বিজ্ঞাপনে রিগ্যানের কণ্ঠ শোনা যায়। যেখানে তিনি ১৯৮৭ সালের এক রেডিও ভাষণে বৈদেশিক বাণিজ্য নিয়ে কথা বলেছেন। দৃশ্যে দেখা যায় নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার পতাকাবাহী ক্রেনসহ বিভিন্ন শিল্পাঞ্চল। রিগ্যানের কণ্ঠে শোনা যায়, ‘যখন কেউ বলে ‘বিদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করছি’—তখন সেটা দেশপ্রেমিক কাজ বলে মনে হয়। আর কিছু সময়ের জন্য হয়তো তা কার্যকরও হয়, কিন্তু খুব অল্প সময়ের জন্য। ”
ভিডিও রিগ্যানকে আরও বলতে শোনা যায়, ‘দীর্ঘমেয়াদে এসব বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা প্রতিটি আমেরিকানকেই ক্ষতিগ্রস্ত করে—কর্মী ও ভোক্তা উভয়কেই। উচ্চ শুল্কের ফলে বিদেশি দেশগুলো প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা নেয়, যার পরিণতিতে ভয়াবহ বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু হয়...বাজার সংকুচিত হয়, ব্যবসা ও শিল্প বন্ধ হয়ে যায়, আর কোটি মানুষ চাকরি হারায়।’
রোনাল্ড রিগ্যান ফাউন্ডেশন এক্সে এক পোস্টে জানিয়েছে, অন্টারিও সরকার রিগ্যানের বক্তব্যের ‘নির্বাচিত অংশ’ ব্যবহার করেছে এবং ভিডিও-অডিও সম্পাদনা করে বিজ্ঞাপন বানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘অন্টারিও সরকার রিগ্যানের বক্তব্য ব্যবহারের জন্য অনুমতি নেয়নি এবং সম্পাদনার অনুমতিও পায়নি।’ ফাউন্ডেশন আরও জানিয়েছে, বিজ্ঞাপনটিতে ‘সাবেক প্রেসিডেন্টের বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে।’ ফাউন্ডেশন আইনি পদক্ষেপের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখছে।
অন্টারিও প্রিমিয়ার (মুখ্যমন্ত্রী সমতুল্য) ডগ ফোর্ড বিজ্ঞাপনটি শেয়ার করে লিখেছেন, ‘আমেরিকান শুল্কের বিরুদ্ধে আমরা কখনোই লড়াই থামাব না।’ কানাডার সবচেয়ে জনবহুল ও অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য অন্টারিও যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কনীতির সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী। বিশেষ করে গাড়ি ও ইস্পাত শিল্পে ক্ষতির মাত্রা ভয়াবহ।
ট্রাম্পের আগের শুল্ক হুমকির পর ফোর্ড পাল্টা বলেন, প্রয়োজনে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেবেন। তিনি আরও অভিযোগ করেন, ওয়াশিংটনের বাণিজ্যনীতি ‘আমাদের পিঠে ছুরি মেরে আবার সেটি ঘুরিয়ে দিয়েছে।’ তিনি যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতাদের ট্রাম্পের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান জানান।
ট্রাম্পের ঘোষণার পর এখনো ফোর্ড বা কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি কোনো মন্তব্য করেননি।
যুক্তরাষ্ট্রে মূলধারার টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে প্রচারিত ওই বিজ্ঞাপন প্রচারণার মোট ব্যয় ৭ কোটি ৫০ লাখ কানাডিয়ান ডলার (প্রায় ৪০ মিলিয়ন পাউন্ড বা ৫৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার)।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, প্রতিবেশী কানাডার সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কারণ হিসেবে তিনি কানাডার ‘বাজে আচরণ’কে তুলে ধরেছেন। নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এই ঘোষণা দেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি কানাডার সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্যিক আলোচনাকে অবিলম্বে বন্ধ করে দিচ্ছেন। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার রাতে ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে লিখেন, কানাডা এমন একটি বিজ্ঞাপন প্রচার করেছে যেখানে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যানকে শুল্কনীতির সমালোচনা করতে শোনা গেছে।
ট্রাম্প লিখেছেন, ‘তাদের চরম বাজে আচরণের কারণে কানাডার সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য আলোচনা এখানেই সমাপ্ত।’ বর্তমান যুক্তরাষ্ট্র সরকার কানাডা থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র–মেক্সিকো–কানাডা চুক্তি (ইউএসএসসিএ)—এর আওতায় পড়া পণ্যের ক্ষেত্রে ছাড় রাখা হয়েছে। এই চুক্তিটি ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদে করেছিলেন।
ট্রাম্প বলেছেন, কানাডার অন্টারিও রাজ্যের সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় তৈরি ওই ভিডিওর উদ্দেশ্য ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টকে প্রভাবিত করা। আগামী নভেম্বরে আদালত বৈশ্বিক শুল্ক আরোপের বৈধতা নিয়ে রায় দেবে। এই রায়কে ট্রাম্পের রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও তাঁর অর্থনৈতিক নীতির সবচেয়ে বড় পরীক্ষা হিসেবে দেখা হচ্ছে। আদালত যদি তাঁর বিপক্ষে রায় দেয়, তবে যুক্তরাষ্ট্রকে শুল্ক বাবদ সংগৃহীত কয়েক বিলিয়ন ডলার ফেরত দিতে হতে পারে।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত এক মিনিটের ওই বিজ্ঞাপনে রিগ্যানের কণ্ঠ শোনা যায়। যেখানে তিনি ১৯৮৭ সালের এক রেডিও ভাষণে বৈদেশিক বাণিজ্য নিয়ে কথা বলেছেন। দৃশ্যে দেখা যায় নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার পতাকাবাহী ক্রেনসহ বিভিন্ন শিল্পাঞ্চল। রিগ্যানের কণ্ঠে শোনা যায়, ‘যখন কেউ বলে ‘বিদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করছি’—তখন সেটা দেশপ্রেমিক কাজ বলে মনে হয়। আর কিছু সময়ের জন্য হয়তো তা কার্যকরও হয়, কিন্তু খুব অল্প সময়ের জন্য। ”
ভিডিও রিগ্যানকে আরও বলতে শোনা যায়, ‘দীর্ঘমেয়াদে এসব বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা প্রতিটি আমেরিকানকেই ক্ষতিগ্রস্ত করে—কর্মী ও ভোক্তা উভয়কেই। উচ্চ শুল্কের ফলে বিদেশি দেশগুলো প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা নেয়, যার পরিণতিতে ভয়াবহ বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু হয়...বাজার সংকুচিত হয়, ব্যবসা ও শিল্প বন্ধ হয়ে যায়, আর কোটি মানুষ চাকরি হারায়।’
রোনাল্ড রিগ্যান ফাউন্ডেশন এক্সে এক পোস্টে জানিয়েছে, অন্টারিও সরকার রিগ্যানের বক্তব্যের ‘নির্বাচিত অংশ’ ব্যবহার করেছে এবং ভিডিও-অডিও সম্পাদনা করে বিজ্ঞাপন বানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘অন্টারিও সরকার রিগ্যানের বক্তব্য ব্যবহারের জন্য অনুমতি নেয়নি এবং সম্পাদনার অনুমতিও পায়নি।’ ফাউন্ডেশন আরও জানিয়েছে, বিজ্ঞাপনটিতে ‘সাবেক প্রেসিডেন্টের বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে।’ ফাউন্ডেশন আইনি পদক্ষেপের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখছে।
অন্টারিও প্রিমিয়ার (মুখ্যমন্ত্রী সমতুল্য) ডগ ফোর্ড বিজ্ঞাপনটি শেয়ার করে লিখেছেন, ‘আমেরিকান শুল্কের বিরুদ্ধে আমরা কখনোই লড়াই থামাব না।’ কানাডার সবচেয়ে জনবহুল ও অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য অন্টারিও যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কনীতির সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী। বিশেষ করে গাড়ি ও ইস্পাত শিল্পে ক্ষতির মাত্রা ভয়াবহ।
ট্রাম্পের আগের শুল্ক হুমকির পর ফোর্ড পাল্টা বলেন, প্রয়োজনে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেবেন। তিনি আরও অভিযোগ করেন, ওয়াশিংটনের বাণিজ্যনীতি ‘আমাদের পিঠে ছুরি মেরে আবার সেটি ঘুরিয়ে দিয়েছে।’ তিনি যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতাদের ট্রাম্পের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান জানান।
ট্রাম্পের ঘোষণার পর এখনো ফোর্ড বা কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি কোনো মন্তব্য করেননি।
যুক্তরাষ্ট্রে মূলধারার টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে প্রচারিত ওই বিজ্ঞাপন প্রচারণার মোট ব্যয় ৭ কোটি ৫০ লাখ কানাডিয়ান ডলার (প্রায় ৪০ মিলিয়ন পাউন্ড বা ৫৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার)।

জোমো কেনিয়াত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (জেকেআইএ) আফ্রিকার দেশ কেনিয়ার অন্যতম বৃহৎ বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দর পরিচালনার দায়িত্ব পেতে যাচ্ছে ভারতীয় বহুজাতিক কোম্পানি আদানি এন্টারপ্রাইজের একটি সহায়ক প্রতিষ্ঠান। রাষ্ট্রায়ত্ত বিমানবন্দরটি ভারতীয় এই কোম্পানি অধিগ্রহণ করার খবরে কঠোর আন্দোলনে নেমেছেন পরিবহনশ
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের পুলিশের মহাপরিদর্শকের কার্যালয় এবং সারাটোগা কাউন্টি শেরিফের কার্যালয়ের যৌথ তদন্তে জানা গেছে, মেহুলের এই অবৈধ কার্যকলাপের ফলে করদাতাদের ৫০ হাজার ডলার (প্রায় ৪০ লাখ রুপি) অপব্যবহার হয়েছে।
২২ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় এক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে নিশ্চিত করেছে হোয়াইট হাউস।
১ ঘণ্টা আগে
ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ গতকাল বৃহস্পতিবার বলেছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার শর্তে সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের কোনো চুক্তি তিনি মেনে নেবেন না। এ সময় তিনি অবমাননাকর ভঙ্গিতে বলেন, সৌদিরা যেন ‘মরুভূমিতে উটের পিঠে চড়েই থাকে।’
২ ঘণ্টা আগে