রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফেরানোর লক্ষ্যে টেকনোক্র্যাটদের নিয়ে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করতে যাচ্ছে পোর্ট সুদান থেকে পরিচালিত সুদানের বর্তমান সরকার। দেশটির বর্তমান প্রশাসন জানিয়েছে, যুদ্ধ-পরবর্তী পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে দেশটির সরকার একটি নতুন রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে। এই রোডম্যাপ বাস্তবায়নের মাধ্যমে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের পথ সুগম করা হবে।
গতকাল রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সুদানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, সুদান সশস্ত্র বাহিনী, যৌথ বাহিনী ও অন্যান্য সহযোগী বাহিনীর যুদ্ধক্ষেত্রে অগ্রযাত্রার মধ্যেই রাষ্ট্রের নেতৃত্ব দেশটির জাতীয় ও সামাজিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে একটি রোডম্যাপ নির্ধারণ করেছে। এতে যুদ্ধ-পরবর্তী পুনর্গঠনের পাশাপাশি সর্বজনীন রাজনৈতিক প্রক্রিয়া পুনরুদ্ধারের পরিকল্পনা করা হয়েছে, যার শেষ ধাপে অবাধ ও সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, এই রোডম্যাপে সর্বজনীন জাতীয় সংলাপ আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে, যেখানে রাজনৈতিক ও সামাজিক সব পক্ষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে। যারা আগ্রাসন প্রত্যাখ্যান করে এবং জাতীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দেয়, তাদের এই প্রক্রিয়ায় স্বাগত জানানো হবে।
এ ছাড়া একটি স্বাধীন টেকনোক্র্যাটদের সমন্বয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে, যা সংক্রমণকালীন সরকারের দায়িত্ব পালনে সহায়তা এবং যুদ্ধের প্রভাব কাটিয়ে উঠতে কাজ করবে। একই সঙ্গে জাতীয় ও সামাজিক শক্তিগুলোর সম্মতিতে সংবিধান সংশোধন করা হবে। এরপর একটি বেসামরিক প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করা হবে। তিনি নির্বাহী শাখার দায়িত্ব নেবেন এবং তাঁর কার্যক্রমে কোনো হস্তক্ষেপ করা হবে না।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের অধিকার নিশ্চিত করা হবে, তবে তা জাতীয় ঐকমত্যের পরিপন্থী হওয়া চলবে না। একই সঙ্গে, কোনো নাগরিককে পাসপোর্ট পাওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হবে না।
সুদান সরকার স্পষ্ট করেছে, বিদ্রোহীদের সঙ্গে আলোচনার পূর্বশর্ত হিসেবে ‘অস্ত্র সমর্পণ ও বেসামরিক স্থাপনা খালি করার’ দাবি তোলা হয়েছে।
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফেরানোর লক্ষ্যে টেকনোক্র্যাটদের নিয়ে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করতে যাচ্ছে পোর্ট সুদান থেকে পরিচালিত সুদানের বর্তমান সরকার। দেশটির বর্তমান প্রশাসন জানিয়েছে, যুদ্ধ-পরবর্তী পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে দেশটির সরকার একটি নতুন রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে। এই রোডম্যাপ বাস্তবায়নের মাধ্যমে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের পথ সুগম করা হবে।
গতকাল রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সুদানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, সুদান সশস্ত্র বাহিনী, যৌথ বাহিনী ও অন্যান্য সহযোগী বাহিনীর যুদ্ধক্ষেত্রে অগ্রযাত্রার মধ্যেই রাষ্ট্রের নেতৃত্ব দেশটির জাতীয় ও সামাজিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে একটি রোডম্যাপ নির্ধারণ করেছে। এতে যুদ্ধ-পরবর্তী পুনর্গঠনের পাশাপাশি সর্বজনীন রাজনৈতিক প্রক্রিয়া পুনরুদ্ধারের পরিকল্পনা করা হয়েছে, যার শেষ ধাপে অবাধ ও সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, এই রোডম্যাপে সর্বজনীন জাতীয় সংলাপ আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে, যেখানে রাজনৈতিক ও সামাজিক সব পক্ষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে। যারা আগ্রাসন প্রত্যাখ্যান করে এবং জাতীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দেয়, তাদের এই প্রক্রিয়ায় স্বাগত জানানো হবে।
এ ছাড়া একটি স্বাধীন টেকনোক্র্যাটদের সমন্বয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে, যা সংক্রমণকালীন সরকারের দায়িত্ব পালনে সহায়তা এবং যুদ্ধের প্রভাব কাটিয়ে উঠতে কাজ করবে। একই সঙ্গে জাতীয় ও সামাজিক শক্তিগুলোর সম্মতিতে সংবিধান সংশোধন করা হবে। এরপর একটি বেসামরিক প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করা হবে। তিনি নির্বাহী শাখার দায়িত্ব নেবেন এবং তাঁর কার্যক্রমে কোনো হস্তক্ষেপ করা হবে না।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের অধিকার নিশ্চিত করা হবে, তবে তা জাতীয় ঐকমত্যের পরিপন্থী হওয়া চলবে না। একই সঙ্গে, কোনো নাগরিককে পাসপোর্ট পাওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হবে না।
সুদান সরকার স্পষ্ট করেছে, বিদ্রোহীদের সঙ্গে আলোচনার পূর্বশর্ত হিসেবে ‘অস্ত্র সমর্পণ ও বেসামরিক স্থাপনা খালি করার’ দাবি তোলা হয়েছে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণ ভারতের জন্য টার্নিং পয়েন্ট হয়ে ওঠে। অস্ত্র রপ্তানি বাড়ানোর দায়িত্বে কর্মরত এক ভারতীয় কর্মকর্তা বলেন, পশ্চিমা দেশগুলো তাদের অস্ত্রভান্ডার ইউক্রেনে পাঠিয়েছে। রাশিয়ার কারখানাগুলো শুধু তাদের যুদ্ধের জন্যই অস্ত্র তৈরি করছে। ফলে যেসব দেশ ওয়াশিংটন...
৯ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি এক ভিডিওতে ভারতের দীর্ঘ পথের ট্রেনযাত্রাকে ‘মানসিকভাবে ভেঙে পড়ার’ মতো অভিজ্ঞতা বলে বর্ণনা করেছেন ফরাসি ইউটিউবার ভিক্টর ব্লাহো। তিনি বিদেশি পর্যটকদের পরামর্শ দিয়েছেন, পর্যাপ্ত প্রস্তুতি বা ভালো বাজেট না থাকলে ভারতের দীর্ঘ দূরত্বের ট্রেনভ্রমণ এড়িয়ে চলা উচিত।
১০ ঘণ্টা আগেবিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) আশঙ্কা প্রকাশ করেছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত শুল্ক নীতির কারণে চলতি বছরই বিশ্বজুড়ে পণ্যবাণিজ্য হ্রাস পাবে। এ ছাড়াও পারস্পরিক শুল্ক আরোপ ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ বিভিন্ন গভীর নেতিবাচক ঝুঁকি রয়েছে, যা বিশ্ব বাণিজ্যে আরও বড় ধরনের পতন ডেকে আনতে পারে।
১১ ঘণ্টা আগেবর্তমানে ছোট ওষুধ (পিল বা ক্যাপসুল) বাজারে আসার ৯ বছর পর মেডিকেয়ার মূল্য আলোচনার জন্য যোগ্য হয়। ট্রাম্প প্রশাসন এটিকে ১৩ বছর করতে চায়, যা বায়োটেক ওষুধের সমতুল্য। তবে ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করেছিল, বর্তমান নিয়ম নতুন ওষুধ উদ্ভাবনকে বাধাগ্রস্ত করে। আগে এই বিষয় নিয়ে তারা আলোচনা করতে
১২ ঘণ্টা আগে