পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজারে এক সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশটির নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বাজুমেকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে। জবাবে পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোর জোট ইকোওয়াস হুমকি দিয়েছে, প্রয়োজনে বাজুমেকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনতে তাঁরা নাইজারে সেনা মোতায়েন করবে। এই প্রেক্ষাপটে দেশটির অভ্যুত্থানকারীরা রাশিয়ার ভাড়াটে সেনা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ভাগনারের সহায়তা চেয়েছে।
দ্য ইকোনমিক কমিউনিটি অব ওয়েস্ট আফ্রিকা (ইকোওয়াস) নাইজারে অভ্যুত্থানকারীদের আল্টিমেটাম দিয়ে বলেছে, আজ রোববারের মধ্যে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বাজুমকে ক্ষমতা ফিরিয়ে না দিলে তারা সামরিক শক্তি প্রয়োগের অনুমোদন দেবে। এরই মধ্যে ইকোওয়াসভুক্ত দেশগুলোর সামরিক বাহিনীর প্রধানেরা নাইজারে সম্ভাব্য সামরিক হস্তক্ষেপের বিষয়ে পরিকল্পনা করছেন। কবে, কখন, কোথায় এবং কীভাবে সেনা মোতায়েন করা হবে, সে বিষয়ে বিস্তারিত পরিকল্পনা প্রস্তুত করছেন তাঁরা।
ইকোওয়াসের দেওয়া আল্টিমেটাম শেষ হওয়ার আগেই ভাগনারের সহায়তা চাইল অভ্যুত্থানকারীরা। অভ্যুত্থানকারীদের নেতা জেনারেল সালিফু মোদি প্রতিবেশী দেশ মালিতে সফরের সময় সেখানে ভাগনারের একজনের সঙ্গে আলাপ করেছেন। বার্তা সংস্থা এপিকে নিশ্চিত করেছেন বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত ওয়াসিম নাসর নামে এক সাংবাদিক।
মালির তিনটি সূত্র এবং দেশটিতে থাকা ফরাসি কূটনীতিকদের একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উল্লেখ করে নাসর বলেছেন, ‘অভ্যুত্থানকারীদের তাদের (ভাগনার) প্রয়োজন। কারণ, তাঁরা (অভ্যুত্থানকারীরা) যেকোনো মূল্যে ক্ষমতা ধরে রাখতে চায়।’ নাসর জানান, এখনো নিশ্চিত করে না জানালেও ভাগনার বিষয়টি বিবেচনা করছে।
এদিকে মোহাম্মদ বাজুমে নিজেকে জিম্মি বলে ঘোষণা করেছেন। তাঁর মুক্তি এবং তাঁকে পুনরায় ক্ষমতায় বসাতে আজ রোববার পর্যন্ত অভ্যুত্থানকারীদের সময় দিয়েছিল ইকোওয়াস। সেই আল্টিমেটাম বাস্তবায়িত না হলে সামরিক হস্তক্ষেপের ঘোষণা দেওয়া হয় ইকোওয়াসের পক্ষ থেকে। তবে বাজুমের মুক্তির বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি এবং তাঁরা যেকোনো ধরনের সামরিক হস্তক্ষেপের বিষয়ে সতর্ক করে। জেনারেল মোদি বলেছেন, তাঁরা নিজেদের দেশকে ‘নতুন লিবিয়া’ হওয়ার হাত থেকে রক্ষায় যে পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন তা নেবে।
আফ্রিকা মহাদেশে পশ্চিমা বিশ্বের কাউন্টার টেররিজমের অন্যতম সহযোগী দেশ ছিল নাইজার। তবে সাম্প্রতিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশটির নেতারা রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছেন। বিশ্লেষকদের ধারণা, ভাগনারের সহায়তা চাওয়া তারই একটি প্রমাণ। উল্লেখ্য, ভাগনার মালিসহ আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশে কাজ করছে।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজারে এক সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশটির নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বাজুমেকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে। জবাবে পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোর জোট ইকোওয়াস হুমকি দিয়েছে, প্রয়োজনে বাজুমেকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনতে তাঁরা নাইজারে সেনা মোতায়েন করবে। এই প্রেক্ষাপটে দেশটির অভ্যুত্থানকারীরা রাশিয়ার ভাড়াটে সেনা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ভাগনারের সহায়তা চেয়েছে।
দ্য ইকোনমিক কমিউনিটি অব ওয়েস্ট আফ্রিকা (ইকোওয়াস) নাইজারে অভ্যুত্থানকারীদের আল্টিমেটাম দিয়ে বলেছে, আজ রোববারের মধ্যে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বাজুমকে ক্ষমতা ফিরিয়ে না দিলে তারা সামরিক শক্তি প্রয়োগের অনুমোদন দেবে। এরই মধ্যে ইকোওয়াসভুক্ত দেশগুলোর সামরিক বাহিনীর প্রধানেরা নাইজারে সম্ভাব্য সামরিক হস্তক্ষেপের বিষয়ে পরিকল্পনা করছেন। কবে, কখন, কোথায় এবং কীভাবে সেনা মোতায়েন করা হবে, সে বিষয়ে বিস্তারিত পরিকল্পনা প্রস্তুত করছেন তাঁরা।
ইকোওয়াসের দেওয়া আল্টিমেটাম শেষ হওয়ার আগেই ভাগনারের সহায়তা চাইল অভ্যুত্থানকারীরা। অভ্যুত্থানকারীদের নেতা জেনারেল সালিফু মোদি প্রতিবেশী দেশ মালিতে সফরের সময় সেখানে ভাগনারের একজনের সঙ্গে আলাপ করেছেন। বার্তা সংস্থা এপিকে নিশ্চিত করেছেন বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত ওয়াসিম নাসর নামে এক সাংবাদিক।
মালির তিনটি সূত্র এবং দেশটিতে থাকা ফরাসি কূটনীতিকদের একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উল্লেখ করে নাসর বলেছেন, ‘অভ্যুত্থানকারীদের তাদের (ভাগনার) প্রয়োজন। কারণ, তাঁরা (অভ্যুত্থানকারীরা) যেকোনো মূল্যে ক্ষমতা ধরে রাখতে চায়।’ নাসর জানান, এখনো নিশ্চিত করে না জানালেও ভাগনার বিষয়টি বিবেচনা করছে।
এদিকে মোহাম্মদ বাজুমে নিজেকে জিম্মি বলে ঘোষণা করেছেন। তাঁর মুক্তি এবং তাঁকে পুনরায় ক্ষমতায় বসাতে আজ রোববার পর্যন্ত অভ্যুত্থানকারীদের সময় দিয়েছিল ইকোওয়াস। সেই আল্টিমেটাম বাস্তবায়িত না হলে সামরিক হস্তক্ষেপের ঘোষণা দেওয়া হয় ইকোওয়াসের পক্ষ থেকে। তবে বাজুমের মুক্তির বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি এবং তাঁরা যেকোনো ধরনের সামরিক হস্তক্ষেপের বিষয়ে সতর্ক করে। জেনারেল মোদি বলেছেন, তাঁরা নিজেদের দেশকে ‘নতুন লিবিয়া’ হওয়ার হাত থেকে রক্ষায় যে পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন তা নেবে।
আফ্রিকা মহাদেশে পশ্চিমা বিশ্বের কাউন্টার টেররিজমের অন্যতম সহযোগী দেশ ছিল নাইজার। তবে সাম্প্রতিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দেশটির নেতারা রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছেন। বিশ্লেষকদের ধারণা, ভাগনারের সহায়তা চাওয়া তারই একটি প্রমাণ। উল্লেখ্য, ভাগনার মালিসহ আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশে কাজ করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর লাতিন আমেরিকা অঞ্চলের কমান্ডের নেতৃত্বে থাকা অ্যাডমিরাল এলভিন হোলসি পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি চলতি বছরের শেষেই পদত্যাগ করবেন। তাঁর চাকরির জন্য নির্ধারিত বয়সসীমার দুই বছর আগেই পদ ছাড়ছেন তিনি। মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২৪ মিনিট আগেফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস জানিয়েছে, গাজা থেকে জিম্মিদের মরদেহ ফেরাতে সময় লাগতে পারে। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ছাড়া এসব মরদেহ খুঁজে বের করা কঠিন। এদিকে, ইসরায়েল জানিয়েছে—তারা মধ্যস্থতাকারীদের কাছে জিম্মিদের মরদেহের অবস্থানের ব্যাপারে গোয়েন্দা তথ্য দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আলোচনা করতে আবারও বৈঠকে বসতে সম্মত হয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, তাঁর ও পুতিনের মধ্যে দীর্ঘ ও ফলপ্রসূ টেলিফোন আলাপের...
৩ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ মুস্তাফা গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন, আরব দেশগুলো ও আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতায় তাঁর সরকার গাজার পুনরুদ্ধার ও পুনর্গঠনের জন্য তিন ধাপের একটি পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে। পাঁচ বছর মেয়াদি এই পরিকল্পনার মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৭ বিলিয়ন ডলার।
৪ ঘণ্টা আগে