ব্যস্ততায় ছুটতে ছুটতে বুকের বাঁ পাশে হঠাৎ ব্যথায় কুঁকড়ে না যাওয়া পর্যন্ত হৃদ্যন্ত্রের যত্ন নিয়ে আমরা ভাবি না। শরীরের গুরুত্বপূর্ণ এই অঙ্গটির যত্নের ক্ষেত্রে খাবার অনেক বেশি ভূমিকা রাখে। খাবার গ্রহণে সচেতন না হলে যেকোনো সময় হৃদ্যন্ত্র বিদ্রোহ ঘোষণা করে বসতে পারে।
হৃদ্যন্ত্রের সুস্থতায় আঁশসমৃদ্ধ খাবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেসব খাদ্যে আঁশজাতীয় উপাদান রয়েছে, সেগুলো ক্ষতিকর কোলেস্টেরল (এলডিএল) কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে ধমনিতে প্লাক জমে রক্ত চলাচল বন্ধ হওয়ার ঝুঁকি কমে আসে। কমে যায় হৃদ্রোগের আশঙ্কা।
আঁশ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে, যা ইনসুলিনের অতিরিক্ত বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে এবং কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার ঝুঁকি কমায়। উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার রক্তচাপ ও প্রদাহ নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক, যা হৃদ্রোগের দুটি প্রধান ঝুঁকিপূর্ণ কারণ। নিয়মিত ফাইবার গ্রহণ পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে, অতিরিক্ত চর্বি জমতে বাধা দেয় এবং সামগ্রিক বিপাকীয় স্বাস্থ্যকে সমর্থন করে, যা সরাসরি হৃদ্যন্ত্রের উপকারে আসে।
চলুন, এমন কিছু আঁশসমৃদ্ধ খাবারের তালিকা জেনে নেওয়া যাক, যা হৃদ্যন্ত্রের সুস্থতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হতে পারে—
১. ওটস
দ্রবণীয় আঁশের অন্যতম সেরা উৎস ওটস। বিশেষ করে ওটসে থাকা বিটা-গ্লুকান ক্ষতিকর কোলেস্টেরল (এলডিএল) এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। সকালের নাশতায় ওটমিল খাওয়া বা স্মুদি ও বেকড খাবারে ওটস যুক্ত করে হৃদ্যন্ত্রের যত্ন করতে পারেন।
২. ডাল
ডালে প্রচুর আঁশ, উদ্ভিদভিত্তিক প্রোটিন, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান রয়েছে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং হৃদ্যন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে। স্যুপ, কারি বা সালাদে ডাল যোগ করা হৃদ্যন্ত্রের জন্য পুষ্টিকর হতে পারে।
৩. চিয়া বীজ
উচ্চমাত্রার আঁশ ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ চিয়া বীজ প্রদাহ কমায় এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা উন্নত করতে সাহায্য করে। চিয়া বীজ পানিতে ভিজিয়ে খাওয়া বা দই, স্মুদি ও পুডিংয়ে মিশিয়ে গ্রহণ করা হৃদ্যন্ত্রের স্বাস্থ্য ও হজমের জন্য উপকারী।
৪. ফ্ল্যাক্সসিড (তিসির বীজ)
ফ্ল্যাক্সসিড কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদ্রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। গুঁড়ো করা ফ্ল্যাক্সসিড সালাদ, ওটমিল বা স্মুদিতে যোগ করলে এর সর্বোচ্চ উপকার পাওয়া যায়।
৫. আপেল
আপেলে পেকটিন নামক একধরনের দ্রবণীয় আঁশ রয়েছে, যা কোলেস্টেরল কমাতে এবং ধমনিতে প্লাক জমা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালের নাশতা ও দুপুরের খাবারের মাঝামাঝি সময় বা বিকেলের নাশতায় একটি আপেল খেতে পারেন। সালাদ ও ওটমিলেও আপেল যোগ করতে পারেন।
৬. অ্যাভোকাডো
অ্যাভোকাডোতে হৃদ্যন্ত্রের জন্য উপকারী মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও আঁশ রয়েছে, যা কোলেস্টেরল (এলডিএল) কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরল (এইচডিএল) বাড়ায়। স্যান্ডউইচ, সালাদ বা স্মুদিতে অ্যাভোকাডো যোগ করলে এটি হৃদ্যন্ত্রের কার্যকারিতা এবং সামগ্রিক সুস্থতা উন্নত করতে সহায়ক হতে পারে।
৭. বিনস (শিমজাতীয় খাবার)
বিনস প্রচুর দ্রবণীয় ফাইবারের একটি ভালো উৎস। এগুলো রক্তে শর্করা ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। স্যুপ, স্টু বা সালাদে বিনস যোগ করলে এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভরিয়ে রাখার পাশাপাশি কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যকে সহায়তা করে।
৮. বেরি (স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, রাস্পবেরি ইত্যাদি)
বেরিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার ও পলিফেনল রয়েছে, যা প্রদাহ কমাতে এবং ধমনির কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন এক মুঠো বেরি খাওয়া বা স্মুদিতে মিশিয়ে গ্রহণ করলে এটি হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যকে বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন সরবরাহ করতে পারে।
৯. সম্পূর্ণ শস্য (হোল গ্রেইন)
খাদ্যশস্যে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য আঁশ থাকে, যা রক্তে শর্করা ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। পরিশোধিত শস্যের পরিবর্তে সম্পূর্ণ শস্য গ্রহণ হৃদ্যন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং হজমে সহায়তা করে।
১০. গাজর
গাজরে আঁশ, বিটা-ক্যারোটিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদ্যন্ত্রের ওপর অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। কাঁচা গাজর সালাদ হিসেবে বা এমনিতেই খেতে পারেন। স্যুপে যোগ করেও খেতে পারেন হৃদ্যন্ত্রের জন্য উপকারী এই খাবার।
আঁশসমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ কোলেস্টেরল হ্রাস, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এবং ধমনিতে ব্লকেজ প্রতিরোধ করে হৃদ্যন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় এই আশসমৃদ্ধ খাবারগুলো অন্তর্ভুক্ত করলে এটি কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য ও সামগ্রিক সুস্থতার উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
ব্যস্ততায় ছুটতে ছুটতে বুকের বাঁ পাশে হঠাৎ ব্যথায় কুঁকড়ে না যাওয়া পর্যন্ত হৃদ্যন্ত্রের যত্ন নিয়ে আমরা ভাবি না। শরীরের গুরুত্বপূর্ণ এই অঙ্গটির যত্নের ক্ষেত্রে খাবার অনেক বেশি ভূমিকা রাখে। খাবার গ্রহণে সচেতন না হলে যেকোনো সময় হৃদ্যন্ত্র বিদ্রোহ ঘোষণা করে বসতে পারে।
হৃদ্যন্ত্রের সুস্থতায় আঁশসমৃদ্ধ খাবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেসব খাদ্যে আঁশজাতীয় উপাদান রয়েছে, সেগুলো ক্ষতিকর কোলেস্টেরল (এলডিএল) কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে ধমনিতে প্লাক জমে রক্ত চলাচল বন্ধ হওয়ার ঝুঁকি কমে আসে। কমে যায় হৃদ্রোগের আশঙ্কা।
আঁশ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে, যা ইনসুলিনের অতিরিক্ত বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে এবং কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার ঝুঁকি কমায়। উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার রক্তচাপ ও প্রদাহ নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক, যা হৃদ্রোগের দুটি প্রধান ঝুঁকিপূর্ণ কারণ। নিয়মিত ফাইবার গ্রহণ পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে, অতিরিক্ত চর্বি জমতে বাধা দেয় এবং সামগ্রিক বিপাকীয় স্বাস্থ্যকে সমর্থন করে, যা সরাসরি হৃদ্যন্ত্রের উপকারে আসে।
চলুন, এমন কিছু আঁশসমৃদ্ধ খাবারের তালিকা জেনে নেওয়া যাক, যা হৃদ্যন্ত্রের সুস্থতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হতে পারে—
১. ওটস
দ্রবণীয় আঁশের অন্যতম সেরা উৎস ওটস। বিশেষ করে ওটসে থাকা বিটা-গ্লুকান ক্ষতিকর কোলেস্টেরল (এলডিএল) এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। সকালের নাশতায় ওটমিল খাওয়া বা স্মুদি ও বেকড খাবারে ওটস যুক্ত করে হৃদ্যন্ত্রের যত্ন করতে পারেন।
২. ডাল
ডালে প্রচুর আঁশ, উদ্ভিদভিত্তিক প্রোটিন, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান রয়েছে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং হৃদ্যন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে। স্যুপ, কারি বা সালাদে ডাল যোগ করা হৃদ্যন্ত্রের জন্য পুষ্টিকর হতে পারে।
৩. চিয়া বীজ
উচ্চমাত্রার আঁশ ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ চিয়া বীজ প্রদাহ কমায় এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা উন্নত করতে সাহায্য করে। চিয়া বীজ পানিতে ভিজিয়ে খাওয়া বা দই, স্মুদি ও পুডিংয়ে মিশিয়ে গ্রহণ করা হৃদ্যন্ত্রের স্বাস্থ্য ও হজমের জন্য উপকারী।
৪. ফ্ল্যাক্সসিড (তিসির বীজ)
ফ্ল্যাক্সসিড কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদ্রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। গুঁড়ো করা ফ্ল্যাক্সসিড সালাদ, ওটমিল বা স্মুদিতে যোগ করলে এর সর্বোচ্চ উপকার পাওয়া যায়।
৫. আপেল
আপেলে পেকটিন নামক একধরনের দ্রবণীয় আঁশ রয়েছে, যা কোলেস্টেরল কমাতে এবং ধমনিতে প্লাক জমা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালের নাশতা ও দুপুরের খাবারের মাঝামাঝি সময় বা বিকেলের নাশতায় একটি আপেল খেতে পারেন। সালাদ ও ওটমিলেও আপেল যোগ করতে পারেন।
৬. অ্যাভোকাডো
অ্যাভোকাডোতে হৃদ্যন্ত্রের জন্য উপকারী মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও আঁশ রয়েছে, যা কোলেস্টেরল (এলডিএল) কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরল (এইচডিএল) বাড়ায়। স্যান্ডউইচ, সালাদ বা স্মুদিতে অ্যাভোকাডো যোগ করলে এটি হৃদ্যন্ত্রের কার্যকারিতা এবং সামগ্রিক সুস্থতা উন্নত করতে সহায়ক হতে পারে।
৭. বিনস (শিমজাতীয় খাবার)
বিনস প্রচুর দ্রবণীয় ফাইবারের একটি ভালো উৎস। এগুলো রক্তে শর্করা ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। স্যুপ, স্টু বা সালাদে বিনস যোগ করলে এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভরিয়ে রাখার পাশাপাশি কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যকে সহায়তা করে।
৮. বেরি (স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, রাস্পবেরি ইত্যাদি)
বেরিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার ও পলিফেনল রয়েছে, যা প্রদাহ কমাতে এবং ধমনির কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন এক মুঠো বেরি খাওয়া বা স্মুদিতে মিশিয়ে গ্রহণ করলে এটি হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যকে বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন সরবরাহ করতে পারে।
৯. সম্পূর্ণ শস্য (হোল গ্রেইন)
খাদ্যশস্যে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য আঁশ থাকে, যা রক্তে শর্করা ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। পরিশোধিত শস্যের পরিবর্তে সম্পূর্ণ শস্য গ্রহণ হৃদ্যন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং হজমে সহায়তা করে।
১০. গাজর
গাজরে আঁশ, বিটা-ক্যারোটিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদ্যন্ত্রের ওপর অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। কাঁচা গাজর সালাদ হিসেবে বা এমনিতেই খেতে পারেন। স্যুপে যোগ করেও খেতে পারেন হৃদ্যন্ত্রের জন্য উপকারী এই খাবার।
আঁশসমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ কোলেস্টেরল হ্রাস, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এবং ধমনিতে ব্লকেজ প্রতিরোধ করে হৃদ্যন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় এই আশসমৃদ্ধ খাবারগুলো অন্তর্ভুক্ত করলে এটি কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য ও সামগ্রিক সুস্থতার উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
চিকিৎসার আশায় ভর্তি হয়েছিলেন, কিন্তু দিনের পর দিন অপেক্ষা করেও চিকিৎসক না পেয়ে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল থেকে একে একে চলে গেছেন সব রোগী। তাঁদেরই একজন সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার রাশিদুল ইসলাম। তিনি চলে যাওয়ার সময় বললেন, ‘২১ দিন ছিলাম, কোনো চিকিৎসা পাইনি। ঈদের পর আবার আসব ভাবছি।’
১৪ ঘণ্টা আগেমাইগ্রেনের ভোগান্তি বিশ্বজুড়ে। শুধুমাত্র যুক্তরাজ্যেই ১ কোটিরও বেশি মানুষ মাইগ্রেনে ভোগেন। এই অসুখ কর্মজীবন শেষ করে দিতে পারে, ভবিষ্যৎ বদলে দিতে পারে, এমনকি জীবনকেও ছোট করে দিতে পারে। তাই এর থেকে পরিত্রাণের জন্য যখন কোনো সহজ সমাধান সামনে আসে তখন অনেকেই সেটি চেষ্টা করে দেখেন।
৩ দিন আগেনারীর শারীরিক শক্তি নিয়ে প্রচলিত ধারণা বদলে যাচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রেই তাঁরা পুরুষদের ছাপিয়ে যাচ্ছেন। সম্প্রতি একাধিক নারী ক্রীড়াবিদ এমন নজির স্থাপন করেছেন, যা কেবল ক্রীড়াঙ্গনের সীমানায় সীমাবদ্ধ নয়। বরং এসব সাফল্য আমাদের শারীরিক সক্ষমতা নিয়ে বহু পুরোনো ধ্যানধারণার ভিতে নাড়া দিচ্ছে।
৩ দিন আগেপ্রায় দেড় লাখেরও বেশি মুখ ও গলার ক্যানসার রোগী নতুন ইমিউনোথেরাপি ওষুধের মাধ্যমে দীর্ঘ সময় ক্যানসার মুক্ত থাকতে পারবেন। আন্তর্জাতিক ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ফলাফল থেকে জানা গেছে, এই ওষুধ ক্যানসার ফিরে আসার ঝুঁকি কমিয়ে রোগীদের রোগমুক্ত থাকার সময় দ্বিগুণ করতে পারে।
৪ দিন আগে