মানুষের কাশি শুনে ছোটখাটো বিভিন্ন ধরনের রোগ শনাক্ত করার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই আনতে যাচ্ছে গুগল। মূলত মানুষের কাশি বা শ্বাস-প্রশ্বাসের আওয়াজ থেকেই সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ধরনের রোগের বিষয়টি বলে দেবে গুগলের সেই এআই। এ বিষয়ে একটি মেশিন লার্নিং টুলও তৈরি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
বিজ্ঞান বিষয়ক জার্নাল নেচারে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইকে কোটি মানুষের কাশি ও শ্বাস-প্রশ্বাসের আওয়াজের মাধ্যমে প্রশিক্ষিত করা হয়েছে। গবেষকেরা দাবি করছেন, চিকিৎসকেরা এক সময় এই এআই মানুষের কোভিড-১৯, যক্ষ্মা ও ফুসফুস সংক্রান্ত অন্যান্য রোগের সম্ভাব্য লক্ষণ শনাক্ত করতে ব্যবহার করতে পারবে।
মূলত কোভিড-১৯ মহামারির সময়ই বিজ্ঞানীরা কাশি ও শ্বাস-প্রশ্বাসের আওয়াজ থেকে ফুসফুসের বিভিন্ন রোগ শনাক্ত করার বিষয়টি নিয়ে ভাবতে শুরু করেন। একটা পর্যায়ে গিয়ে বিজ্ঞানীরা দেখতে পান, বিষয়টি সম্ভব। তবে গুগলের এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে মূল শক্তির জায়গাটি হলো—এর বিপুল পরিমাণ ডেটা। যাকে হেলথ অ্যাকুস্টিক রেপ্রিজেন্টেশন বলা হচ্ছে।
গবেষকেরা চলতি মাসের শুরুর দিকে একটি জার্নালে এ বিষয়ে একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন। তবে নিবন্ধটির পিয়ার রিভিউ হয়নি এখনো। গুগলের গবেষকদের দাবি, তাদের এআই একই সময়ে একাধিক বিষয়ে কাজ করতে পারবে।
গবেষকেরা সেই নিবন্ধে বলেছেন, হেলথ অ্যাকুস্টিক রেপ্রিজেন্টেশন বাণিজ্যিক ব্যবহার সম্ভব কি না তা শিগগিরই বলা সম্ভব হবে। তবে আপাতত গবেষকদের পরিকল্পনা হলো, আগ্রহী গবেষকদের এই মডেলটিতে অ্যাকসেস দেওয়ার যাতে তারা তাদের নিজস্ব জায়গা থেকে এটি ব্যবহার করতে পারে।
এ বিষয়ে গুগলের নিউইয়র্ক সিটি ল্যাবে প্রোডাক্ট ম্যানেজার সুজয় কাকারমথ বলেছেন, ‘গুগল রিসার্চের অংশ হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হলো, এই (চিকিৎসা) ক্ষেত্রে এ ধরনের প্রযুক্তির ব্যবহার উৎসাহিত করা।’
মানুষের কাশি শুনে ছোটখাটো বিভিন্ন ধরনের রোগ শনাক্ত করার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই আনতে যাচ্ছে গুগল। মূলত মানুষের কাশি বা শ্বাস-প্রশ্বাসের আওয়াজ থেকেই সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ধরনের রোগের বিষয়টি বলে দেবে গুগলের সেই এআই। এ বিষয়ে একটি মেশিন লার্নিং টুলও তৈরি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
বিজ্ঞান বিষয়ক জার্নাল নেচারে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইকে কোটি মানুষের কাশি ও শ্বাস-প্রশ্বাসের আওয়াজের মাধ্যমে প্রশিক্ষিত করা হয়েছে। গবেষকেরা দাবি করছেন, চিকিৎসকেরা এক সময় এই এআই মানুষের কোভিড-১৯, যক্ষ্মা ও ফুসফুস সংক্রান্ত অন্যান্য রোগের সম্ভাব্য লক্ষণ শনাক্ত করতে ব্যবহার করতে পারবে।
মূলত কোভিড-১৯ মহামারির সময়ই বিজ্ঞানীরা কাশি ও শ্বাস-প্রশ্বাসের আওয়াজ থেকে ফুসফুসের বিভিন্ন রোগ শনাক্ত করার বিষয়টি নিয়ে ভাবতে শুরু করেন। একটা পর্যায়ে গিয়ে বিজ্ঞানীরা দেখতে পান, বিষয়টি সম্ভব। তবে গুগলের এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে মূল শক্তির জায়গাটি হলো—এর বিপুল পরিমাণ ডেটা। যাকে হেলথ অ্যাকুস্টিক রেপ্রিজেন্টেশন বলা হচ্ছে।
গবেষকেরা চলতি মাসের শুরুর দিকে একটি জার্নালে এ বিষয়ে একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন। তবে নিবন্ধটির পিয়ার রিভিউ হয়নি এখনো। গুগলের গবেষকদের দাবি, তাদের এআই একই সময়ে একাধিক বিষয়ে কাজ করতে পারবে।
গবেষকেরা সেই নিবন্ধে বলেছেন, হেলথ অ্যাকুস্টিক রেপ্রিজেন্টেশন বাণিজ্যিক ব্যবহার সম্ভব কি না তা শিগগিরই বলা সম্ভব হবে। তবে আপাতত গবেষকদের পরিকল্পনা হলো, আগ্রহী গবেষকদের এই মডেলটিতে অ্যাকসেস দেওয়ার যাতে তারা তাদের নিজস্ব জায়গা থেকে এটি ব্যবহার করতে পারে।
এ বিষয়ে গুগলের নিউইয়র্ক সিটি ল্যাবে প্রোডাক্ট ম্যানেজার সুজয় কাকারমথ বলেছেন, ‘গুগল রিসার্চের অংশ হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হলো, এই (চিকিৎসা) ক্ষেত্রে এ ধরনের প্রযুক্তির ব্যবহার উৎসাহিত করা।’
চিকিৎসার আশায় ভর্তি হয়েছিলেন, কিন্তু দিনের পর দিন অপেক্ষা করেও চিকিৎসক না পেয়ে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল থেকে একে একে চলে গেছেন সব রোগী। তাঁদেরই একজন সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার রাশিদুল ইসলাম। তিনি চলে যাওয়ার সময় বললেন, ‘২১ দিন ছিলাম, কোনো চিকিৎসা পাইনি। ঈদের পর আবার আসব ভাবছি।’
২ দিন আগেমাইগ্রেনের ভোগান্তি বিশ্বজুড়ে। শুধুমাত্র যুক্তরাজ্যেই ১ কোটিরও বেশি মানুষ মাইগ্রেনে ভোগেন। এই অসুখ কর্মজীবন শেষ করে দিতে পারে, ভবিষ্যৎ বদলে দিতে পারে, এমনকি জীবনকেও ছোট করে দিতে পারে। তাই এর থেকে পরিত্রাণের জন্য যখন কোনো সহজ সমাধান সামনে আসে তখন অনেকেই সেটি চেষ্টা করে দেখেন।
৪ দিন আগেনারীর শারীরিক শক্তি নিয়ে প্রচলিত ধারণা বদলে যাচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রেই তাঁরা পুরুষদের ছাপিয়ে যাচ্ছেন। সম্প্রতি একাধিক নারী ক্রীড়াবিদ এমন নজির স্থাপন করেছেন, যা কেবল ক্রীড়াঙ্গনের সীমানায় সীমাবদ্ধ নয়। বরং এসব সাফল্য আমাদের শারীরিক সক্ষমতা নিয়ে বহু পুরোনো ধ্যানধারণার ভিতে নাড়া দিচ্ছে।
৫ দিন আগেপ্রায় দেড় লাখেরও বেশি মুখ ও গলার ক্যানসার রোগী নতুন ইমিউনোথেরাপি ওষুধের মাধ্যমে দীর্ঘ সময় ক্যানসার মুক্ত থাকতে পারবেন। আন্তর্জাতিক ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ফলাফল থেকে জানা গেছে, এই ওষুধ ক্যানসার ফিরে আসার ঝুঁকি কমিয়ে রোগীদের রোগমুক্ত থাকার সময় দ্বিগুণ করতে পারে।
৬ দিন আগে