অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী
জুন মাসের ১২ থেকে ২০ তারিখ পর্যন্ত পালিত হয় পুরুষ স্বাস্থ্য সপ্তাহ। পুরুষদের প্রতিরোধযোগ্য রোগ সম্বন্ধে সচেতনতা সৃষ্টি, আগাম শনাক্ত এবং চিকিৎসায় উৎসাহিত করার জন্য এ সপ্তাহ পালন করা হচ্ছে ১৯৯৪ সাল থেকে। এবারের পুরুষ স্বাস্থ্য সপ্তাহের থিম ‘স্বাস্থ্যকর অভ্যাস’।
১. সুস্থ সবল থাকতে স্বাস্থ্যকর ডায়েট
বিশেষজ্ঞরা বলেন, লাল মাংস বা রেড মিট বাদ দেওয়া আর খাবারে টাটকা ফল ও সবজি থাকা সুস্বাস্থ্যের পথে বড় পদক্ষেপ। খাদ্যে চিনি কমানো খুব জরুরি। এর জন্য হতে পারে নানান জটিল রোগ, যেমন হার্ট অ্যাটাক, স্থূলতা, ডায়াবেটিস এমনকি ক্যানসার। কম শর্করা ও চর্বিযুক্ত ডায়েট, লিন প্রোটিন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপকরণ খাদ্যে রাখা ওজন কমানোর সহজ উপায়। স্থূলতা থেকে হতে পারে ডায়াবেটিস, হার্টের অসুখ, হাড়ের গিঁটে সমস্যা, বিষণ্নতা আর স্লিপ অ্যাপনিয়া। এসব থেকে মুক্ত থাকতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ডায়েট চার্ট তৈরি করে তা মেনে চলুন।
২. নিয়মিত ব্যায়াম
শরীর সচল ও সক্রিয় রাখার জন্য নিয়মিত ব্যায়ামের খুব প্রয়োজন। এতে মানসিক চাপ ও মেজাজের চড়া ভাব কমে, হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভালো থাকে, আত্মমর্যাদা বোধ বাড়ে, ঘুম ভালো হয়, যৌন জীবন হয় আনন্দের। তাই নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তোলা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ।
৩. ভালো ঘুম
প্রতিদিন রুটিনমাফিক ভালো ঘুম হলে অনেক ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব। ঘুমের সমস্যা হলে হতে পারে হার্টের রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, দুশ্চিন্তা ও স্থূলতা। এর বাইরেও অনেক মানসিক সমস্যা তৈরি হতে পারে। কাজেই সুস্থ জীবনের জন্য ভালো ঘুম একটি ভালো অভ্যাস।
৪. নিয়মিত স্বাস্থ্যপরীক্ষা
রক্তচাপ, রক্তের চিনি, প্রস্রাব ও কোলেস্টেরল পরীক্ষা হলে অনেক রোগ আগাম নির্ণয় করা সম্ভব। আর বয়স ৫০ হলে প্রোস্টেট স্ক্রিনিং ও কোলনোস্কোপি করাতে হবে সুস্থ থাকতে।
৫. একটানা বসে কাজ করবেন না
দীর্ঘ সময় একটানা বসে থাকলে হতে পারে কোলন ক্যানসার, পঙ্গুত্ব, ডায়াবেটিস কিংবা স্থূলতার মতো মারাত্মক সমস্যা। কাজের ফাঁকে ফাঁকে এক ঘণ্টা পর মিনিট পাঁচেকের হাঁটাহাঁটি বা পায়চারি আপনাকে অনেকখানি সুস্থ রাখতে পারে।
জুন মাসের ১২ থেকে ২০ তারিখ পর্যন্ত পালিত হয় পুরুষ স্বাস্থ্য সপ্তাহ। পুরুষদের প্রতিরোধযোগ্য রোগ সম্বন্ধে সচেতনতা সৃষ্টি, আগাম শনাক্ত এবং চিকিৎসায় উৎসাহিত করার জন্য এ সপ্তাহ পালন করা হচ্ছে ১৯৯৪ সাল থেকে। এবারের পুরুষ স্বাস্থ্য সপ্তাহের থিম ‘স্বাস্থ্যকর অভ্যাস’।
১. সুস্থ সবল থাকতে স্বাস্থ্যকর ডায়েট
বিশেষজ্ঞরা বলেন, লাল মাংস বা রেড মিট বাদ দেওয়া আর খাবারে টাটকা ফল ও সবজি থাকা সুস্বাস্থ্যের পথে বড় পদক্ষেপ। খাদ্যে চিনি কমানো খুব জরুরি। এর জন্য হতে পারে নানান জটিল রোগ, যেমন হার্ট অ্যাটাক, স্থূলতা, ডায়াবেটিস এমনকি ক্যানসার। কম শর্করা ও চর্বিযুক্ত ডায়েট, লিন প্রোটিন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপকরণ খাদ্যে রাখা ওজন কমানোর সহজ উপায়। স্থূলতা থেকে হতে পারে ডায়াবেটিস, হার্টের অসুখ, হাড়ের গিঁটে সমস্যা, বিষণ্নতা আর স্লিপ অ্যাপনিয়া। এসব থেকে মুক্ত থাকতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ডায়েট চার্ট তৈরি করে তা মেনে চলুন।
২. নিয়মিত ব্যায়াম
শরীর সচল ও সক্রিয় রাখার জন্য নিয়মিত ব্যায়ামের খুব প্রয়োজন। এতে মানসিক চাপ ও মেজাজের চড়া ভাব কমে, হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভালো থাকে, আত্মমর্যাদা বোধ বাড়ে, ঘুম ভালো হয়, যৌন জীবন হয় আনন্দের। তাই নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তোলা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ।
৩. ভালো ঘুম
প্রতিদিন রুটিনমাফিক ভালো ঘুম হলে অনেক ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব। ঘুমের সমস্যা হলে হতে পারে হার্টের রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, দুশ্চিন্তা ও স্থূলতা। এর বাইরেও অনেক মানসিক সমস্যা তৈরি হতে পারে। কাজেই সুস্থ জীবনের জন্য ভালো ঘুম একটি ভালো অভ্যাস।
৪. নিয়মিত স্বাস্থ্যপরীক্ষা
রক্তচাপ, রক্তের চিনি, প্রস্রাব ও কোলেস্টেরল পরীক্ষা হলে অনেক রোগ আগাম নির্ণয় করা সম্ভব। আর বয়স ৫০ হলে প্রোস্টেট স্ক্রিনিং ও কোলনোস্কোপি করাতে হবে সুস্থ থাকতে।
৫. একটানা বসে কাজ করবেন না
দীর্ঘ সময় একটানা বসে থাকলে হতে পারে কোলন ক্যানসার, পঙ্গুত্ব, ডায়াবেটিস কিংবা স্থূলতার মতো মারাত্মক সমস্যা। কাজের ফাঁকে ফাঁকে এক ঘণ্টা পর মিনিট পাঁচেকের হাঁটাহাঁটি বা পায়চারি আপনাকে অনেকখানি সুস্থ রাখতে পারে।
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
২ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ দিন আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২ দিন আগে