সানজিদা শাহ্রিয়া
দাম্পত্য একটা মাধুর্যপূর্ণ সম্পর্ক। এই সম্পর্কে কীভাবে ইতিবাচক ভারসাম্য বাড়বে, সেটা নিয়ে কমবেশি আমরা সবাই ভাবি। ছোট ছোট কাজে যত্ন দেখানো, আমি তোমার পাশে আছি বোঝানো, বের হওয়ার আগে বলে যাওয়া অথবা সারা দিন কাজ করে সে যখন ক্লান্ত, তখন তাকে এক কাপ চা বানিয়ে পাশে বসা—এগুলো ধীরে ধীরে আস্থা বাড়ায়। তবে এ কাজগুলো কিন্তু দুজনকেই করতে হবে, শুধু একজন করলে হবে না।
সম্পর্কে বিনিয়োগ করুন
পরস্পরের কাজে প্রশংসা, ধন্যবাদ বলা, মনোযোগ দেওয়া, সহযোগিতা করা সম্পর্কের জন্য এককথায় বিনিয়োগ। বিয়ে করেছে বলে একজন আরেকজনের ওপর আধিপত্য় বিস্তার করবে, সেটা করা যাবে না। কারণ বিয়ে যেহেতু চুক্তি, তাই যেকোনো সময় চুক্তি ভাঙাও সম্ভব।
কথা শুনুন
এখানে একটা ব্যাপার আছে। দম্পতিরা কি আসলে মনোযোগ দিয়ে নিজেদের কথাগুলো শোনেন? আমরা বলি বেশি, শুনি কম এবং শুনতে চাইও না। গবেষণা বলছে, একটা নেতিবাচক আচরণ ইমোশনাল ব্যাংক থেকে পাঁচ গুণ ইতিবাচক আচরণের টাকা খরচ করিয়ে দেয়; অর্থাৎ একটা খারাপ আচরণ পাঁচটা ভালো আচরণকে নষ্ট করে দেয়।
প্রতিদিন সম্পর্কের যত্ন নিন
আমরা ব্যাংকে টাকা জমিয়ে রাখি যাতে বিপদে কাজে লাগে। প্রতিদিন মাটির ব্যাংকে যেমন অল্প অল্প করে পয়সা জমাই, সে রকম আজ থেকে শুরু করুন। জিজ্ঞেস করুন, তোমার দিনটা কেমন ছিল? ৩৬৫ দিনের এক দিন হীরার নেকলেস দেওয়ার চেয়ে প্রতিদিনের ছোট ছোট যত্ন অনেক বেশি মূল্যবান। প্রতিদিনকার ছোট ছোট যত্ন মানে আমি আমার সম্পর্কে প্রতিদিন বিনিয়োগ করছি। আমি থেকে আমরায় পরিবর্তিত হচ্ছি। সম্পর্ক প্রতিদিন যত্ন করতে হয় চারা গাছের মতো। না হলে সম্পর্ক মরে যায়। এই যত্ন প্রতিদিন চর্চার ব্যাপার।
ম্যারিটাল কাউন্সেলিং
ম্যারিটাল কাউন্সেলিং আপনার সম্পর্ক মধুর রাখতে সহায়তা করে। সম্পর্কের জটিলতা বেড়ে গেলে একজন কাউন্সেলরের সহায়তা নিন। অনেক কিছু আপনার জন্য সহজ হয়ে যাবে। বলা বাহুল্য, তাতে সম্পর্ক তরতাজা থাকবে।
লেখক: চিকিৎসক ও সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার, ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার, ঢাকা
দাম্পত্য একটা মাধুর্যপূর্ণ সম্পর্ক। এই সম্পর্কে কীভাবে ইতিবাচক ভারসাম্য বাড়বে, সেটা নিয়ে কমবেশি আমরা সবাই ভাবি। ছোট ছোট কাজে যত্ন দেখানো, আমি তোমার পাশে আছি বোঝানো, বের হওয়ার আগে বলে যাওয়া অথবা সারা দিন কাজ করে সে যখন ক্লান্ত, তখন তাকে এক কাপ চা বানিয়ে পাশে বসা—এগুলো ধীরে ধীরে আস্থা বাড়ায়। তবে এ কাজগুলো কিন্তু দুজনকেই করতে হবে, শুধু একজন করলে হবে না।
সম্পর্কে বিনিয়োগ করুন
পরস্পরের কাজে প্রশংসা, ধন্যবাদ বলা, মনোযোগ দেওয়া, সহযোগিতা করা সম্পর্কের জন্য এককথায় বিনিয়োগ। বিয়ে করেছে বলে একজন আরেকজনের ওপর আধিপত্য় বিস্তার করবে, সেটা করা যাবে না। কারণ বিয়ে যেহেতু চুক্তি, তাই যেকোনো সময় চুক্তি ভাঙাও সম্ভব।
কথা শুনুন
এখানে একটা ব্যাপার আছে। দম্পতিরা কি আসলে মনোযোগ দিয়ে নিজেদের কথাগুলো শোনেন? আমরা বলি বেশি, শুনি কম এবং শুনতে চাইও না। গবেষণা বলছে, একটা নেতিবাচক আচরণ ইমোশনাল ব্যাংক থেকে পাঁচ গুণ ইতিবাচক আচরণের টাকা খরচ করিয়ে দেয়; অর্থাৎ একটা খারাপ আচরণ পাঁচটা ভালো আচরণকে নষ্ট করে দেয়।
প্রতিদিন সম্পর্কের যত্ন নিন
আমরা ব্যাংকে টাকা জমিয়ে রাখি যাতে বিপদে কাজে লাগে। প্রতিদিন মাটির ব্যাংকে যেমন অল্প অল্প করে পয়সা জমাই, সে রকম আজ থেকে শুরু করুন। জিজ্ঞেস করুন, তোমার দিনটা কেমন ছিল? ৩৬৫ দিনের এক দিন হীরার নেকলেস দেওয়ার চেয়ে প্রতিদিনের ছোট ছোট যত্ন অনেক বেশি মূল্যবান। প্রতিদিনকার ছোট ছোট যত্ন মানে আমি আমার সম্পর্কে প্রতিদিন বিনিয়োগ করছি। আমি থেকে আমরায় পরিবর্তিত হচ্ছি। সম্পর্ক প্রতিদিন যত্ন করতে হয় চারা গাছের মতো। না হলে সম্পর্ক মরে যায়। এই যত্ন প্রতিদিন চর্চার ব্যাপার।
ম্যারিটাল কাউন্সেলিং
ম্যারিটাল কাউন্সেলিং আপনার সম্পর্ক মধুর রাখতে সহায়তা করে। সম্পর্কের জটিলতা বেড়ে গেলে একজন কাউন্সেলরের সহায়তা নিন। অনেক কিছু আপনার জন্য সহজ হয়ে যাবে। বলা বাহুল্য, তাতে সম্পর্ক তরতাজা থাকবে।
লেখক: চিকিৎসক ও সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার, ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার, ঢাকা
দীর্ঘদিন ধরে নারীদেহের এক প্রত্যঙ্গকে ‘অপ্রয়োজনীয়’ বলে মনে করা হতো। তবে নতুন এক গবেষণায় জানা যায়, এই প্রত্যঙ্গটিই নারীর ডিম্বাশয়ের বিকাশ ও প্রজনন ক্ষমতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
১ ঘণ্টা আগেনানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
২ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ দিন আগে