ডা. মেহ্রান হোসেন
হ্যান্ড স্যানিটাইজার শব্দটি কোভিড-১৯ চলাকালীন বহুল ব্যবহৃত শব্দগুলোর মধ্যে একটি। আগের তুলনায় করোনাকালীন হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবহার বেড়েছে অনেক গুণ। আগে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার জন্য সচেতনতা তৈরি করতে হতো, কিন্তু এখন কোভিড-১৯ আতঙ্কে প্রায় প্রত্যেক মানুষের পকেটে হ্যান্ড স্যানিটাইজার থাকে।
হ্যান্ড স্যানিটাইজার অতিমাত্রায় ব্যবহারের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। বাজার এখন প্রচুর নকল হ্যান্ড স্যানিটাইজারে সয়লাব। সেগুলোর কেমিক্যাল কম্পোজিশনেরও কোনো ঠিক নেই। হ্যান্ড স্যানিটাইজার বেশি ব্যবহারের কারণে হাত শুষ্ক হওয়া, হাত ফেটে যাওয়া, চামড়া ওঠা, লাল হওয়া, ঘা হওয়া এমনকি চুলকানি হতে পারে। এ ছাড়া স্যানিটাইজারের বিভিন্ন উপাদানের কারণে একজিমা পর্যন্ত হতে পারে। বিষাক্ত ও নকল উপাদানের কারণে স্কিন ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকিও তৈরি হতে পারে। অনেক স্যানিটাইজারে সুগন্ধযুক্ত রাসায়নিক থাকে, যা চামড়ার জন্য ক্ষতিকর।
অনেক জার্নালে বলা হয়েছে, স্যানিটাইজারে ট্রাইকার্বন চেইন থাকে, যা বন্ধ্যত্বের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। সুতরাং হ্যান্ড স্যানিটাইজার অবশ্যই চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ব্যবহার করতে হবে। প্রতিবার ব্যবহারের পর হাতে ময়েশ্চারাইজার মাখতে হবে।
হাতের চামড়া উঠলে বা হাত ফেটে গেলে নিজে থেকে কোনো ওষুধ ব্যবহার করা যাবে না। যে ওষুধ পূর্ণবয়স্ক মানুষের কাজে দেবে, তা গর্ভবতী নারীর ক্ষেত্রে ক্ষতিকরও হতে পারে। তাই রোগীভেদে একেক ধরনের ওষুধ লাগানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। সবকিছু বিবেচনা করে স্যানিটাইজার ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে।
লেখক: চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ, ইউএস-বাংলা মেডিকেল কলেজ
হ্যান্ড স্যানিটাইজার শব্দটি কোভিড-১৯ চলাকালীন বহুল ব্যবহৃত শব্দগুলোর মধ্যে একটি। আগের তুলনায় করোনাকালীন হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবহার বেড়েছে অনেক গুণ। আগে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার জন্য সচেতনতা তৈরি করতে হতো, কিন্তু এখন কোভিড-১৯ আতঙ্কে প্রায় প্রত্যেক মানুষের পকেটে হ্যান্ড স্যানিটাইজার থাকে।
হ্যান্ড স্যানিটাইজার অতিমাত্রায় ব্যবহারের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। বাজার এখন প্রচুর নকল হ্যান্ড স্যানিটাইজারে সয়লাব। সেগুলোর কেমিক্যাল কম্পোজিশনেরও কোনো ঠিক নেই। হ্যান্ড স্যানিটাইজার বেশি ব্যবহারের কারণে হাত শুষ্ক হওয়া, হাত ফেটে যাওয়া, চামড়া ওঠা, লাল হওয়া, ঘা হওয়া এমনকি চুলকানি হতে পারে। এ ছাড়া স্যানিটাইজারের বিভিন্ন উপাদানের কারণে একজিমা পর্যন্ত হতে পারে। বিষাক্ত ও নকল উপাদানের কারণে স্কিন ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকিও তৈরি হতে পারে। অনেক স্যানিটাইজারে সুগন্ধযুক্ত রাসায়নিক থাকে, যা চামড়ার জন্য ক্ষতিকর।
অনেক জার্নালে বলা হয়েছে, স্যানিটাইজারে ট্রাইকার্বন চেইন থাকে, যা বন্ধ্যত্বের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। সুতরাং হ্যান্ড স্যানিটাইজার অবশ্যই চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ব্যবহার করতে হবে। প্রতিবার ব্যবহারের পর হাতে ময়েশ্চারাইজার মাখতে হবে।
হাতের চামড়া উঠলে বা হাত ফেটে গেলে নিজে থেকে কোনো ওষুধ ব্যবহার করা যাবে না। যে ওষুধ পূর্ণবয়স্ক মানুষের কাজে দেবে, তা গর্ভবতী নারীর ক্ষেত্রে ক্ষতিকরও হতে পারে। তাই রোগীভেদে একেক ধরনের ওষুধ লাগানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। সবকিছু বিবেচনা করে স্যানিটাইজার ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে।
লেখক: চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ, ইউএস-বাংলা মেডিকেল কলেজ
যুগ পাল্টেছে, বদলেছে আমাদের চারপাশের সবকিছু—বাড়ি হয়েছে বিশাল, টিভির পর্দা হয়েছে চওড়া, গাড়ি হয়েছে ভারী। তবে এই ‘বড়’ হওয়ার হাওয়ায় পাল্লা দিয়ে বেড়েছে খাবারের পরিমাণ এবং আমাদের কোমরের মাপও।
১২ ঘণ্টা আগেশুঁটকির নমুনায় মিলেছে ক্যানসার সৃষ্টিকারী উপাদান। একটি গবেষণা প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। আজ বুধবার বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেসহকারী অধ্যাপক পদে সুপারনিউমারারি পদোন্নতির হালনাগাদ তালিকায় অন্তর্ভুক্তের পরেও ৩৩তম বিসিএসের স্বাস্থ্য ক্যাডারের (বিসিএস) দেড় হাজারের অধিক চিকিৎসককে বাদ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ঘোষিত সুপারনিউমারারি পদোন্নতিতে অন্তর্ভুক্তির দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
১ দিন আগেসেবাকে আরও জনমুখী করার কিছু প্রস্তাবনা তুলে ধরে উপদেষ্টা বলেন, পোস্টমর্টেম সেবাকে থানা পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া; নারীদের পোস্টমর্টেম নারী ডাক্তার দিয়ে পরীক্ষা করানো; ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে নারী ডাক্তার দিয়ে পরীক্ষা করানো, না পাওয়া গেলে নারী সেবিকা দিয়ে করিয়ে পুরুষ ডাক্তার দিয়ে প্রতিস্বাক্ষর করা, শিক্ষক
১ দিন আগে