লবণ ব্যবহারে সঠিক পরিমাণ বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ অতিরিক্ত লবণ শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। নিচে ১৫টি ক্ষতির দিক তুলে ধরা হলো, যা অতিরিক্ত লবণ ব্যবহারের ফলে হতে পারে। কীভাবে এর নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে তা আলোচনা করা হলো:
রক্তচাপ বৃদ্ধি: অতিরিক্ত লবণ রক্তচাপ বাড়াতে পারে, যার ফলে হৃদ্রোগ, স্ট্রোক এবং কিডনির সমস্যা হতে পারে।
হার্টের সমস্যা: লবণের বেশি ব্যবহার হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
কিডনি রোগ: অতিরিক্ত লবণ কিডনির ওপর চাপ সৃষ্টি করে এবং কিডনির কার্যক্ষমতা হ্রাস করতে পারে।
হাড়ের দুর্বলতা: অতিরিক্ত লবণ ক্যালসিয়াম শোষণ কমিয়ে হাড়ের দুর্বলতা সৃষ্টি করতে পারে।
গ্যাস্ট্রিক এবং আলসার: লবণ অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে গ্যাস্ট্রিক বা আলসার হতে পারে।
পানি জমা: অতিরিক্ত লবণ শরীরে অতিরিক্ত পানি জমা করায় ফোলাভাব হতে পারে।
মাথা ব্যথা: লবণ বেশি খাওয়ার ফলে মাথা ব্যথা বা মাইগ্রেন হতে পারে।
ডায়াবেটিসের সমস্যা: অতিরিক্ত লবণ রক্তে শর্করা বৃদ্ধি করে এবং ডায়াবেটিসের অবস্থা আরও খারাপ করতে পারে।
ত্বকের সমস্যা: লবণ বেশি খাওয়ার ফলে ত্বকে নানা ধরনের সমস্যা যেমন র্যাশ বা একজিমা দেখা দিতে পারে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমায়: অতিরিক্ত লবণ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে।
মূত্রের সমস্যা: অতিরিক্ত লবণ মূত্রের সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে, বিশেষ করে মূত্রনালির ইনফেকশন এবং কিডনির পাথর।
(সূত্র: গার্ডিয়ান)
লবণ ব্যবহারে সঠিক পরিমাণ বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ অতিরিক্ত লবণ শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। নিচে ১৫টি ক্ষতির দিক তুলে ধরা হলো, যা অতিরিক্ত লবণ ব্যবহারের ফলে হতে পারে। কীভাবে এর নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে তা আলোচনা করা হলো:
রক্তচাপ বৃদ্ধি: অতিরিক্ত লবণ রক্তচাপ বাড়াতে পারে, যার ফলে হৃদ্রোগ, স্ট্রোক এবং কিডনির সমস্যা হতে পারে।
হার্টের সমস্যা: লবণের বেশি ব্যবহার হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
কিডনি রোগ: অতিরিক্ত লবণ কিডনির ওপর চাপ সৃষ্টি করে এবং কিডনির কার্যক্ষমতা হ্রাস করতে পারে।
হাড়ের দুর্বলতা: অতিরিক্ত লবণ ক্যালসিয়াম শোষণ কমিয়ে হাড়ের দুর্বলতা সৃষ্টি করতে পারে।
গ্যাস্ট্রিক এবং আলসার: লবণ অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে গ্যাস্ট্রিক বা আলসার হতে পারে।
পানি জমা: অতিরিক্ত লবণ শরীরে অতিরিক্ত পানি জমা করায় ফোলাভাব হতে পারে।
মাথা ব্যথা: লবণ বেশি খাওয়ার ফলে মাথা ব্যথা বা মাইগ্রেন হতে পারে।
ডায়াবেটিসের সমস্যা: অতিরিক্ত লবণ রক্তে শর্করা বৃদ্ধি করে এবং ডায়াবেটিসের অবস্থা আরও খারাপ করতে পারে।
ত্বকের সমস্যা: লবণ বেশি খাওয়ার ফলে ত্বকে নানা ধরনের সমস্যা যেমন র্যাশ বা একজিমা দেখা দিতে পারে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমায়: অতিরিক্ত লবণ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে।
মূত্রের সমস্যা: অতিরিক্ত লবণ মূত্রের সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে, বিশেষ করে মূত্রনালির ইনফেকশন এবং কিডনির পাথর।
(সূত্র: গার্ডিয়ান)
ঈদের ঠিক দুইদিন আগে, যখন উৎসবের আলোয় আলোকিত হয়ে ওঠে রাজধানী, তখন অন্ধকার নেমে আসে জামাল আহমেদের জীবনে। রাজধানীর মাতুয়াইল এলাকায় এক সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে অনিরাপদ খাদ্যের কারণে উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন ধরনের অসংক্রামক রোগ ও অন্যান্য স্বাস্থ্যঝুঁকি ক্রমশ বাড়ছে। গবেষণায় দেখা গেছে, নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে খাদ্যজনিত রোগের কারণে উৎপাদন কমে যাওয়া এবং স্বাস্থ্যসেবা খাতে ব্যয়ের বোঝা বছরে ১১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি।
১ দিন আগেগরু বা খাসির মাংস প্রাণিজ আমিষের খুব ভালো উৎস। এগুলোতে রয়েছে ভিটামিন বি১২, কোলিন, জিংক, সেলেনিয়াম, ফসফরাস, আয়রনসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। সেগুলো শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
১ দিন আগেচিকিৎসার আশায় ভর্তি হয়েছিলেন, কিন্তু দিনের পর দিন অপেক্ষা করেও চিকিৎসক না পেয়ে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল থেকে একে একে চলে গেছেন সব রোগী। তাঁদেরই একজন সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার রাশিদুল ইসলাম। তিনি চলে যাওয়ার সময় বললেন, ‘২১ দিন ছিলাম, কোনো চিকিৎসা পাইনি। ঈদের পর আবার আসব ভাবছি।’
৪ দিন আগে