অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী
যাঁদের জীবনযাপন শৃঙ্খলার মধ্যে থাকে বা যাঁরা নিয়ম মেনে চলেন, তাঁদের মগজে অধোগতির পরিবর্তন হয় কম। বিজ্ঞানীরা মৃত্যুর পর মগজের খুঁটিনাটি দেখেছেন, বিশেষ করে আলঝেইমার বা চিত্তভ্রংশ রোগীদের।
এসব গবেষণায় দেখা গেছে, পাঁচটি বিষয় জীবনকে স্বাস্থ্যকর করে তুলে বুদ্ধিবৃত্তিক কাজকর্ম ভালো রাখতে পারে। এগুলো হলো:
১. স্বাস্থ্যকর ডায়েট
২. শরীরচর্চা
৩. মগজ খেলানো বুদ্ধির ব্যবহার
৪. ধূমপান বাদ দেওয়া
৫. মদ্যপান পরিহার করা
মগজ টাটকা-সজীব থাকে তাঁদের, যাঁরা—
» ধূমপায়ী নন
» প্রতি সপ্তাহে ১৫০ মিনিট শরীরচর্চা করেন
» মদ্যপান করেন সীমিতভাবে
» মেডিটারেনিয়ান বা ড্যাশ ডায়েট বা মাইন্ড ডায়েট খান
বৃদ্ধকালে মগজের চর্চার জন্য সংবাদপত্র কিংবা বই পড়া, চিঠিপত্র লেখা, লাইব্রেরিতে গিয়ে বই পড়া, দাবা বা শব্দজব্দ খেলা ভালো অভ্যাস।
পৃথিবীতে ডিমেনশিয়া আছে ৫৫ মিলিয়ন মানুষের। এ রোগে প্রতিবছর নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছে প্রায় এক কোটি মানুষ। বয়স গড়ালে স্মৃতি প্রতারণা করতেই পারে। সকালে যে জিনিস যেখানে রেখেছেন, দুপুরে তা মনে করা কঠিন হতে পারে বুড়ো বয়সে। অনেক দিনের চেনা মানুষের নাম মনে না আসতেই পারে এবং পরিচয়ও ভুলে যেতে পারেন অনেকে।
জীবনযাপনের ভূমিকা কী
সোজা কথায়, যে লাইফস্টাইল আমাদের হৃদ্রোগ আর রক্তনালির ঝুঁকি কমাবে, তা-ই ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমাবে। ধূমপান ও মদ্যপানমুক্ত জীবনের সঙ্গে স্বাস্থ্যকর খাবার এবং আদর্শ ওজন থাকলে ডিমেনশিয়াকে ঠেকিয়ে রাখা যেতে পারে অনেক দিন পর্যন্ত। এর সঙ্গে রক্তে শর্করা, কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, থাইরয়েডের রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে ডিমেনশিয়া হয়তো আপনাকে ছুঁতেও পারবেন না। এর সঙ্গে যুক্ত করতে হবে, ইতিবাচক জীবনচর্চা। যেমন প্রতিদিন নতুন কিছু পড়া বা নতুন কিছু শেখা।
পরামর্শ দিয়েছেন: অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী, সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
যাঁদের জীবনযাপন শৃঙ্খলার মধ্যে থাকে বা যাঁরা নিয়ম মেনে চলেন, তাঁদের মগজে অধোগতির পরিবর্তন হয় কম। বিজ্ঞানীরা মৃত্যুর পর মগজের খুঁটিনাটি দেখেছেন, বিশেষ করে আলঝেইমার বা চিত্তভ্রংশ রোগীদের।
এসব গবেষণায় দেখা গেছে, পাঁচটি বিষয় জীবনকে স্বাস্থ্যকর করে তুলে বুদ্ধিবৃত্তিক কাজকর্ম ভালো রাখতে পারে। এগুলো হলো:
১. স্বাস্থ্যকর ডায়েট
২. শরীরচর্চা
৩. মগজ খেলানো বুদ্ধির ব্যবহার
৪. ধূমপান বাদ দেওয়া
৫. মদ্যপান পরিহার করা
মগজ টাটকা-সজীব থাকে তাঁদের, যাঁরা—
» ধূমপায়ী নন
» প্রতি সপ্তাহে ১৫০ মিনিট শরীরচর্চা করেন
» মদ্যপান করেন সীমিতভাবে
» মেডিটারেনিয়ান বা ড্যাশ ডায়েট বা মাইন্ড ডায়েট খান
বৃদ্ধকালে মগজের চর্চার জন্য সংবাদপত্র কিংবা বই পড়া, চিঠিপত্র লেখা, লাইব্রেরিতে গিয়ে বই পড়া, দাবা বা শব্দজব্দ খেলা ভালো অভ্যাস।
পৃথিবীতে ডিমেনশিয়া আছে ৫৫ মিলিয়ন মানুষের। এ রোগে প্রতিবছর নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছে প্রায় এক কোটি মানুষ। বয়স গড়ালে স্মৃতি প্রতারণা করতেই পারে। সকালে যে জিনিস যেখানে রেখেছেন, দুপুরে তা মনে করা কঠিন হতে পারে বুড়ো বয়সে। অনেক দিনের চেনা মানুষের নাম মনে না আসতেই পারে এবং পরিচয়ও ভুলে যেতে পারেন অনেকে।
জীবনযাপনের ভূমিকা কী
সোজা কথায়, যে লাইফস্টাইল আমাদের হৃদ্রোগ আর রক্তনালির ঝুঁকি কমাবে, তা-ই ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমাবে। ধূমপান ও মদ্যপানমুক্ত জীবনের সঙ্গে স্বাস্থ্যকর খাবার এবং আদর্শ ওজন থাকলে ডিমেনশিয়াকে ঠেকিয়ে রাখা যেতে পারে অনেক দিন পর্যন্ত। এর সঙ্গে রক্তে শর্করা, কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, থাইরয়েডের রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে ডিমেনশিয়া হয়তো আপনাকে ছুঁতেও পারবেন না। এর সঙ্গে যুক্ত করতে হবে, ইতিবাচক জীবনচর্চা। যেমন প্রতিদিন নতুন কিছু পড়া বা নতুন কিছু শেখা।
পরামর্শ দিয়েছেন: অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী, সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
জুলাইয়ে এখন পর্যন্ত ৯ হাজার ৬২৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে এবং মারা গেছে ৩৬ জন। সারা দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ১ হাজার ২৫৮ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছে। তাদের মধ্যে রাজধানীতে ৩৪৮ জন এবং রাজধানীর বাইরে সারা দেশে ভর্তি রয়েছে ৯১০ জন।
৪ ঘণ্টা আগেমহামারির শুরুর কয়েক বছরে কোটি কোটি মানুষ মারা গেছে, আর বিলিয়ন মানুষ শোক, একাকিত্ব, হতাশা, দুশ্চিন্তা, আর্থিক টানাপোড়েন ও ঘুমের সমস্যায় ভুগেছে। এর আগে আরেক গবেষণায় দেখা গেছে, কোভিড-পরবর্তী সময়ে কিশোর-কিশোরীদের মস্তিষ্ক দ্রুত পরিণত (mature) হয়ে ওঠে, এমনকি তাদের মস্তিষ্কে এমন পরিবর্তন দেখা গেছে...
১৩ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে সর্বশেষ মারা যাওয়া শিশু (১) কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। বাকি দুজনের মধ্যে তরুণী (১৮) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও অপর ব্যক্তি (৩০) রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। চলতি বছর জানুয়ারি থেকে এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ৭৬।
১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে গাঁজা সেবনের প্রবণতা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে টিনএজারদের মধ্যে টিএইচসি, সিবিডি এবং সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড ভ্যাপিংয়ের ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। উদ্বেগজনক বিষয় হলো, অনেক কিশোর-কিশোরীই জানে না তারা
১ দিন আগে