ফিচার ডেস্ক
কোন কোন খাবারের সঙ্গে মধু খাওয়া যায় না, এ নিয়ে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন মত। ঠান্ডা ও সর্দিজ্বর থেকে পরিত্রাণে অনেক স্বাস্থ্যসুবিধা থাকার কারণে সরাসরি কিংবা অন্য কিছুর সঙ্গে মিশিয়ে অনেকে মধু খেয়ে থাকেন। তবে কিছু খাবারের সঙ্গে যে মধু আসলেই খাওয়া যায় না, সেটা প্রমাণিত।
গরম পানিতে মধু নয়
মধু খাওয়া নিয়ে মানুষ যে সাধারণ ভুলগুলো করে থাকে সেগুলোর মধ্যে একটি হলো গরম পানিতে মধু মিশিয়ে খালি পেটে পান করা। গরম পানিতে মধু যোগ করলে তা ক্ষতিকর হতে পারে। আয়ুর্বেদ গবেষণার আন্তর্জাতিক ত্রৈমাসিক জার্নাল ‘এওয়াইইউ’তে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, মধু ১৪০ ডিগ্রি তাপে বিষাক্ত হতে পারে। গবেষকেরা আরও দেখেছেন, যেহেতু মধুতে প্রাকৃতিক শর্করা রয়েছে, তাই এটিকে গরম করলে ৫ হাইড্রোক্সিমেথিলফারফুরাল বা এইচএমএফ নির্গত হতে পারে, যা কার্সিনোজেনিক হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
রসুনের সঙ্গে মধু নয়
রসুনের সঙ্গে মধু মেশানো উচিত নয়। এটি হজমে অস্বস্তি বা অনেকেরই গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। রসুনের শক্তিশালী অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি মধুর সঙ্গে মেশানো হলে শরীরকে প্রভাবিত করতে পারে।
শসার সঙ্গে মধু নয়
শসার সঙ্গে মধু মেশানো এড়িয়ে চলুন। অনেকে সালাদ পুষ্টিকর করতে মধু ব্যবহার করেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে, যে সালাদে শসা ব্যবহার করা হচ্ছে, সেই সালাদে যেন মধু মেশানো না হয়। শসার শীতল এবং মূত্রবর্ধক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। মধুর সঙ্গে মেশানো হলে এর ঠান্ডা ভাব ত্বকে ও হজমের সমস্যা শুরু করতে পারে।
ঘি দিয়ে মধু নয়
মধু ও ঘি বা পরিষ্কার মাখন একসঙ্গে মেশালে কিছু বিষাক্ত উপাদান সৃষ্টি হতে পারে। টক্সিকোলজি রিপোর্টে ইঁদুরের ওপর একটি গবেষণা প্রকাশিত হয়। তাতে বলা হয়, সমান অনুপাতে দেওয়া মধু ও ঘি খেয়ে ইঁদুরের চুল ঝরে যায়, ওজন কমে যায় এবং কানে লাল দাগ লক্ষ করা যায়। এ জন্য সাধারণত ঘি আর মধু না মেশাতে বলা হয়।
মাছ-মাংসের সঙ্গে মধু নয়
প্রোটিনসমৃদ্ধ মাছ ও মাংসের মতো খাবারের সঙ্গে মধু খাওয়া উচিত নয়। এর স্বাদ ভালো হলেও এটি হজমে বিলম্ব এবং পেটের সমস্যার কারণ হতে পারে।
মিষ্টি ফলের সঙ্গে মধু নয়
আমের মতো ফলের সঙ্গে মধু মেশালে তা সেই খাবারে মিষ্টি স্বাদ আরও বাড়িয়ে দেয়। তাই মিষ্টি স্বাদযুক্ত ফলের সঙ্গে মধু মেশানো থেকে বিরত থাকুন। বিশেষ করে যাঁরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, তাঁদের জন্য ফলের সঙ্গে মধু মেশানো খাবার একেবারেই খাওয়া উচিত নয়।
সূত্র: হেলথ শটস
কোন কোন খাবারের সঙ্গে মধু খাওয়া যায় না, এ নিয়ে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন মত। ঠান্ডা ও সর্দিজ্বর থেকে পরিত্রাণে অনেক স্বাস্থ্যসুবিধা থাকার কারণে সরাসরি কিংবা অন্য কিছুর সঙ্গে মিশিয়ে অনেকে মধু খেয়ে থাকেন। তবে কিছু খাবারের সঙ্গে যে মধু আসলেই খাওয়া যায় না, সেটা প্রমাণিত।
গরম পানিতে মধু নয়
মধু খাওয়া নিয়ে মানুষ যে সাধারণ ভুলগুলো করে থাকে সেগুলোর মধ্যে একটি হলো গরম পানিতে মধু মিশিয়ে খালি পেটে পান করা। গরম পানিতে মধু যোগ করলে তা ক্ষতিকর হতে পারে। আয়ুর্বেদ গবেষণার আন্তর্জাতিক ত্রৈমাসিক জার্নাল ‘এওয়াইইউ’তে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, মধু ১৪০ ডিগ্রি তাপে বিষাক্ত হতে পারে। গবেষকেরা আরও দেখেছেন, যেহেতু মধুতে প্রাকৃতিক শর্করা রয়েছে, তাই এটিকে গরম করলে ৫ হাইড্রোক্সিমেথিলফারফুরাল বা এইচএমএফ নির্গত হতে পারে, যা কার্সিনোজেনিক হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
রসুনের সঙ্গে মধু নয়
রসুনের সঙ্গে মধু মেশানো উচিত নয়। এটি হজমে অস্বস্তি বা অনেকেরই গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। রসুনের শক্তিশালী অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি মধুর সঙ্গে মেশানো হলে শরীরকে প্রভাবিত করতে পারে।
শসার সঙ্গে মধু নয়
শসার সঙ্গে মধু মেশানো এড়িয়ে চলুন। অনেকে সালাদ পুষ্টিকর করতে মধু ব্যবহার করেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে, যে সালাদে শসা ব্যবহার করা হচ্ছে, সেই সালাদে যেন মধু মেশানো না হয়। শসার শীতল এবং মূত্রবর্ধক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। মধুর সঙ্গে মেশানো হলে এর ঠান্ডা ভাব ত্বকে ও হজমের সমস্যা শুরু করতে পারে।
ঘি দিয়ে মধু নয়
মধু ও ঘি বা পরিষ্কার মাখন একসঙ্গে মেশালে কিছু বিষাক্ত উপাদান সৃষ্টি হতে পারে। টক্সিকোলজি রিপোর্টে ইঁদুরের ওপর একটি গবেষণা প্রকাশিত হয়। তাতে বলা হয়, সমান অনুপাতে দেওয়া মধু ও ঘি খেয়ে ইঁদুরের চুল ঝরে যায়, ওজন কমে যায় এবং কানে লাল দাগ লক্ষ করা যায়। এ জন্য সাধারণত ঘি আর মধু না মেশাতে বলা হয়।
মাছ-মাংসের সঙ্গে মধু নয়
প্রোটিনসমৃদ্ধ মাছ ও মাংসের মতো খাবারের সঙ্গে মধু খাওয়া উচিত নয়। এর স্বাদ ভালো হলেও এটি হজমে বিলম্ব এবং পেটের সমস্যার কারণ হতে পারে।
মিষ্টি ফলের সঙ্গে মধু নয়
আমের মতো ফলের সঙ্গে মধু মেশালে তা সেই খাবারে মিষ্টি স্বাদ আরও বাড়িয়ে দেয়। তাই মিষ্টি স্বাদযুক্ত ফলের সঙ্গে মধু মেশানো থেকে বিরত থাকুন। বিশেষ করে যাঁরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, তাঁদের জন্য ফলের সঙ্গে মধু মেশানো খাবার একেবারেই খাওয়া উচিত নয়।
সূত্র: হেলথ শটস
ডেঙ্গুতে সর্বশেষ মারা যাওয়া শিশু (১) কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। বাকি দুজনের মধ্যে তরুণী (১৮) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও অপর ব্যক্তি (৩০) রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। চলতি বছর জানুয়ারি থেকে এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ৭৬।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে গাঁজা সেবনের প্রবণতা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে টিনএজারদের মধ্যে টিএইচসি, সিবিডি এবং সিনথেটিক ক্যানাবিনয়েড ভ্যাপিংয়ের ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। উদ্বেগজনক বিষয় হলো, অনেক কিশোর-কিশোরীই জানে না তারা
১০ ঘণ্টা আগেগত চার দশকের বেশি সময় ধরে কোটি মানুষের জীবন কেড়ে নিয়েছে এইচআইভি। এবার হাতে এসেছে এক কার্যকর হাতিয়ার। যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) বিশ্বের প্রথম এইচআইভি প্রতিরোধী ওষুধ ‘ইয়েজটুগো’ বা ‘লেনাক্যাপাভির’ অনুমোদন দিয়েছে, যা বছরে মাত্র দুবার ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রায় শতভাগ
১১ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে সর্বশেষ মারা যাওয়া তিনজনই পুরুষ। তাঁদের মধ্যে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুজন ও মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছর জানুয়ারি থেকে এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ৭৩।
১ দিন আগে