ফিচার ডেস্ক
কিছু প্রাথমিক লক্ষণ দেখে বোঝা যেতে পারে, লিভারে সমস্যা দেখা দিয়েছে। ক্ষতি কমিয়ে আনার জন্য প্রাথমিক লক্ষণ দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
ঘন ঘন হজমে সমস্যা ও ক্লান্তি
ঘন ঘন হজমে সমস্যা লিভারের রোগের লক্ষণ হতে পারে। অস্বস্তি দূর না হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। যদি ক্লান্তি প্রতিদিনের কাজে সমস্যা সৃষ্টি করে এবং দিন দিন ক্লান্তির মাত্রা বাড়তে থাকে, তাহলে অবশ্যই লিভার চেকআপ করিয়ে নেওয়া উচিত। এ ছাড়া ঘন ঘন বমি ভাবের মতো অস্বস্তি হওয়াও লিভারের জন্য উদ্বেগজনক লক্ষণ।
পেটব্যথা ও ক্ষুধামান্দ্য
যদি পেটের ওপরের অংশে ব্যথা থাকে এবং তা ডান কাঁধ পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে, তাহলে এটি লিভার ক্যানসারের দিকে চলে যেতে পারে। ক্ষুধামান্দ্য বিভিন্ন কারণে হতে পারে। কিন্তু যদি পরপর কয়েক দিন খুব কম খাওয়া হয়, সে ক্ষেত্রে লিভার সিরোসিসের আশঙ্কা থাকা অসম্ভব নয়। হেপাটাইটিস বা দীর্ঘস্থায়ী লিভারের রোগের কারণে অকার্যকর লিভার রক্তে বর্জ্য তৈরি করে। ফলে শ্বাসে দুর্গন্ধ হয়।
জন্ডিস ও মল মূত্রের রং
জন্ডিসের উপসর্গ বারবার দেখা দিলে তা লিভারের রোগের কারণ হতে পারে। প্রস্রাবের রং স্বাভাবিকের চেয়ে গাঢ় হলে কিছু ক্ষেত্রে তা তীব্র হেপাটাইটিসের লক্ষণ হতে পারে। কয়েক দিন এর রং চা-রঙের মতো হতে থাকলে পরীক্ষা করা উচিত। এমনকি স্বাভাবিকের চেয়ে ফ্যাকাশে মল লিভার সঠিকভাবে কাজ না করার ইঙ্গিত দেয়। দীর্ঘস্থায়ী ডায়রিয়া পরিপাকতন্ত্রের সমস্যার কারণে হতে পারে। এটিও লিভার খারাপ হওয়ার লক্ষণ।
নাক থেকে রক্তপাত
সিরোসিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের বারবার নাক দিয়ে রক্তপাত হতে পারে। বিভিন্ন কারণে নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে। সে জন্য বিভ্রান্তি এড়াতে রক্ত পড়ার লক্ষণগুলো ঠিকমতো চিকিৎসককে জানাতে হবে।
চর্মরোগ
চুলকানি সাধারণত চর্মরোগ-সংক্রান্ত সমস্যার কারণে হয়। তবে অনেক সময় লিভারের সমস্যা থাকে এর মূলে। বিলিরুবিনের বৃদ্ধির কারণে চুলকানি হতে পারে। ফলে চুলকানি হলেও সতর্ক থাকতে হবে।
সূত্র: এমএসএন
কিছু প্রাথমিক লক্ষণ দেখে বোঝা যেতে পারে, লিভারে সমস্যা দেখা দিয়েছে। ক্ষতি কমিয়ে আনার জন্য প্রাথমিক লক্ষণ দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
ঘন ঘন হজমে সমস্যা ও ক্লান্তি
ঘন ঘন হজমে সমস্যা লিভারের রোগের লক্ষণ হতে পারে। অস্বস্তি দূর না হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। যদি ক্লান্তি প্রতিদিনের কাজে সমস্যা সৃষ্টি করে এবং দিন দিন ক্লান্তির মাত্রা বাড়তে থাকে, তাহলে অবশ্যই লিভার চেকআপ করিয়ে নেওয়া উচিত। এ ছাড়া ঘন ঘন বমি ভাবের মতো অস্বস্তি হওয়াও লিভারের জন্য উদ্বেগজনক লক্ষণ।
পেটব্যথা ও ক্ষুধামান্দ্য
যদি পেটের ওপরের অংশে ব্যথা থাকে এবং তা ডান কাঁধ পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে, তাহলে এটি লিভার ক্যানসারের দিকে চলে যেতে পারে। ক্ষুধামান্দ্য বিভিন্ন কারণে হতে পারে। কিন্তু যদি পরপর কয়েক দিন খুব কম খাওয়া হয়, সে ক্ষেত্রে লিভার সিরোসিসের আশঙ্কা থাকা অসম্ভব নয়। হেপাটাইটিস বা দীর্ঘস্থায়ী লিভারের রোগের কারণে অকার্যকর লিভার রক্তে বর্জ্য তৈরি করে। ফলে শ্বাসে দুর্গন্ধ হয়।
জন্ডিস ও মল মূত্রের রং
জন্ডিসের উপসর্গ বারবার দেখা দিলে তা লিভারের রোগের কারণ হতে পারে। প্রস্রাবের রং স্বাভাবিকের চেয়ে গাঢ় হলে কিছু ক্ষেত্রে তা তীব্র হেপাটাইটিসের লক্ষণ হতে পারে। কয়েক দিন এর রং চা-রঙের মতো হতে থাকলে পরীক্ষা করা উচিত। এমনকি স্বাভাবিকের চেয়ে ফ্যাকাশে মল লিভার সঠিকভাবে কাজ না করার ইঙ্গিত দেয়। দীর্ঘস্থায়ী ডায়রিয়া পরিপাকতন্ত্রের সমস্যার কারণে হতে পারে। এটিও লিভার খারাপ হওয়ার লক্ষণ।
নাক থেকে রক্তপাত
সিরোসিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের বারবার নাক দিয়ে রক্তপাত হতে পারে। বিভিন্ন কারণে নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে। সে জন্য বিভ্রান্তি এড়াতে রক্ত পড়ার লক্ষণগুলো ঠিকমতো চিকিৎসককে জানাতে হবে।
চর্মরোগ
চুলকানি সাধারণত চর্মরোগ-সংক্রান্ত সমস্যার কারণে হয়। তবে অনেক সময় লিভারের সমস্যা থাকে এর মূলে। বিলিরুবিনের বৃদ্ধির কারণে চুলকানি হতে পারে। ফলে চুলকানি হলেও সতর্ক থাকতে হবে।
সূত্র: এমএসএন
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
২ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ দিন আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২ দিন আগে