শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে চামড়া ওঠা রোগকে বলে সোরিয়াসিস। এটি একধরনের চর্মরোগ। মাথা, জিব, পুরুষ জননাঙ্গের অগ্র ত্বক, অণ্ডকোষের থলে, পিঠের ওপরের অংশ থেকে নিচের অংশ, ঘাড়, হাতের কনুই, আঙুল, তালু, পিঠ, নখ ও তার আশপাশে, পায়ের তালু, হাঁটু, হাত-পায়ের জয়েন্টে এটি বেশি দেখা যায়। এসব জায়গা থেকে ক্রমাগত চামড়া উঠতে থাকে।
লক্ষণ
কনুই, হাঁটু, হাত-পায়ের তলা, মাথা, পিঠ ইত্যাদি স্থান থেকে সাপের মতো চামড়া উঠে যায়। মাথা থেকে খুশকির মতো চামড়া উঠতে থাকে।
চিকিৎসা
সোরিয়াসিস একেবারে নির্মূলযোগ্য রোগ নয়, তবে নিয়ন্ত্রণযোগ্য। নিয়মিত সঠিক চিকিৎসা নিলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সোরিয়াসিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। এখন নতুন নতুন অনেক চিকিৎসা বের হয়েছে এবং এর অনেক ভালো ওষুধ আমাদের দেশেই আছে। স্কিন বায়োপসি করে রোগটি পুরোপুরি নির্ণয় করা যায়। সোরিয়াসিসের একটি চিকিৎসা ভিটামিন ডি। এ ছাড়া ক্যালসিপোট্রিয়ল ব্যবহার করারও পরামর্শ দেওয়া হয়। যে কোষগুলোর কারণে সোরিয়াসিস হয়, ফটোথেরাপি সেই কোষগুলোকে কমিয়ে দেয় বলে এটি খুব কার্যকর। এর নিরাপদ ব্যবহারে শিশুদের সোরিয়াসিসও নিয়ন্ত্রণ হয়। এ ছাড়া কিছু ইমিউনোসাপ্রেসিভ ওষুধের পাশাপাশি রয়েছে ভিটামিন ‘এ’-জাতীয় রেটিনয়েড ও সাইক্লোসপোরিন। তবে রেটিনয়েড ব্যবহার করার সময় গর্ভধারণ নিষিদ্ধ। বায়োলজিকস ওষুধগুলো এখন ইনজেকটেবল ফর্মেও মিলছে, তবে একটু দামি।
পরামর্শ দিয়েছেন: ডা. জাহেদ পারভেজ, সহকারী অধ্যাপক চর্ম, যৌন ও চুল রোগ বিশেষজ্ঞ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে চামড়া ওঠা রোগকে বলে সোরিয়াসিস। এটি একধরনের চর্মরোগ। মাথা, জিব, পুরুষ জননাঙ্গের অগ্র ত্বক, অণ্ডকোষের থলে, পিঠের ওপরের অংশ থেকে নিচের অংশ, ঘাড়, হাতের কনুই, আঙুল, তালু, পিঠ, নখ ও তার আশপাশে, পায়ের তালু, হাঁটু, হাত-পায়ের জয়েন্টে এটি বেশি দেখা যায়। এসব জায়গা থেকে ক্রমাগত চামড়া উঠতে থাকে।
লক্ষণ
কনুই, হাঁটু, হাত-পায়ের তলা, মাথা, পিঠ ইত্যাদি স্থান থেকে সাপের মতো চামড়া উঠে যায়। মাথা থেকে খুশকির মতো চামড়া উঠতে থাকে।
চিকিৎসা
সোরিয়াসিস একেবারে নির্মূলযোগ্য রোগ নয়, তবে নিয়ন্ত্রণযোগ্য। নিয়মিত সঠিক চিকিৎসা নিলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সোরিয়াসিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। এখন নতুন নতুন অনেক চিকিৎসা বের হয়েছে এবং এর অনেক ভালো ওষুধ আমাদের দেশেই আছে। স্কিন বায়োপসি করে রোগটি পুরোপুরি নির্ণয় করা যায়। সোরিয়াসিসের একটি চিকিৎসা ভিটামিন ডি। এ ছাড়া ক্যালসিপোট্রিয়ল ব্যবহার করারও পরামর্শ দেওয়া হয়। যে কোষগুলোর কারণে সোরিয়াসিস হয়, ফটোথেরাপি সেই কোষগুলোকে কমিয়ে দেয় বলে এটি খুব কার্যকর। এর নিরাপদ ব্যবহারে শিশুদের সোরিয়াসিসও নিয়ন্ত্রণ হয়। এ ছাড়া কিছু ইমিউনোসাপ্রেসিভ ওষুধের পাশাপাশি রয়েছে ভিটামিন ‘এ’-জাতীয় রেটিনয়েড ও সাইক্লোসপোরিন। তবে রেটিনয়েড ব্যবহার করার সময় গর্ভধারণ নিষিদ্ধ। বায়োলজিকস ওষুধগুলো এখন ইনজেকটেবল ফর্মেও মিলছে, তবে একটু দামি।
পরামর্শ দিয়েছেন: ডা. জাহেদ পারভেজ, সহকারী অধ্যাপক চর্ম, যৌন ও চুল রোগ বিশেষজ্ঞ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
উন্নত দেশগুলো, এমনকি উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও টাইফয়েড এখন খুব কম দেখা যায়। কিন্তু প্রাচীন এই রোগের ফলে আধুনিক বিশ্ব তো বটেই, দুনিয়াজুড়ে বেশ বিপজ্জনক হয়ে উঠছে আবারও। হাজার বছর ধরে মানুষের প্রাণ হন্তারক হিসেবে ‘খুনির’ কাজ করে এসেছে এর জীবাণু। সাম্প্রতিক এক গবেষণা দেখিয়েছে, টাইফয়েডের জন্য দায়ী
১২ ঘণ্টা আগেআমাদের অনেকের প্রায় অনেক সময় নাক খোঁটানোর অভ্যাস আছে। আপাতদৃষ্টে বিষয়টি খুব সাধারণ মনে হলেও গবেষকেরা বলছেন, নাক খোঁটানোর বিষয়টি মোটেও নিরাপদ নয়। ২০২২ সালে বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল নেচারে প্রকাশিত এক গবেষণায় নাক খোঁটার সঙ্গে স্মৃতিভ্রংশ বা ডিমেনশিয়ার ঝুঁকির ক্ষীণ কিন্তু সম্ভাব্য যোগসূত্রের কথা বলা হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে নারীদেহের এক প্রত্যঙ্গকে ‘অপ্রয়োজনীয়’ বলে মনে করা হতো। তবে নতুন এক গবেষণায় জানা যায়, এই প্রত্যঙ্গটিই নারীর ডিম্বাশয়ের বিকাশ ও প্রজনন ক্ষমতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
২১ ঘণ্টা আগেনানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
৩ দিন আগে