আয়নাল হোসেন, ঢাকা
পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি বিপাকে। বাধ্য হয়ে আশপাশের বেসরকারি হাসপাতালে ছুটতে হচ্ছে অনেককে। গুনতে হচ্ছে আড়াই থেকে তিন গুণ দাম।
হাসপাতাল সূত্র বলেছে, মিটফোর্ড হাসপাতালে প্রতিদিন ২৫-৩০টি সিটি স্ক্যান করানোর প্রয়োজন পড়ে। সে হিসাবে বছরে প্রয়োজন হয় ১৪-১৫ হাজার ফিল্ম। গত বৃহস্পতিবার থেকে হাসপাতালে ফিল্মের সংকট দেখা দেয়। নতুন করে ফিল্ম না কেনা পর্যন্ত সিটি স্ক্যান বন্ধ রয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দ্রুতই ফিল্ম কেনার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
কেরানীগঞ্জের চড় বড়ইতলা এলাকার ৪০ বছর বয়সী বাসিন্দা মাকসুদা মিটফোর্ড হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের ইউনিট-১-এ ভর্তি আছেন। চিকিৎসক তাঁকে সিটি স্ক্যান করার পরামর্শ দিয়েছেন। কিন্তু তাঁর স্বজনেরা দুদিন ধরে ঘুরে পরীক্ষাটি করাতে পারেননি। সিটি স্ক্যান করাতে না পারায় মাকসুদার চিকিৎসাও শুরু করতে পারছেন না চিকিৎসকেরা।
কেরানীগঞ্জের অসীম দাসের স্ত্রী তিষা রানী দাস হাসপাতালের অর্থোপেডিকস ওয়ার্ডে ভর্তি। তাঁর স্বামী অসীম দাস বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে সিটি স্ক্যান করানোর জন্য হাসপাতালের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরছেন; কিন্তু তা করাতে পারছেন না। শুধু মাকসুদা আর তিষা রানীই নন, তাঁদের মতো অনেক রোগীই সিটি স্ক্যান করাতে না পেরে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হাসপাতালের পুরোনো সিটি স্ক্যান মেশিনটি তিন মাস আগে নষ্ট হয়ে যায়। তোশিবা কোম্পানির সিটি স্ক্যান মেশিনটির বিক্রয়োত্তর সেবা (ওয়ারেন্টি) প্রায় এক বছর আগে শেষ হয়েছে। নতুন করে ওয়ারেন্টি নেওয়ার জন্য চেষ্টা করছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তোশিবা কোম্পানির মেশিনটি ফুজি ফিল্ম দিয়ে কাজ চালানো যেত। হঠাৎ মেশিনের টিউব কাজ করছিল না। পরে হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ দুই মাস আগে হিটাচি কোম্পানির একটি সিটি স্ক্যান মেশিন কেনে। তবে এই মেশিনে ফুজি ফিল্ম ব্যবহার করা যায় না, ব্যবহার করতে হবে আগফা কোম্পানির ফিল্ম। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে ফুজি ফিল্মের সরবরাহ রয়েছে, আগফা কোম্পানির ফিল্ম নেই।
সরকারি হাসপাতাল থেকে সিটি স্ক্যান করতে রোগীদের ব্যয় হয় ২ হাজার টাকা। অথচ একই পরীক্ষা বাইরের বেসরকারি হাসপাতাল থেকে করাতে ব্যয় হয় ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা।
মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক বিবেকানন্দ হালদার বলেন, আগফা কোম্পানির ফিল্মসংকট কাটাতে ইতিমধ্যে কেনার চেষ্টা চলছে। দু-তিন দিনের মধ্যে নতুন ফিল্ম সরবরাহ পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক মফিজুর রহমান মোল্লা বলেন, নতুন ফিল্ম কেনা হবে। এর প্রক্রিয়া চলছে। নতুন ফিল্ম সরবরাহ পাওয়া গেলে সংকট কেটে যাবে।
পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি বিপাকে। বাধ্য হয়ে আশপাশের বেসরকারি হাসপাতালে ছুটতে হচ্ছে অনেককে। গুনতে হচ্ছে আড়াই থেকে তিন গুণ দাম।
হাসপাতাল সূত্র বলেছে, মিটফোর্ড হাসপাতালে প্রতিদিন ২৫-৩০টি সিটি স্ক্যান করানোর প্রয়োজন পড়ে। সে হিসাবে বছরে প্রয়োজন হয় ১৪-১৫ হাজার ফিল্ম। গত বৃহস্পতিবার থেকে হাসপাতালে ফিল্মের সংকট দেখা দেয়। নতুন করে ফিল্ম না কেনা পর্যন্ত সিটি স্ক্যান বন্ধ রয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দ্রুতই ফিল্ম কেনার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
কেরানীগঞ্জের চড় বড়ইতলা এলাকার ৪০ বছর বয়সী বাসিন্দা মাকসুদা মিটফোর্ড হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের ইউনিট-১-এ ভর্তি আছেন। চিকিৎসক তাঁকে সিটি স্ক্যান করার পরামর্শ দিয়েছেন। কিন্তু তাঁর স্বজনেরা দুদিন ধরে ঘুরে পরীক্ষাটি করাতে পারেননি। সিটি স্ক্যান করাতে না পারায় মাকসুদার চিকিৎসাও শুরু করতে পারছেন না চিকিৎসকেরা।
কেরানীগঞ্জের অসীম দাসের স্ত্রী তিষা রানী দাস হাসপাতালের অর্থোপেডিকস ওয়ার্ডে ভর্তি। তাঁর স্বামী অসীম দাস বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে সিটি স্ক্যান করানোর জন্য হাসপাতালের বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরছেন; কিন্তু তা করাতে পারছেন না। শুধু মাকসুদা আর তিষা রানীই নন, তাঁদের মতো অনেক রোগীই সিটি স্ক্যান করাতে না পেরে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হাসপাতালের পুরোনো সিটি স্ক্যান মেশিনটি তিন মাস আগে নষ্ট হয়ে যায়। তোশিবা কোম্পানির সিটি স্ক্যান মেশিনটির বিক্রয়োত্তর সেবা (ওয়ারেন্টি) প্রায় এক বছর আগে শেষ হয়েছে। নতুন করে ওয়ারেন্টি নেওয়ার জন্য চেষ্টা করছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তোশিবা কোম্পানির মেশিনটি ফুজি ফিল্ম দিয়ে কাজ চালানো যেত। হঠাৎ মেশিনের টিউব কাজ করছিল না। পরে হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ দুই মাস আগে হিটাচি কোম্পানির একটি সিটি স্ক্যান মেশিন কেনে। তবে এই মেশিনে ফুজি ফিল্ম ব্যবহার করা যায় না, ব্যবহার করতে হবে আগফা কোম্পানির ফিল্ম। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে ফুজি ফিল্মের সরবরাহ রয়েছে, আগফা কোম্পানির ফিল্ম নেই।
সরকারি হাসপাতাল থেকে সিটি স্ক্যান করতে রোগীদের ব্যয় হয় ২ হাজার টাকা। অথচ একই পরীক্ষা বাইরের বেসরকারি হাসপাতাল থেকে করাতে ব্যয় হয় ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা।
মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক বিবেকানন্দ হালদার বলেন, আগফা কোম্পানির ফিল্মসংকট কাটাতে ইতিমধ্যে কেনার চেষ্টা চলছে। দু-তিন দিনের মধ্যে নতুন ফিল্ম সরবরাহ পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক মফিজুর রহমান মোল্লা বলেন, নতুন ফিল্ম কেনা হবে। এর প্রক্রিয়া চলছে। নতুন ফিল্ম সরবরাহ পাওয়া গেলে সংকট কেটে যাবে।
গত পাঁচ দিনের প্রতিদিনই তিন শতাধিক ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এতে মৃত্যুর সংখ্যাও বাড়ছে। সর্বশেষ গতকাল বুধবারের তথ্য অনুযায়ী আগের দিন ২৪ ঘণ্টায় ৩২৬ ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয় বলে জানা গেছে। এই সময় চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে প্লাস্টিক বর্জ্য থেকে প্যারাসিটামলের মতো ব্যথানাশক ওষুধ তৈরি করা সম্ভব। গবেষকেরা এমনই এক অভিনব উপায় খুঁজে পেয়েছেন। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এতে টেকসই উপায়ে এসব ওষুধ উৎপাদনের সুযোগ তৈরি হলো। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
১৭ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) আরও ২১ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। একই সময়ে কারও মৃত্যু হয়নি।
২ দিন আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৯৪ জন সারা দেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) এ হিসাব পাওয়া গেছে।
২ দিন আগে