ডা. মো. আরমান হোসেন রনি
গরমে অনেকে ত্বকের যত্নে নানা কিছু করে থাকে। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কম মানুষ চোখের যত্ন নেয়। চোখ আমাদের শরীরের সবচেয়ে স্পর্শকাতর অঙ্গ। এ জন্য গ্রীষ্মে বিশেষভাবে চোখের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।
সানগ্লাস ব্যবহার করুন: অতিরিক্ত তাপ ও রোদ চোখের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তাই বাড়ির বাইরে বের হলেই সানগ্লাস ব্যবহার করুন। এটি রোদ ও অতিরিক্ত তাপ থেকে চোখ রক্ষা করবে।
টুপি ব্যবহার করুন: রোদে বেরোনোর সময় শুধু সানগ্লাস নয়, টুপিও ব্যবহার করুন। এতে রোদ থেকে আপনার মাথা ও চোখ—দুটোই রক্ষা পাবে।
চোখ পরিষ্কার রাখুন: দিনে কয়েকবার পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে চোখ মুখ ধুয়ে নিন অথবা চোখে পানির ঝাপটা দিন। এতে সূর্যের প্রখর তাপ থেকে আরাম পাওয়ার পাশাপাশি বাইরের ধুলা-ময়লা থেকে হওয়া সংক্রমণের আশঙ্কা কমে যাবে।
সরাসরি এসির বাতাস এড়িয়ে চলুন: এসির বাতাসে চোখ অনেক বেশি শুষ্ক হয়ে যায়। তাই খেয়াল রাখতে হবে এসির বাতাস সরাসরি যেন চোখে না লাগে।
পর্যাপ্ত পানি পান করুন: গরমে ঘাম হয়ে শরীর শুকিয়ে যায়। আর এর প্রভাব প্রথমে পড়ে চোখে। তাই এ সময় পর্যাপ্ত পানি পান করুন। তাতে চোখ ভেজা থাকবে। চোখের ক্ষতি কম হবে।
দুপুরে বাইরে বের না হওয়া: খুব প্রয়োজন না হলে দুপুরে বাইরে বের না হওয়াই ভালো। মনে রাখবেন, দুপুরের রোদ আর তাপ চোখের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে।
সাবধানে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন: গরমে ত্বকের যত্নে অনেকে সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন। অসাবধানতাবশত এই ক্রিম চোখে লেগে গেলে সমস্যা হতে পারে। তাই এ ধরনের ক্রিম ব্যবহারে সাবধান থাকুন।
সাঁতারের সময় চশমা ব্যবহার করুন: গ্রীষ্মের গরমে আরাম পেতে সুইমিংপুলে বা যেকোনো জলাধারে সাঁতার কাটার সময় সুইমিং গগল বা সাঁতারের চশমা পরে নিন।
চোখকে বিশ্রাম দিন: সুস্থ থাকার জন্য চোখকে বিশ্রাম দিতে প্রতিদিন অন্তত ছয় থেকে আট ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
চোখের ড্রপ ব্যবহার করুন: চোখের আর্দ্রতা বজায় রাখতে অনেকে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কিছু আই ড্রপ ব্যবহার করেন। এটি মোটেও উচিত নয়। চোখে ড্রপ ব্যবহারের আগে চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
লেখক: চক্ষু বিশেষজ্ঞ ও সার্জন,জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা। কনসালট্যান্ট (চক্ষু), দীন মো. আই হসপিটাল সোবহানবাগ, ঢাকা
গরমে অনেকে ত্বকের যত্নে নানা কিছু করে থাকে। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কম মানুষ চোখের যত্ন নেয়। চোখ আমাদের শরীরের সবচেয়ে স্পর্শকাতর অঙ্গ। এ জন্য গ্রীষ্মে বিশেষভাবে চোখের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।
সানগ্লাস ব্যবহার করুন: অতিরিক্ত তাপ ও রোদ চোখের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তাই বাড়ির বাইরে বের হলেই সানগ্লাস ব্যবহার করুন। এটি রোদ ও অতিরিক্ত তাপ থেকে চোখ রক্ষা করবে।
টুপি ব্যবহার করুন: রোদে বেরোনোর সময় শুধু সানগ্লাস নয়, টুপিও ব্যবহার করুন। এতে রোদ থেকে আপনার মাথা ও চোখ—দুটোই রক্ষা পাবে।
চোখ পরিষ্কার রাখুন: দিনে কয়েকবার পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে চোখ মুখ ধুয়ে নিন অথবা চোখে পানির ঝাপটা দিন। এতে সূর্যের প্রখর তাপ থেকে আরাম পাওয়ার পাশাপাশি বাইরের ধুলা-ময়লা থেকে হওয়া সংক্রমণের আশঙ্কা কমে যাবে।
সরাসরি এসির বাতাস এড়িয়ে চলুন: এসির বাতাসে চোখ অনেক বেশি শুষ্ক হয়ে যায়। তাই খেয়াল রাখতে হবে এসির বাতাস সরাসরি যেন চোখে না লাগে।
পর্যাপ্ত পানি পান করুন: গরমে ঘাম হয়ে শরীর শুকিয়ে যায়। আর এর প্রভাব প্রথমে পড়ে চোখে। তাই এ সময় পর্যাপ্ত পানি পান করুন। তাতে চোখ ভেজা থাকবে। চোখের ক্ষতি কম হবে।
দুপুরে বাইরে বের না হওয়া: খুব প্রয়োজন না হলে দুপুরে বাইরে বের না হওয়াই ভালো। মনে রাখবেন, দুপুরের রোদ আর তাপ চোখের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে।
সাবধানে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন: গরমে ত্বকের যত্নে অনেকে সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন। অসাবধানতাবশত এই ক্রিম চোখে লেগে গেলে সমস্যা হতে পারে। তাই এ ধরনের ক্রিম ব্যবহারে সাবধান থাকুন।
সাঁতারের সময় চশমা ব্যবহার করুন: গ্রীষ্মের গরমে আরাম পেতে সুইমিংপুলে বা যেকোনো জলাধারে সাঁতার কাটার সময় সুইমিং গগল বা সাঁতারের চশমা পরে নিন।
চোখকে বিশ্রাম দিন: সুস্থ থাকার জন্য চোখকে বিশ্রাম দিতে প্রতিদিন অন্তত ছয় থেকে আট ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
চোখের ড্রপ ব্যবহার করুন: চোখের আর্দ্রতা বজায় রাখতে অনেকে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কিছু আই ড্রপ ব্যবহার করেন। এটি মোটেও উচিত নয়। চোখে ড্রপ ব্যবহারের আগে চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
লেখক: চক্ষু বিশেষজ্ঞ ও সার্জন,জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা। কনসালট্যান্ট (চক্ষু), দীন মো. আই হসপিটাল সোবহানবাগ, ঢাকা
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
১১ ঘণ্টা আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
১২ ঘণ্টা আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
১২ ঘণ্টা আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগে