বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সেন্টার ফর ব্লাড, বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশন অ্যান্ড স্টেম সেল থেরাপি সেন্টারে প্রথমবারের মতো ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীর অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। এতে ব্যয় হয়েছে মাত্র ৩ লাখ ২২ হাজার টাকা।
আজ সোমবার এ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ। এ সময় অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনে কারিগরি বিষয় উপস্থাপন করেন হেমাটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. সালাউদ্দিন শাহ।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের এফ ব্লকে ক্যানসার রোগীদের চিকিৎসায় স্থায়ীভাবে গত ১ জানুয়ারি সেন্টার ফর ব্লাড, বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশন অ্যান্ড স্টেম সেল থেরাপি সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। সেন্টারে প্রথমবারের মতো সফলভাবে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের বাসিন্দা ৬৩ বছর বয়সী এনামুল হক চার মাস আগে ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে বিএসএমএমইউতে চিকিৎসা নিতে আসেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যায়, এনামুল হক মাল্টিপল মায়োলোমা বা রক্তের জটিল ক্যানসার রোগে আক্রান্ত। এরপর হেমাটোলজি বিভাগে তাঁর চিকিৎসা শুরু হয়। চিকিৎসকেরা তাঁর অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের সিদ্ধান্ত নেন।
সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে গত ৭ ডিসেম্বর তাঁকে ভর্তি করা হয়। অটোলোগাস পদ্ধতিতে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়। গত ১৭ জানুয়ারি রোগীর শরীর থেকে স্টেম সেল সংগ্রহ করে ওই দিনই কন্ডিশনিং থেরাপি দেওয়া হয়। ১৮ জানুয়ারি হেমাটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সালাউদ্দিন শাহর নেতৃত্বে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন করেন। ৩০ জানুয়ারি রোগীর নিউটোফিল রিকভারি হয়। ট্রান্সপ্লান্টেশনের ১৮ দিন পরে রোগীর শরীরে কোনো ধরনের জটিলতা দেখা যায়নি।
উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ব্লাড, বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশন অ্যান্ড স্টেম সেল থেরাপি সেন্টারে প্রথম রোগীর অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনে মাত্র ৩ লাখ ২২ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। দেশের বেসরকারি হাসপাতালভেদে এতে ৬ লাখ থেকে ১২ লাখ টাকা ব্যয় হয়। দেশের বাইরে এ ধরনের চিকিৎসায় ব্যয় হয় ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা পেলে সেন্টারটি মাসে ৩ থেকে ৫টি অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন করতে সক্ষম।
সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিবন্ধক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান, রক্তরোগ বিভাগের অধ্যাপক ডা. আব্দুল আজিজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সেন্টার ফর ব্লাড, বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশন অ্যান্ড স্টেম সেল থেরাপি সেন্টারে প্রথমবারের মতো ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীর অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। এতে ব্যয় হয়েছে মাত্র ৩ লাখ ২২ হাজার টাকা।
আজ সোমবার এ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ। এ সময় অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনে কারিগরি বিষয় উপস্থাপন করেন হেমাটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. সালাউদ্দিন শাহ।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের এফ ব্লকে ক্যানসার রোগীদের চিকিৎসায় স্থায়ীভাবে গত ১ জানুয়ারি সেন্টার ফর ব্লাড, বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশন অ্যান্ড স্টেম সেল থেরাপি সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। সেন্টারে প্রথমবারের মতো সফলভাবে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের বাসিন্দা ৬৩ বছর বয়সী এনামুল হক চার মাস আগে ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে বিএসএমএমইউতে চিকিৎসা নিতে আসেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যায়, এনামুল হক মাল্টিপল মায়োলোমা বা রক্তের জটিল ক্যানসার রোগে আক্রান্ত। এরপর হেমাটোলজি বিভাগে তাঁর চিকিৎসা শুরু হয়। চিকিৎসকেরা তাঁর অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের সিদ্ধান্ত নেন।
সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে গত ৭ ডিসেম্বর তাঁকে ভর্তি করা হয়। অটোলোগাস পদ্ধতিতে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়। গত ১৭ জানুয়ারি রোগীর শরীর থেকে স্টেম সেল সংগ্রহ করে ওই দিনই কন্ডিশনিং থেরাপি দেওয়া হয়। ১৮ জানুয়ারি হেমাটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সালাউদ্দিন শাহর নেতৃত্বে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন করেন। ৩০ জানুয়ারি রোগীর নিউটোফিল রিকভারি হয়। ট্রান্সপ্লান্টেশনের ১৮ দিন পরে রোগীর শরীরে কোনো ধরনের জটিলতা দেখা যায়নি।
উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ব্লাড, বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশন অ্যান্ড স্টেম সেল থেরাপি সেন্টারে প্রথম রোগীর অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনে মাত্র ৩ লাখ ২২ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। দেশের বেসরকারি হাসপাতালভেদে এতে ৬ লাখ থেকে ১২ লাখ টাকা ব্যয় হয়। দেশের বাইরে এ ধরনের চিকিৎসায় ব্যয় হয় ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা পেলে সেন্টারটি মাসে ৩ থেকে ৫টি অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন করতে সক্ষম।
সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিবন্ধক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান, রক্তরোগ বিভাগের অধ্যাপক ডা. আব্দুল আজিজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
উন্নত দেশগুলো, এমনকি উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও টাইফয়েড এখন খুব কম দেখা যায়। কিন্তু প্রাচীন এই রোগের ফলে আধুনিক বিশ্ব তো বটেই, দুনিয়াজুড়ে বেশ বিপজ্জনক হয়ে উঠছে আবারও। হাজার বছর ধরে মানুষের প্রাণ হন্তারক হিসেবে ‘খুনির’ কাজ করে এসেছে এর জীবাণু। সাম্প্রতিক এক গবেষণা দেখিয়েছে, টাইফয়েডের জন্য দায়ী
৫ ঘণ্টা আগেআমাদের অনেকের প্রায় অনেক সময় নাক খোঁটানোর অভ্যাস আছে। আপাতদৃষ্টে বিষয়টি খুব সাধারণ মনে হলেও গবেষকেরা বলছেন, নাক খোঁটানোর বিষয়টি মোটেও নিরাপদ নয়। ২০২২ সালে বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল নেচারে প্রকাশিত এক গবেষণায় নাক খোঁটার সঙ্গে স্মৃতিভ্রংশ বা ডিমেনশিয়ার ঝুঁকির ক্ষীণ কিন্তু সম্ভাব্য যোগসূত্রের কথা বলা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে নারীদেহের এক প্রত্যঙ্গকে ‘অপ্রয়োজনীয়’ বলে মনে করা হতো। তবে নতুন এক গবেষণায় জানা যায়, এই প্রত্যঙ্গটিই নারীর ডিম্বাশয়ের বিকাশ ও প্রজনন ক্ষমতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
১৩ ঘণ্টা আগেনানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
৩ দিন আগে