ডা. রেজওয়ানা আফরিন
প্রসব-পরবর্তীকালে সন্তানকে স্তন্যদানকারী অনেক মা-ই প্রশ্ন করেন, সন্তান বুকের দুধ পান করলে মা রোজা রাখতে পারবেন কি না। এর উত্তর, অবশ্যই পারবেন, যদি প্রয়োজনীয় পুষ্টি তিনি গ্রহণ করেন। এ ধরনের মায়েদের খেয়াল রাখতে হবে, সন্তান যাতে যথেষ্ট পরিমাণে দুধ ও পুষ্টি পায় এবং সন্তান যেন পানিশূন্যতায় না ভোগে। যাঁরা এক্সক্লুসিভ ব্রেস্ট ফিডিং করান, সেই মায়েদের খাদ্যতালিকায় বিশেষভাবে নজর দিতে হবে।
রোজা রাখার ক্ষেত্রে দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকতে হয় বলে ইফতারের পর থেকে সাহ্রি পর্যন্ত কমপক্ষে তিন লিটার পানি পান করতে হবে। সম্ভব হলে ভাজাপোড়া খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে। এসব খাবার শরীরকে ডিহাইড্রেট করে তোলে। মা ডিহাইড্রেশনে ভুগলে সন্তানও বুকের দুধ পাবে না।
মায়েদের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হলো, পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবারগুলো প্রতি মিলে ভাগ করে নিতে হবে। অনেকে ভারী ইফতার করেন এবং রাতে আর খান না। এটা না করে ইফতার থেকে সাহ্রি পর্যন্ত অল্প অল্প করে খাবার খাওয়া ভালো। তাতে শরীর সঠিকভাবে পুষ্টি পাবে। এতে দিনে রোজা রাখা অবস্থায় সন্তানকে দুধ পান করানোর ক্ষেত্রেও সমস্য়ার সম্মুখীন হতে হবে না।
স্তন্যদায়ী মায়েদের খাবার মেনুতে সহজে হজম হয় এমন খাবার রাখতে হবে। মাছ ও মাংসের সঙ্গে অবশ্যই সবজিজাতীয় খাবার রাখতে হবে। খাবারগুলো কম ঝাল ও মসলায় ঝোল করে রাঁধতে হবে। এতে শরীরে পানির অভাব পূরণ হবে। খাওয়ার পর সালাদ খাওয়ার অভ্যাস করলে হজম-প্রক্রিয়া ভালোভাবে সম্পন্ন হবে। যতটা সম্ভব পানি, তাজা ফলের রস ও পানিসমৃদ্ধ ফল খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। এতে মায়েদের শরীরও হাইড্রেট থাকবে এবং সন্তানও পর্যাপ্ত
দুধ পাবে।
স্তন্যদায়ী মায়েরা কোমল পানীয়, অতিরিক্ত ঝাল খাবার ও কফি, ব্রকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি এবং বীজজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। এগুলো খেলে সন্তানের পেটে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।
জেনে রাখা ভালো
ডা. রেজওয়ানা আফরিন, গাইনি অ্যান্ড অবস্, প্রভাষক, স্মার্ট লিভিং নার্সিং কলেজ, রংপুর
প্রসব-পরবর্তীকালে সন্তানকে স্তন্যদানকারী অনেক মা-ই প্রশ্ন করেন, সন্তান বুকের দুধ পান করলে মা রোজা রাখতে পারবেন কি না। এর উত্তর, অবশ্যই পারবেন, যদি প্রয়োজনীয় পুষ্টি তিনি গ্রহণ করেন। এ ধরনের মায়েদের খেয়াল রাখতে হবে, সন্তান যাতে যথেষ্ট পরিমাণে দুধ ও পুষ্টি পায় এবং সন্তান যেন পানিশূন্যতায় না ভোগে। যাঁরা এক্সক্লুসিভ ব্রেস্ট ফিডিং করান, সেই মায়েদের খাদ্যতালিকায় বিশেষভাবে নজর দিতে হবে।
রোজা রাখার ক্ষেত্রে দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকতে হয় বলে ইফতারের পর থেকে সাহ্রি পর্যন্ত কমপক্ষে তিন লিটার পানি পান করতে হবে। সম্ভব হলে ভাজাপোড়া খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে। এসব খাবার শরীরকে ডিহাইড্রেট করে তোলে। মা ডিহাইড্রেশনে ভুগলে সন্তানও বুকের দুধ পাবে না।
মায়েদের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হলো, পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবারগুলো প্রতি মিলে ভাগ করে নিতে হবে। অনেকে ভারী ইফতার করেন এবং রাতে আর খান না। এটা না করে ইফতার থেকে সাহ্রি পর্যন্ত অল্প অল্প করে খাবার খাওয়া ভালো। তাতে শরীর সঠিকভাবে পুষ্টি পাবে। এতে দিনে রোজা রাখা অবস্থায় সন্তানকে দুধ পান করানোর ক্ষেত্রেও সমস্য়ার সম্মুখীন হতে হবে না।
স্তন্যদায়ী মায়েদের খাবার মেনুতে সহজে হজম হয় এমন খাবার রাখতে হবে। মাছ ও মাংসের সঙ্গে অবশ্যই সবজিজাতীয় খাবার রাখতে হবে। খাবারগুলো কম ঝাল ও মসলায় ঝোল করে রাঁধতে হবে। এতে শরীরে পানির অভাব পূরণ হবে। খাওয়ার পর সালাদ খাওয়ার অভ্যাস করলে হজম-প্রক্রিয়া ভালোভাবে সম্পন্ন হবে। যতটা সম্ভব পানি, তাজা ফলের রস ও পানিসমৃদ্ধ ফল খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। এতে মায়েদের শরীরও হাইড্রেট থাকবে এবং সন্তানও পর্যাপ্ত
দুধ পাবে।
স্তন্যদায়ী মায়েরা কোমল পানীয়, অতিরিক্ত ঝাল খাবার ও কফি, ব্রকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি এবং বীজজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। এগুলো খেলে সন্তানের পেটে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।
জেনে রাখা ভালো
ডা. রেজওয়ানা আফরিন, গাইনি অ্যান্ড অবস্, প্রভাষক, স্মার্ট লিভিং নার্সিং কলেজ, রংপুর
দেশের ৪১ জেলায় নতুন সিভিল সার্জন নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বদলি/পদায়নকৃত কর্মকর্তাগণ আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগাদান করবেন। অন্যথায় আগামী রোববার থেকে বর্তমান কর্মস্থল থেকে তাৎক্ষণিক অবমুক্ত মর্মে গণ্য হবেন।
২ দিন আগেবিগত কয়েক দশক ধরেই বিশ্বে অন্যতম স্বাস্থ্য সমস্যা মুটিয়ে যাওয়া ও স্থূলতা। আগামী কয়েক দশকে এই সমস্যা আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছেন গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, বিশ্বব্যাপী ২০৫০ সালের মধ্যে অর্ধেকের বেশি প্রাপ্তবয়স্ক এবং এক-তৃতীয়াংশ শিশু ও কিশোর-কিশোরী অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতার শিকার হবে। এই বিষয়টি
২ দিন আগে২০২৫ সালে এসেও এই চিত্র খুব একটা বদলায়নি। এখনো স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি ৪টি উপাদান লৌহ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ১২, জিংকের ঘাটতিতে ভুগছে প্রায় ২৫ শতাংশ কিশোরী এবং স্থূলতায় আক্রান্ত কমপক্ষে ১০ শতাংশ।
২ দিন আগেআত্মহত্যা একটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে বাংলাদেশে আত্মহত্যার প্রবণতা বিশেষভাবে উদ্বেগজনক। বিশ্বব্যাপী আত্মহত্যা প্রতিরোধের উদ্যোগ নেওয়া হলেও বাংলাদেশে এখনো আত্মহত্যা সংক্রান্ত পর্যাপ্ত গবেষণা ও কার্যকর নীতিমালা তৈরি হয়নি
৩ দিন আগে