পুষ্টিবিদ লিনা আকতার
রমজান মাস এলে বড়দের মতো শিশুরাও রোজা রাখার প্রতি আগ্রহী হয়। এ সময় পুষ্টির ঘাটতি পূরণে স্বাস্থ্যকর খাবার দিতে হবে তাদের। অল্প খাবার খেয়ে সহজেই পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে এমন খাবার দিতে হবে। ইফতারে শিশুদের যে খাবারগুলো দিতে পারেন:
হালুয়া: এটি উচ্চ ক্যালরিসমৃদ্ধ ও নানান পুষ্টিগুণসম্পন্ন খাবার। হালুয়া বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। একেক ধরনের হালুয়ায় একেক রকম পুষ্টিগুণ ও স্বাদ-গন্ধ থাকে। এগুলো শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের জন্য অনেক উপকারী। বুটের হালুয়া উচ্চ ক্যালরি ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার। এর সঙ্গে দুধ, বাদাম, ঘি, থাকে। এক টুকরো হালুয়া থেকে ৩২০ ক্যালরি পেয়ে যাবে শিশু ও কিশোর-কিশোরীরা। আবার গাজরের হালুয়া খেলে তাদের দৃষ্টিশক্তি উন্নত হবে। গাজরে রয়েছে ভিটামিন এ, সি ও ই। এ ছাড়া খেজুরের হালুয়া হাড় মজবুত ও কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে কাজ করবে। কাজু ও কাঠবাদামের হালুয়া ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি দূর করবে। কাঁচা পেঁপের হালুয়া ত্বক সুন্দর ও পেট পরিষ্কার রাখবে। তবে এসব হালুয়া তৈরি করতে কোনো কৃত্রিম উপাদান ব্যবহার করা যাবে না।
পুডিং: সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাবার পুডিং। এতে দুধ ও ডিম থাকে। এগুলো প্রথম শ্রেণির প্রোটিন, যা থেকে সব ভিটামিন ও মিনারেলস পাওয়া যায়। যেসব শিশু ও কিশোর-কিশোরী আলাদাভাবে ডিম ও দুধ খায় না, তাদের জন্য পুডিং একটি আদর্শ খাবার।
ফলের কাস্টার্ড: ফ্রুট কাস্টার্ড বাদাম, দুধ, কাস্টার্ড পাউডার ও ফল দিয়ে তৈরি করা হয়। এগুলো শিশু বা কিশোর-কিশোরীদের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার। ফলের কাস্টার্ড বানানো যেমন সহজ, তেমনি এটি সুস্বাদুও বটে। যেসব শিশু বা কিশোর-কিশোরী ফল খেতে পারে না বা চায় না, তাদের বিভিন্ন প্রকারের রঙিন ফল দিয়ে কাস্টার্ড তৈরি করে দিলে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে।
মিল্কশেক: বিভিন্ন প্রকারের মিল্কশেক বানানো যায়, যেমন ব্যানানা মিল্কশেক, ফ্রুট মিল্কশেক, চকলেট মিল্কশেক, প্রোটিন মিল্কশেক ইত্যাদি। এসব মিল্কশেক থেকে আলাদা পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়। প্রতিদিনের ইফতারে যেকোনো এক গ্লাস মিল্কশেক খেলে শিশু-কিশোরদের শরীর হাইড্রেট থাকবে। কলায় তৈরি মিল্কশেক খেলে ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি দূর হবে। তবে অবশ্যই চিনি ছাড়া বাসায় তৈরি করা মিল্কশেক খাওয়াতে হবে।
সবজি খিচুড়ি: যেসব শিশু-কিশোর সবজি খেতে চায় না, তাদের জন্য সবজির খিচুড়ি একটি আদর্শ খাবার এই রোজার দিনে। এতে বিভিন্ন সবজি যোগ করলে বিভিন্ন পুষ্টির উপাদান পেয়ে যাবে সহজে। এতে ক্যালরি, প্রোটিন ও প্রয়োজনীয় আঁশ পাওয়া যায় এবং এগুলো সুষম খাবার বটে।
রমজান মাস এলে বড়দের মতো শিশুরাও রোজা রাখার প্রতি আগ্রহী হয়। এ সময় পুষ্টির ঘাটতি পূরণে স্বাস্থ্যকর খাবার দিতে হবে তাদের। অল্প খাবার খেয়ে সহজেই পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে এমন খাবার দিতে হবে। ইফতারে শিশুদের যে খাবারগুলো দিতে পারেন:
হালুয়া: এটি উচ্চ ক্যালরিসমৃদ্ধ ও নানান পুষ্টিগুণসম্পন্ন খাবার। হালুয়া বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। একেক ধরনের হালুয়ায় একেক রকম পুষ্টিগুণ ও স্বাদ-গন্ধ থাকে। এগুলো শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের জন্য অনেক উপকারী। বুটের হালুয়া উচ্চ ক্যালরি ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার। এর সঙ্গে দুধ, বাদাম, ঘি, থাকে। এক টুকরো হালুয়া থেকে ৩২০ ক্যালরি পেয়ে যাবে শিশু ও কিশোর-কিশোরীরা। আবার গাজরের হালুয়া খেলে তাদের দৃষ্টিশক্তি উন্নত হবে। গাজরে রয়েছে ভিটামিন এ, সি ও ই। এ ছাড়া খেজুরের হালুয়া হাড় মজবুত ও কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে কাজ করবে। কাজু ও কাঠবাদামের হালুয়া ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি দূর করবে। কাঁচা পেঁপের হালুয়া ত্বক সুন্দর ও পেট পরিষ্কার রাখবে। তবে এসব হালুয়া তৈরি করতে কোনো কৃত্রিম উপাদান ব্যবহার করা যাবে না।
পুডিং: সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাবার পুডিং। এতে দুধ ও ডিম থাকে। এগুলো প্রথম শ্রেণির প্রোটিন, যা থেকে সব ভিটামিন ও মিনারেলস পাওয়া যায়। যেসব শিশু ও কিশোর-কিশোরী আলাদাভাবে ডিম ও দুধ খায় না, তাদের জন্য পুডিং একটি আদর্শ খাবার।
ফলের কাস্টার্ড: ফ্রুট কাস্টার্ড বাদাম, দুধ, কাস্টার্ড পাউডার ও ফল দিয়ে তৈরি করা হয়। এগুলো শিশু বা কিশোর-কিশোরীদের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার। ফলের কাস্টার্ড বানানো যেমন সহজ, তেমনি এটি সুস্বাদুও বটে। যেসব শিশু বা কিশোর-কিশোরী ফল খেতে পারে না বা চায় না, তাদের বিভিন্ন প্রকারের রঙিন ফল দিয়ে কাস্টার্ড তৈরি করে দিলে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে।
মিল্কশেক: বিভিন্ন প্রকারের মিল্কশেক বানানো যায়, যেমন ব্যানানা মিল্কশেক, ফ্রুট মিল্কশেক, চকলেট মিল্কশেক, প্রোটিন মিল্কশেক ইত্যাদি। এসব মিল্কশেক থেকে আলাদা পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়। প্রতিদিনের ইফতারে যেকোনো এক গ্লাস মিল্কশেক খেলে শিশু-কিশোরদের শরীর হাইড্রেট থাকবে। কলায় তৈরি মিল্কশেক খেলে ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি দূর হবে। তবে অবশ্যই চিনি ছাড়া বাসায় তৈরি করা মিল্কশেক খাওয়াতে হবে।
সবজি খিচুড়ি: যেসব শিশু-কিশোর সবজি খেতে চায় না, তাদের জন্য সবজির খিচুড়ি একটি আদর্শ খাবার এই রোজার দিনে। এতে বিভিন্ন সবজি যোগ করলে বিভিন্ন পুষ্টির উপাদান পেয়ে যাবে সহজে। এতে ক্যালরি, প্রোটিন ও প্রয়োজনীয় আঁশ পাওয়া যায় এবং এগুলো সুষম খাবার বটে।
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। মারা যাওয়া ব্যক্তি পুরুষ। তাঁর বাড়ি চট্টগ্রামে। এ সময় এডিস মশাবাহিত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ২৮০ জন।
৯ ঘণ্টা আগেপুরুষদের জন্য নিরাপদ, কার্যকর ও হরমোনবিহীন জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ির পরীক্ষায় মিলেছে বড় সাফল্য। এই পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ১৬ জন পুরুষ। এই ধাপে ওষুধটি শরীরে যথাযথ মাত্রায় পৌঁছায় কি না এবং এটি হৃদস্পন্দন, হরমোন, প্রদাহ, মেজাজ কিংবা যৌনক্ষমতার ওপর কোনো গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে কি না—তা পর্যবেক্ষণ
২ দিন আগেবাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার চার দেশ—শ্রীলঙ্কা, ভারত ও পাকিস্তানের মানুষদের আল্ট্রাপ্রসেসড ফুড বা অতি-প্রক্রিয়াজাত খাবার গ্রহণের প্রবণতা অনেক বেশি। এই অঞ্চলের বেশির ভাগ মানুষ, দিনের কোনো না কোনো পর্যায়ে এ ধরনের খাবার গ্রহণ করেন। গবেষণায় উঠে এসেছে যে, এই চার দেশের মানুষের একটা বড় অংশই তাদের...
২ দিন আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) সারা দেশে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে ৪৪৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
২ দিন আগে