অনেক সময় নিদ্রামগ্ন অবস্থায় শরীর জোরে ঝাঁকুনি দিয়ে ওঠে। ফলে এক ঝটকায় ভেঙে যায় ঘুম। এই ধরনের ঘটনাকে বৈজ্ঞানিক ভাষায় বলে ‘হিপনিক জার্কস’।
জেগে থাকা অবস্থা থেকে ঘুমিয়ে পড়ার মুহূর্তে শরীর ঝাঁকুনি দিয়ে উঠতে পারে। অর্থাৎ ঘুমের একেবারে শুরুর দিকে এই ঘটনা ঘটতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে ঝাঁকুনি খুবই হালকা হতে পারে, যা সাধারণত লক্ষ্য করাই হয় না। আবার কিছু ক্ষেত্রে তীব্র ঝাঁকুনিও হতে পারে। এতে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। এটি স্বাভাবিক ঘটনা, আর এটি আচমকাই হয়। শিশুদের মধ্যে হিপনিক জার্কস বেশি দেখা যায়।
তবে গবেষকেরা এখনো নিশ্চিতভাবে জানেন না, কী কারণে এমন ঝাঁকুনি হয়। যদিও এ সম্পর্কে কিছু ধারণা প্রচলিত আছে।
ঘুমানোর সময় সাধারণত শরীর শিথিল হয়ে পড়ে। স্বপ্নের সময়ও শরীরের পেশিগুলো শিথিল ও স্থির থাকে। মস্তিষ্ক বাইরের বাস্তব ঘটনাগুলো তখন উপেক্ষা করে। কিন্তু ঘুমের শুরুর দিকে স্বপ্ন ও বাস্তব জগতের মধ্যকার দরজা পুরোপুরি বন্ধ হয় না। ঘুমের মধ্যে শূন্য থেকে পড়ে যেতে থাকা অথবা সিঁড়ি থেকে গড়িয়ে গড়িয়ে পড়ে যাওয়া—এমন স্বপ্ন দেখলে শরীর ঝাঁকুনি দিতে পারে।
কিছু গবেষক মনে করেন, জাগ্রত থেকে ঘুমাতে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকলাপের পরিবর্তন ঘটে। এই হঠাৎ পরিবর্তনের সময় দেহে ঝাঁকুনি হয়। ঘুম যখন পাতলা থাকে তখন মানুষ স্বপ্ন দেখে। কিন্তু মস্তিষ্কের সেরিব্রাম করটেক্স অংশটি কখনো কখনো ঘুম ও বাস্তব জগতের পার্থক্য বুঝতে পারে না। ফলে মস্তিষ্কের সংকেত পরিবহনে গোলমাল হয়ে যায়। মস্তিষ্কের স্নায়ু সংবেদ পরিবহনকারী পদার্থ বা নিউরোট্রান্সমিটারের স্থিতিশীলতা নষ্ট হলেও হিপনিক জার্কস হতে পারে।
চিকিৎসকদের মতে, মানসিক চাপ, উদ্বেগ, অতিরিক্ত ক্লান্তি, ধূমপান ও ক্যাফেইন গ্রহণের কারণে ঘুমের মধ্যে শরীর ঝাঁকি দেওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। এ ছাড়া ঘুমাতে যাওয়ার আগে অতিরিক্ত শরীরচর্চা করলেও এমন অভিজ্ঞতা হতে পারে।
তথ্যসূত্র: স্লিপ ফাউন্ডেশন ডট ওআরজি
অনেক সময় নিদ্রামগ্ন অবস্থায় শরীর জোরে ঝাঁকুনি দিয়ে ওঠে। ফলে এক ঝটকায় ভেঙে যায় ঘুম। এই ধরনের ঘটনাকে বৈজ্ঞানিক ভাষায় বলে ‘হিপনিক জার্কস’।
জেগে থাকা অবস্থা থেকে ঘুমিয়ে পড়ার মুহূর্তে শরীর ঝাঁকুনি দিয়ে উঠতে পারে। অর্থাৎ ঘুমের একেবারে শুরুর দিকে এই ঘটনা ঘটতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে ঝাঁকুনি খুবই হালকা হতে পারে, যা সাধারণত লক্ষ্য করাই হয় না। আবার কিছু ক্ষেত্রে তীব্র ঝাঁকুনিও হতে পারে। এতে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। এটি স্বাভাবিক ঘটনা, আর এটি আচমকাই হয়। শিশুদের মধ্যে হিপনিক জার্কস বেশি দেখা যায়।
তবে গবেষকেরা এখনো নিশ্চিতভাবে জানেন না, কী কারণে এমন ঝাঁকুনি হয়। যদিও এ সম্পর্কে কিছু ধারণা প্রচলিত আছে।
ঘুমানোর সময় সাধারণত শরীর শিথিল হয়ে পড়ে। স্বপ্নের সময়ও শরীরের পেশিগুলো শিথিল ও স্থির থাকে। মস্তিষ্ক বাইরের বাস্তব ঘটনাগুলো তখন উপেক্ষা করে। কিন্তু ঘুমের শুরুর দিকে স্বপ্ন ও বাস্তব জগতের মধ্যকার দরজা পুরোপুরি বন্ধ হয় না। ঘুমের মধ্যে শূন্য থেকে পড়ে যেতে থাকা অথবা সিঁড়ি থেকে গড়িয়ে গড়িয়ে পড়ে যাওয়া—এমন স্বপ্ন দেখলে শরীর ঝাঁকুনি দিতে পারে।
কিছু গবেষক মনে করেন, জাগ্রত থেকে ঘুমাতে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকলাপের পরিবর্তন ঘটে। এই হঠাৎ পরিবর্তনের সময় দেহে ঝাঁকুনি হয়। ঘুম যখন পাতলা থাকে তখন মানুষ স্বপ্ন দেখে। কিন্তু মস্তিষ্কের সেরিব্রাম করটেক্স অংশটি কখনো কখনো ঘুম ও বাস্তব জগতের পার্থক্য বুঝতে পারে না। ফলে মস্তিষ্কের সংকেত পরিবহনে গোলমাল হয়ে যায়। মস্তিষ্কের স্নায়ু সংবেদ পরিবহনকারী পদার্থ বা নিউরোট্রান্সমিটারের স্থিতিশীলতা নষ্ট হলেও হিপনিক জার্কস হতে পারে।
চিকিৎসকদের মতে, মানসিক চাপ, উদ্বেগ, অতিরিক্ত ক্লান্তি, ধূমপান ও ক্যাফেইন গ্রহণের কারণে ঘুমের মধ্যে শরীর ঝাঁকি দেওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। এ ছাড়া ঘুমাতে যাওয়ার আগে অতিরিক্ত শরীরচর্চা করলেও এমন অভিজ্ঞতা হতে পারে।
তথ্যসূত্র: স্লিপ ফাউন্ডেশন ডট ওআরজি
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে অনিরাপদ খাদ্যের কারণে উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন ধরনের অসংক্রামক রোগ ও অন্যান্য স্বাস্থ্যঝুঁকি ক্রমশ বাড়ছে। গবেষণায় দেখা গেছে, নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে খাদ্যজনিত রোগের কারণে উৎপাদন কমে যাওয়া এবং স্বাস্থ্যসেবা খাতে ব্যয়ের বোঝা বছরে ১১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি।
২০ ঘণ্টা আগেগরু বা খাসির মাংস প্রাণিজ আমিষের খুব ভালো উৎস। এগুলোতে রয়েছে ভিটামিন বি১২, কোলিন, জিংক, সেলেনিয়াম, ফসফরাস, আয়রনসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। সেগুলো শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
১ দিন আগেচিকিৎসার আশায় ভর্তি হয়েছিলেন, কিন্তু দিনের পর দিন অপেক্ষা করেও চিকিৎসক না পেয়ে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল থেকে একে একে চলে গেছেন সব রোগী। তাঁদেরই একজন সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার রাশিদুল ইসলাম। তিনি চলে যাওয়ার সময় বললেন, ‘২১ দিন ছিলাম, কোনো চিকিৎসা পাইনি। ঈদের পর আবার আসব ভাবছি।’
৪ দিন আগেমাইগ্রেনের ভোগান্তি বিশ্বজুড়ে। শুধুমাত্র যুক্তরাজ্যেই ১ কোটিরও বেশি মানুষ মাইগ্রেনে ভোগেন। এই অসুখ কর্মজীবন শেষ করে দিতে পারে, ভবিষ্যৎ বদলে দিতে পারে, এমনকি জীবনকেও ছোট করে দিতে পারে। তাই এর থেকে পরিত্রাণের জন্য যখন কোনো সহজ সমাধান সামনে আসে তখন অনেকেই সেটি চেষ্টা করে দেখেন।
৬ দিন আগে