ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
বাঁশ ও খড় দিয়ে তৈরি হেলিকপ্টার সদৃশ একটি যানের ছবি সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, যানটিকে সড়কে স্থাপন করা হয়েছে। এর ছাদে ও ভেতরে কিছু মানুষ বসে আছেন এবং রাস্তায় সামনে–পেছনে বেশ কয়েকজন মোটরসাইকেল আরোহীও রয়েছেন। গত শনিবার (১১ মার্চ) ‘Tamim Hossain’ নামের ফেসবুক পেজে ছবিটি পোস্ট করে দাবি করা হয়, যানটি তৈরি করতে দুই মাস সময় লেগেছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পেজটি থেকে ছবিটি প্রায় সাড়ে ৬ হাজার বার শেয়ার হয়েছে। পোস্টটিতে রিয়েকশন পড়েছে ৪ লাখ ৯৬ হাজারের বেশি। কমেন্ট পড়েছে ৪ হাজারের বেশি।
এসব কমেন্টে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কেউ কেউ ছবিটির সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। আবার কেউ কেউ সত্য ভেবে মন্তব্য করেছেন। যেমন, ‘Mr Perfect’ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়, ‘দুই মাস যদি রাজমিস্ত্রি লেবার করতে, তাহলে ২০ হাজার টাকা আসতো। অনেক কাজে লাগতো!’ রফিকুল ইসলাম নামে আরেক লিখেছেন, ‘মাশাল্লাহ, অনেক সুন্দর হয়েছে। আপনাদের পরিশ্রম সার্থক হয়েছে।’
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ছবিটি বিশ্লেষণ করে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। এতে মোটরসাইকেল আরোহী ও যানটিতে থাকা মানুষদের মুখাবয়বে অস্বাভাবিকতা ধরা পড়ে। মুখাবয়বগুলো স্পষ্ট নয়। সাধারণত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি ছবিতে এ ধরনের সমস্যা থাকে।
ছবিটি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি ছবি শনাক্তকারী একাধিক ওয়েবসাইট দিয়ে যাচাই করে দেখা হয়। এআই ছবি শনাক্তকারী ওয়েবসাইট হাইভ ছবিটি যাচাই করে জানায়, এটি শতভাগ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে তৈরি করা হয়েছে। একই ধরনের ফল দিয়েছে ছবি শনাক্তকারী ওয়েবসাইট এআই অর নট এবং হাগিং ফেইস।
অনুসন্ধানের এ পর্যায়ে ছবিটির উৎস খুঁজে দেখা হয়। রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে ‘parsa.ram.suthar’ নামের একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে সম্ভাব্য প্রথম পোস্টটি পাওয়া যায়। গত ৩ মে (শুক্রবার) অ্যাকাউন্টে রিল আকারে যানের ছবিটি পোস্ট করা হয়। হিন্দি ভাষায় রিলটির ক্যাপশনে লেখা হয়, ‘গরিবকে কেউ পছন্দ করে না।’ একই ক্যাপশনে উল্লেখ করা হয়েছে, এটি একটি সৃজনশীল চিত্রকর্ম (Creative art picture)।
অর্থাৎ ছবিটি এআই প্রযুক্তির সহায়তায় তৈরি। এর সঙ্গে বাস্তবতার কোনো সম্পর্ক নেই।
বাঁশ ও খড় দিয়ে তৈরি হেলিকপ্টার সদৃশ একটি যানের ছবি সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, যানটিকে সড়কে স্থাপন করা হয়েছে। এর ছাদে ও ভেতরে কিছু মানুষ বসে আছেন এবং রাস্তায় সামনে–পেছনে বেশ কয়েকজন মোটরসাইকেল আরোহীও রয়েছেন। গত শনিবার (১১ মার্চ) ‘Tamim Hossain’ নামের ফেসবুক পেজে ছবিটি পোস্ট করে দাবি করা হয়, যানটি তৈরি করতে দুই মাস সময় লেগেছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পেজটি থেকে ছবিটি প্রায় সাড়ে ৬ হাজার বার শেয়ার হয়েছে। পোস্টটিতে রিয়েকশন পড়েছে ৪ লাখ ৯৬ হাজারের বেশি। কমেন্ট পড়েছে ৪ হাজারের বেশি।
এসব কমেন্টে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কেউ কেউ ছবিটির সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। আবার কেউ কেউ সত্য ভেবে মন্তব্য করেছেন। যেমন, ‘Mr Perfect’ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়, ‘দুই মাস যদি রাজমিস্ত্রি লেবার করতে, তাহলে ২০ হাজার টাকা আসতো। অনেক কাজে লাগতো!’ রফিকুল ইসলাম নামে আরেক লিখেছেন, ‘মাশাল্লাহ, অনেক সুন্দর হয়েছে। আপনাদের পরিশ্রম সার্থক হয়েছে।’
দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ছবিটি বিশ্লেষণ করে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। এতে মোটরসাইকেল আরোহী ও যানটিতে থাকা মানুষদের মুখাবয়বে অস্বাভাবিকতা ধরা পড়ে। মুখাবয়বগুলো স্পষ্ট নয়। সাধারণত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি ছবিতে এ ধরনের সমস্যা থাকে।
ছবিটি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি ছবি শনাক্তকারী একাধিক ওয়েবসাইট দিয়ে যাচাই করে দেখা হয়। এআই ছবি শনাক্তকারী ওয়েবসাইট হাইভ ছবিটি যাচাই করে জানায়, এটি শতভাগ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে তৈরি করা হয়েছে। একই ধরনের ফল দিয়েছে ছবি শনাক্তকারী ওয়েবসাইট এআই অর নট এবং হাগিং ফেইস।
অনুসন্ধানের এ পর্যায়ে ছবিটির উৎস খুঁজে দেখা হয়। রিভার্স ইমেজ অনুসন্ধানে ‘parsa.ram.suthar’ নামের একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে সম্ভাব্য প্রথম পোস্টটি পাওয়া যায়। গত ৩ মে (শুক্রবার) অ্যাকাউন্টে রিল আকারে যানের ছবিটি পোস্ট করা হয়। হিন্দি ভাষায় রিলটির ক্যাপশনে লেখা হয়, ‘গরিবকে কেউ পছন্দ করে না।’ একই ক্যাপশনে উল্লেখ করা হয়েছে, এটি একটি সৃজনশীল চিত্রকর্ম (Creative art picture)।
অর্থাৎ ছবিটি এআই প্রযুক্তির সহায়তায় তৈরি। এর সঙ্গে বাস্তবতার কোনো সম্পর্ক নেই।
যুবলীগ নেতাকে গুলি চালানোর সময় এক নারী এসে সন্ত্রাসীদের তাড়া করেছেন—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
২১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে এক হিন্দু নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণে রাজি না হওয়ায় ও জিযিয়া কর দিতে অস্বীকার করায় মুসলমানেরা পুরো হরিজন কলোনি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
২ দিন আগেদুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৪ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
৫ দিন আগে