ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা রেস্তোরাঁয় ইফতারি করে বিল না দিয়ে চাঁদা চাওয়ায় দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতির হয়— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
ভিডিওতে সুসজ্জিত একটি বড় কক্ষে অন্তত ২০–২৫ জন যুবককে চিৎকার চেঁচামেচি ও হাতাহাতি করতে দেখা যায়। যুবকদের অনেকের মাথায় ডিসপোজেবল বাউফ্যান্ট ক্যাপ রয়েছে।
‘জাহাঙ্গীর আলম জিমি’ নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে গতকাল সোমবার (৩ মার্চ) দুপুর ২টা ৪ মিনিটে প্রকাশিত পোস্টটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘ইফতার খেয়ে টাকা দিতে চাই না, সমন্বয়ক রেস্তোরাঁয় খেয়ে বিল না দিয়ে চাঁদা দাবি করে, তার পর বাকিটা ইতিহাস’ (বানান অপরিবর্তিত)
আজ শনিবার বেলা ১২টা পর্যন্ত ভিডিওটি ২৭ হাজার বার দেখা হয়েছে এবং রিঅ্যাকশন পড়েছে ১৩১। পোস্টটিতে ৬টি কমেন্ট পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে ৯৩০।
‘Ataur Rahman Khan Burhan’, ‘গাজীপুর জেলা যুবলীগ শাখা’ ও ‘হাসু থেকে হাসিনা’ নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে।
এসব পোস্টের কমেন্টে ভিডিওটি ‘গুজব’ বলে অনেকে উল্লেখ করেছেন। আবার অনেকে সত্য মনে করে কমেন্ট করেছেন। Sheikh Moman নামে অ্যাকাউন্ট থেকে লিখেছে, ‘শয়তান রাজাকার সমন্বয়কারী ইফতারের টাকা দিচ্ছে না।’ (বানান অপরিবর্তিত)
ভিডিওটির কিছু কি–ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হলে Md Towkir Ahmed নামে একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ভিডিওটি পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০২৫ সালের ৭ জানুয়ারি পোস্ট করা।
ভিডিওটির ক্যাপশন থেকে জানা যায়, সাতক্ষীরার কাচ্চি ডাইন রেস্তোরাঁয় চারজন ফটো সাংবাদিকের ওপর হামলার দৃশ্য এটি।
একই সার্চে ‘উপকূলীয় বার্তা’ নামক ইউটিউব চ্যানেলে গত ৮ জানুয়ারি ও ‘সাতক্ষীরা সময়’ নামে ইউটিউব চ্যানেলে গত ৭ জানুয়ারিতে একই তথ্য সংবলিত ভিডিওটি পাওয়া যায়।
এসব তথ্যসূত্র গুগলে সার্চ করে দৈনিক কালবেলায় গত ৭ জানুয়ারি প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত ৭ জানুয়ারি সাতক্ষীরায় কাচ্চি ডাইন নামের রেস্তোরাঁয় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর অভিযান চালায়। অভিযানের ভিডিও ফুটেজ নেওয়ার সময় রেস্তোরাঁটির কর্মীরা চার ফটো সাংবাদিকের ওপর হামলা করেন বলে জানা যায়।
বার্তা বাজার ও ঢাকা মেইলে গত ৭ জানুয়ারি প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে একই তথ্য পাওয়া যায়।
সুতরাং, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা রেস্তোরাঁয় ইফতার করে বিল না দিয়ে চাঁদা চাওয়ায় দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতি— এমন দাবিতে সোশাল মিডিয়ায় ছড়ানো ভিডিওটি সত্য নয়। প্রকৃতপক্ষে, গত ৭ জানুয়ারি সাতক্ষীরায় একটি রেস্তোরাঁয় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান চালায়। অভিযানের ভিডিও ধারণের সময় ফটো সাংবাদিকদের সঙ্গে রেস্তোরাঁর কর্মীদের হাতাহাতির দৃশ্য এটি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা রেস্তোরাঁয় ইফতারি করে বিল না দিয়ে চাঁদা চাওয়ায় দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতির হয়— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
ভিডিওতে সুসজ্জিত একটি বড় কক্ষে অন্তত ২০–২৫ জন যুবককে চিৎকার চেঁচামেচি ও হাতাহাতি করতে দেখা যায়। যুবকদের অনেকের মাথায় ডিসপোজেবল বাউফ্যান্ট ক্যাপ রয়েছে।
‘জাহাঙ্গীর আলম জিমি’ নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে গতকাল সোমবার (৩ মার্চ) দুপুর ২টা ৪ মিনিটে প্রকাশিত পোস্টটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘ইফতার খেয়ে টাকা দিতে চাই না, সমন্বয়ক রেস্তোরাঁয় খেয়ে বিল না দিয়ে চাঁদা দাবি করে, তার পর বাকিটা ইতিহাস’ (বানান অপরিবর্তিত)
আজ শনিবার বেলা ১২টা পর্যন্ত ভিডিওটি ২৭ হাজার বার দেখা হয়েছে এবং রিঅ্যাকশন পড়েছে ১৩১। পোস্টটিতে ৬টি কমেন্ট পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে ৯৩০।
‘Ataur Rahman Khan Burhan’, ‘গাজীপুর জেলা যুবলীগ শাখা’ ও ‘হাসু থেকে হাসিনা’ নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একই ক্যাপশনে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে।
এসব পোস্টের কমেন্টে ভিডিওটি ‘গুজব’ বলে অনেকে উল্লেখ করেছেন। আবার অনেকে সত্য মনে করে কমেন্ট করেছেন। Sheikh Moman নামে অ্যাকাউন্ট থেকে লিখেছে, ‘শয়তান রাজাকার সমন্বয়কারী ইফতারের টাকা দিচ্ছে না।’ (বানান অপরিবর্তিত)
ভিডিওটির কিছু কি–ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করা হলে Md Towkir Ahmed নামে একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ভিডিওটি পাওয়া যায়। ভিডিওটি ২০২৫ সালের ৭ জানুয়ারি পোস্ট করা।
ভিডিওটির ক্যাপশন থেকে জানা যায়, সাতক্ষীরার কাচ্চি ডাইন রেস্তোরাঁয় চারজন ফটো সাংবাদিকের ওপর হামলার দৃশ্য এটি।
একই সার্চে ‘উপকূলীয় বার্তা’ নামক ইউটিউব চ্যানেলে গত ৮ জানুয়ারি ও ‘সাতক্ষীরা সময়’ নামে ইউটিউব চ্যানেলে গত ৭ জানুয়ারিতে একই তথ্য সংবলিত ভিডিওটি পাওয়া যায়।
এসব তথ্যসূত্র গুগলে সার্চ করে দৈনিক কালবেলায় গত ৭ জানুয়ারি প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত ৭ জানুয়ারি সাতক্ষীরায় কাচ্চি ডাইন নামের রেস্তোরাঁয় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর অভিযান চালায়। অভিযানের ভিডিও ফুটেজ নেওয়ার সময় রেস্তোরাঁটির কর্মীরা চার ফটো সাংবাদিকের ওপর হামলা করেন বলে জানা যায়।
বার্তা বাজার ও ঢাকা মেইলে গত ৭ জানুয়ারি প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে একই তথ্য পাওয়া যায়।
সুতরাং, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা রেস্তোরাঁয় ইফতার করে বিল না দিয়ে চাঁদা চাওয়ায় দুই গ্রুপের মধ্যে হাতাহাতি— এমন দাবিতে সোশাল মিডিয়ায় ছড়ানো ভিডিওটি সত্য নয়। প্রকৃতপক্ষে, গত ৭ জানুয়ারি সাতক্ষীরায় একটি রেস্তোরাঁয় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান চালায়। অভিযানের ভিডিও ধারণের সময় ফটো সাংবাদিকদের সঙ্গে রেস্তোরাঁর কর্মীদের হাতাহাতির দৃশ্য এটি।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণে রাজি না হওয়ায় ও জিযিয়া কর দিতে অস্বীকার করায় মুসলমানেরা পুরো হরিজন কলোনি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেদুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৩ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
৪ দিন আগেহাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা রোগীও মারামারিতে যোগ দিয়েছেন— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। একটি কক্ষে হাসপাতালের পেইনবেডের মতো দেখতে বিছানায় দুজনকে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। একপর্যায়ে সেখানে হাতাতাতি লাগে।
৪ দিন আগে