ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
ঢাকাই ছবির ‘অসম্ভবকে সম্ভব করা’ ড্যায়লগখ্যাত নায়ক অনন্ত জলিল এবার বানিয়েছেন ১২০ কোটি টাকা বাজেটের সিনেমা। নাম ঠিক করেছেন ‘দিন দ্যা ডে’। তবে বরাবরের মতোই বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না অনন্তের।
গত ২৪ মার্চ রাত ৮ টা ১ মিনিটে অনন্ত সিআইপি নামে তাঁর অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে একটি লেখা পোস্ট করা হয়। সেখানে দাবি করা হয়, ‘বাংলাদেশে আজ পর্যন্ত সিনেমার মোশন পোস্টার বানানো দেখেছেন? আমরাই প্রথম শুরু করেছি। সুতরাং গালগপ্প না করে কাজ করে দেখান।’
এই পোস্টে আরও দাবি করা হয়েছে, হলিউডের ভিএফএক্স বা অ্যানিমেটর দিয়ে কাজ করানো অনন্ত জলিলের পক্ষেই সম্ভব। কিন্তু তিনি আস্থা রেখেছেন বাংলাদেশের ভিএফএক্সের ছয়জন ‘স্টুডেন্ট’র ওপর। অনন্ত এই স্টুডেন্টদের এক কালারের স্যুট গিফট করেছেন, সার্টিফিকেট দিয়েছেন এবং প্রেস কনফারেন্সে নিজের সঙ্গে রেখেছেন। এই ‘স্টুডেন্ট’দের যেভাবে সম্মান দিয়েছেন তা অনন্ত জলিলের দ্বারাই সম্ভব।
ওই লেখায় আরও বলা হয়, ‘বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে আমরাই প্রথম মোশন পোস্টার আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করি। এর আগে কখনোই বাংলাদেশের চলচ্চত্রে কেউই মোশন পোস্টার আপনাদেরকে আজ পর্যন্ত দেখায় নাই।’
অনন্ত জলিল বাংলা সিনেমায় প্রথম Dolby Digital 5.1 সাউণ্ডের ব্যবহার করেছেন, এবার 7.1 Dolby Atmos ব্যবহার করবেন। এই পোস্টের লেখক মুনসুন ফিল্মসের মিডিয়া ম্যানেজার বলে উল্লেখ করা হয়।
উইকিপিডিয়ার ভাষ্যে, মোশন পোস্টার সাধারণত মোস্টার নামে পরিচিত। চলচ্চিত্রের প্রচার কার্যক্রমের অংশ হিসেবে উল্লেখযোগ্য চরিত্রদের ছবি দিয়ে পোস্টার বানানোর রীতি অনেক পুরনো। সেই পোস্টার যখন অ্যানিমেশন বা গ্রাফিক্সের মাধ্যমে একটি ভিডিও ফাইল আকারে প্রকাশ করা হয় তখন তাকে মোস্টার বলা হয়। ২০০৫ সালে গিকন্যাশন ডট কমের চলচ্চিত্র হার্ড ক্যান্ডি নামের ছবিতে প্রথম মোস্টার তৈরি হয়। বিশ্বের প্রায় সব চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রিতেই মোশন পোস্টার এখন বহুল ব্যবহৃত একটি প্রচার মাধ্যম।
আজকের পত্রিকার ফ্যাক্ট চেক বিভাগ অনুসন্ধান করে বের করেছে, এর আগেও বাংলা চলচ্চিত্রে মোশন পোস্টার তৈরি করা হয়েছে।
ইউটিউবে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, ২০১৫ সালের ১৭ মে আশিকুর রহমান পরিচালিত মুসাফির ছবির মোশন পোস্টার প্রকাশ করা হয়। আশিকুর রহমান ফিল্মস নামের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত ওই পোস্টারের দৈর্ঘ্য ছিল ২৬ সেকেন্ড। ২০১৮ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি কেএইচকে প্রোডাকশনের চলচ্চিত্র মি. বাংলাদেশের মোশন পোস্টার প্রকাশ করা হয় যার দৈর্ঘ্য ছিলো ৪০ সেকেন্ড। এই ছবির পরিচালক ছিলেন আবু আখতার। এছাড়া সম্প্রতি প্রচারিত জি ফাইভের বাংলাদেশি সিরিজ কন্ট্র্যাক্ট-এরও মোশন পোস্টার প্রকাশিত হয়েছে।
অন্যদিকে ১১ মার্চ ২০২১ তারিখে অনন্ত জলিল নামের ইউটিউব চ্যানেলে ‘দিন দ্যা ডে’ এর ১ মিনিট ২৬ সেকেন্ড দৈর্ঘ্যের মোশন পোস্টার প্রকাশিত হয়েছে। তবে এটাই ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রথম মোশন পোস্টার- এ দাবিটি সত্য নয়।
ঢাকাই ছবির ‘অসম্ভবকে সম্ভব করা’ ড্যায়লগখ্যাত নায়ক অনন্ত জলিল এবার বানিয়েছেন ১২০ কোটি টাকা বাজেটের সিনেমা। নাম ঠিক করেছেন ‘দিন দ্যা ডে’। তবে বরাবরের মতোই বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না অনন্তের।
গত ২৪ মার্চ রাত ৮ টা ১ মিনিটে অনন্ত সিআইপি নামে তাঁর অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে একটি লেখা পোস্ট করা হয়। সেখানে দাবি করা হয়, ‘বাংলাদেশে আজ পর্যন্ত সিনেমার মোশন পোস্টার বানানো দেখেছেন? আমরাই প্রথম শুরু করেছি। সুতরাং গালগপ্প না করে কাজ করে দেখান।’
এই পোস্টে আরও দাবি করা হয়েছে, হলিউডের ভিএফএক্স বা অ্যানিমেটর দিয়ে কাজ করানো অনন্ত জলিলের পক্ষেই সম্ভব। কিন্তু তিনি আস্থা রেখেছেন বাংলাদেশের ভিএফএক্সের ছয়জন ‘স্টুডেন্ট’র ওপর। অনন্ত এই স্টুডেন্টদের এক কালারের স্যুট গিফট করেছেন, সার্টিফিকেট দিয়েছেন এবং প্রেস কনফারেন্সে নিজের সঙ্গে রেখেছেন। এই ‘স্টুডেন্ট’দের যেভাবে সম্মান দিয়েছেন তা অনন্ত জলিলের দ্বারাই সম্ভব।
ওই লেখায় আরও বলা হয়, ‘বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে আমরাই প্রথম মোশন পোস্টার আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করি। এর আগে কখনোই বাংলাদেশের চলচ্চত্রে কেউই মোশন পোস্টার আপনাদেরকে আজ পর্যন্ত দেখায় নাই।’
অনন্ত জলিল বাংলা সিনেমায় প্রথম Dolby Digital 5.1 সাউণ্ডের ব্যবহার করেছেন, এবার 7.1 Dolby Atmos ব্যবহার করবেন। এই পোস্টের লেখক মুনসুন ফিল্মসের মিডিয়া ম্যানেজার বলে উল্লেখ করা হয়।
উইকিপিডিয়ার ভাষ্যে, মোশন পোস্টার সাধারণত মোস্টার নামে পরিচিত। চলচ্চিত্রের প্রচার কার্যক্রমের অংশ হিসেবে উল্লেখযোগ্য চরিত্রদের ছবি দিয়ে পোস্টার বানানোর রীতি অনেক পুরনো। সেই পোস্টার যখন অ্যানিমেশন বা গ্রাফিক্সের মাধ্যমে একটি ভিডিও ফাইল আকারে প্রকাশ করা হয় তখন তাকে মোস্টার বলা হয়। ২০০৫ সালে গিকন্যাশন ডট কমের চলচ্চিত্র হার্ড ক্যান্ডি নামের ছবিতে প্রথম মোস্টার তৈরি হয়। বিশ্বের প্রায় সব চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রিতেই মোশন পোস্টার এখন বহুল ব্যবহৃত একটি প্রচার মাধ্যম।
আজকের পত্রিকার ফ্যাক্ট চেক বিভাগ অনুসন্ধান করে বের করেছে, এর আগেও বাংলা চলচ্চিত্রে মোশন পোস্টার তৈরি করা হয়েছে।
ইউটিউবে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, ২০১৫ সালের ১৭ মে আশিকুর রহমান পরিচালিত মুসাফির ছবির মোশন পোস্টার প্রকাশ করা হয়। আশিকুর রহমান ফিল্মস নামের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত ওই পোস্টারের দৈর্ঘ্য ছিল ২৬ সেকেন্ড। ২০১৮ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি কেএইচকে প্রোডাকশনের চলচ্চিত্র মি. বাংলাদেশের মোশন পোস্টার প্রকাশ করা হয় যার দৈর্ঘ্য ছিলো ৪০ সেকেন্ড। এই ছবির পরিচালক ছিলেন আবু আখতার। এছাড়া সম্প্রতি প্রচারিত জি ফাইভের বাংলাদেশি সিরিজ কন্ট্র্যাক্ট-এরও মোশন পোস্টার প্রকাশিত হয়েছে।
অন্যদিকে ১১ মার্চ ২০২১ তারিখে অনন্ত জলিল নামের ইউটিউব চ্যানেলে ‘দিন দ্যা ডে’ এর ১ মিনিট ২৬ সেকেন্ড দৈর্ঘ্যের মোশন পোস্টার প্রকাশিত হয়েছে। তবে এটাই ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রথম মোশন পোস্টার- এ দাবিটি সত্য নয়।
যুবলীগ নেতাকে গুলি চালানোর সময় এক নারী এসে সন্ত্রাসীদের তাড়া করেছেন—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
১ দিন আগেবাংলাদেশে এক হিন্দু নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণে রাজি না হওয়ায় ও জিযিয়া কর দিতে অস্বীকার করায় মুসলমানেরা পুরো হরিজন কলোনি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
২ দিন আগেদুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৪ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
৫ দিন আগে