ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের প্রথম পৃষ্ঠার কথিত একটি স্ক্রিনশট সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির একটি ছবি দেখা যাচ্ছে। শিরোনাম আকারে লেখা হয়েছে, ‘লাস্ট, বেস্ট হোপ অব আর্থ’, অর্থাৎ ‘পৃথিবীর শেষ, সর্বোত্তম আশা।’ ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটস অ্যাপের গ্রুপে ছবিটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।
স্ক্রিনশটে দেখা যাচ্ছে, দ্য নিউইয়র্ক টাইমসে গত ২৬ সেপ্টেম্বর মোদির সাম্প্রতিক যুক্তরাষ্ট্র সফরকে কেন্দ্র করে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে। নরেন্দ্র মোদির ছবির ওপরে মোটা হরফে শিরোনামে লেখা, “লাস্ট, বেস্ট হোপ অব আর্থ”, আর উপশিরোনামে লেখা, ‘ওয়ার্ল্ড মোস্ট লাভড অ্যান্ড মোস্ট পাওয়ারফুল লিডার, ইজ হেয়ার টু ব্লেস আস।’ অর্থাৎ ‘বিশ্বের সবচেয়ে প্রিয় এবং সবচেয়ে ক্ষমতাধর নেতা, আমাদের আশীর্বাদ করতে এসেছেন।’
উল্লেখ্য, সম্প্রতি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন উপলক্ষে বিশ্বনেতারা যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে সমবেত হয়েছিলেন। নরেন্দ্র মোদিও একই উপলক্ষে সেখানে যান।
সাধারণ নেটাগরিকের পাশাপাশি ভারতের বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক নেতাও সামাজিক মাধ্যমে ছবিটি পোস্ট করেছেন।
ফ্যাক্টচেক
ভাইরাল পোস্টগুলোতে স্ক্রিনশটের সঙ্গে কোনো ইউআরএল দেওয়া হয়নি। নিউইয়র্ক টাইমসের ওয়েবসাইট ঘেঁটে দেখা যায়, ২৬ তারিখের সংখ্যার প্রথম পাতায় নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে কোনো সংবাদ প্রকাশিত হয়নি।
স্ক্রিনশটে লেখা শিরোনামের হরফের সঙ্গে নিউইয়র্ক টাইমসের হরফের সূক্ষ্ণ পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। এছাড়া স্ক্রিনশটটি জুম করলে দেখা যায়, তারিখের জায়গায় মাসের নামের বানান ভুল লেখা হয়েছে। সেখানে ‘September’-এর স্থলে লেখা হয়েছে ‘Setpember’ লেখা হয়েছে।
গুগলে রিভার্স ইমেজ সার্চ করে দেখা যায়, নরেন্দ্র মোদির ছবিটি গত ৮ আগস্ট ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে নেওয়া।
প্রসঙ্গত, লাস্ট, বেস্ট হোপ অব আর্থ- আব্রাহাম লিংকনের জনপ্রিয় একটি উক্তি। ১৮৬২ সালের ১ ডিসেম্বর কংগ্রেসে দ্বিতীয় বার্ষিক ভাষণে বাক্যটি ব্যবহার করেন লিংকন।
সাম্প্রতিক ভাইরাল স্ক্রিনশটে ওই উক্তিটিই শিরোনাম আকারে ব্যবহার করা হয়েছে।
সিদ্ধান্ত
দ্য নিউইয়র্ক টাইমস তাদের প্রথম পাতায় নরেন্দ্র মোদিকে ‘পৃথিবীর শেষ, সর্বোত্তম আশা’ আখ্যা দিয়ে কখনো প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি। ভাইরাল হওয়া কথিত স্ক্রিনশটটি তৈরি করা হয়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের প্রথম পৃষ্ঠার কথিত একটি স্ক্রিনশট সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির একটি ছবি দেখা যাচ্ছে। শিরোনাম আকারে লেখা হয়েছে, ‘লাস্ট, বেস্ট হোপ অব আর্থ’, অর্থাৎ ‘পৃথিবীর শেষ, সর্বোত্তম আশা।’ ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটস অ্যাপের গ্রুপে ছবিটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।
স্ক্রিনশটে দেখা যাচ্ছে, দ্য নিউইয়র্ক টাইমসে গত ২৬ সেপ্টেম্বর মোদির সাম্প্রতিক যুক্তরাষ্ট্র সফরকে কেন্দ্র করে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে। নরেন্দ্র মোদির ছবির ওপরে মোটা হরফে শিরোনামে লেখা, “লাস্ট, বেস্ট হোপ অব আর্থ”, আর উপশিরোনামে লেখা, ‘ওয়ার্ল্ড মোস্ট লাভড অ্যান্ড মোস্ট পাওয়ারফুল লিডার, ইজ হেয়ার টু ব্লেস আস।’ অর্থাৎ ‘বিশ্বের সবচেয়ে প্রিয় এবং সবচেয়ে ক্ষমতাধর নেতা, আমাদের আশীর্বাদ করতে এসেছেন।’
উল্লেখ্য, সম্প্রতি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন উপলক্ষে বিশ্বনেতারা যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে সমবেত হয়েছিলেন। নরেন্দ্র মোদিও একই উপলক্ষে সেখানে যান।
সাধারণ নেটাগরিকের পাশাপাশি ভারতের বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক নেতাও সামাজিক মাধ্যমে ছবিটি পোস্ট করেছেন।
ফ্যাক্টচেক
ভাইরাল পোস্টগুলোতে স্ক্রিনশটের সঙ্গে কোনো ইউআরএল দেওয়া হয়নি। নিউইয়র্ক টাইমসের ওয়েবসাইট ঘেঁটে দেখা যায়, ২৬ তারিখের সংখ্যার প্রথম পাতায় নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে কোনো সংবাদ প্রকাশিত হয়নি।
স্ক্রিনশটে লেখা শিরোনামের হরফের সঙ্গে নিউইয়র্ক টাইমসের হরফের সূক্ষ্ণ পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। এছাড়া স্ক্রিনশটটি জুম করলে দেখা যায়, তারিখের জায়গায় মাসের নামের বানান ভুল লেখা হয়েছে। সেখানে ‘September’-এর স্থলে লেখা হয়েছে ‘Setpember’ লেখা হয়েছে।
গুগলে রিভার্স ইমেজ সার্চ করে দেখা যায়, নরেন্দ্র মোদির ছবিটি গত ৮ আগস্ট ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে নেওয়া।
প্রসঙ্গত, লাস্ট, বেস্ট হোপ অব আর্থ- আব্রাহাম লিংকনের জনপ্রিয় একটি উক্তি। ১৮৬২ সালের ১ ডিসেম্বর কংগ্রেসে দ্বিতীয় বার্ষিক ভাষণে বাক্যটি ব্যবহার করেন লিংকন।
সাম্প্রতিক ভাইরাল স্ক্রিনশটে ওই উক্তিটিই শিরোনাম আকারে ব্যবহার করা হয়েছে।
সিদ্ধান্ত
দ্য নিউইয়র্ক টাইমস তাদের প্রথম পাতায় নরেন্দ্র মোদিকে ‘পৃথিবীর শেষ, সর্বোত্তম আশা’ আখ্যা দিয়ে কখনো প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি। ভাইরাল হওয়া কথিত স্ক্রিনশটটি তৈরি করা হয়েছে।
দুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
১ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
২ দিন আগেহাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা রোগীও মারামারিতে যোগ দিয়েছেন— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। একটি কক্ষে হাসপাতালের পেইনবেডের মতো দেখতে বিছানায় দুজনকে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। একপর্যায়ে সেখানে হাতাতাতি লাগে।
৩ দিন আগেকাছ থেকে টিভি দেখলে চোখের ক্ষতি হয় বলে ধারণা প্রচলিত আছে। এই কারণে বাবা-মায়েরা তাঁদের সন্তানকে টেলিভিশনের খুব কাছাকাছি বসে দেখতে দেন না। কিন্তু এই ধারণার কি বাস্তব ভিত্তি আছে? এ বিষয়ে চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে তা জানার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ
৪ দিন আগে