ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
রাজধানীর ধানমন্ডিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীদের সংঘর্ষে ১৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) ফারহান ফাইয়াজ রাতুল নামের এক শিক্ষার্থী নিহত হন। ফারহান ফাইয়াজ ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর মৃত্যুকে ঘিরে ওই দিন ফেসবুকে তাঁর দুটি ছবি প্রচার করে দাবি করা হয়, ‘ফারহান ফাইয়াজ আওয়ামী পরিবারের সন্তান। তাঁকে টিউশনি পড়াত ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্র শিবিরের সাহিত্য সম্পাদক আবির হোসাইন। ফারহানের পরিবার জানত না তাঁর শিক্ষক সরাসরি শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। আজ সকালে ফারহানকে কল দিয়ে ঘুরতে বের হবে বলে নিয়ে যায় বাসা থেকে। তারপর কৌশলে ফারহানকে হত্যা করে।’
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুব মহিলা লীগ যুক্তরাজ্য শাখার সভাপতি ইয়াসমিন সুলতানা পোলেন তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তথ্যগুলো একটি জাতীয় দৈনিকের সূত্রে বৃহস্পতিবার সোয়া ৬টায় পোস্টটি করেন। তিনি ছাড়াও আরও বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও অ্যাকাউন্ট থেকে দাবিটি শেয়ার করা হয়।
তবে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, কোনো পত্রিকা এমন কোনো প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি। বিশেষ করে কালবেলায় এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় বলে দাবি করা হয়। কিন্তু এর ওয়েবসাইটে খুঁজে এমন কোনো প্রতিবেদন পাওয়া যায়নি।
এদিকে ফারহান ফাইয়াজের মৃত্যুর বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করেন নাজিয়া খান নামে এক নারী। তাঁর ফেসবুক প্রোফাইল থেকে জানা যায়, তিনি রাজধানীর সেন্ট জোসেফ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে কর্মরত। বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা ৫৪ মিনিটে দেওয়া পোস্টে তিনি লেখেন, ‘দিস ইজ মাই ফারহান ফাইয়াজ। সে এখন মৃত। আমি বিচার চাই।’
এর আগে ৩টা ৩৬ মিনিটে আরেক ফেসবুক পোস্টে নাজিয়া খান লিখেন, ‘তাঁরা আমার ছেলে ফারহান ফাইয়াজকে মেরে ফেলেছে। তাঁর বয়স এখনো ১৮-ও হয়নি। আমি ফারহান ফাইয়াজের মৃত্যুর বিচার চাই।’ পোস্টে নাজিয়া লেখেন, ‘ফারহান ফাইয়াজের জন্ম ২০০৬ সালের ১২ সেপ্টেম্বর। আমি চাই ফারহান ফাইয়াজের জন্য সবাই আওয়াজ তুলবেন।’
এই নারী জানান, ফারহান তাঁর আপন সন্তান নয়, তবে সে তাঁর আপন সন্তানের চেয়েও কম নয়। নাজিয়া খানের পোস্টে এমন কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীদের সংঘর্ষে ১৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) ফারহান ফাইয়াজ রাতুল নামের এক শিক্ষার্থী নিহত হন। ফারহান ফাইয়াজ ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর মৃত্যুকে ঘিরে ওই দিন ফেসবুকে তাঁর দুটি ছবি প্রচার করে দাবি করা হয়, ‘ফারহান ফাইয়াজ আওয়ামী পরিবারের সন্তান। তাঁকে টিউশনি পড়াত ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্র শিবিরের সাহিত্য সম্পাদক আবির হোসাইন। ফারহানের পরিবার জানত না তাঁর শিক্ষক সরাসরি শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। আজ সকালে ফারহানকে কল দিয়ে ঘুরতে বের হবে বলে নিয়ে যায় বাসা থেকে। তারপর কৌশলে ফারহানকে হত্যা করে।’
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুব মহিলা লীগ যুক্তরাজ্য শাখার সভাপতি ইয়াসমিন সুলতানা পোলেন তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তথ্যগুলো একটি জাতীয় দৈনিকের সূত্রে বৃহস্পতিবার সোয়া ৬টায় পোস্টটি করেন। তিনি ছাড়াও আরও বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও অ্যাকাউন্ট থেকে দাবিটি শেয়ার করা হয়।
তবে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগের অনুসন্ধানে দেখা যায়, কোনো পত্রিকা এমন কোনো প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি। বিশেষ করে কালবেলায় এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় বলে দাবি করা হয়। কিন্তু এর ওয়েবসাইটে খুঁজে এমন কোনো প্রতিবেদন পাওয়া যায়নি।
এদিকে ফারহান ফাইয়াজের মৃত্যুর বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করেন নাজিয়া খান নামে এক নারী। তাঁর ফেসবুক প্রোফাইল থেকে জানা যায়, তিনি রাজধানীর সেন্ট জোসেফ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে কর্মরত। বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা ৫৪ মিনিটে দেওয়া পোস্টে তিনি লেখেন, ‘দিস ইজ মাই ফারহান ফাইয়াজ। সে এখন মৃত। আমি বিচার চাই।’
এর আগে ৩টা ৩৬ মিনিটে আরেক ফেসবুক পোস্টে নাজিয়া খান লিখেন, ‘তাঁরা আমার ছেলে ফারহান ফাইয়াজকে মেরে ফেলেছে। তাঁর বয়স এখনো ১৮-ও হয়নি। আমি ফারহান ফাইয়াজের মৃত্যুর বিচার চাই।’ পোস্টে নাজিয়া লেখেন, ‘ফারহান ফাইয়াজের জন্ম ২০০৬ সালের ১২ সেপ্টেম্বর। আমি চাই ফারহান ফাইয়াজের জন্য সবাই আওয়াজ তুলবেন।’
এই নারী জানান, ফারহান তাঁর আপন সন্তান নয়, তবে সে তাঁর আপন সন্তানের চেয়েও কম নয়। নাজিয়া খানের পোস্টে এমন কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
যুবলীগ নেতাকে গুলি চালানোর সময় এক নারী এসে সন্ত্রাসীদের তাড়া করেছেন—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
২ দিন আগেবাংলাদেশে এক হিন্দু নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণে রাজি না হওয়ায় ও জিযিয়া কর দিতে অস্বীকার করায় মুসলমানেরা পুরো হরিজন কলোনি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
২ দিন আগেদুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৪ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
৬ দিন আগে