ইজাজুল হক, ঢাকা
ইসলামে ইখলাস ও নিষ্ঠার গুরুত্ব অপরিসীম। কোনো ইবাদত শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে সম্পাদন করাই ইখলাস। ইখলাসের বিপরীত হলো রিয়া। রিয়ার অর্থ লৌকিকতা। একে হাদিসে ছোট শিরক বলা হয়েছে। রিয়ার পরিণাম অত্যন্ত ভয়াবহ। কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। সুতরাং কোরবানির ক্ষেত্রেও লৌকিকতার মানসিকতা পরিত্যাজ্য।
ইবাদত একমাত্র আল্লাহর জন্যই করতে হয়। লক্ষ্যহীন ইবাদত কিংবা লোকদেখানোর জন্য ইবাদত করলে সেই ইবাদতে কোনো সওয়াব নেই। বরং তা গুনাহের কারণ। মহানবী (সা.) বলেন, ‘আমি তোমাদের ব্যাপারে ছোট শিরক থেকে খুব ভয় করি।’ সাহাবিরা বলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, ছোট শিরক কী?’ তিনি বলেন, ‘তা হলো রিয়া বা লোকদেখানো ইবাদত। যেদিন আল্লাহ তাআলা বান্দাদের আমলের প্রতিদান দেবেন, সেদিন লৌকিকতাকারীদের বলবেন—দুনিয়াতে যাদের দেখাতে আমল করেছ, তাদের কাছে যাও। দেখো তাদের থেকে কোনো প্রতিদান পাও কি না।’ (মুসনাদে আহমদ)
কেয়ামতের দিন ইখলাসহীন লৌকিকতাপ্রিয় কোরবানিদাতার অবস্থা হবে ভয়াবহ। তাকে শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘লোকের মধ্যে কেয়ামতের দিন প্রথম (দিকে) যাদের বিচার করা হবে তারা হবে তিন শ্রেণির লোক। প্রথমত, সে ব্যক্তি যে শহীদ হয়েছে। তাকে আনা হবে। আল্লাহ তাআলা তাকে তার নেয়ামতসমূহ স্মরণ করাবেন। সে তা স্বীকার করবে। এরপর আল্লাহ তাকে বলবেন, এসব নেয়ামত ভোগ করে তুমি কী আমল করেছ? সে বলবে, আমি আপনার সন্তুষ্টির জন্য যুদ্ধ করে শহীদ হয়েছি। আল্লাহ বলবেন, তুমি মিথ্যা বলছ; বরং তুমি যুদ্ধ করেছিলে এই জন্য—যেন বলা হয় অমুক ব্যক্তি বাহাদুর। তা বলা হয়েছে। তার সম্পর্কে আদেশ করা হবে, তাকে অধোমুখ করে হেঁচড়িয়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে...।’ (নাসায়ি) একই আচরণ করা হবে ইখলাসবিহীন অন্য আমলকারীর সঙ্গে।
তবে লৌকিকতার মানসিকতা থাকলে ইবাদত ত্যাগ করা যাবে না। বরং রিয়া ত্যাগ করে একনিষ্ঠ হয়ে আল্লাহর ইবাদত করার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে।
ইসলামে ইখলাস ও নিষ্ঠার গুরুত্ব অপরিসীম। কোনো ইবাদত শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে সম্পাদন করাই ইখলাস। ইখলাসের বিপরীত হলো রিয়া। রিয়ার অর্থ লৌকিকতা। একে হাদিসে ছোট শিরক বলা হয়েছে। রিয়ার পরিণাম অত্যন্ত ভয়াবহ। কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। সুতরাং কোরবানির ক্ষেত্রেও লৌকিকতার মানসিকতা পরিত্যাজ্য।
ইবাদত একমাত্র আল্লাহর জন্যই করতে হয়। লক্ষ্যহীন ইবাদত কিংবা লোকদেখানোর জন্য ইবাদত করলে সেই ইবাদতে কোনো সওয়াব নেই। বরং তা গুনাহের কারণ। মহানবী (সা.) বলেন, ‘আমি তোমাদের ব্যাপারে ছোট শিরক থেকে খুব ভয় করি।’ সাহাবিরা বলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, ছোট শিরক কী?’ তিনি বলেন, ‘তা হলো রিয়া বা লোকদেখানো ইবাদত। যেদিন আল্লাহ তাআলা বান্দাদের আমলের প্রতিদান দেবেন, সেদিন লৌকিকতাকারীদের বলবেন—দুনিয়াতে যাদের দেখাতে আমল করেছ, তাদের কাছে যাও। দেখো তাদের থেকে কোনো প্রতিদান পাও কি না।’ (মুসনাদে আহমদ)
কেয়ামতের দিন ইখলাসহীন লৌকিকতাপ্রিয় কোরবানিদাতার অবস্থা হবে ভয়াবহ। তাকে শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘লোকের মধ্যে কেয়ামতের দিন প্রথম (দিকে) যাদের বিচার করা হবে তারা হবে তিন শ্রেণির লোক। প্রথমত, সে ব্যক্তি যে শহীদ হয়েছে। তাকে আনা হবে। আল্লাহ তাআলা তাকে তার নেয়ামতসমূহ স্মরণ করাবেন। সে তা স্বীকার করবে। এরপর আল্লাহ তাকে বলবেন, এসব নেয়ামত ভোগ করে তুমি কী আমল করেছ? সে বলবে, আমি আপনার সন্তুষ্টির জন্য যুদ্ধ করে শহীদ হয়েছি। আল্লাহ বলবেন, তুমি মিথ্যা বলছ; বরং তুমি যুদ্ধ করেছিলে এই জন্য—যেন বলা হয় অমুক ব্যক্তি বাহাদুর। তা বলা হয়েছে। তার সম্পর্কে আদেশ করা হবে, তাকে অধোমুখ করে হেঁচড়িয়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে...।’ (নাসায়ি) একই আচরণ করা হবে ইখলাসবিহীন অন্য আমলকারীর সঙ্গে।
তবে লৌকিকতার মানসিকতা থাকলে ইবাদত ত্যাগ করা যাবে না। বরং রিয়া ত্যাগ করে একনিষ্ঠ হয়ে আল্লাহর ইবাদত করার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫