বাসব রায়
লেখালেখির সঙ্গে জড়িতরা নিজের তাগিদেই লিখে থাকেন এবং আলোচনা-সমালোচনার মাধ্যমেই লেখক বা কবি সমৃদ্ধ হন। ইদানীং ভার্চুয়াল সুবিধাদির সহজ ব্যবহার লেখালেখির জগৎকে কিছুটা হলেও জাগিয়ে তুলেছে, যেটা অবশ্যই একটি শুভ লক্ষণ। তবে এটাও ঠিক যে লেখালেখির কাজটি কিন্তু মোটেই অতটা সহজ নয়, যতটা সহজ আমরা ভাবি। যেমন কবিরাই আজও কবি হতে পারেননি—কথাটি যথেষ্ট গুরুত্ব বহন করে। তারপরও মন খুলে লিখতে হবে, অকপট হাতে কলম ধরে নিজের সৃষ্ট-কর্মকে জাগিয়ে তুলতে হবে।
সাহিত্যবিষয়ক ধারণা দিতে গিয়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন, ‘অন্তরের জিনিসকে বাহিরের, ভাবের জিনিসকে ভাষার, নিজের জিনিসকে বিশ্বমানবের ও ক্ষণকালের জিনিসকে চিরকালের করিয়া তোলাই সাহিত্যের কাজ।’ বর্তমান সময়ের ব্যস্ততা এবং ব্যক্তিজীবনের নানাবিধ সমস্যা লেখালেখির ক্ষেত্রে কখনো কখনো অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায় বৈকি; তবে এমন বিপত্তির থেকেও তো লেখা আসে এবং অমন সৃষ্টিকে আটকানো যায় না। যা-ই লিখুন না কেন, আপনাকে পড়তে হবে। সময় পেলেই হাতের কাছে যা পাবেন, তা-ই পড়বেন। আর এ বিষয়ে মানসিকতাকে শক্ত করে ধৈর্য নিয়ে পড়তে থাকুন। পড়ার অর্থ কেবল যে লেখালেখি তা তো নয়, নিজস্ব জানাশোনার পরিধিকে প্রশস্ত করাটাই প্রধান উদ্দেশ্য। সবাই ভালো লেখেন না বা লিখতে পারেন না। আবার একজন কবি বা লেখকের সব লেখাই ভালো হয় না। এ ক্ষেত্রে নিয়মিত চর্চা মানসিক উন্নতি যে ঘটাবে, তাতে তিলমাত্র সন্দেহ নেই।
ব্যক্তিজীবনের ক্ষুদ্র পরিসর থেকে ভাবুন, একেবারে নিজ নিজ পরিবার নিয়ে ভাবুন, ভাবতে থাকুন পড়শিসহ আত্মীয়স্বজন, বন্ধুদের কথা—দেখবেন প্রতি ক্ষেত্রেই কবিতা আছে, গল্প আছে, আছে রসবোধ, যন্ত্রণা, সুখ-দুঃখ, সব, সবই! পরিচিত, অপরিচিত সব পথেই লুকিয়ে আছে চলমান জীবনের অনিবার্য সাহিত্য। নিজ ধর্ম, পরধর্ম সবখানেই জাগতিক এবং পারমার্থিক উপাদান আছে, যার থেকে অনায়াসে আপনার কলমে সৃষ্টি হতে পারে নান্দনিক কিছু। আবার সাহিত্যের বিশাল সম্ভার হাতের মুঠোয় ধরা আছে, আপনার সবচেয়ে প্রিয় প্রকৃতির নিখুঁত উদারতায়। আপনি লিখতে থাকুন এবং এখনই লিখুন।
প্রেম নিয়ে কাব্যের ছড়াছড়ি, প্রেম নিয়ে উপন্যাসের পাতায় পাতায় রোমান্স; পাশাপাশি বিরহের সম্ভারে কী অপূর্ব সাজানো সাহিত্যগুলো ঘুরেফিরে আমাদেরই কথা বলে, একদম মনের আসল সত্যিটাকে তুলে এনে দাঁড় করায় চোখের সামনে। গ্রামীণ পটভূমি থেকে অভিজাত সভ্যতা, রাজপথ থেকে ফুটপাত—সবখানেই সাহিত্যের পরিপূর্ণ রসদ। আপনার কলম শুধু আপনার নিজস্ব ভাবনায় শৈল্পিক রূপ দিতে পারে আপনি একটুখানি নড়ে বসলেই। জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়বস্তু বা বাস্তবতার সংযোগে সৃষ্টি হলে সাহিত্য পূর্ণতা পায় আর তাতে অন্তরের মাধুর্য মেশালে তা আরও নন্দিত হয়।
বিবেকের দায়বদ্ধতা থেকে লিখুন, সাধারণ-অসাধারণ সবার জন্য লিখুন। আপনার পাশাপাশি শ্রদ্ধেয় গুণীজনদের সাহচর্য নিন, তাঁদের আহরিত জ্ঞান সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন। নিজেকে দুর্বল ভাবার মতো সুযোগ দেবেন না কখনোই। মনে করবেন, আপনিও আপনার জীবনসাহিত্য জগতে একাই একজন দিকপাল। তাল, লয়, ছন্দ, শব্দ, বাক্য যা হয় হোক—আপনার কাজ কেবল লিখে যাওয়া। সহজ মনে লিখুন, সরল ভাবনায় লিখুন, খোলাচোখে লিখুন এবং সর্বোপরি সবকিছুতেই বিনয়ী হোন।
প্রতিটি মুহূর্তেই আমাদের জীবনচরিত সাহিত্যনির্ভর; আমাদের চলা, বলা, ভাবনা সবকিছুতেই কবিতা, গান, গল্প, প্রবন্ধ, উপন্যাস ইত্যাদি কোনো না কোনোভাবে প্রভাব ফেলছে। শুধু চোখ দুটো খুলতে হবে; সকালের নির্মল সূর্যোদয়, অপরূপ প্রকৃতি যার সামনে দাঁড়িয়ে সেখানে সাহিত্যের সব রসদ আছে। এমন শৈল্পিক সুউচ্চ সৌন্দর্য থেকে আহরিত ভাবনা বা কল্পনাকে লেখনীতে রূপায়িত করাই একজন লেখকের কাজ।
বিমূর্ত চেতনায় উজ্জীবিত একজন লেখক বা কবি নিজস্ব উপলব্ধি বলিষ্ঠ করতে নানা রকম উপাদানকে উপস্থাপিত করতে পারেন তাঁর লেখায়। গভীর বোধের হৃদয়গ্রাহী উপস্থাপন যা সহজবোধ্য হবে এবং আবেগিক বিষয়গুলোর ওপর শৈল্পিক গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। খোলামনে লিখুন, হাত খুলে চারপাশের সম্ভারকে নিজের করে লিখুন আর এভাবেই একদিন সাহিত্য তার আসল স্থানে যথাযথ জায়গা করে নেবে আপনার হাত দিয়েই।
বিশ্বসাহিত্য মানেই নিজ নিজ প্রেক্ষাপটের দর্শনগুলোর উপস্থাপন, যা ইতিহাসসংক্রান্ত হতে পারে, প্রত্নতত্ত্ববিষয়ক হতে পারে, সেখানকার অতিপ্রাকৃত বিশ্বাস-সম্পর্কিত হতে পারে, যুদ্ধবিগ্রহ থেকে শুরু করে প্রেম-ভালোবাসা, পাওয়া না-পাওয়ার সংঘাত ইত্যাদিও হতে পারে। আমাদের আজন্ম কৃষ্টি ও সংস্কৃতিতে নানাবিধ উপাদান ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। লোকজ ভাবনা থেকে নাগরিক জীবনের বৈচিত্র্যময় পরিবেশ পরিস্থিতির সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের ইচ্ছা এবং ভাবনাগুলো। আমাদেরও অতিপ্রাকৃত গালগল্পের সমাহার আছে, প্রচলিত শিক্ষায় সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী সাহিত্যের রসদ আছে। আর সেসব দিয়ে আমরাও সাহিত্যের জগতে অল্পবিস্তর অবদান রাখতেই পারি।
লেখক: কবি
লেখালেখির সঙ্গে জড়িতরা নিজের তাগিদেই লিখে থাকেন এবং আলোচনা-সমালোচনার মাধ্যমেই লেখক বা কবি সমৃদ্ধ হন। ইদানীং ভার্চুয়াল সুবিধাদির সহজ ব্যবহার লেখালেখির জগৎকে কিছুটা হলেও জাগিয়ে তুলেছে, যেটা অবশ্যই একটি শুভ লক্ষণ। তবে এটাও ঠিক যে লেখালেখির কাজটি কিন্তু মোটেই অতটা সহজ নয়, যতটা সহজ আমরা ভাবি। যেমন কবিরাই আজও কবি হতে পারেননি—কথাটি যথেষ্ট গুরুত্ব বহন করে। তারপরও মন খুলে লিখতে হবে, অকপট হাতে কলম ধরে নিজের সৃষ্ট-কর্মকে জাগিয়ে তুলতে হবে।
সাহিত্যবিষয়ক ধারণা দিতে গিয়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন, ‘অন্তরের জিনিসকে বাহিরের, ভাবের জিনিসকে ভাষার, নিজের জিনিসকে বিশ্বমানবের ও ক্ষণকালের জিনিসকে চিরকালের করিয়া তোলাই সাহিত্যের কাজ।’ বর্তমান সময়ের ব্যস্ততা এবং ব্যক্তিজীবনের নানাবিধ সমস্যা লেখালেখির ক্ষেত্রে কখনো কখনো অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায় বৈকি; তবে এমন বিপত্তির থেকেও তো লেখা আসে এবং অমন সৃষ্টিকে আটকানো যায় না। যা-ই লিখুন না কেন, আপনাকে পড়তে হবে। সময় পেলেই হাতের কাছে যা পাবেন, তা-ই পড়বেন। আর এ বিষয়ে মানসিকতাকে শক্ত করে ধৈর্য নিয়ে পড়তে থাকুন। পড়ার অর্থ কেবল যে লেখালেখি তা তো নয়, নিজস্ব জানাশোনার পরিধিকে প্রশস্ত করাটাই প্রধান উদ্দেশ্য। সবাই ভালো লেখেন না বা লিখতে পারেন না। আবার একজন কবি বা লেখকের সব লেখাই ভালো হয় না। এ ক্ষেত্রে নিয়মিত চর্চা মানসিক উন্নতি যে ঘটাবে, তাতে তিলমাত্র সন্দেহ নেই।
ব্যক্তিজীবনের ক্ষুদ্র পরিসর থেকে ভাবুন, একেবারে নিজ নিজ পরিবার নিয়ে ভাবুন, ভাবতে থাকুন পড়শিসহ আত্মীয়স্বজন, বন্ধুদের কথা—দেখবেন প্রতি ক্ষেত্রেই কবিতা আছে, গল্প আছে, আছে রসবোধ, যন্ত্রণা, সুখ-দুঃখ, সব, সবই! পরিচিত, অপরিচিত সব পথেই লুকিয়ে আছে চলমান জীবনের অনিবার্য সাহিত্য। নিজ ধর্ম, পরধর্ম সবখানেই জাগতিক এবং পারমার্থিক উপাদান আছে, যার থেকে অনায়াসে আপনার কলমে সৃষ্টি হতে পারে নান্দনিক কিছু। আবার সাহিত্যের বিশাল সম্ভার হাতের মুঠোয় ধরা আছে, আপনার সবচেয়ে প্রিয় প্রকৃতির নিখুঁত উদারতায়। আপনি লিখতে থাকুন এবং এখনই লিখুন।
প্রেম নিয়ে কাব্যের ছড়াছড়ি, প্রেম নিয়ে উপন্যাসের পাতায় পাতায় রোমান্স; পাশাপাশি বিরহের সম্ভারে কী অপূর্ব সাজানো সাহিত্যগুলো ঘুরেফিরে আমাদেরই কথা বলে, একদম মনের আসল সত্যিটাকে তুলে এনে দাঁড় করায় চোখের সামনে। গ্রামীণ পটভূমি থেকে অভিজাত সভ্যতা, রাজপথ থেকে ফুটপাত—সবখানেই সাহিত্যের পরিপূর্ণ রসদ। আপনার কলম শুধু আপনার নিজস্ব ভাবনায় শৈল্পিক রূপ দিতে পারে আপনি একটুখানি নড়ে বসলেই। জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়বস্তু বা বাস্তবতার সংযোগে সৃষ্টি হলে সাহিত্য পূর্ণতা পায় আর তাতে অন্তরের মাধুর্য মেশালে তা আরও নন্দিত হয়।
বিবেকের দায়বদ্ধতা থেকে লিখুন, সাধারণ-অসাধারণ সবার জন্য লিখুন। আপনার পাশাপাশি শ্রদ্ধেয় গুণীজনদের সাহচর্য নিন, তাঁদের আহরিত জ্ঞান সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন। নিজেকে দুর্বল ভাবার মতো সুযোগ দেবেন না কখনোই। মনে করবেন, আপনিও আপনার জীবনসাহিত্য জগতে একাই একজন দিকপাল। তাল, লয়, ছন্দ, শব্দ, বাক্য যা হয় হোক—আপনার কাজ কেবল লিখে যাওয়া। সহজ মনে লিখুন, সরল ভাবনায় লিখুন, খোলাচোখে লিখুন এবং সর্বোপরি সবকিছুতেই বিনয়ী হোন।
প্রতিটি মুহূর্তেই আমাদের জীবনচরিত সাহিত্যনির্ভর; আমাদের চলা, বলা, ভাবনা সবকিছুতেই কবিতা, গান, গল্প, প্রবন্ধ, উপন্যাস ইত্যাদি কোনো না কোনোভাবে প্রভাব ফেলছে। শুধু চোখ দুটো খুলতে হবে; সকালের নির্মল সূর্যোদয়, অপরূপ প্রকৃতি যার সামনে দাঁড়িয়ে সেখানে সাহিত্যের সব রসদ আছে। এমন শৈল্পিক সুউচ্চ সৌন্দর্য থেকে আহরিত ভাবনা বা কল্পনাকে লেখনীতে রূপায়িত করাই একজন লেখকের কাজ।
বিমূর্ত চেতনায় উজ্জীবিত একজন লেখক বা কবি নিজস্ব উপলব্ধি বলিষ্ঠ করতে নানা রকম উপাদানকে উপস্থাপিত করতে পারেন তাঁর লেখায়। গভীর বোধের হৃদয়গ্রাহী উপস্থাপন যা সহজবোধ্য হবে এবং আবেগিক বিষয়গুলোর ওপর শৈল্পিক গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। খোলামনে লিখুন, হাত খুলে চারপাশের সম্ভারকে নিজের করে লিখুন আর এভাবেই একদিন সাহিত্য তার আসল স্থানে যথাযথ জায়গা করে নেবে আপনার হাত দিয়েই।
বিশ্বসাহিত্য মানেই নিজ নিজ প্রেক্ষাপটের দর্শনগুলোর উপস্থাপন, যা ইতিহাসসংক্রান্ত হতে পারে, প্রত্নতত্ত্ববিষয়ক হতে পারে, সেখানকার অতিপ্রাকৃত বিশ্বাস-সম্পর্কিত হতে পারে, যুদ্ধবিগ্রহ থেকে শুরু করে প্রেম-ভালোবাসা, পাওয়া না-পাওয়ার সংঘাত ইত্যাদিও হতে পারে। আমাদের আজন্ম কৃষ্টি ও সংস্কৃতিতে নানাবিধ উপাদান ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। লোকজ ভাবনা থেকে নাগরিক জীবনের বৈচিত্র্যময় পরিবেশ পরিস্থিতির সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের ইচ্ছা এবং ভাবনাগুলো। আমাদেরও অতিপ্রাকৃত গালগল্পের সমাহার আছে, প্রচলিত শিক্ষায় সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী সাহিত্যের রসদ আছে। আর সেসব দিয়ে আমরাও সাহিত্যের জগতে অল্পবিস্তর অবদান রাখতেই পারি।
লেখক: কবি
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪