রাজধানীর চারপাশ প্রতিনিধি
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে (ব্রি) নতুন করে ১১৩ পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। নতুন পদগুলোকে বিভাগভিত্তিক বিভাজন করতে গিয়ে প্রতিষ্ঠানটির বিজ্ঞানীদের নিয়োগ ও পদোন্নতি নীতিমালা সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর পর এ ধরনের উদ্যোগের ফলে বিজ্ঞানীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে উদ্বেগ এবং মতভিন্নতা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছরের ১৫ নভেম্বর ব্রিতে অনুষ্ঠিত ইনস্টিটিউটের ৮৫তম বোর্ড অব ম্যানেজমেন্ট সভায় বিজ্ঞানীদের নিয়োগ ও পদোন্নতি নীতিমালা সংশোধনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সে সভার কার্যবিবরণী পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০১৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর এক পত্রের মাধ্যমে ব্রির জন্য রাজস্ব খাতে অস্থায়ীভাবে ১১৩টি পদ সৃষ্টি করে অর্থ মন্ত্রণালয়। ব্রির আঞ্চলিক কার্যালয় কুমিল্লার জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ব্যতীত অন্যান্য আঞ্চলিক কার্যালয়ের বিপরীতে অস্থায়ীভাবে সৃষ্ট পদগুলোর বিভাগ উল্লেখ করা হয়নি। এ কারণে ওই পদগুলোর বিভাজন করা জরুরি। আর এ জন্য বিভাগভিত্তিক পদায়নের সুপারিশ করা হচ্ছে নতুন নীতিমালায়।
ব্রির মহাপরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ড. শাহজাহান কবীর ৮৫তম বোর্ড সভায় সুপারিশমালা উপস্থাপন করেন। এ সময় তিনি বলেন, আঞ্চলিক কার্যালয়সহ প্রধান কার্যালয়ের সব পদ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বিভাগভিত্তিক সৃষ্টি করা হয় এবং সাংগঠনিক কাঠামোও বিভাগভিত্তিক অনুমোদিত। মহাপরিচালক বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করে বিজ্ঞানীদের পদোন্নতির বিষয়টি বিভাগভিত্তিক করার জন্য বক্তব্য তুলে ধরেন।
সভায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, মন্ত্রণালয়ে যুগ্ম সচিব (গবেষণা ও অধিশাখা) এ টি এম সাইফুল ইসলাম বলেন, পদোন্নতির বিষয়টি সরকারের বিদ্যমান আইন ও প্রবিধানের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। কিন্তু বিদ্যমান প্রবিধানমালায় উল্লিখিত পদোন্নতি পদ্ধতিটি নিয়ে অস্পষ্ট। তাই সংশোধিত প্রবিধানমালা সংশ্লিষ্ট বিভাগভিত্তিক পদোন্নতির পক্ষে সুস্পষ্ট বিধি অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে তিনি মত দেন।
এ বিষয়ে ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির সভাপতি ড. আমিনা খাতুন বলেন, ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে বা কেন্দ্রীয়ভাবে বিজ্ঞানীদের পদোন্নতির দাবি অনেক পুরোনো। এ নিয়ে ২০১৩ সালে একবার ভোটাভুটি হয়েছিল। সেখানে শতকরা ৬৮ ভাগ বিজ্ঞানী কেন্দ্রীয়ভাবে পদোন্নতির পক্ষে মতামত দিয়েছিলেন।
আমিনা খাতুন বলেন, ‘নতুন সৃষ্টি করা পদের বিভাগভিত্তিক বিভাজন করতে গিয়ে সেই বিজ্ঞানীদের পদোন্নতির প্রবিধান মালা সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়ায় বিজ্ঞানীদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। আমি বিষয়টি নিয়ে ব্রির মহাপরিচালক এবং বিএআরসির চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা দাবি করেছি যেন পদোন্নতি নীতিমালা সংশ্লিষ্ট সবার মতামতের ভিত্তিতে করা হয়।’
এ বিষয়ে ব্রির মহাপরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ড. মো. শাহজাহান কবীর বলেন, ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট একটি গবেষণাধর্মী বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান। এখানে বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা করে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। তাই যে বিজ্ঞানী যে বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন, তাঁকে পদোন্নতি দিয়ে সেই বিভাগেই রাখা উচিত। এ কারণে তিনি ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীদের পদোন্নতি বিভাগভিত্তিক হওয়াই যৌক্তিক বলে মনে করেন।
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে (ব্রি) নতুন করে ১১৩ পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। নতুন পদগুলোকে বিভাগভিত্তিক বিভাজন করতে গিয়ে প্রতিষ্ঠানটির বিজ্ঞানীদের নিয়োগ ও পদোন্নতি নীতিমালা সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর পর এ ধরনের উদ্যোগের ফলে বিজ্ঞানীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে উদ্বেগ এবং মতভিন্নতা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছরের ১৫ নভেম্বর ব্রিতে অনুষ্ঠিত ইনস্টিটিউটের ৮৫তম বোর্ড অব ম্যানেজমেন্ট সভায় বিজ্ঞানীদের নিয়োগ ও পদোন্নতি নীতিমালা সংশোধনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সে সভার কার্যবিবরণী পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০১৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর এক পত্রের মাধ্যমে ব্রির জন্য রাজস্ব খাতে অস্থায়ীভাবে ১১৩টি পদ সৃষ্টি করে অর্থ মন্ত্রণালয়। ব্রির আঞ্চলিক কার্যালয় কুমিল্লার জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ব্যতীত অন্যান্য আঞ্চলিক কার্যালয়ের বিপরীতে অস্থায়ীভাবে সৃষ্ট পদগুলোর বিভাগ উল্লেখ করা হয়নি। এ কারণে ওই পদগুলোর বিভাজন করা জরুরি। আর এ জন্য বিভাগভিত্তিক পদায়নের সুপারিশ করা হচ্ছে নতুন নীতিমালায়।
ব্রির মহাপরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ড. শাহজাহান কবীর ৮৫তম বোর্ড সভায় সুপারিশমালা উপস্থাপন করেন। এ সময় তিনি বলেন, আঞ্চলিক কার্যালয়সহ প্রধান কার্যালয়ের সব পদ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বিভাগভিত্তিক সৃষ্টি করা হয় এবং সাংগঠনিক কাঠামোও বিভাগভিত্তিক অনুমোদিত। মহাপরিচালক বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করে বিজ্ঞানীদের পদোন্নতির বিষয়টি বিভাগভিত্তিক করার জন্য বক্তব্য তুলে ধরেন।
সভায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, মন্ত্রণালয়ে যুগ্ম সচিব (গবেষণা ও অধিশাখা) এ টি এম সাইফুল ইসলাম বলেন, পদোন্নতির বিষয়টি সরকারের বিদ্যমান আইন ও প্রবিধানের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। কিন্তু বিদ্যমান প্রবিধানমালায় উল্লিখিত পদোন্নতি পদ্ধতিটি নিয়ে অস্পষ্ট। তাই সংশোধিত প্রবিধানমালা সংশ্লিষ্ট বিভাগভিত্তিক পদোন্নতির পক্ষে সুস্পষ্ট বিধি অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে তিনি মত দেন।
এ বিষয়ে ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও ব্রি বিজ্ঞানী সমিতির সভাপতি ড. আমিনা খাতুন বলেন, ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে বা কেন্দ্রীয়ভাবে বিজ্ঞানীদের পদোন্নতির দাবি অনেক পুরোনো। এ নিয়ে ২০১৩ সালে একবার ভোটাভুটি হয়েছিল। সেখানে শতকরা ৬৮ ভাগ বিজ্ঞানী কেন্দ্রীয়ভাবে পদোন্নতির পক্ষে মতামত দিয়েছিলেন।
আমিনা খাতুন বলেন, ‘নতুন সৃষ্টি করা পদের বিভাগভিত্তিক বিভাজন করতে গিয়ে সেই বিজ্ঞানীদের পদোন্নতির প্রবিধান মালা সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়ায় বিজ্ঞানীদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। আমি বিষয়টি নিয়ে ব্রির মহাপরিচালক এবং বিএআরসির চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা দাবি করেছি যেন পদোন্নতি নীতিমালা সংশ্লিষ্ট সবার মতামতের ভিত্তিতে করা হয়।’
এ বিষয়ে ব্রির মহাপরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ড. মো. শাহজাহান কবীর বলেন, ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট একটি গবেষণাধর্মী বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান। এখানে বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা করে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। তাই যে বিজ্ঞানী যে বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন, তাঁকে পদোন্নতি দিয়ে সেই বিভাগেই রাখা উচিত। এ কারণে তিনি ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীদের পদোন্নতি বিভাগভিত্তিক হওয়াই যৌক্তিক বলে মনে করেন।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫