ফুলছড়ি (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে নদীভাঙন থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বসতবাড়ি, আবাদি জমিসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী।
গতকাল শনিবার দুপুরে উপজেলার উড়িয়া ইউনিয়নের উত্তর উড়িয়া গ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনকবলিত তীরে শতাধিক মানুষ মানববন্ধনে অংশ নেন। তাঁদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে বক্তব্য দেন ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জি এম সেলিম পারভেজ, কঞ্চিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোহেল রানা শালু, উড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা কামাল পাশা, ফুলছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুমন
মিয়া প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, কঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের খলাইহাড়া এবং উড়িয়া ইউনিয়নের উত্তর উড়িয়া, কটিয়ারভিটা, ভুষিরভিটা ও দাড়িয়ারভিটা এলাকায় ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে এ এলাকার সাতটি মসজিদ, ছয়টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কবরস্থান, ফসলি জমি ও ঘরবাড়ি ভেঙে যাবে।
এলাকাবাসী জানান, ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেলে তাঁরা যাযাবর হয়ে যাবেন। পরিবার পরিজন নিয়ে আকাশের নিচে বসবাস করতে হবে। তাঁরা দ্রুত নদীভাঙন রোধে
প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট সবার হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
যোগাযোগ করা হলে গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু রায়হান বলেন, ভাঙনকবলিত এলাকাগুলো দ্রুত পরিদর্শন করা হবে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে স্থায়ী ব্যবস্থা না হলেও আপাতত অস্থায়ীভাবে জিওব্যাগ ফেলার ব্যবস্থা করা হবে।
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে নদীভাঙন থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বসতবাড়ি, আবাদি জমিসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী।
গতকাল শনিবার দুপুরে উপজেলার উড়িয়া ইউনিয়নের উত্তর উড়িয়া গ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনকবলিত তীরে শতাধিক মানুষ মানববন্ধনে অংশ নেন। তাঁদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে বক্তব্য দেন ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জি এম সেলিম পারভেজ, কঞ্চিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোহেল রানা শালু, উড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা কামাল পাশা, ফুলছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুমন
মিয়া প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, কঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের খলাইহাড়া এবং উড়িয়া ইউনিয়নের উত্তর উড়িয়া, কটিয়ারভিটা, ভুষিরভিটা ও দাড়িয়ারভিটা এলাকায় ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে এ এলাকার সাতটি মসজিদ, ছয়টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কবরস্থান, ফসলি জমি ও ঘরবাড়ি ভেঙে যাবে।
এলাকাবাসী জানান, ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেলে তাঁরা যাযাবর হয়ে যাবেন। পরিবার পরিজন নিয়ে আকাশের নিচে বসবাস করতে হবে। তাঁরা দ্রুত নদীভাঙন রোধে
প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট সবার হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
যোগাযোগ করা হলে গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু রায়হান বলেন, ভাঙনকবলিত এলাকাগুলো দ্রুত পরিদর্শন করা হবে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে স্থায়ী ব্যবস্থা না হলেও আপাতত অস্থায়ীভাবে জিওব্যাগ ফেলার ব্যবস্থা করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪