জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা।
অনেক ধন্যবাদ। ৮১ পেরিয়ে ৮২-তে পা দিচ্ছি। এখন তো জন্মদিন তেমন কোনো মানে রাখে না। তারপরও এ দিনে সবাই শুভেচ্ছা জানায়, খোঁজখবর রাখে। খুব ভালো লাগে।
বিশেষ দিনে বিশেষ কোনো পরিকল্পনা আছে কি?
এ বয়সে আবার বিশেষ পরিকল্পনা কিসের? তবে এবার আমার জন্মদিনটি একটু বিশেষ বলা যায়। কারণ, আমার দুই মেয়ে দেশের বাইরে থাকে। জন্মদিন উপলক্ষে তারা দেশে এসেছে। দুজনকে কাছে পেয়ে অনেক ভালো লাগছে। তারা কী পরিকল্পনা করেছে সেটা জানি না। দুজনেই বলছে তাদের সঙ্গে গিয়ে কিছুদিন থেকে আসতে। অনেক দিন কোথাও যাই না। চিন্তা করছি ঈদের পর তাদের সঙ্গে ঘুরে আসব।
৮২ বছরের মধ্যে ৬০ বছরের বেশি সময় অভিনয়জগতে। পেছনে ফিরে তাকালে কী মনে হয়?
আমি এখনো শিখছি, প্রতিনিয়ত শেখার চেষ্টা করছি। অভিনয়ের প্রথম থেকে আজ পর্যন্ত সব সময় চেষ্টা করেছি কাজের প্রতি সৎ থাকতে। সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি নির্মাতাদের কথা অনুযায়ী কাজ করার। কখনোই চেষ্টার ত্রুটি রাখিনি। দিনশেষে কতটুকু পেরেছি সেটা দর্শক বলতে পারবে। তবে অভিনয় করে দর্শকের কাছ থেকে যে ভালোবাসা পেয়েছি, এর থেকে বড় প্রাপ্তি আর কিছুই হতে পারে না। এ ছাড়া একুশে পদক পেয়েছি, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছি।
কোনো অপ্রাপ্তি আছে কি না?
না না, কোনো অপ্রাপ্তি নেই। যা আছে তার সব প্রাপ্তি। অভিনয়কে ভালোবাসি, অভিনয়ের ক্ষুধাটা এখনো আছে।
দীর্ঘ পথচলায় কখনো ক্লান্তিবোধ হয়নি?
কখনোই ক্লান্তি আসেনি। অভিনয় তো চ্যালেঞ্জিং বিষয়। প্রতিদিন নতুন নতুন চরিত্রের চ্যালেঞ্জটা নিতে হয়। এখন শরীর আগের মতো ধকল সইতে পারে না। অল্পতেই হাঁপিয়ে যাই। তাই কাজ কম করা হচ্ছে।
বর্তমান সময় আর আগের সময়ের নাটকের মধ্যে কী পার্থক্য মনে হয়?
অনেক পার্থক্য। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জীবনটাও বদলে গেছে। কোনো কিছুই কি আগের মতো আছে? সবকিছুতেই কিছু পরিবর্তন এসেছে। নাটকের বেলাতেও তাই। গল্পে পরিবর্তন এসেছে, নির্মাণ পদ্ধতিতে পরিবর্তন এসেছে, অভিনয়েও পরিবর্তন এসেছে। আমাদের সময় অভিনয় শেখার মাধ্যম ছিল না। দেখে দেখেই শিখতে হতো। এমনকি জানার মাধ্যমও কম ছিল। এখন জানার জন্য অনেক জানালা তৈরি হয়েছে। আমিও এসব নতুন মাধ্যম থেকে জানি, শিখি।
সামনেই ঈদ। নতুন নাটকে কাজ করেছেন?
এখন আর বেশি কাজ করতে পারি না। ঈদ উপলক্ষে এ পর্যন্ত দুটি নাটকের কাজ শেষ করেছি। একটি সাগর জাহানের আরেকটি জাকারিয়া সৌখিনের। আরও একটি কাজ করার কথা আছে। এ মাসের ২৩ তারিখ থেকে শুটিং করব।
মাঝে দেশ ছেড়ে মেয়েদের কাছে চলে গিয়েছিলেন। অভিনয়ের টানে আবার ফিরেছেন। ভবিষ্যতে দেশের বাইরে স্থায়ী হওয়ার কোনো পরিকল্পনা আছে কি না?
দেশ ছেড়ে কোথায় যাব? আমার শিকড় তো এখানেই। হ্যাঁ আমার নাড়ি ছেঁড়া ধন এখানে থাকে না। দুই মেয়ে দেশের বাইরে থাকে। সুযোগ পেলেই তারা দেশে আসে। কিন্তু এখানকার সবাই আমার আপন। আমি যাদের সঙ্গে কাজ করি তারা সব সময়ই আমার খোঁজখবর নেয়। সবাই মা বলে ডাকে। আশিক তো আমার আরেক সন্তান, সন্তানের মতোই সব সময় আমার পাশে থেকে আমার খেয়াল রাখে সে। এদের ছেড়ে আমি থাকতে পারব না। এ কারণেই দেশে ফিরে এসেছি। এই দেশ ছেড়ে, দেশের মানুষ ছেড়ে আমি থাকতে পারব না।
জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা।
অনেক ধন্যবাদ। ৮১ পেরিয়ে ৮২-তে পা দিচ্ছি। এখন তো জন্মদিন তেমন কোনো মানে রাখে না। তারপরও এ দিনে সবাই শুভেচ্ছা জানায়, খোঁজখবর রাখে। খুব ভালো লাগে।
বিশেষ দিনে বিশেষ কোনো পরিকল্পনা আছে কি?
এ বয়সে আবার বিশেষ পরিকল্পনা কিসের? তবে এবার আমার জন্মদিনটি একটু বিশেষ বলা যায়। কারণ, আমার দুই মেয়ে দেশের বাইরে থাকে। জন্মদিন উপলক্ষে তারা দেশে এসেছে। দুজনকে কাছে পেয়ে অনেক ভালো লাগছে। তারা কী পরিকল্পনা করেছে সেটা জানি না। দুজনেই বলছে তাদের সঙ্গে গিয়ে কিছুদিন থেকে আসতে। অনেক দিন কোথাও যাই না। চিন্তা করছি ঈদের পর তাদের সঙ্গে ঘুরে আসব।
৮২ বছরের মধ্যে ৬০ বছরের বেশি সময় অভিনয়জগতে। পেছনে ফিরে তাকালে কী মনে হয়?
আমি এখনো শিখছি, প্রতিনিয়ত শেখার চেষ্টা করছি। অভিনয়ের প্রথম থেকে আজ পর্যন্ত সব সময় চেষ্টা করেছি কাজের প্রতি সৎ থাকতে। সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি নির্মাতাদের কথা অনুযায়ী কাজ করার। কখনোই চেষ্টার ত্রুটি রাখিনি। দিনশেষে কতটুকু পেরেছি সেটা দর্শক বলতে পারবে। তবে অভিনয় করে দর্শকের কাছ থেকে যে ভালোবাসা পেয়েছি, এর থেকে বড় প্রাপ্তি আর কিছুই হতে পারে না। এ ছাড়া একুশে পদক পেয়েছি, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছি।
কোনো অপ্রাপ্তি আছে কি না?
না না, কোনো অপ্রাপ্তি নেই। যা আছে তার সব প্রাপ্তি। অভিনয়কে ভালোবাসি, অভিনয়ের ক্ষুধাটা এখনো আছে।
দীর্ঘ পথচলায় কখনো ক্লান্তিবোধ হয়নি?
কখনোই ক্লান্তি আসেনি। অভিনয় তো চ্যালেঞ্জিং বিষয়। প্রতিদিন নতুন নতুন চরিত্রের চ্যালেঞ্জটা নিতে হয়। এখন শরীর আগের মতো ধকল সইতে পারে না। অল্পতেই হাঁপিয়ে যাই। তাই কাজ কম করা হচ্ছে।
বর্তমান সময় আর আগের সময়ের নাটকের মধ্যে কী পার্থক্য মনে হয়?
অনেক পার্থক্য। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জীবনটাও বদলে গেছে। কোনো কিছুই কি আগের মতো আছে? সবকিছুতেই কিছু পরিবর্তন এসেছে। নাটকের বেলাতেও তাই। গল্পে পরিবর্তন এসেছে, নির্মাণ পদ্ধতিতে পরিবর্তন এসেছে, অভিনয়েও পরিবর্তন এসেছে। আমাদের সময় অভিনয় শেখার মাধ্যম ছিল না। দেখে দেখেই শিখতে হতো। এমনকি জানার মাধ্যমও কম ছিল। এখন জানার জন্য অনেক জানালা তৈরি হয়েছে। আমিও এসব নতুন মাধ্যম থেকে জানি, শিখি।
সামনেই ঈদ। নতুন নাটকে কাজ করেছেন?
এখন আর বেশি কাজ করতে পারি না। ঈদ উপলক্ষে এ পর্যন্ত দুটি নাটকের কাজ শেষ করেছি। একটি সাগর জাহানের আরেকটি জাকারিয়া সৌখিনের। আরও একটি কাজ করার কথা আছে। এ মাসের ২৩ তারিখ থেকে শুটিং করব।
মাঝে দেশ ছেড়ে মেয়েদের কাছে চলে গিয়েছিলেন। অভিনয়ের টানে আবার ফিরেছেন। ভবিষ্যতে দেশের বাইরে স্থায়ী হওয়ার কোনো পরিকল্পনা আছে কি না?
দেশ ছেড়ে কোথায় যাব? আমার শিকড় তো এখানেই। হ্যাঁ আমার নাড়ি ছেঁড়া ধন এখানে থাকে না। দুই মেয়ে দেশের বাইরে থাকে। সুযোগ পেলেই তারা দেশে আসে। কিন্তু এখানকার সবাই আমার আপন। আমি যাদের সঙ্গে কাজ করি তারা সব সময়ই আমার খোঁজখবর নেয়। সবাই মা বলে ডাকে। আশিক তো আমার আরেক সন্তান, সন্তানের মতোই সব সময় আমার পাশে থেকে আমার খেয়াল রাখে সে। এদের ছেড়ে আমি থাকতে পারব না। এ কারণেই দেশে ফিরে এসেছি। এই দেশ ছেড়ে, দেশের মানুষ ছেড়ে আমি থাকতে পারব না।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪