ফুলবাড়িয়া (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলা পরিষদ থেকে ভালুকজান সেতু পর্যন্ত প্রায় ৮০০ মিটার সড়কে ১০ অবৈধ স্ট্যান্ড। অবৈধ এসব স্ট্যান্ডের কারণে বাড়ছে যানজট ও ভোগান্তি। রাস্তার পাশে অবৈধ স্ট্যান্ডে যানবাহন দাঁড়িয়ে থাকায় পথচারীকে রাস্তা ব্যবহারে সীমাহীন ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। উপজেলা প্রশাসন বলছে, অবৈধ স্ট্যান্ডের বিষয়ে শিগগিরই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, ফুলবাড়িয়ায় ময়মনসিংহ-ফুলবাড়িয়া সড়কে বাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশার অবৈধ ১০টি স্ট্যান্ড রয়েছে। যে কারণে ব্যস্ততম সড়কে প্রতিনিয়তই যানজট লেগে থাকে। ঘটছে দুর্ঘটনা। যানজটের কারণে হেঁটেও চলাচল করা যায় না মাঝেমধ্যে। প্রশাসনে নাকের ডগায় এসব অবৈধ স্টেশন থাকলেও তাদের কোনো পদক্ষেপ লক্ষ করা যাচ্ছে না। বেশির ভাগ অটোরিকশাচালকদের লাইসেন্স ও কাগজপত্র নেই। মানা হচ্ছে না ট্রাফিক আইন। স্ট্যান্ডগুলোর আশপাশেই বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। ঝুঁকি নিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন বিদ্যালয়ে যায়। সড়কের ওপর থেকে অবৈধ স্ট্যান্ডগুলো সরানো দীর্ঘদিনের দাবি ভুক্তভোগীদের।
সরেজমিনে পৌর শহরের প্রধান সড়কে দেখা গেছে, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের সামনে, প্রাণিসম্পদ মোড়, আলম এশিয়া বাসস্টেশন-সংলগ্ন, লোকাল বাসস্টেশন-সংলগ্ন, থানার সামনে, শাহজালাল রোড তিনরাস্তার মোড়, জননী সিনেমা হল-সংলগ্ন, খান মার্কেটের সামনে, হাজি ফরিদ আলী ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে, পাচু মণ্ডলের মার্কেটের সামনে রয়েছে অবৈধ স্ট্যান্ড। সড়কের ওপর স্টেশনে ৩০-৩৫টি, কোনো কোনো স্টেশনে অন্তত ২০টি করে সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত গাড়ি দাঁড় করানো দেখা যায়। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন অটোরিকশাস্ট্যান্ডের কারণে শাহীন ক্যাডেট স্কুল ও সরকারি ফুলবাড়িয়া মডেল পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন বিদ্যালয়ে যায়। মাঝেমধ্যে এখানে দুর্ঘটনা ঘটে।
আলম মিয়া নামের এক অটোরিকশাচালক বলেন, স্ট্যান্ড না থাকায় সড়কের দুই পাশে গাড়িগুলো রাখতে হয়, যে কারণে কিছু যানজটের সৃষ্টি হয়।
পথচারী খাইরুল ইসলাম বলেন, ‘সড়কের ওপর অটোরিকশাগুলোর জন্য চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়। প্রধান সড়ক থেকে অবৈধ স্ট্যান্ডগুলো সরানো হলে যানজটসহ মানুষের ভোগান্তি কিছুটা হলে কমবে।’
সরকারি ফুলবাড়িয়া মডেল পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আল আমীন জানায়, জ্যামের জন্য সময়মতো স্কুলে যাওয়া যায় না। ফুলবাড়িয়া বাজার ব্যবসায়ীর সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মাহবুব আলম সেলিম বলেন, এই যানজটের জন্য আমরা ব্যবসায়ীরা কিছু অংশে দায়ী।
ফুলবাড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুল কালম আজাদ বলেন, ‘আমি সব সময় যানজট নিয়ে কাজ করি। যেহেতু এখানে ট্রাফিক পুলিশ নেই, তাই যানজটের খবর পেলে সঙ্গে সঙ্গে যানজট নিরসন করি।’
ফুলবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘সামনে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মিটিংয়ে এ বিষয়ে কথা বলে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’ ফুলবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদুল করিম বলেন, ‘মিটিংয়ে এ বিষয়ে কথা বলেছি। স্থানীয় সংসদ সদস্য মিটিংয়ে ছিলেন।
ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলা পরিষদ থেকে ভালুকজান সেতু পর্যন্ত প্রায় ৮০০ মিটার সড়কে ১০ অবৈধ স্ট্যান্ড। অবৈধ এসব স্ট্যান্ডের কারণে বাড়ছে যানজট ও ভোগান্তি। রাস্তার পাশে অবৈধ স্ট্যান্ডে যানবাহন দাঁড়িয়ে থাকায় পথচারীকে রাস্তা ব্যবহারে সীমাহীন ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। উপজেলা প্রশাসন বলছে, অবৈধ স্ট্যান্ডের বিষয়ে শিগগিরই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, ফুলবাড়িয়ায় ময়মনসিংহ-ফুলবাড়িয়া সড়কে বাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশার অবৈধ ১০টি স্ট্যান্ড রয়েছে। যে কারণে ব্যস্ততম সড়কে প্রতিনিয়তই যানজট লেগে থাকে। ঘটছে দুর্ঘটনা। যানজটের কারণে হেঁটেও চলাচল করা যায় না মাঝেমধ্যে। প্রশাসনে নাকের ডগায় এসব অবৈধ স্টেশন থাকলেও তাদের কোনো পদক্ষেপ লক্ষ করা যাচ্ছে না। বেশির ভাগ অটোরিকশাচালকদের লাইসেন্স ও কাগজপত্র নেই। মানা হচ্ছে না ট্রাফিক আইন। স্ট্যান্ডগুলোর আশপাশেই বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। ঝুঁকি নিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন বিদ্যালয়ে যায়। সড়কের ওপর থেকে অবৈধ স্ট্যান্ডগুলো সরানো দীর্ঘদিনের দাবি ভুক্তভোগীদের।
সরেজমিনে পৌর শহরের প্রধান সড়কে দেখা গেছে, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের সামনে, প্রাণিসম্পদ মোড়, আলম এশিয়া বাসস্টেশন-সংলগ্ন, লোকাল বাসস্টেশন-সংলগ্ন, থানার সামনে, শাহজালাল রোড তিনরাস্তার মোড়, জননী সিনেমা হল-সংলগ্ন, খান মার্কেটের সামনে, হাজি ফরিদ আলী ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে, পাচু মণ্ডলের মার্কেটের সামনে রয়েছে অবৈধ স্ট্যান্ড। সড়কের ওপর স্টেশনে ৩০-৩৫টি, কোনো কোনো স্টেশনে অন্তত ২০টি করে সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত গাড়ি দাঁড় করানো দেখা যায়। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন অটোরিকশাস্ট্যান্ডের কারণে শাহীন ক্যাডেট স্কুল ও সরকারি ফুলবাড়িয়া মডেল পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন বিদ্যালয়ে যায়। মাঝেমধ্যে এখানে দুর্ঘটনা ঘটে।
আলম মিয়া নামের এক অটোরিকশাচালক বলেন, স্ট্যান্ড না থাকায় সড়কের দুই পাশে গাড়িগুলো রাখতে হয়, যে কারণে কিছু যানজটের সৃষ্টি হয়।
পথচারী খাইরুল ইসলাম বলেন, ‘সড়কের ওপর অটোরিকশাগুলোর জন্য চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়। প্রধান সড়ক থেকে অবৈধ স্ট্যান্ডগুলো সরানো হলে যানজটসহ মানুষের ভোগান্তি কিছুটা হলে কমবে।’
সরকারি ফুলবাড়িয়া মডেল পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আল আমীন জানায়, জ্যামের জন্য সময়মতো স্কুলে যাওয়া যায় না। ফুলবাড়িয়া বাজার ব্যবসায়ীর সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মাহবুব আলম সেলিম বলেন, এই যানজটের জন্য আমরা ব্যবসায়ীরা কিছু অংশে দায়ী।
ফুলবাড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুল কালম আজাদ বলেন, ‘আমি সব সময় যানজট নিয়ে কাজ করি। যেহেতু এখানে ট্রাফিক পুলিশ নেই, তাই যানজটের খবর পেলে সঙ্গে সঙ্গে যানজট নিরসন করি।’
ফুলবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘সামনে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মিটিংয়ে এ বিষয়ে কথা বলে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’ ফুলবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদুল করিম বলেন, ‘মিটিংয়ে এ বিষয়ে কথা বলেছি। স্থানীয় সংসদ সদস্য মিটিংয়ে ছিলেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪