নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রাইভেট কারের ধাক্কায় এক নারী পুলিশ সার্জেন্টের বাবা এক পা হারিয়ে এখন মৃত্যুপথযাত্রী। সেই দুর্ঘটনার বিচার চেয়ে কর্মকর্তাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন তিনি। কিন্তু থানা-পুলিশ তাঁর মামলা নিচ্ছে না।
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী থেকে উঠে আসা ওই নারী সার্জেন্টের অভিযোগ, যে গাড়িটি তাঁর বাবাকে চাপা দিয়েছে, সেটির মালিক অনেক প্রভাবশালী। যে কারণে লিখিত অভিযোগ দিলেও বনানী থানা তাঁর মামলা রেকর্ড করেনি। এ ঘটনার ইতিমধ্যে ১০ দিন পেরিয়ে গেছে।
নারী সার্জেন্টের এই মামলা না-নেওয়ার অভিযোগ নিয়ে বনানী থানা, গুলশান বিভাগের উপকমিশনার, এমনকি ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে আজকের পত্রিকা কথা বলেছে। তাঁরা সবাই এ ঘটনা জানেন। কিন্তু মামলা না-নেওয়ার যৌক্তিক কোনো কারণ কেউ বলতে পারেননি।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেন, ওই ব্যক্তির সঙ্গে ভুক্তভোগী পরিবারের আলোচনা হয়েছে, এটা মীমাংসা করার কথা। তারপরও মামলা করতে চাইলে সেটা করতে পারবেন।
দুর্ঘটনাটি হয়েছে ২ ডিসেম্বর রাত ২টার পর। বনানীর চেয়ারম্যান বাড়ি সড়কে মনোরঞ্জন হাজংকে মোটরসাইকেলসহ চাপা দেয় একটি লাল রঙের একটি বিএমডব্লিউ কার। সে সময় গাড়িতে ছিলেন এক নারীসহ তিনজন। ঘটনার রাতের সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, চেয়ারম্যান বাড়ি ইউলুপের পাশে মোটরসাইকেল নিয়ে অনেকক্ষণ অপেক্ষা করছিলেন মনোরঞ্জন। স্বাভাবিক নিয়মে চলাচল করছিল যানবাহন। হঠাৎ একটি প্রাইভেট কার অপর পাশ থেকে এসে তাঁকে চাপা দেয়। গাড়িচাপায় কোমরের নিচের অংশ থেঁতলে যায় মনোরঞ্জনের। চূর্ণ হয়ে যায় মোটরসাইকেলটি। বাঁ পায়ের হাঁটুর নিচ থেকে ৫-৬ টুকরো হয়ে যায়। ডান পায়ে জখম ছিল গুরুতর। ঘটনার পর বনানী থানা-পুলিশ পথচারীদের সহায়তায় আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে এবং প্রাইভেট কারে থাকা তিনজনকে আটক করে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সেন্ট্রাল কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টারে (ডেলটা-৩) কর্মরত সার্জেন্ট মহুয়া হাজংয়ের বাবা মনোরঞ্জন হাজং। ২০০৪ সালে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) হাবিলদার হিসেবে অবসরে যান তিনি। কয়েক বছর ধরে বনানীর একটি বেসরকারি নিরাপত্তা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে সুপারভাইজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ঘটনার দিন অফিস শেষ করে তিনি বাসায় ফিরছিলেন।
মহুয়া হাজং আজকের পত্রিকাকে জানান, অভিযুক্তদের পরিচয় জানার পর ওই রাতেই গাড়িসহ তাঁদের ছেড়ে দেয় পুলিশ। দুর্ঘটনার পরদিনই (৩ ডিসেম্বর) জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতালে মহুয়ার বাবার ডান পায়ের হাঁটু থেকে নিচ পর্যন্ত কেটে ফেলেন চিকিৎসকেরা।
নারী সার্জেন্ট অভিযোগ করেন, এ সময় অন্তত তিন দফায় তিনি বনানী থানায় মামলা করার জন্য গেলেও পুলিশ তাঁর অভিযোগ নেয়নি। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করার জন্য তিনি থানায় গেলে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাঁর সঙ্গে দেখা করেননি। ফোনও ধরেননি।
রোববার আজকের পত্রিকাকে মহুয়া জানান, সবশেষ গত শনিবার লিখিত অভিযোগ নিয়ে থানায় যাওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে তা গ্রহণ করা হয়নি। রেখে যেতে বলেছেন ওসি। মহুয়া অভিযোগ করেন, মামলা না-নিয়ে ওসি নূরে আযম মিয়া আপাতত তাঁকে বাবার চিকিৎসার দিকে মনোনিবেশ করতে পরামর্শ দিয়েছেন। ওসি বলেছেন, জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরামর্শ ছাড়া মামলা রেকর্ড করা যাবে না।
সার্জেন্টের অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে বনানীর ওসি নূরে আযম মিয়া বলেন, তাঁর কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি। ঘটনার পর গাড়িসহ অভিযুক্তদের আটক করার পর ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি কিছু জানেন না বলে জানান।
গাড়িটির নম্বর ধরে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গাড়িটির মালিক আইডিএলসি ফাইন্যান্সিয়াল লিমিটেড। তবে গাড়িটি চালাচ্ছিলেন সাইফ হাসান নামের এক যুবক। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী অন্তরা ও বন্ধু রোয়াদ রহমান। এঁরা সবাই গুলশান-১-এর বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
রোববার সরেজমিন হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, মনোরঞ্জনের তৃতীয় দফা অপারেশনের প্রস্তুতি চলছে। স্বজনেরা জানান, বাঁ পা কেটে ফেলতে হবে বলে চিকিৎসকেরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কিন্তু ছয় ঘণ্টার চেষ্টা করেও সফল হননি চিকিৎসকেরা। কারণ, রোগীর শারীরিক অবস্থা খুবই নাজুক।
রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানের (নিটোর) পরিচালক অধ্যাপক ডা. আবদুল গণি মোল্যাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, রোগীর অবস্থা মুমূর্ষু। এখন পর্যন্ত তাঁর তিনটি অপারেশন করা হয়েছে। একবার অপারেশনে ডান পায়ের হাঁটুর নিচ থেকে কেটে ফেলা হয়েছে। বাঁ পায়ের অবস্থাও ভালো নয়। সেটাও কেটে ফেলতে হতে পারে।
হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারের (ওটি) সামনে মহুয়া হাজং আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ কয়েক দিনে ওই প্রভাবশালীর দেহরক্ষী (বডিগার্ড) কনস্টেবল মামুন তিনবার এসেছেন হাসপাতালে। নানাভাবে চাপ দিচ্ছেন মামলা না-করার জন্য।
প্রাইভেট কারের ধাক্কায় এক নারী পুলিশ সার্জেন্টের বাবা এক পা হারিয়ে এখন মৃত্যুপথযাত্রী। সেই দুর্ঘটনার বিচার চেয়ে কর্মকর্তাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন তিনি। কিন্তু থানা-পুলিশ তাঁর মামলা নিচ্ছে না।
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী থেকে উঠে আসা ওই নারী সার্জেন্টের অভিযোগ, যে গাড়িটি তাঁর বাবাকে চাপা দিয়েছে, সেটির মালিক অনেক প্রভাবশালী। যে কারণে লিখিত অভিযোগ দিলেও বনানী থানা তাঁর মামলা রেকর্ড করেনি। এ ঘটনার ইতিমধ্যে ১০ দিন পেরিয়ে গেছে।
নারী সার্জেন্টের এই মামলা না-নেওয়ার অভিযোগ নিয়ে বনানী থানা, গুলশান বিভাগের উপকমিশনার, এমনকি ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে আজকের পত্রিকা কথা বলেছে। তাঁরা সবাই এ ঘটনা জানেন। কিন্তু মামলা না-নেওয়ার যৌক্তিক কোনো কারণ কেউ বলতে পারেননি।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেন, ওই ব্যক্তির সঙ্গে ভুক্তভোগী পরিবারের আলোচনা হয়েছে, এটা মীমাংসা করার কথা। তারপরও মামলা করতে চাইলে সেটা করতে পারবেন।
দুর্ঘটনাটি হয়েছে ২ ডিসেম্বর রাত ২টার পর। বনানীর চেয়ারম্যান বাড়ি সড়কে মনোরঞ্জন হাজংকে মোটরসাইকেলসহ চাপা দেয় একটি লাল রঙের একটি বিএমডব্লিউ কার। সে সময় গাড়িতে ছিলেন এক নারীসহ তিনজন। ঘটনার রাতের সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, চেয়ারম্যান বাড়ি ইউলুপের পাশে মোটরসাইকেল নিয়ে অনেকক্ষণ অপেক্ষা করছিলেন মনোরঞ্জন। স্বাভাবিক নিয়মে চলাচল করছিল যানবাহন। হঠাৎ একটি প্রাইভেট কার অপর পাশ থেকে এসে তাঁকে চাপা দেয়। গাড়িচাপায় কোমরের নিচের অংশ থেঁতলে যায় মনোরঞ্জনের। চূর্ণ হয়ে যায় মোটরসাইকেলটি। বাঁ পায়ের হাঁটুর নিচ থেকে ৫-৬ টুকরো হয়ে যায়। ডান পায়ে জখম ছিল গুরুতর। ঘটনার পর বনানী থানা-পুলিশ পথচারীদের সহায়তায় আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে এবং প্রাইভেট কারে থাকা তিনজনকে আটক করে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সেন্ট্রাল কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টারে (ডেলটা-৩) কর্মরত সার্জেন্ট মহুয়া হাজংয়ের বাবা মনোরঞ্জন হাজং। ২০০৪ সালে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) হাবিলদার হিসেবে অবসরে যান তিনি। কয়েক বছর ধরে বনানীর একটি বেসরকারি নিরাপত্তা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে সুপারভাইজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ঘটনার দিন অফিস শেষ করে তিনি বাসায় ফিরছিলেন।
মহুয়া হাজং আজকের পত্রিকাকে জানান, অভিযুক্তদের পরিচয় জানার পর ওই রাতেই গাড়িসহ তাঁদের ছেড়ে দেয় পুলিশ। দুর্ঘটনার পরদিনই (৩ ডিসেম্বর) জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতালে মহুয়ার বাবার ডান পায়ের হাঁটু থেকে নিচ পর্যন্ত কেটে ফেলেন চিকিৎসকেরা।
নারী সার্জেন্ট অভিযোগ করেন, এ সময় অন্তত তিন দফায় তিনি বনানী থানায় মামলা করার জন্য গেলেও পুলিশ তাঁর অভিযোগ নেয়নি। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করার জন্য তিনি থানায় গেলে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাঁর সঙ্গে দেখা করেননি। ফোনও ধরেননি।
রোববার আজকের পত্রিকাকে মহুয়া জানান, সবশেষ গত শনিবার লিখিত অভিযোগ নিয়ে থানায় যাওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে তা গ্রহণ করা হয়নি। রেখে যেতে বলেছেন ওসি। মহুয়া অভিযোগ করেন, মামলা না-নিয়ে ওসি নূরে আযম মিয়া আপাতত তাঁকে বাবার চিকিৎসার দিকে মনোনিবেশ করতে পরামর্শ দিয়েছেন। ওসি বলেছেন, জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরামর্শ ছাড়া মামলা রেকর্ড করা যাবে না।
সার্জেন্টের অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে বনানীর ওসি নূরে আযম মিয়া বলেন, তাঁর কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি। ঘটনার পর গাড়িসহ অভিযুক্তদের আটক করার পর ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি কিছু জানেন না বলে জানান।
গাড়িটির নম্বর ধরে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গাড়িটির মালিক আইডিএলসি ফাইন্যান্সিয়াল লিমিটেড। তবে গাড়িটি চালাচ্ছিলেন সাইফ হাসান নামের এক যুবক। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী অন্তরা ও বন্ধু রোয়াদ রহমান। এঁরা সবাই গুলশান-১-এর বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
রোববার সরেজমিন হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, মনোরঞ্জনের তৃতীয় দফা অপারেশনের প্রস্তুতি চলছে। স্বজনেরা জানান, বাঁ পা কেটে ফেলতে হবে বলে চিকিৎসকেরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কিন্তু ছয় ঘণ্টার চেষ্টা করেও সফল হননি চিকিৎসকেরা। কারণ, রোগীর শারীরিক অবস্থা খুবই নাজুক।
রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানের (নিটোর) পরিচালক অধ্যাপক ডা. আবদুল গণি মোল্যাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, রোগীর অবস্থা মুমূর্ষু। এখন পর্যন্ত তাঁর তিনটি অপারেশন করা হয়েছে। একবার অপারেশনে ডান পায়ের হাঁটুর নিচ থেকে কেটে ফেলা হয়েছে। বাঁ পায়ের অবস্থাও ভালো নয়। সেটাও কেটে ফেলতে হতে পারে।
হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারের (ওটি) সামনে মহুয়া হাজং আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ কয়েক দিনে ওই প্রভাবশালীর দেহরক্ষী (বডিগার্ড) কনস্টেবল মামুন তিনবার এসেছেন হাসপাতালে। নানাভাবে চাপ দিচ্ছেন মামলা না-করার জন্য।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২০ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫