সাজিদ মোহন
কাকে ‘স্যার’ বলা যাবে অথবা আদৌ কাউকে স্যার সম্বোধন করা সমীচীন কি না—বিতর্কে এক সপ্তাহ ধরে ঘোলা হয়েছে অনেক জল। লেখক-বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক-আমলা থেকে শুরু করে আমজনতা—অনেকেই জড়িয়েছেন বিতর্কে, যুক্তি-তর্কে তুলে ধরেছেন নিজস্ব মতামত। স্যার বলা না-বলাবিষয়ক বিতর্ক যেন থামছেই না।
ঘটনার সূত্রপাত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ওমর ফারুক রংপুরের ডিসি চিত্রলেখা নাজনীনকে ‘স্যার’ না বলে আপা বলেছিলেন।
এর আগেও স্যার ডাকা না-ডাকা নিয়ে অসংখ্য ঘটনা আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব ঘটনায় বাদী-বিবাদীপক্ষ সরকারি কর্মচারী ও সাংবাদিক।
এসব ঘটনা পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, বেশির ভাগ সরকারি কর্মচারী নিজেদের কর্মকর্তা মনে করতে ভালোবাসেন। যদিও কর্মকর্তা বলে কিছু নেই। তাঁরা ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার’কে ‘গণনাগরিকতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার’ হিসেবে দেখেন না, তাঁরা দেশের বাসিন্দাদের ‘প্রজা’ এবং নিজেদের ‘রাজলস্কর’ হিসেবে দেখেন। এ কারণে কোনো নাগরিক ‘স্যার’ না বলে ভাই বা আপা বললেই তার মধ্যে রাজাজ্ঞা লঙ্ঘন খুঁজে পান। এতে তাঁদের গায়ে জ্বলুনি শুরু হয়।
স্যার না ডাকার শাস্তিস্বরূপ এসব কর্মচারী সাধারণ নাগরিকদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করে থাকেন। অসংখ্য ঘটনা আছে এ রকম। কিন্তু নাগরিকদের যাঁরা বোঝেন প্রজা ও নাগরিক দুই জিনিস, যাঁরা নিজেদের নাগরিক তথা রাষ্ট্রের মালিক এবং তথাকথিত ‘কর্মকর্তা’দের বেতনভুক্ত কর্মচারী হিসেবে চিহ্নিত করতে পারেন, যাঁরা কর্তৃপক্ষের কাছে একটি জনপদের অধিবাসী হিসেবে অধিকার দাবি করতে পারেন, তাঁদের সঙ্গেই বাধে বিরোধ।
এটার বাইরেও ‘স্যার’ ডাকা না-ডাকা দ্বন্দ্বের পেছনে আরেকটি বড় কারণ সুপিরিয়রিটি-ইনফিরিওরিটি কমপ্লেক্স। যিনি অপরকে স্যার ডাকতে চান না, তিনি এমন একটা অহংকারের জায়গা থেকে তা করেন যে ‘আমি তার থেকে কোন অর্থে ছোট যে তাকে স্যার ডাকতে হবে!’ এই অহংকারটাও স্যার ডাকতে চাওয়া অহংকার থেকে কোনো অর্থে কম না।
আবার স্যার ডাকতে না চাওয়া একটা শ্রেণি স্যার না ডাকার মাধ্যমে নিজেদের নানাবিধ অযোগ্যতা ঢাকার বর্ম হিসেবে ব্যবহার করেন অন্যজনের যোগ্যতাকে অবমূল্যায়ন করে।
এই জোরাজুরির ব্যাপারটা যেখানে নেই, ‘স্যার’ ডাকাটা সেখানে বিতর্কের ঊর্ধ্বে; নির্মল, পারস্পরিক ভক্তি-শ্রদ্ধা ও সম্মানের। সচরাচর কাদের আমরা স্যার ডাকি? বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আমাদের দেশে (অন্যান্য দেশে নাম ধরেও ডাকে) ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষকদের স্যার ডাকেন। এই ডাকার মধ্যে কোনো গ্লানি বা অগৌরব নেই।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের যে শিক্ষার্থীরা স্যার ডাকে তার যৌক্তিকতা কিংবা গ্রহণযোগ্যতা নিয়েও বিতর্ক রয়েছে। আগে যাঁরা শিক্ষাদান করতেন তাঁদের পণ্ডিত, মাস্টার মশাই, ওস্তাদ, হুজুর—এসব নামে সম্বোধন করা হতো। ক্রমেই সেটা স্যার হয়ে গেল। উপনিবেশের যুগে এসে স্যার শব্দটা এল বটে, কিন্তু শব্দটা এমনভাবে এল যে এটা ক্ষমতাকাঠামোর একটা অংশে পরিণত হলো।
যেহেতু বর্তমান সামাজিক প্রেক্ষাপটে স্যার শব্দটি কোনো কোনো ক্ষমতা বা অর্থকে তার নিজের সঙ্গে ধারণ করে, ক্ষমতার পরিমাপ হিসেবে যেখানে স্যার ব্যবহার হয়, শিক্ষকদেরও ধীরে ধীরে সেখান থেকে বের হয়ে আসা উচিত বলে মনে করছেন স্বয়ং শিক্ষকেরাই।
যেকোনো সরকারি বা বেসরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মচারীকে দু-একটা ব্যতিক্রম বাদে অধস্তন কর্মচারীরা স্যার সম্বোধন করেন। যদিও সরকারি চাকরিতে স্যার বলার নির্দেশনা নেই। এতেও অগৌরব বা গ্লানির কিছু নেই। আবার গায়ক-গায়িকা, নায়ক-নায়িকা, কবি-সাহিত্যিক-শিল্পী, খেলোয়াড়, রাজনীতিবিদ—এককথায় তারকা খ্যাতিসম্পন্নদের ভক্তকুলের অনেকে ভালোবেসে, শ্রদ্ধাভরে স্যার বা ম্যাডাম সম্বোধন করেন। কেউ আবার সম্বোধনের জন্য যথার্থ শব্দ খুঁজে না পেয়ে ভাই ডাকবেন না চাচা ডাকবেন, বুঝে উঠতে না পেরে স্যার সম্বোধন করেন।
স্যার ডাক শোনার তীব্র প্রবণতা সরকারি কর্মচারীদের কলোনিয়াল উন্মাদে পরিণত করেছে। অনেকে ‘স্যার কাঙাল’। স্যারদের কেউ কেউ স্যার ডাকের জন্য মরিয়া। স্যার কালচার শুধু আমাদের দেশে নয়, উপমহাদেশজুড়ে এমনভাবে জেঁকে বসেছে—ভারতীয় অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসু তাঁর স্মৃতিকথা ‘পলিসিমেকারস জার্নালে’ লিখেছেন, একজন সিনিয়র আমলা গড়ে প্রতি মিনিটে ১৬ বার করে স্যার বলেছিলেন একজন মন্ত্রীর উপস্থিতিতে।
স্যার না ডাকার মাশুল হয়রানি বা ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে, অর্থাৎ কার্যোদ্ধারের জন্যও অগৌরব ও গ্লানি থাকা সত্ত্বেও স্যার ডাকার বিকল্প নেই।
স্যার সম্বোধনের মাঝে তৈলভাস লুকিয়ে থাকে। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী এ বিষয়ে ব্যাপক জ্ঞান রেখে গেছেন। উটে চেপে যেমন সাগর পাড়ি দেওয়া যায় না, ঠিক তেমনি কর্তাব্যক্তিকে ‘স্যার’ না ডেকে কার্যোদ্ধার করা কঠিন বৈকি। স্যার ডাকলে কেউ যদি খুশি হন, খুশিতে বগল বাজায়, আর ন্যায়ানুগ কাজটি চটজলদি করে দেয়, তো স্যার ডাকলে ক্ষতি কী!
সাজিদ মোহন, শিশুসাহিত্যিক
কাকে ‘স্যার’ বলা যাবে অথবা আদৌ কাউকে স্যার সম্বোধন করা সমীচীন কি না—বিতর্কে এক সপ্তাহ ধরে ঘোলা হয়েছে অনেক জল। লেখক-বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক-আমলা থেকে শুরু করে আমজনতা—অনেকেই জড়িয়েছেন বিতর্কে, যুক্তি-তর্কে তুলে ধরেছেন নিজস্ব মতামত। স্যার বলা না-বলাবিষয়ক বিতর্ক যেন থামছেই না।
ঘটনার সূত্রপাত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ওমর ফারুক রংপুরের ডিসি চিত্রলেখা নাজনীনকে ‘স্যার’ না বলে আপা বলেছিলেন।
এর আগেও স্যার ডাকা না-ডাকা নিয়ে অসংখ্য ঘটনা আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব ঘটনায় বাদী-বিবাদীপক্ষ সরকারি কর্মচারী ও সাংবাদিক।
এসব ঘটনা পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, বেশির ভাগ সরকারি কর্মচারী নিজেদের কর্মকর্তা মনে করতে ভালোবাসেন। যদিও কর্মকর্তা বলে কিছু নেই। তাঁরা ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার’কে ‘গণনাগরিকতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার’ হিসেবে দেখেন না, তাঁরা দেশের বাসিন্দাদের ‘প্রজা’ এবং নিজেদের ‘রাজলস্কর’ হিসেবে দেখেন। এ কারণে কোনো নাগরিক ‘স্যার’ না বলে ভাই বা আপা বললেই তার মধ্যে রাজাজ্ঞা লঙ্ঘন খুঁজে পান। এতে তাঁদের গায়ে জ্বলুনি শুরু হয়।
স্যার না ডাকার শাস্তিস্বরূপ এসব কর্মচারী সাধারণ নাগরিকদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করে থাকেন। অসংখ্য ঘটনা আছে এ রকম। কিন্তু নাগরিকদের যাঁরা বোঝেন প্রজা ও নাগরিক দুই জিনিস, যাঁরা নিজেদের নাগরিক তথা রাষ্ট্রের মালিক এবং তথাকথিত ‘কর্মকর্তা’দের বেতনভুক্ত কর্মচারী হিসেবে চিহ্নিত করতে পারেন, যাঁরা কর্তৃপক্ষের কাছে একটি জনপদের অধিবাসী হিসেবে অধিকার দাবি করতে পারেন, তাঁদের সঙ্গেই বাধে বিরোধ।
এটার বাইরেও ‘স্যার’ ডাকা না-ডাকা দ্বন্দ্বের পেছনে আরেকটি বড় কারণ সুপিরিয়রিটি-ইনফিরিওরিটি কমপ্লেক্স। যিনি অপরকে স্যার ডাকতে চান না, তিনি এমন একটা অহংকারের জায়গা থেকে তা করেন যে ‘আমি তার থেকে কোন অর্থে ছোট যে তাকে স্যার ডাকতে হবে!’ এই অহংকারটাও স্যার ডাকতে চাওয়া অহংকার থেকে কোনো অর্থে কম না।
আবার স্যার ডাকতে না চাওয়া একটা শ্রেণি স্যার না ডাকার মাধ্যমে নিজেদের নানাবিধ অযোগ্যতা ঢাকার বর্ম হিসেবে ব্যবহার করেন অন্যজনের যোগ্যতাকে অবমূল্যায়ন করে।
এই জোরাজুরির ব্যাপারটা যেখানে নেই, ‘স্যার’ ডাকাটা সেখানে বিতর্কের ঊর্ধ্বে; নির্মল, পারস্পরিক ভক্তি-শ্রদ্ধা ও সম্মানের। সচরাচর কাদের আমরা স্যার ডাকি? বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আমাদের দেশে (অন্যান্য দেশে নাম ধরেও ডাকে) ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষকদের স্যার ডাকেন। এই ডাকার মধ্যে কোনো গ্লানি বা অগৌরব নেই।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের যে শিক্ষার্থীরা স্যার ডাকে তার যৌক্তিকতা কিংবা গ্রহণযোগ্যতা নিয়েও বিতর্ক রয়েছে। আগে যাঁরা শিক্ষাদান করতেন তাঁদের পণ্ডিত, মাস্টার মশাই, ওস্তাদ, হুজুর—এসব নামে সম্বোধন করা হতো। ক্রমেই সেটা স্যার হয়ে গেল। উপনিবেশের যুগে এসে স্যার শব্দটা এল বটে, কিন্তু শব্দটা এমনভাবে এল যে এটা ক্ষমতাকাঠামোর একটা অংশে পরিণত হলো।
যেহেতু বর্তমান সামাজিক প্রেক্ষাপটে স্যার শব্দটি কোনো কোনো ক্ষমতা বা অর্থকে তার নিজের সঙ্গে ধারণ করে, ক্ষমতার পরিমাপ হিসেবে যেখানে স্যার ব্যবহার হয়, শিক্ষকদেরও ধীরে ধীরে সেখান থেকে বের হয়ে আসা উচিত বলে মনে করছেন স্বয়ং শিক্ষকেরাই।
যেকোনো সরকারি বা বেসরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মচারীকে দু-একটা ব্যতিক্রম বাদে অধস্তন কর্মচারীরা স্যার সম্বোধন করেন। যদিও সরকারি চাকরিতে স্যার বলার নির্দেশনা নেই। এতেও অগৌরব বা গ্লানির কিছু নেই। আবার গায়ক-গায়িকা, নায়ক-নায়িকা, কবি-সাহিত্যিক-শিল্পী, খেলোয়াড়, রাজনীতিবিদ—এককথায় তারকা খ্যাতিসম্পন্নদের ভক্তকুলের অনেকে ভালোবেসে, শ্রদ্ধাভরে স্যার বা ম্যাডাম সম্বোধন করেন। কেউ আবার সম্বোধনের জন্য যথার্থ শব্দ খুঁজে না পেয়ে ভাই ডাকবেন না চাচা ডাকবেন, বুঝে উঠতে না পেরে স্যার সম্বোধন করেন।
স্যার ডাক শোনার তীব্র প্রবণতা সরকারি কর্মচারীদের কলোনিয়াল উন্মাদে পরিণত করেছে। অনেকে ‘স্যার কাঙাল’। স্যারদের কেউ কেউ স্যার ডাকের জন্য মরিয়া। স্যার কালচার শুধু আমাদের দেশে নয়, উপমহাদেশজুড়ে এমনভাবে জেঁকে বসেছে—ভারতীয় অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসু তাঁর স্মৃতিকথা ‘পলিসিমেকারস জার্নালে’ লিখেছেন, একজন সিনিয়র আমলা গড়ে প্রতি মিনিটে ১৬ বার করে স্যার বলেছিলেন একজন মন্ত্রীর উপস্থিতিতে।
স্যার না ডাকার মাশুল হয়রানি বা ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে, অর্থাৎ কার্যোদ্ধারের জন্যও অগৌরব ও গ্লানি থাকা সত্ত্বেও স্যার ডাকার বিকল্প নেই।
স্যার সম্বোধনের মাঝে তৈলভাস লুকিয়ে থাকে। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী এ বিষয়ে ব্যাপক জ্ঞান রেখে গেছেন। উটে চেপে যেমন সাগর পাড়ি দেওয়া যায় না, ঠিক তেমনি কর্তাব্যক্তিকে ‘স্যার’ না ডেকে কার্যোদ্ধার করা কঠিন বৈকি। স্যার ডাকলে কেউ যদি খুশি হন, খুশিতে বগল বাজায়, আর ন্যায়ানুগ কাজটি চটজলদি করে দেয়, তো স্যার ডাকলে ক্ষতি কী!
সাজিদ মোহন, শিশুসাহিত্যিক
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪