খায়রুল বাসার নির্ঝর
‘সাবরিনা’ আপনার প্রথম ওয়েব সিরিজ। এর আগেও নিশ্চয়ই অনেক প্রস্তাব পেয়েছেন। প্রথমেই এ গল্পটি বেছে নেওয়ার কারণ কী?
এমন একটি গল্প দিয়ে আমার ওয়েব সিরিজের জার্নি শুরু হচ্ছে, যে গল্পটি আমার অনেক পছন্দের এবং অনেক চ্যালেঞ্জিং। আমি সব সময় এমন কাজ পেতে, এমন চরিত্র পেতে চাই, যেটার সামনে নিজেই নার্ভাস হয়ে যাব। এ চরিত্রটি করতে পারব কি না, আমাকে দিয়ে সম্ভব হবে কি না—এমনটি ভাবাবে। যখন ‘সাবরিনা’র গল্প শুনলাম, তখন এমন ফিল পাচ্ছিলাম। বোঝার চেষ্টা করছিলাম, সাবরিনা আসলে কেমন! কারণ সাবরিনা তো একা একজন নয়, সাবরিনা হচ্ছে আমাদের সমাজের প্রায় প্রতিটি নারীর গল্প।
ওয়েব প্ল্যাটফর্মে কাজ শুরু করতে এত দেরি করলেন কেন?
যাঁদের সঙ্গে আমি নাটকে অভিনয় করি, তাঁরা অনেক আগেই ওটিটি কনটেন্ট করে ফেলেছেন। কিন্তু আমি সময় নিচ্ছিলাম। কারণ আমি চাচ্ছিলাম, আমার ডেব্যুটা খুব ভালো কাজ দিয়ে হোক। এমন চরিত্র দিয়ে শুরু হোক, যেটি দর্শক অনেক দিন মনে রাখবেন।
এর আগে ‘রেডরাম’ ওয়েব ফিল্মে অভিনয় করেছেন। সেটিতে কেমন সাড়া পেলেন?
যতটুকু আশা করেছিলাম, তার চেয়েও বেশি রেসপন্স পেয়েছি। সারা দিন পরিশ্রম করে দর্শক দিন শেষে বাসায় এসে হালকা কিছু দেখতে পছন্দ করে। আমি নিজেও এটা করি। কমেডি বা রোমান্টিক কমেডি এগুলোর দর্শক আগে থেকেই বেশি। ‘রেডরাম’ সে জায়গা থেকে একেবারেই আলাদা, ডার্ক গল্প। তারপরও অনেকেই এটা দেখেছেন। এই যে ভিন্ন ধরনের কনটেন্টের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ছে, এটা অনেক পজিটিভ।
আশফাক নিপুণের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা কেমন?
যদি এ সময়ের সেরা তিনজন পরিচালকের নাম নিতে হয়, তাঁদের মধ্যে আশফাক নিপুণ থাকবেন। উনার সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা সব সময় আলাদা হয়। তাঁর কাছে আলাদা গল্প পাওয়া যায়। আমাকে যে-ই ভালো গল্প দিতে পারবেন, তাঁর প্রতি সব সময় সফট কর্নার কাজ করে।
নাটক আর ওয়েব সিরিজ—অভিনেত্রী হিসেবে দুটো মাধ্যমে কতটা পার্থক্য দেখলেন?
বাজেট সব সময় একটা ফ্যাক্ট। ভালো কাজের জন্য ভালো মূল্য দিতে হয়। যখন আমাদের হাতে সেই পরিমাণ বাজেট থাকে, তখন আমরা কাজটা আরেকটু আরামে করতে পারি। যে ডেডলাইনের পেছনে আমাদের দৌড়াতে হয় সব সময়, ওই দৌড়টা যদি না থাকে তাহলে কাজের সৃষ্টিশীলতা অনেকগুণ বেড়ে যায়। একটা দৃশ্য রিহার্সাল করা, সেটার পেছনে সময় দেওয়া, সেটা নিয়ে একটু ভাবা—এটা খুব দরকার। ‘সাবরিনা’ ওয়েব সিরিজ বড় পরিসরে করা হয়েছে, আমাদের হাতে সময় ছিল, বাজেট ছিল, সব রকম সুবিধা পাওয়া গেছে, সময়ের স্বল্পতা ছিল না। নাটকে এটি সম্ভব হয় না।
নাটকে অভিনয় করতে গিয়ে কী কী সীমাবদ্ধতার সম্মুখীন হন?
দুই তিন দিনে একটি নাটকের শুটিং করে পরদিন আবার আরেকটি শুটে ঢুকে যেতে হয়। আমি সব সময় বলি, আমাদের মতো পরিশ্রমী শিল্পী পৃথিবীর কোথাও নেই। এদিক দিয়ে আমরা হলিউডের যে কাউকে চ্যালেঞ্জ করতে পারি। আমরা আসলে খাটতে পছন্দ করি, চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করি। নাটকে আমাদের বাজেট কম থাকে। তবে এই অল্প কিছু নিয়েই আমরা ভালো কাজ দিতে পারি।
‘সাবরিনা’ আপনার প্রথম ওয়েব সিরিজ। এর আগেও নিশ্চয়ই অনেক প্রস্তাব পেয়েছেন। প্রথমেই এ গল্পটি বেছে নেওয়ার কারণ কী?
এমন একটি গল্প দিয়ে আমার ওয়েব সিরিজের জার্নি শুরু হচ্ছে, যে গল্পটি আমার অনেক পছন্দের এবং অনেক চ্যালেঞ্জিং। আমি সব সময় এমন কাজ পেতে, এমন চরিত্র পেতে চাই, যেটার সামনে নিজেই নার্ভাস হয়ে যাব। এ চরিত্রটি করতে পারব কি না, আমাকে দিয়ে সম্ভব হবে কি না—এমনটি ভাবাবে। যখন ‘সাবরিনা’র গল্প শুনলাম, তখন এমন ফিল পাচ্ছিলাম। বোঝার চেষ্টা করছিলাম, সাবরিনা আসলে কেমন! কারণ সাবরিনা তো একা একজন নয়, সাবরিনা হচ্ছে আমাদের সমাজের প্রায় প্রতিটি নারীর গল্প।
ওয়েব প্ল্যাটফর্মে কাজ শুরু করতে এত দেরি করলেন কেন?
যাঁদের সঙ্গে আমি নাটকে অভিনয় করি, তাঁরা অনেক আগেই ওটিটি কনটেন্ট করে ফেলেছেন। কিন্তু আমি সময় নিচ্ছিলাম। কারণ আমি চাচ্ছিলাম, আমার ডেব্যুটা খুব ভালো কাজ দিয়ে হোক। এমন চরিত্র দিয়ে শুরু হোক, যেটি দর্শক অনেক দিন মনে রাখবেন।
এর আগে ‘রেডরাম’ ওয়েব ফিল্মে অভিনয় করেছেন। সেটিতে কেমন সাড়া পেলেন?
যতটুকু আশা করেছিলাম, তার চেয়েও বেশি রেসপন্স পেয়েছি। সারা দিন পরিশ্রম করে দর্শক দিন শেষে বাসায় এসে হালকা কিছু দেখতে পছন্দ করে। আমি নিজেও এটা করি। কমেডি বা রোমান্টিক কমেডি এগুলোর দর্শক আগে থেকেই বেশি। ‘রেডরাম’ সে জায়গা থেকে একেবারেই আলাদা, ডার্ক গল্প। তারপরও অনেকেই এটা দেখেছেন। এই যে ভিন্ন ধরনের কনটেন্টের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ছে, এটা অনেক পজিটিভ।
আশফাক নিপুণের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা কেমন?
যদি এ সময়ের সেরা তিনজন পরিচালকের নাম নিতে হয়, তাঁদের মধ্যে আশফাক নিপুণ থাকবেন। উনার সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা সব সময় আলাদা হয়। তাঁর কাছে আলাদা গল্প পাওয়া যায়। আমাকে যে-ই ভালো গল্প দিতে পারবেন, তাঁর প্রতি সব সময় সফট কর্নার কাজ করে।
নাটক আর ওয়েব সিরিজ—অভিনেত্রী হিসেবে দুটো মাধ্যমে কতটা পার্থক্য দেখলেন?
বাজেট সব সময় একটা ফ্যাক্ট। ভালো কাজের জন্য ভালো মূল্য দিতে হয়। যখন আমাদের হাতে সেই পরিমাণ বাজেট থাকে, তখন আমরা কাজটা আরেকটু আরামে করতে পারি। যে ডেডলাইনের পেছনে আমাদের দৌড়াতে হয় সব সময়, ওই দৌড়টা যদি না থাকে তাহলে কাজের সৃষ্টিশীলতা অনেকগুণ বেড়ে যায়। একটা দৃশ্য রিহার্সাল করা, সেটার পেছনে সময় দেওয়া, সেটা নিয়ে একটু ভাবা—এটা খুব দরকার। ‘সাবরিনা’ ওয়েব সিরিজ বড় পরিসরে করা হয়েছে, আমাদের হাতে সময় ছিল, বাজেট ছিল, সব রকম সুবিধা পাওয়া গেছে, সময়ের স্বল্পতা ছিল না। নাটকে এটি সম্ভব হয় না।
নাটকে অভিনয় করতে গিয়ে কী কী সীমাবদ্ধতার সম্মুখীন হন?
দুই তিন দিনে একটি নাটকের শুটিং করে পরদিন আবার আরেকটি শুটে ঢুকে যেতে হয়। আমি সব সময় বলি, আমাদের মতো পরিশ্রমী শিল্পী পৃথিবীর কোথাও নেই। এদিক দিয়ে আমরা হলিউডের যে কাউকে চ্যালেঞ্জ করতে পারি। আমরা আসলে খাটতে পছন্দ করি, চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করি। নাটকে আমাদের বাজেট কম থাকে। তবে এই অল্প কিছু নিয়েই আমরা ভালো কাজ দিতে পারি।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫