মিঠাপুকুর প্রতিনিধি
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিযোগিতার এই বাজারে ভোক্তাদের জন্য স্বস্তি নিয়ে এসেছে চালের দাম। মিঠাপুকুরে প্রতি বস্তা চালে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা দাম কমেছে। নতুন চাল ওঠায় এই দাম ধীরে ধীরে কমে আসছে।
গতকাল শনিবার উপজেলা সদর বাজারের চাল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন ধরনের চালের পসরা সাজিয়ে বসে আছেন। তবে ক্রেতার সংখ্যা তুলনামূলক কম।
চালের বাজারদর নিয়ে কথা হলে ব্যবসায়ী বালা মিয়া জানান, চিকন চালের দাম প্রতি বস্তায় (৮৪ কেজি) ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা কমেছে। চিকন চালের মধ্যে বিআর-২৮ জাত প্রতি বস্তা ৩ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ৩ হাজার ৭০০ টাকা দরে বেচাকেনা চলছে। মোটা চালে দাম কমেছে বস্তায় ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। চিকন চালের দাম আরও কমতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
নতুন চাল বাজারে আসায় দাম কমেছে বলে জানান ব্যবসায়ী ব্রজেন চন্দ্র বর্মণ। তিনি বলেন, বর্তমানে প্রতি কেজি মোটা চাল ৩২ থেকে ৩৩ টাকা এবং চিকন চাল ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। কয়েক দিন আগেও চিকন চাল প্রতি কেজি ৫৫ থেকে ৬৫ টাকা এবং মোটা চাল ৩৮ থেকে ৪৫ টাকা দরে বিক্রি করা হয়েছে।
সাধারণ ক্রেতারা বলছেন, বর্তমানে দেশে সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ানোর প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। এমন অসুস্থ প্রতিযোগিতার প্রভাবে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা ভোক্তাদের। মূল্য বৃদ্ধির এই দুঃসময়ে অতি প্রয়োজনীয় চালের দাম কমা ভোক্তাদের জন্য এক সুখবর। বিশেষ করে স্বল্প আয়ের পরিবারের জন্য এটি নিঃসন্দেহে আনন্দের সংবাদ বলা চলে। চালের দাম কমে যাওয়ায় ভোক্তাদের মধ্যে কিছুটা হলেও ফিরেছে স্বস্তি।
উপজেলা জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সম্পাদক আইনুল কবীর লিটন আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি পরিবারের জন্য প্রয়োজনীয় চাল বাজার থেকে কেনেন। ঈদের আগে রঞ্জিত জাতের চিকন চাল প্রতি কেজি ৫৫ টাকা দরে কিনেছেন। এখন দাম কমায় তিনি ব্যবসায়ীদের ধন্যবাদ জানিয়ে দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতার অংশ না নেওয়ার আহ্বান জানান।
এ প্রসঙ্গে কথা হলে চাল ব্যবসায়ী আব্দুল জলিল বলেন, ‘আমরা খুচরা বিক্রেতারা দাম বাড়াই না। পাইকারি বাজারে দাম বাড়লে খুচরা বাজারে এমনিতেই বেড়ে যায়। এখন নতুন চাল বাজারে ওঠায় দাম কমেছে।’
বাজারে ক্রেতা কম থাকার কারণ সম্পর্কে এই ব্যবসায়ী জানান, বর্তমানে ধান কাটা ও মাড়াই শুরু হয়েছে। এ সময় প্রায় প্রতি বাড়িতে ধান উঠেছে। এ কারণে বাজারে চালের ক্রেতা কমে গেছে।
আব্দুল জলিল আরও জানান, বাজারের চালের ক্রেতা সাধারণত চাকরিজীবী ও দিনমজুর শ্রেণির লোকেরা। চাকরিজীবীরা বেশি করে কিনে রাখেন। দৈনিক আয়ের পরিবারগুলো দুই-এক দিন পর পর কেনে। বর্তমানে শ্রমিকেরা ধান কাটা ও মাড়াইয়ে কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ায় বাজারে কম আসছেন। এ ছাড়া আবহাওয়া ভালো না থাকায় সবাই দ্রুত ধান কাটার চেষ্টা করছেন। এসব মিলয়ে বাজারে লোকজনের আসা কমে গেছে।
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিযোগিতার এই বাজারে ভোক্তাদের জন্য স্বস্তি নিয়ে এসেছে চালের দাম। মিঠাপুকুরে প্রতি বস্তা চালে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা দাম কমেছে। নতুন চাল ওঠায় এই দাম ধীরে ধীরে কমে আসছে।
গতকাল শনিবার উপজেলা সদর বাজারের চাল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন ধরনের চালের পসরা সাজিয়ে বসে আছেন। তবে ক্রেতার সংখ্যা তুলনামূলক কম।
চালের বাজারদর নিয়ে কথা হলে ব্যবসায়ী বালা মিয়া জানান, চিকন চালের দাম প্রতি বস্তায় (৮৪ কেজি) ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা কমেছে। চিকন চালের মধ্যে বিআর-২৮ জাত প্রতি বস্তা ৩ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ৩ হাজার ৭০০ টাকা দরে বেচাকেনা চলছে। মোটা চালে দাম কমেছে বস্তায় ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। চিকন চালের দাম আরও কমতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
নতুন চাল বাজারে আসায় দাম কমেছে বলে জানান ব্যবসায়ী ব্রজেন চন্দ্র বর্মণ। তিনি বলেন, বর্তমানে প্রতি কেজি মোটা চাল ৩২ থেকে ৩৩ টাকা এবং চিকন চাল ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। কয়েক দিন আগেও চিকন চাল প্রতি কেজি ৫৫ থেকে ৬৫ টাকা এবং মোটা চাল ৩৮ থেকে ৪৫ টাকা দরে বিক্রি করা হয়েছে।
সাধারণ ক্রেতারা বলছেন, বর্তমানে দেশে সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ানোর প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। এমন অসুস্থ প্রতিযোগিতার প্রভাবে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা ভোক্তাদের। মূল্য বৃদ্ধির এই দুঃসময়ে অতি প্রয়োজনীয় চালের দাম কমা ভোক্তাদের জন্য এক সুখবর। বিশেষ করে স্বল্প আয়ের পরিবারের জন্য এটি নিঃসন্দেহে আনন্দের সংবাদ বলা চলে। চালের দাম কমে যাওয়ায় ভোক্তাদের মধ্যে কিছুটা হলেও ফিরেছে স্বস্তি।
উপজেলা জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সম্পাদক আইনুল কবীর লিটন আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি পরিবারের জন্য প্রয়োজনীয় চাল বাজার থেকে কেনেন। ঈদের আগে রঞ্জিত জাতের চিকন চাল প্রতি কেজি ৫৫ টাকা দরে কিনেছেন। এখন দাম কমায় তিনি ব্যবসায়ীদের ধন্যবাদ জানিয়ে দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতার অংশ না নেওয়ার আহ্বান জানান।
এ প্রসঙ্গে কথা হলে চাল ব্যবসায়ী আব্দুল জলিল বলেন, ‘আমরা খুচরা বিক্রেতারা দাম বাড়াই না। পাইকারি বাজারে দাম বাড়লে খুচরা বাজারে এমনিতেই বেড়ে যায়। এখন নতুন চাল বাজারে ওঠায় দাম কমেছে।’
বাজারে ক্রেতা কম থাকার কারণ সম্পর্কে এই ব্যবসায়ী জানান, বর্তমানে ধান কাটা ও মাড়াই শুরু হয়েছে। এ সময় প্রায় প্রতি বাড়িতে ধান উঠেছে। এ কারণে বাজারে চালের ক্রেতা কমে গেছে।
আব্দুল জলিল আরও জানান, বাজারের চালের ক্রেতা সাধারণত চাকরিজীবী ও দিনমজুর শ্রেণির লোকেরা। চাকরিজীবীরা বেশি করে কিনে রাখেন। দৈনিক আয়ের পরিবারগুলো দুই-এক দিন পর পর কেনে। বর্তমানে শ্রমিকেরা ধান কাটা ও মাড়াইয়ে কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ায় বাজারে কম আসছেন। এ ছাড়া আবহাওয়া ভালো না থাকায় সবাই দ্রুত ধান কাটার চেষ্টা করছেন। এসব মিলয়ে বাজারে লোকজনের আসা কমে গেছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪