হোসাইন আহমদ, শান্তিগঞ্জ (সুনামগঞ্জ)
শান্তিগঞ্জ উপজেলায় এখন সন্ধ্যা নামলেই জ্বলে উঠে আলো। তখন গ্রামাঞ্চলের মেঠো পথও আলোকিত হয়ে উঠে। সন্ধ্যায় গ্রামের মসজিদ, মন্দির, ছোটখাটো বাজারগুলো জ্বলে উঠে সৌর বিদ্যুতের আলোতে। অথচ এক সময় সন্ধ্যা নামলেই অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ত এসব স্থান।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, দেশে ১৭টি উপজেলায় বিশেষ প্রকল্পের আওতায় সৌর সোলার সড়ক বাতিগুলো লাগানো পরীক্ষামূলকভাবে প্রকল্প গ্রহণ করে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীনে পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশন। এরই ধারাবাহিকতায় উপজেলার আট ইউনিয়নের প্রতিটিতে ৫০টি করে সোলার সৌর বাতি বসানো হয়েছে। মোট ৪০০টি স্থান আলোকোজ্জ্বল। প্রতিটি লাইট স্থাপন করার দাম ধরা হয় ৪৯ হাজার ১৩০ টাকা।
এ হিসেবে সবগুলো সৌর বাতি বসানো পর্যন্ত মোট খরচ ধরা হয়েছ ১ কোটি ৯৬ লাখ ৫২ হাজার টাকা। তিন বছর পর্যন্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান থাকবে দেখভালের দায়িত্বে। তিন বছর পর বাতিগুলো উপজেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে চলে যাবে। ডিকে করপোরেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান উপজেলাব্যাপী বাতিগুলো স্থাপন করছে।
দরগাপাশা ইউনিয়নের আমরিয়া গ্রামের বাসিন্দা ও ছয়হারা গ্রামের ছালিক আহমদ জানান, গ্রামের স্কুল ও রাস্তার পাশে সৌর সোলার সড়ক বাতি লাগানো হয়েছে। বিষয়টি খুবই ইতিবাচক। গ্রামে বসেও সাধারণ মানুষ শহরের পরিবেশ উপভোগ করতে পারছেন।
জয়কলস ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুল বাসিত সুজন বলেন, ‘আমাদের উপজেলার মানুষ প্রথমেই এ প্রকল্পটির স্বাদ উপভোগ করছে। আমরা খুবই খুশি। তবে এখন অনেক স্থানে সৌর বাতি স্থাপনের কাজ চলমান রয়েছে।’
এ প্রকল্প পরিচালক (পিডি) গৌতম ভৌমিক বলেন, ‘সারা দেশের ১৭টি উপজেলায় এ প্রকল্পের কাজ হচ্ছে। আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে কাজটাকে সুষ্ঠুভাবে শেষ করা। প্রতিটি লাইটে তিন বছরের ওয়ারেন্টি আছে। এ সময়ের মধ্যে কোনো সমস্যা হলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তা ঠিক করে দেবে। নির্দিষ্ট সময়ের পর লাইটগুলো উপজেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে চলে যাবে।’
সুনামগঞ্জ-৩ (শান্তিগঞ্জ-জগন্নাথপুর) আসনের সাংসদ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান এমপি বলেন, ‘সরকারের সোলার স্থাপন প্রকল্পটি একটি যুগান্তকারী প্রকল্প। নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহারে মানুষের পাশাপাশি পরিবেশও উপকৃত হচ্ছে। সৌর বিদ্যুৎ পরিবেশবান্ধব, সাশ্রয়ী ও নিরাপদ। দেশের গ্রামাঞ্চল, উত্তরাঞ্চল ও হাওরাঞ্চলের প্রতিটি জনপদেই এসব সৌর সোলারের বাতি লাগানো হবে।’
শান্তিগঞ্জ উপজেলায় এখন সন্ধ্যা নামলেই জ্বলে উঠে আলো। তখন গ্রামাঞ্চলের মেঠো পথও আলোকিত হয়ে উঠে। সন্ধ্যায় গ্রামের মসজিদ, মন্দির, ছোটখাটো বাজারগুলো জ্বলে উঠে সৌর বিদ্যুতের আলোতে। অথচ এক সময় সন্ধ্যা নামলেই অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ত এসব স্থান।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, দেশে ১৭টি উপজেলায় বিশেষ প্রকল্পের আওতায় সৌর সোলার সড়ক বাতিগুলো লাগানো পরীক্ষামূলকভাবে প্রকল্প গ্রহণ করে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীনে পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশন। এরই ধারাবাহিকতায় উপজেলার আট ইউনিয়নের প্রতিটিতে ৫০টি করে সোলার সৌর বাতি বসানো হয়েছে। মোট ৪০০টি স্থান আলোকোজ্জ্বল। প্রতিটি লাইট স্থাপন করার দাম ধরা হয় ৪৯ হাজার ১৩০ টাকা।
এ হিসেবে সবগুলো সৌর বাতি বসানো পর্যন্ত মোট খরচ ধরা হয়েছ ১ কোটি ৯৬ লাখ ৫২ হাজার টাকা। তিন বছর পর্যন্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান থাকবে দেখভালের দায়িত্বে। তিন বছর পর বাতিগুলো উপজেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে চলে যাবে। ডিকে করপোরেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান উপজেলাব্যাপী বাতিগুলো স্থাপন করছে।
দরগাপাশা ইউনিয়নের আমরিয়া গ্রামের বাসিন্দা ও ছয়হারা গ্রামের ছালিক আহমদ জানান, গ্রামের স্কুল ও রাস্তার পাশে সৌর সোলার সড়ক বাতি লাগানো হয়েছে। বিষয়টি খুবই ইতিবাচক। গ্রামে বসেও সাধারণ মানুষ শহরের পরিবেশ উপভোগ করতে পারছেন।
জয়কলস ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুল বাসিত সুজন বলেন, ‘আমাদের উপজেলার মানুষ প্রথমেই এ প্রকল্পটির স্বাদ উপভোগ করছে। আমরা খুবই খুশি। তবে এখন অনেক স্থানে সৌর বাতি স্থাপনের কাজ চলমান রয়েছে।’
এ প্রকল্প পরিচালক (পিডি) গৌতম ভৌমিক বলেন, ‘সারা দেশের ১৭টি উপজেলায় এ প্রকল্পের কাজ হচ্ছে। আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে কাজটাকে সুষ্ঠুভাবে শেষ করা। প্রতিটি লাইটে তিন বছরের ওয়ারেন্টি আছে। এ সময়ের মধ্যে কোনো সমস্যা হলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তা ঠিক করে দেবে। নির্দিষ্ট সময়ের পর লাইটগুলো উপজেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে চলে যাবে।’
সুনামগঞ্জ-৩ (শান্তিগঞ্জ-জগন্নাথপুর) আসনের সাংসদ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান এমপি বলেন, ‘সরকারের সোলার স্থাপন প্রকল্পটি একটি যুগান্তকারী প্রকল্প। নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহারে মানুষের পাশাপাশি পরিবেশও উপকৃত হচ্ছে। সৌর বিদ্যুৎ পরিবেশবান্ধব, সাশ্রয়ী ও নিরাপদ। দেশের গ্রামাঞ্চল, উত্তরাঞ্চল ও হাওরাঞ্চলের প্রতিটি জনপদেই এসব সৌর সোলারের বাতি লাগানো হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪