কামাল হোসেন, কয়রা (খুলনা)
কয়রা সদর থেকে কাশির হাটখোলা খেয়াঘাট পর্যন্ত সড়কটি দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়াতে পিচ উঠে গেছে। প্রায় ৮ কিলোমিটার এ সড়কে অন্তত ৫০টি গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন যানবাহন চালক ও যাত্রীরা। সড়কের অবস্থা এতটাই শোচনীয় যে অনেক স্থানে বৃষ্টির পানি জমে পুকুরের মতো দেখায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কয়রা উপজেলা সদরের তিন রাস্তার মোড় থেকে উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের কাছারিবাড়ি থেকে কাশির হাটখোলা খেয়াঘাট পর্যন্ত সওজের কিলোমিটার সড়কের অর্ধশতাধিক জায়গার ছোট-বড় গর্তগুলো গত কয়েক দিনের বৃষ্টির পনিতে ভরে গেছে। কোথাও কোথাও গর্তে কাদা জমে ভরাট হয়ে গেছে। দেখে বোঝার উপায় নেই যে সেখানে গর্ত ছিল। তাই বিপাকে পড়েছেন যানবাহন চালকেরা।
বিশেষ করে বাইরের জেলা থেকে আসা মাল বোঝাই গাড়িগুলোর জন্য সড়কটি মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই নরম বালি-কাদার গর্তে চাকা পড়ে গাড়ি আটকে পড়ছে। আবার কখনো উল্টে যাচ্ছে। পরে মালামাল আনলোড করে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় গর্ত থেকে গাড়ি তুলতে হচ্ছে।
কয়রা সদরের দক্ষিণাঞ্চল ও পার্শ্ববর্তী শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ও পাতাখালী ইউনিয়নের মানুষের কয়রা উপজেলা সদর ও খুলনা জেলা সদরে যাতায়াতসহ মালামাল আনা নেওয়ার এটাই একমাত্র সড়ক। দক্ষিণ বেদকাশী ও উত্তর বেদকাশীর পুলিশ ক্যাম্প, ফরেস্ট অফিস, কাস্টমস অফিস, ওয়াপদা অফিসে যাতায়াতও করা হয় এ সড়ক দিয়ে। প্রতিদিন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছেলে মেয়েরা এ পথ দিয়ে স্কুলে যাতায়াত করে।
এ ছাড়া প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এ সড়ক দিয়ে উপজেলা সদর তথা জেলা সদর খুলনায় যাতায়াত করে। গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বৃষ্টির সময় মেরামতের উদ্যোগ নিলেও জনসাধারণের দুর্ভোগ শেষ হচ্ছে না। বেদকাশী গ্রামের ভ্যানচালক আবুল কাশেম বলেন, কয়েকদিন আগে অসুস্থ এক ব্যক্তিকে নিয়ে তিনি কয়রা হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। অসাবধানতাবশত হঠাৎ করে একটি গর্তে চাকা পড়ে গিয়ে ভ্যানটি উল্টে যায়। এতে ওই রোগী এবং তিনি উভয়েই আহত হয়েছেন।
উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নুরুল ইসলাম জানান, আম্ফানের সময় সড়কটির কাজ শুরু হলেও পরবর্তীতে তা বন্ধ হয়ে যায়। সম্প্রতি বৃষ্টির কারণে ওই সড়কটিতে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম বলেন, কয়রা থেকে কাশির হাটখোলা পর্যন্ত সড়কটির সংস্কার জরুরি। দ্রুত সংস্কার কাজ শুরু করে জনদুর্ভোগ লাঘবে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবহিত করেছি।
কয়রা সদর থেকে কাশির হাটখোলা খেয়াঘাট পর্যন্ত সড়কটি দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়াতে পিচ উঠে গেছে। প্রায় ৮ কিলোমিটার এ সড়কে অন্তত ৫০টি গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন যানবাহন চালক ও যাত্রীরা। সড়কের অবস্থা এতটাই শোচনীয় যে অনেক স্থানে বৃষ্টির পানি জমে পুকুরের মতো দেখায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কয়রা উপজেলা সদরের তিন রাস্তার মোড় থেকে উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের কাছারিবাড়ি থেকে কাশির হাটখোলা খেয়াঘাট পর্যন্ত সওজের কিলোমিটার সড়কের অর্ধশতাধিক জায়গার ছোট-বড় গর্তগুলো গত কয়েক দিনের বৃষ্টির পনিতে ভরে গেছে। কোথাও কোথাও গর্তে কাদা জমে ভরাট হয়ে গেছে। দেখে বোঝার উপায় নেই যে সেখানে গর্ত ছিল। তাই বিপাকে পড়েছেন যানবাহন চালকেরা।
বিশেষ করে বাইরের জেলা থেকে আসা মাল বোঝাই গাড়িগুলোর জন্য সড়কটি মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই নরম বালি-কাদার গর্তে চাকা পড়ে গাড়ি আটকে পড়ছে। আবার কখনো উল্টে যাচ্ছে। পরে মালামাল আনলোড করে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় গর্ত থেকে গাড়ি তুলতে হচ্ছে।
কয়রা সদরের দক্ষিণাঞ্চল ও পার্শ্ববর্তী শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ও পাতাখালী ইউনিয়নের মানুষের কয়রা উপজেলা সদর ও খুলনা জেলা সদরে যাতায়াতসহ মালামাল আনা নেওয়ার এটাই একমাত্র সড়ক। দক্ষিণ বেদকাশী ও উত্তর বেদকাশীর পুলিশ ক্যাম্প, ফরেস্ট অফিস, কাস্টমস অফিস, ওয়াপদা অফিসে যাতায়াতও করা হয় এ সড়ক দিয়ে। প্রতিদিন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছেলে মেয়েরা এ পথ দিয়ে স্কুলে যাতায়াত করে।
এ ছাড়া প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এ সড়ক দিয়ে উপজেলা সদর তথা জেলা সদর খুলনায় যাতায়াত করে। গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বৃষ্টির সময় মেরামতের উদ্যোগ নিলেও জনসাধারণের দুর্ভোগ শেষ হচ্ছে না। বেদকাশী গ্রামের ভ্যানচালক আবুল কাশেম বলেন, কয়েকদিন আগে অসুস্থ এক ব্যক্তিকে নিয়ে তিনি কয়রা হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। অসাবধানতাবশত হঠাৎ করে একটি গর্তে চাকা পড়ে গিয়ে ভ্যানটি উল্টে যায়। এতে ওই রোগী এবং তিনি উভয়েই আহত হয়েছেন।
উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নুরুল ইসলাম জানান, আম্ফানের সময় সড়কটির কাজ শুরু হলেও পরবর্তীতে তা বন্ধ হয়ে যায়। সম্প্রতি বৃষ্টির কারণে ওই সড়কটিতে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম বলেন, কয়রা থেকে কাশির হাটখোলা পর্যন্ত সড়কটির সংস্কার জরুরি। দ্রুত সংস্কার কাজ শুরু করে জনদুর্ভোগ লাঘবে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবহিত করেছি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪