টালিউডে একের পর বিচ্ছেদের ঘটনা। যীশু-নীলাঞ্জনা, জিতু-নবনীতাদের তালিকায় এবার সংযোজন হতে চলেছে চন্দ্রবিন্দু ব্যান্ডের গায়ক অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়ের নাম। মধুজা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দাম্পত্য জীবনের ইতি ঘটতে চলেছে গায়কের। গত রোববার ফেসবুকে নিজেদের বিবাহবিচ্ছেদের খবর জানিয়েছেন মধুজা। তবে বৈবাহিক সম্পর্কে ভাঙন ধরলেও তাঁদের মধ্যে যে বন্ধুত্ব বজায় থাকবে, সে ইঙ্গিতও দিয়েছেন তিনি।
প্রায় ১৯ বছরের দাম্পত্য অনিন্দ্য ও মধুজার। দুজনই শিল্পী। অনিন্দ্য সংগীতব্যক্তিত্ব, লেখালেখি করেন। মধুজা ছবি আঁকেন, লেখেন। পাশাপাশি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে উচ্চপদে কর্মরত। ফেসবুকে মধুজা লিখেছেন, ‘অনিন্দ্যর খুব ইচ্ছা ছিল, ওর লেখা আর আমার ছবি দিয়ে জুজুর (অনিন্দ্য ও মধুজার ছেলে) জন্য একটা ছোটদের বই বের করবে। বিয়ের আগে থেকেই অনিন্দ্য আমার ছবি আঁকা পছন্দ করত। আমি লিখতেও খুব ভালোবাসতাম। চেয়েছিলাম লেখক বা শিল্পী হতে। কিন্তু ঘরে-বাইরে সমানতালে দীর্ঘ ১৪ বছর লড়ে দেখলাম—ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছি। একা হয়ে যাচ্ছি। তাই নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিতে ২০১৯ সালে জুজুকে নিয়ে মুম্বাই চলে এলাম। আমার সঙ্গে কোভিডও এল। কোভিড ভয় দিল, দুঃখ দিল, হতাশা, অপমান দিল; কিন্তু ফিরিয়ে দিল ছবি আঁকা, লেখালেখি।
ফিরিয়ে দিল নিজের কথা বলার সাহস। একসময় বুঝতে পারলাম, বিয়ে মানে ফুল, আলো, যদিদং হৃদয়ং, কিন্তু সর্বোপরি এক আইনি বন্ধন। তাই আইনি পথেই বিচ্ছেদ কাম্য।’
তবে বিচ্ছেদের পরও অনিন্দ্যর সঙ্গে বন্ধুত্ব বজায় রাখার কথা বলে মধুজা লিখেছেন, ‘জানি, অনিন্দ্য খুব কষ্ট পেয়েছে। আমিও পেয়েছি। আবার সত্যটা মেনে নিয়ে কোথাও একটা নির্ভারও হয়েছি। অনিন্দ্য আর আমি তাই আইনি পথে বিচ্ছেদে পা বাড়িয়েছি। আর কী আশ্চর্য, প্রায় ভাঙার বেলায় রোববারের পাতায় ওর লেখা আর আমার আঁকা বের হলো। বিচ্ছেদ বিয়ের হয়েছে, জুজুর মা-বাবার হয়নি। দাম্পত্যের হয়েছে, বন্ধুত্বের হয়তো না। তাই এক শিল্পী আজ অন্য শিল্পীকে জায়গা দিয়েছেন, আমি সম্মানিত!’
এ বিষয়ে পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম এই সময়কে গায়ক অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘বিষয়টা এতটাই ব্যক্তিগত, আলাদা করে আর কথা বলতে চাইছি না। মধুজা যেটা লিখেছে, সেটা আমারও কথা। নতুন করে কিছুই আর বলার নেই।’
টালিউডে একের পর বিচ্ছেদের ঘটনা। যীশু-নীলাঞ্জনা, জিতু-নবনীতাদের তালিকায় এবার সংযোজন হতে চলেছে চন্দ্রবিন্দু ব্যান্ডের গায়ক অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়ের নাম। মধুজা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দাম্পত্য জীবনের ইতি ঘটতে চলেছে গায়কের। গত রোববার ফেসবুকে নিজেদের বিবাহবিচ্ছেদের খবর জানিয়েছেন মধুজা। তবে বৈবাহিক সম্পর্কে ভাঙন ধরলেও তাঁদের মধ্যে যে বন্ধুত্ব বজায় থাকবে, সে ইঙ্গিতও দিয়েছেন তিনি।
প্রায় ১৯ বছরের দাম্পত্য অনিন্দ্য ও মধুজার। দুজনই শিল্পী। অনিন্দ্য সংগীতব্যক্তিত্ব, লেখালেখি করেন। মধুজা ছবি আঁকেন, লেখেন। পাশাপাশি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে উচ্চপদে কর্মরত। ফেসবুকে মধুজা লিখেছেন, ‘অনিন্দ্যর খুব ইচ্ছা ছিল, ওর লেখা আর আমার ছবি দিয়ে জুজুর (অনিন্দ্য ও মধুজার ছেলে) জন্য একটা ছোটদের বই বের করবে। বিয়ের আগে থেকেই অনিন্দ্য আমার ছবি আঁকা পছন্দ করত। আমি লিখতেও খুব ভালোবাসতাম। চেয়েছিলাম লেখক বা শিল্পী হতে। কিন্তু ঘরে-বাইরে সমানতালে দীর্ঘ ১৪ বছর লড়ে দেখলাম—ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছি। একা হয়ে যাচ্ছি। তাই নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিতে ২০১৯ সালে জুজুকে নিয়ে মুম্বাই চলে এলাম। আমার সঙ্গে কোভিডও এল। কোভিড ভয় দিল, দুঃখ দিল, হতাশা, অপমান দিল; কিন্তু ফিরিয়ে দিল ছবি আঁকা, লেখালেখি।
ফিরিয়ে দিল নিজের কথা বলার সাহস। একসময় বুঝতে পারলাম, বিয়ে মানে ফুল, আলো, যদিদং হৃদয়ং, কিন্তু সর্বোপরি এক আইনি বন্ধন। তাই আইনি পথেই বিচ্ছেদ কাম্য।’
তবে বিচ্ছেদের পরও অনিন্দ্যর সঙ্গে বন্ধুত্ব বজায় রাখার কথা বলে মধুজা লিখেছেন, ‘জানি, অনিন্দ্য খুব কষ্ট পেয়েছে। আমিও পেয়েছি। আবার সত্যটা মেনে নিয়ে কোথাও একটা নির্ভারও হয়েছি। অনিন্দ্য আর আমি তাই আইনি পথে বিচ্ছেদে পা বাড়িয়েছি। আর কী আশ্চর্য, প্রায় ভাঙার বেলায় রোববারের পাতায় ওর লেখা আর আমার আঁকা বের হলো। বিচ্ছেদ বিয়ের হয়েছে, জুজুর মা-বাবার হয়নি। দাম্পত্যের হয়েছে, বন্ধুত্বের হয়তো না। তাই এক শিল্পী আজ অন্য শিল্পীকে জায়গা দিয়েছেন, আমি সম্মানিত!’
এ বিষয়ে পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম এই সময়কে গায়ক অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘বিষয়টা এতটাই ব্যক্তিগত, আলাদা করে আর কথা বলতে চাইছি না। মধুজা যেটা লিখেছে, সেটা আমারও কথা। নতুন করে কিছুই আর বলার নেই।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪