বিকুল চক্রবর্তী, শ্রীমঙ্গল থেকে
ভারত সীমান্ত ঘেঁষা শ্রীমঙ্গল বিদ্যাবিল চা বাগানের হজম টিলা অনিন্দ্য সুন্দর একটি জায়গা। এর তিন দিকে রয়েছে ছবির মতো চা বাগান, আছে পাহাড়ি ছড়া আর লেবু বাগান।
বিদ্যাবিলের এই পাহাড়ের আঁকাবাঁকা পথ, ঢেউখেলানো সমান্তরাল রাস্তা নিমেষেই বিষণ্ন মনে এনে দেয় উচ্ছলতা।
শ্রীমঙ্গল শহর থেকে ৩০ থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের গা ঘেঁষে এর অবস্থান। যার বেশির ভাগ অংশ জুড়েই চা বাগান। এক প্রান্তে রয়েছে সবুজ বনাঞ্চল। যেখানে কিছু খাসিয়া জনবসতি রয়েছে।
আর এ সব সৌন্দর্য এক জায়গা থেকে উপলব্ধি করতে হলে যেতে হবে বিদ্যাবিলের পূর্ব সীমান্তে সবচেয়ে উঁচু টিলায়। স্থানীয়রা এই টিলার নাম দিয়েছেন হজম টিলা। তাদের ভাষায় এই টিলাটি এত ওপরে যে সেখানে ওঠা অনেক কষ্টসাধ্য। প্রায় দুই আড়াই কিলোমিটার পাহাড়ি রাস্তা ঘুরে সেখানে উঠতে হয়। দুপুর বেলা খেয়ে যদি কেউ এই টিলায় ওঠেন তাহলে তাদের আবার খেতে ইচ্ছা হয়। অর্থাৎ খাবার হজম হয়ে যায়। যে কারণে স্থানীয়রা এই টিলার নাম দিয়েছেন হজম টিলা।
নিচ থেকে হজম টিলায় পায়ে হেঁটে উঠলে দেড় থেকে দুই ঘণ্টা লাগবে। মোটরসাইকেল বা গাড়ি নিয়ে উঠলে ১৫ থেকে ২০ মিনিট লাগে।
সরেজমিনে দেখা যায় হজম টিলার আশপাশের সব টিলায় চা বাগান সম্প্রসারিত হয়েছে। এটি চা বাগানের জমি হলেও হজম টিলাতে এখনো চা গাছ রোপণ সম্ভব হয়নি। হজম টিলায় ওঠার পর যে কারওই মনে হব যে, তিনি যেন সবুজ বৃত্তের মধ্যে প্রবেশ করেছেন। হজম টিলা থেকে সকালের সূর্যোদয় এবং বিকেলের সূর্যাস্তের দৃশ্য খুবই মনোমুগ্ধকর।
শ্রীমঙ্গল ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সমন্বয়ক তাজুল ইসলাম জাবেদ জানান, হজম টিলা শ্রীমঙ্গলের সবচেয়ে উঁচু পাহাড় হবে বলে তাঁর ধারণা।
দর্শনার্থী অধ্যাপক রজত শুভ্র চক্রবর্তী বলেন, হজম টিলার ওপর থেকে এর এক রকম সৌন্দর্য একরকম। নিচ থেকে অন্যরকম। আর এই টিলায় যাওয়ার পথটিও অসাধারণ।
স্থানীয় আদিবাসী নেতা ফেলিক্স আশাক্রা জানান, এক সময় এই এলাকাটি জঙ্গলে আবৃত ছিল। প্রচুর পরিমাণে বন্যপ্রাণীও ছিল। এখন বন নাই বললেই চলে।
তিনি বলেন, বাগানের মানুষ হজম টিলায় সব সময় যেতে সাহস করেন না। কারণ এটি অনেক উঁচুতে। আর টিলায় উঠতে হলে বাগান কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হয়।
ভারত সীমান্ত ঘেঁষা শ্রীমঙ্গল বিদ্যাবিল চা বাগানের হজম টিলা অনিন্দ্য সুন্দর একটি জায়গা। এর তিন দিকে রয়েছে ছবির মতো চা বাগান, আছে পাহাড়ি ছড়া আর লেবু বাগান।
বিদ্যাবিলের এই পাহাড়ের আঁকাবাঁকা পথ, ঢেউখেলানো সমান্তরাল রাস্তা নিমেষেই বিষণ্ন মনে এনে দেয় উচ্ছলতা।
শ্রীমঙ্গল শহর থেকে ৩০ থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের গা ঘেঁষে এর অবস্থান। যার বেশির ভাগ অংশ জুড়েই চা বাগান। এক প্রান্তে রয়েছে সবুজ বনাঞ্চল। যেখানে কিছু খাসিয়া জনবসতি রয়েছে।
আর এ সব সৌন্দর্য এক জায়গা থেকে উপলব্ধি করতে হলে যেতে হবে বিদ্যাবিলের পূর্ব সীমান্তে সবচেয়ে উঁচু টিলায়। স্থানীয়রা এই টিলার নাম দিয়েছেন হজম টিলা। তাদের ভাষায় এই টিলাটি এত ওপরে যে সেখানে ওঠা অনেক কষ্টসাধ্য। প্রায় দুই আড়াই কিলোমিটার পাহাড়ি রাস্তা ঘুরে সেখানে উঠতে হয়। দুপুর বেলা খেয়ে যদি কেউ এই টিলায় ওঠেন তাহলে তাদের আবার খেতে ইচ্ছা হয়। অর্থাৎ খাবার হজম হয়ে যায়। যে কারণে স্থানীয়রা এই টিলার নাম দিয়েছেন হজম টিলা।
নিচ থেকে হজম টিলায় পায়ে হেঁটে উঠলে দেড় থেকে দুই ঘণ্টা লাগবে। মোটরসাইকেল বা গাড়ি নিয়ে উঠলে ১৫ থেকে ২০ মিনিট লাগে।
সরেজমিনে দেখা যায় হজম টিলার আশপাশের সব টিলায় চা বাগান সম্প্রসারিত হয়েছে। এটি চা বাগানের জমি হলেও হজম টিলাতে এখনো চা গাছ রোপণ সম্ভব হয়নি। হজম টিলায় ওঠার পর যে কারওই মনে হব যে, তিনি যেন সবুজ বৃত্তের মধ্যে প্রবেশ করেছেন। হজম টিলা থেকে সকালের সূর্যোদয় এবং বিকেলের সূর্যাস্তের দৃশ্য খুবই মনোমুগ্ধকর।
শ্রীমঙ্গল ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সমন্বয়ক তাজুল ইসলাম জাবেদ জানান, হজম টিলা শ্রীমঙ্গলের সবচেয়ে উঁচু পাহাড় হবে বলে তাঁর ধারণা।
দর্শনার্থী অধ্যাপক রজত শুভ্র চক্রবর্তী বলেন, হজম টিলার ওপর থেকে এর এক রকম সৌন্দর্য একরকম। নিচ থেকে অন্যরকম। আর এই টিলায় যাওয়ার পথটিও অসাধারণ।
স্থানীয় আদিবাসী নেতা ফেলিক্স আশাক্রা জানান, এক সময় এই এলাকাটি জঙ্গলে আবৃত ছিল। প্রচুর পরিমাণে বন্যপ্রাণীও ছিল। এখন বন নাই বললেই চলে।
তিনি বলেন, বাগানের মানুষ হজম টিলায় সব সময় যেতে সাহস করেন না। কারণ এটি অনেক উঁচুতে। আর টিলায় উঠতে হলে বাগান কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হয়।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫