রাশেদ রাব্বি, ঢাকা
মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে ভয়ানকভাবে ভুগছে ঢাকাসহ সারা দেশ। পরিস্থিতিকে জনস্বাস্থ্যের জরুরি অবস্থার সঙ্গে তুলনা করছেন রোগতত্ত্ববিদরা। তাঁরা বলছেন, ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে লড়তে হলে সবার আগে দরকার পূর্ণাঙ্গ তথ্য, তা না হলে পরিস্থিতির মূল্যায়ন ও সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না।
এসব নিয়ে অনেক কথা হলেও কোনোমতেই ডেঙ্গু শনাক্ত ও মৃত্যুর পূর্ণাঙ্গ তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না। বেসরকারি শত শত হাসপাতালে ডেঙ্গুর চিকিৎসা হলেও তার মধ্যে ৯৯ শতাংশ প্রতিষ্ঠানই কোনো তথ্য দিচ্ছে না। প্রতিবছর দেশে ডেঙ্গুর সংক্রমণ ঘটলেও তথ্য সংগ্রহে তেমন অগ্রগতি নেই।
এর পেছনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আন্তদপ্তর সমন্বয়হীনতাকেই দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাঁরা বলছেন, ২০০০ সাল থেকে প্রায় প্রতিবছর দেশে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা দিচ্ছে। এরপর সামগ্রিক তথ্য সংগ্রহে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নেই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের। বিগত ২৩ বছরে তারা মাত্র ২০টি সরকারি হাসপাতাল এবং ৫০টি বেসরকারি হাসপাতালের তথ্য সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছে। তবে এই প্রতিষ্ঠানগুলোও নিয়মিত তথ্য দেয় না। যেমন গত শুক্রবার সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ওই তালিকার ২৯টি প্রতিষ্ঠান তথ্য দিয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল শাখা সূত্রের তথ্যমতে, দেশে এখন নিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতালের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০৩টি। এর মধ্যে শুধু ঢাকা বিভাগেই আছে ৬৪৫টি। এ ছাড়া নিবন্ধিত ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংখ্যা ৯ হাজার ৩৬২টি এবং ব্লাড ব্যাংকের সংখ্যা ১৮০টি। অর্থাৎ দেশের বেসরকারি হাসপাতালের তুলনায় অধিদপ্তরের তথ্য সংগ্রহের হার মাত্র ১ দশমিক ০৬ শতাংশ। তার মানে ৯৯ শতাংশ হাসপাতালই তথ্য দেয় না। ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোকে এই হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করলে এই হার অনেক কমে আসবে।
পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা জানান, ২০২১ সাল পর্যন্ত সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে মাত্র ২৫টি হাসপাতালের তথ্য পাওয়া যেত। ২০২২ সালে এটি বেড়ে দাঁড়ায় ৪১টিতে, বর্তমানে সেটি ৫০-এ উন্নীত হয়েছে। অধিদপ্তরে তথ্যের দায়িত্বে আছে ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম (এমআইএস) শাখা। কিন্তু তারা তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে হাসপাতাল শাখা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন দেয়। তাই তারা এসব প্রতিষ্ঠানকে বাধ্য করতে পারে। কিন্তু হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখা কোনো চাপ দেয় না বা রিপোর্ট দিতে বাধ্য করতে পারে না।
এমআইএস শাখার এক কর্মকর্তা জানান, অধিদপ্তরের ডিআইএইচএস-২ সার্ভারে সারা দেশের সরকারি হাসপাতালের তথ্য পাঠানো হয়। কিন্তু সার্ভারটি ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে। ফলে সেখানে প্রায়ই কারিগরি ত্রুটি দেখা দেয়। ফলে অনেক সময় বিভিন্ন জেলা থেকে পাঠানো তথ্য আসতে বা আপ হতে দেরি হয়। কখনো কখনো ২৪ ঘণ্টাও লেগে যায়। এতে তথ্য বিভ্রাট ঘটে। অন্যদিকে বেসরকারি হাসপাতালগুলো এমআইএসকে তথ্য দিতে তেমন আগ্রহী নয়।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএস) অধ্যাপক ডা. শাহদাত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বেসরকারি হাসপাতালগুলোর নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তাঁরা তথ্য দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। তবে কিছুটা সময় লাগবে।’
তবে বেসরকারি হাসপাতালগুলোর দাবি, তাদের লোকবল নেই। এই কথা বলে তারা বছরের পর বছর পার করে দিচ্ছে, কিন্তু আবার লোকও নিয়োগ দেয় না। আবার যেসব বেসরকারি হাসপাতাল তথ্য দেয়, তাদের কর্মীদের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণে অর্থ দিয়ে থাকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা। তারাও দীর্ঘদিন ধরে প্রশিক্ষণের বাজেট দিতে পারছে না। সব মিলিয়ে অধিদপ্তরে একটি সমন্বয়হীন অবস্থা বিরাজ করছে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ প্রাইভেট হাসপাতাল ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব (বিপিএইচসিডিওএ) ডা. মো. মাঈনুল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এর আগেও বলেছি, কিন্তু লোকবলের অভাবে হাসপাতালগুলো তার তথ্য দিতে পারে না।’
জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. আবু হোসেন মো. মইনুল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বছর থেকে বেসরকারি হাসপাতালগুলোর লাইসেন্স নবায়নের ক্ষেত্রে তথ্য প্রদানের শর্ত আরোপের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তাহলে তারা তথ্য দিতে বাধ্য থাকবে।
আরও ১১ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় সংক্রমিত হয়েছে ২ হাজার ২৪২ জন। আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ২৩৯ জন। ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৩ জন।
গতকাল শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ ডা. মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৬ হাজার ৬৫৬ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন।
মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে ভয়ানকভাবে ভুগছে ঢাকাসহ সারা দেশ। পরিস্থিতিকে জনস্বাস্থ্যের জরুরি অবস্থার সঙ্গে তুলনা করছেন রোগতত্ত্ববিদরা। তাঁরা বলছেন, ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে লড়তে হলে সবার আগে দরকার পূর্ণাঙ্গ তথ্য, তা না হলে পরিস্থিতির মূল্যায়ন ও সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না।
এসব নিয়ে অনেক কথা হলেও কোনোমতেই ডেঙ্গু শনাক্ত ও মৃত্যুর পূর্ণাঙ্গ তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না। বেসরকারি শত শত হাসপাতালে ডেঙ্গুর চিকিৎসা হলেও তার মধ্যে ৯৯ শতাংশ প্রতিষ্ঠানই কোনো তথ্য দিচ্ছে না। প্রতিবছর দেশে ডেঙ্গুর সংক্রমণ ঘটলেও তথ্য সংগ্রহে তেমন অগ্রগতি নেই।
এর পেছনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আন্তদপ্তর সমন্বয়হীনতাকেই দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাঁরা বলছেন, ২০০০ সাল থেকে প্রায় প্রতিবছর দেশে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা দিচ্ছে। এরপর সামগ্রিক তথ্য সংগ্রহে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নেই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের। বিগত ২৩ বছরে তারা মাত্র ২০টি সরকারি হাসপাতাল এবং ৫০টি বেসরকারি হাসপাতালের তথ্য সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছে। তবে এই প্রতিষ্ঠানগুলোও নিয়মিত তথ্য দেয় না। যেমন গত শুক্রবার সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ওই তালিকার ২৯টি প্রতিষ্ঠান তথ্য দিয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল শাখা সূত্রের তথ্যমতে, দেশে এখন নিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতালের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০৩টি। এর মধ্যে শুধু ঢাকা বিভাগেই আছে ৬৪৫টি। এ ছাড়া নিবন্ধিত ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংখ্যা ৯ হাজার ৩৬২টি এবং ব্লাড ব্যাংকের সংখ্যা ১৮০টি। অর্থাৎ দেশের বেসরকারি হাসপাতালের তুলনায় অধিদপ্তরের তথ্য সংগ্রহের হার মাত্র ১ দশমিক ০৬ শতাংশ। তার মানে ৯৯ শতাংশ হাসপাতালই তথ্য দেয় না। ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোকে এই হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করলে এই হার অনেক কমে আসবে।
পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা জানান, ২০২১ সাল পর্যন্ত সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে মাত্র ২৫টি হাসপাতালের তথ্য পাওয়া যেত। ২০২২ সালে এটি বেড়ে দাঁড়ায় ৪১টিতে, বর্তমানে সেটি ৫০-এ উন্নীত হয়েছে। অধিদপ্তরে তথ্যের দায়িত্বে আছে ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম (এমআইএস) শাখা। কিন্তু তারা তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে হাসপাতাল শাখা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন দেয়। তাই তারা এসব প্রতিষ্ঠানকে বাধ্য করতে পারে। কিন্তু হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখা কোনো চাপ দেয় না বা রিপোর্ট দিতে বাধ্য করতে পারে না।
এমআইএস শাখার এক কর্মকর্তা জানান, অধিদপ্তরের ডিআইএইচএস-২ সার্ভারে সারা দেশের সরকারি হাসপাতালের তথ্য পাঠানো হয়। কিন্তু সার্ভারটি ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে। ফলে সেখানে প্রায়ই কারিগরি ত্রুটি দেখা দেয়। ফলে অনেক সময় বিভিন্ন জেলা থেকে পাঠানো তথ্য আসতে বা আপ হতে দেরি হয়। কখনো কখনো ২৪ ঘণ্টাও লেগে যায়। এতে তথ্য বিভ্রাট ঘটে। অন্যদিকে বেসরকারি হাসপাতালগুলো এমআইএসকে তথ্য দিতে তেমন আগ্রহী নয়।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএস) অধ্যাপক ডা. শাহদাত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বেসরকারি হাসপাতালগুলোর নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তাঁরা তথ্য দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। তবে কিছুটা সময় লাগবে।’
তবে বেসরকারি হাসপাতালগুলোর দাবি, তাদের লোকবল নেই। এই কথা বলে তারা বছরের পর বছর পার করে দিচ্ছে, কিন্তু আবার লোকও নিয়োগ দেয় না। আবার যেসব বেসরকারি হাসপাতাল তথ্য দেয়, তাদের কর্মীদের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণে অর্থ দিয়ে থাকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা। তারাও দীর্ঘদিন ধরে প্রশিক্ষণের বাজেট দিতে পারছে না। সব মিলিয়ে অধিদপ্তরে একটি সমন্বয়হীন অবস্থা বিরাজ করছে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ প্রাইভেট হাসপাতাল ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব (বিপিএইচসিডিওএ) ডা. মো. মাঈনুল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এর আগেও বলেছি, কিন্তু লোকবলের অভাবে হাসপাতালগুলো তার তথ্য দিতে পারে না।’
জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. আবু হোসেন মো. মইনুল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বছর থেকে বেসরকারি হাসপাতালগুলোর লাইসেন্স নবায়নের ক্ষেত্রে তথ্য প্রদানের শর্ত আরোপের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তাহলে তারা তথ্য দিতে বাধ্য থাকবে।
আরও ১১ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় সংক্রমিত হয়েছে ২ হাজার ২৪২ জন। আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ২৩৯ জন। ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৩ জন।
গতকাল শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ ডা. মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৬ হাজার ৬৫৬ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪