জামালপুর প্রতিনিধি
লটারিতে উত্তীর্ণ হওয়ার পরও বয়স সংক্রান্ত জটিলতায় ৪০ কোমলমতি শিক্ষার্থীর ভর্তি নিচ্ছে না জামালপুর জিলা স্কুল কর্তৃপক্ষ।
প্রতিবাদে গতকাল রাস্তায় শুয়ে বিভাগীয় কমিশনারের কাছে বিষয়টি অবহিত করে শিক্ষার্থীরা। আর অভিভাবকেরা রাস্তায় মানববন্ধন করেন। পরে বিভাগীয় কমিশনার বিষয়টি দেখার আশ্বাস দিলে শিক্ষার্থীরা রাস্তা ছেড়ে দেয়।
জামালপুর জিলা স্কুল সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ নভেম্বর তৃতীয় শ্রেণিতে প্রভাতি ৫৯ জন ও দিবা শাখায় ৫৬ এবং ষষ্ঠ শ্রেণিতে প্রভাতি ৪৩ ও দিবা শাখায় ৫৩ শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদনের আহ্বান করে কর্তৃপক্ষ।
দুটি শ্রেণিতেই অনলাইনে লটারি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ভর্তি করার কথা।
সেই অনুযায়ী ১৫ ডিসেম্বর সারা বাংলাদেশে এক যোগে লটারি হয়। ওই লটারিতে উত্তীর্ণ তৃতীয় ও ষষ্ঠ শ্রেণির ৪০ শিক্ষার্থীর বয়স সংক্রান্ত জটিলতা দেখা দেয়।
ফলে স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের ভর্তি এখনো নেয়নি। ভর্তি না নেওয়ার প্রতিবাদে গত সোমবার জিলা স্কুল ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন করে শিক্ষার্থী ও তাঁদের অভিভাবকেরা। পরে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
জামালপুর জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) হালিমা খাতুন বলেন, সরকারি ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী তাদের বয়স কম রয়েছে। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক ভর্তি কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত যা দেবেন সে ভাবেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জামালপুর জেলা প্রশাসক এবং সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভর্তি কমিটির সভাপতি মুশেদা জামান জানান, সরকারি স্কুলে ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে জামালপুর জিলা স্কুলে ৩য় শ্রেণিতে প্রভাতি শাখায় ৫৯ এবং দিবা শাখায় ৫৬, ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে প্রভাতি ৪৩ ও দিবা শাখায় ৫২ শিক্ষার্থী ভর্তি আহ্বান করে।
সেই মোতাবেক শিক্ষার্থীরা ভর্তির আবেদন করেন। ভর্তি নীতিমালায় ৩য় শ্রেণির জন্য ৯ বছর এবং ৬ষ্ট শ্রেণির জন্য ১২ বছর বয়স নির্ধারণ করা হয়।
কিন্তু আবেদনকারী ৩য় ও ৬ষ্ঠ শ্রেণির ৪০ জন শিক্ষার্থীর বয়স কম হওয়ায় ভর্তি নেয়নি স্কুল কর্তৃপক্ষ। এই নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা ভর্তির দাবিতে আন্দোলন কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন।
৩য় শ্রেণির শিক্ষার্থীর মা অভিভাবক জিন্নাত রেহানা বলেন, আমার ছেলের বয়স ১৭ দিন কম রয়েছে।
লটারিতে উত্তীর্ণ হয়েছে। এখন ভর্তি নিচ্ছে না। আমার ছেলের এখন কি হবে। আদনান কবীর অমি জানায়, তারও বয়স কম। আদনানের মা মৌ বলেন, এখন আন্দোলন করে ছেলে ভর্তি করব। যতক্ষণ ভর্তি করা না হবে ঘরে ফিরব না। আমার ছেলেটার ভবিষ্য নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেছি।
গতকাল মঙ্গলবার ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার মো. শফিকুর রেজা বিশ্বাস জামালপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে নির্বাচন নিয়ে এক সভায় যোগ দেন।
সেখানে অনুষ্ঠান স্থলের প্রধান ফটকের সামনে শুয়ে ভর্তি নেওয়ার দাবি করে কোমলমতি শিশুরা।
একই সঙ্গে ৩ ঘণ্টাব্যাপী ওই সব শিক্ষার্থী ও তাঁদের অভিভাবকেরা ওই ফটকের সামনে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। বেলা ১১ টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ৩ ঘণ্টা অবস্থান নেয়। পরে বিভাগীয় কমিশনার বিষয়টি দেখার আশ্বাস দিলে, শিক্ষার্থীরা পথ ছেড়ে দেয়।
লটারিতে উত্তীর্ণ হওয়ার পরও বয়স সংক্রান্ত জটিলতায় ৪০ কোমলমতি শিক্ষার্থীর ভর্তি নিচ্ছে না জামালপুর জিলা স্কুল কর্তৃপক্ষ।
প্রতিবাদে গতকাল রাস্তায় শুয়ে বিভাগীয় কমিশনারের কাছে বিষয়টি অবহিত করে শিক্ষার্থীরা। আর অভিভাবকেরা রাস্তায় মানববন্ধন করেন। পরে বিভাগীয় কমিশনার বিষয়টি দেখার আশ্বাস দিলে শিক্ষার্থীরা রাস্তা ছেড়ে দেয়।
জামালপুর জিলা স্কুল সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ নভেম্বর তৃতীয় শ্রেণিতে প্রভাতি ৫৯ জন ও দিবা শাখায় ৫৬ এবং ষষ্ঠ শ্রেণিতে প্রভাতি ৪৩ ও দিবা শাখায় ৫৩ শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদনের আহ্বান করে কর্তৃপক্ষ।
দুটি শ্রেণিতেই অনলাইনে লটারি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ভর্তি করার কথা।
সেই অনুযায়ী ১৫ ডিসেম্বর সারা বাংলাদেশে এক যোগে লটারি হয়। ওই লটারিতে উত্তীর্ণ তৃতীয় ও ষষ্ঠ শ্রেণির ৪০ শিক্ষার্থীর বয়স সংক্রান্ত জটিলতা দেখা দেয়।
ফলে স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের ভর্তি এখনো নেয়নি। ভর্তি না নেওয়ার প্রতিবাদে গত সোমবার জিলা স্কুল ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন করে শিক্ষার্থী ও তাঁদের অভিভাবকেরা। পরে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
জামালপুর জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) হালিমা খাতুন বলেন, সরকারি ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী তাদের বয়স কম রয়েছে। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক ভর্তি কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত যা দেবেন সে ভাবেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জামালপুর জেলা প্রশাসক এবং সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভর্তি কমিটির সভাপতি মুশেদা জামান জানান, সরকারি স্কুলে ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে জামালপুর জিলা স্কুলে ৩য় শ্রেণিতে প্রভাতি শাখায় ৫৯ এবং দিবা শাখায় ৫৬, ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে প্রভাতি ৪৩ ও দিবা শাখায় ৫২ শিক্ষার্থী ভর্তি আহ্বান করে।
সেই মোতাবেক শিক্ষার্থীরা ভর্তির আবেদন করেন। ভর্তি নীতিমালায় ৩য় শ্রেণির জন্য ৯ বছর এবং ৬ষ্ট শ্রেণির জন্য ১২ বছর বয়স নির্ধারণ করা হয়।
কিন্তু আবেদনকারী ৩য় ও ৬ষ্ঠ শ্রেণির ৪০ জন শিক্ষার্থীর বয়স কম হওয়ায় ভর্তি নেয়নি স্কুল কর্তৃপক্ষ। এই নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা ভর্তির দাবিতে আন্দোলন কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন।
৩য় শ্রেণির শিক্ষার্থীর মা অভিভাবক জিন্নাত রেহানা বলেন, আমার ছেলের বয়স ১৭ দিন কম রয়েছে।
লটারিতে উত্তীর্ণ হয়েছে। এখন ভর্তি নিচ্ছে না। আমার ছেলের এখন কি হবে। আদনান কবীর অমি জানায়, তারও বয়স কম। আদনানের মা মৌ বলেন, এখন আন্দোলন করে ছেলে ভর্তি করব। যতক্ষণ ভর্তি করা না হবে ঘরে ফিরব না। আমার ছেলেটার ভবিষ্য নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেছি।
গতকাল মঙ্গলবার ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার মো. শফিকুর রেজা বিশ্বাস জামালপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে নির্বাচন নিয়ে এক সভায় যোগ দেন।
সেখানে অনুষ্ঠান স্থলের প্রধান ফটকের সামনে শুয়ে ভর্তি নেওয়ার দাবি করে কোমলমতি শিশুরা।
একই সঙ্গে ৩ ঘণ্টাব্যাপী ওই সব শিক্ষার্থী ও তাঁদের অভিভাবকেরা ওই ফটকের সামনে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। বেলা ১১ টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ৩ ঘণ্টা অবস্থান নেয়। পরে বিভাগীয় কমিশনার বিষয়টি দেখার আশ্বাস দিলে, শিক্ষার্থীরা পথ ছেড়ে দেয়।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫