মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
জলাবদ্ধতাসহিষ্ণু ও স্বল্প জীবকালের উচ্চফলনশীল বিনা-৪ জাতের সরিষা চাষ করে মাগুরার মহম্মদপুরে অভাবনীয় সফলতা পেয়েছেন কৃষক। সাধারণ জাতের তুলনায় দ্বিগুণ উৎপাদন ও অধিক তেল নিঃসরণের জন্য এ জাতের সরিষা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন তাঁরা।
এর ফলে দেশে ভোজ্য তেলের চাহিদা অনেকাংশে মেটানো সম্ভব হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, আমন ধান কাটার পর বোরো রোপণের আগ পর্যন্ত জেলায় বিপুল পরিমাণ জমি পড়ে থাকে। কয়েক বছর আগে এই সময়টা কাজে লাগিয়ে বাড়তি ফসল হিসেবে বিনা চাষে সরিষা আবাদে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করে স্থানীয় কৃষি বিভাগ। বিনা ৪ সরিষা আবাদ এখন কৃষকদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে উপজেলার সদর, বাবুখালী, দীঘা, বিনোদপুর, রাজাপুর, নহাটা, পলাশবাড়িয়া, বালিদিয়া ইউনিয়নের ইউনিয়নের কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে অনেক কৃষক মাঠে জলাবদ্ধতার ফলে চৈতালি ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ওই সময় বিনা-৪ জাতের সরিষার আবাদ কারি কৃষকেরা সে ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। ৭ দিন পানির নিচে ডুবে থাকার পরও বিনা জাতের সরিষার গাছ দ্রুত বেড়ে উঠেছে। ফলনও এসেছে আশানুরূপ।
এ সরিষার আবাদে প্রাকৃতিক বালাই কম হওয়ায় উৎপাদন খরচও কম। নতুন এ জাতের সরিষার আবাদ দেখে অনেকেই আগামী মৌসুম থেকে বিনা সরিষার চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছে।
বাবুখালী ইউনিয়নের চালিমিয়া গ্রামের কৃষক মো. হাবিবুর রহমানসহ অনেক কৃষক জানান, দেশি জাতের সরিষায় একরপ্রতি ফলন ৭-৮ মণের বেশি না হলেও বিনা সরিষার ফলন একরপ্রতি প্রায় ১৩ থেকে ১৪ মণ। খরচ বাদে লাভ ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকা।
উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মৃণাল কান্তি বলেন, ‘বিনা-৪ জাতের সরিষা চাষে খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়ায় আমার ব্লকের কৃষকেরা ভবিষ্যতে আরও বেশি করে আবাদ করার আগ্রহ প্রকাশ করছে।’
মহম্মদপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আব্দুস সোবহান জানান, উপজেলায় বিনা-৪ জাতের সরিষা চাষে ফলন হয়েছে আশানুরূপ। এখনো সব কৃষকের সরিষা ঘরে ওঠেনি। কৃষকদের মধ্যে বিনা-৪ সরিষা চাষ দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) মাগুরা উপকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেফাউর রহমান জানান, পরমাণু কৃষি প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে উচ্চ ফলনশীল বিনা-৪ জাতটির সম্প্রসারণ হলে দেশে স্বাস্থ্যকর ভোজ্যতেল উৎপাদন বাড়বে। এতে আমদানি কমিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।
জলাবদ্ধতাসহিষ্ণু ও স্বল্প জীবকালের উচ্চফলনশীল বিনা-৪ জাতের সরিষা চাষ করে মাগুরার মহম্মদপুরে অভাবনীয় সফলতা পেয়েছেন কৃষক। সাধারণ জাতের তুলনায় দ্বিগুণ উৎপাদন ও অধিক তেল নিঃসরণের জন্য এ জাতের সরিষা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন তাঁরা।
এর ফলে দেশে ভোজ্য তেলের চাহিদা অনেকাংশে মেটানো সম্ভব হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, আমন ধান কাটার পর বোরো রোপণের আগ পর্যন্ত জেলায় বিপুল পরিমাণ জমি পড়ে থাকে। কয়েক বছর আগে এই সময়টা কাজে লাগিয়ে বাড়তি ফসল হিসেবে বিনা চাষে সরিষা আবাদে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করে স্থানীয় কৃষি বিভাগ। বিনা ৪ সরিষা আবাদ এখন কৃষকদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে উপজেলার সদর, বাবুখালী, দীঘা, বিনোদপুর, রাজাপুর, নহাটা, পলাশবাড়িয়া, বালিদিয়া ইউনিয়নের ইউনিয়নের কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে অনেক কৃষক মাঠে জলাবদ্ধতার ফলে চৈতালি ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ওই সময় বিনা-৪ জাতের সরিষার আবাদ কারি কৃষকেরা সে ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। ৭ দিন পানির নিচে ডুবে থাকার পরও বিনা জাতের সরিষার গাছ দ্রুত বেড়ে উঠেছে। ফলনও এসেছে আশানুরূপ।
এ সরিষার আবাদে প্রাকৃতিক বালাই কম হওয়ায় উৎপাদন খরচও কম। নতুন এ জাতের সরিষার আবাদ দেখে অনেকেই আগামী মৌসুম থেকে বিনা সরিষার চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছে।
বাবুখালী ইউনিয়নের চালিমিয়া গ্রামের কৃষক মো. হাবিবুর রহমানসহ অনেক কৃষক জানান, দেশি জাতের সরিষায় একরপ্রতি ফলন ৭-৮ মণের বেশি না হলেও বিনা সরিষার ফলন একরপ্রতি প্রায় ১৩ থেকে ১৪ মণ। খরচ বাদে লাভ ১৫ থেকে ১৮ হাজার টাকা।
উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মৃণাল কান্তি বলেন, ‘বিনা-৪ জাতের সরিষা চাষে খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়ায় আমার ব্লকের কৃষকেরা ভবিষ্যতে আরও বেশি করে আবাদ করার আগ্রহ প্রকাশ করছে।’
মহম্মদপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আব্দুস সোবহান জানান, উপজেলায় বিনা-৪ জাতের সরিষা চাষে ফলন হয়েছে আশানুরূপ। এখনো সব কৃষকের সরিষা ঘরে ওঠেনি। কৃষকদের মধ্যে বিনা-৪ সরিষা চাষ দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) মাগুরা উপকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেফাউর রহমান জানান, পরমাণু কৃষি প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে উচ্চ ফলনশীল বিনা-৪ জাতটির সম্প্রসারণ হলে দেশে স্বাস্থ্যকর ভোজ্যতেল উৎপাদন বাড়বে। এতে আমদানি কমিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৯ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪