মোহাম্মদ আলী, বাবুগঞ্জ
বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুরে হঠাৎ করে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ নদী ভাঙন। গতকালের ভাঙনে ৩টি বসতবাড়ি পুরোপুরি নদীগর্ভে ধসে পড়েছে। ১০০ বছরের পুরোনো ঈদগাহর বেশ কতকটাও নদীতে গিয়েছে। নদীর পেটে যাওয়ার পথে একটি মসজিদও।
কোনো কিছুতেই যেন থামছে না সর্বনাশা সুগন্ধা নদীর ভাঙন। নদী বেষ্টিত বাবুগঞ্জ উপজেলার চারদিকে শুধু ভাঙনের শব্দ। গতকাল রোববার সকাল ৭টার সময় উপজেলার রহমতপুর ইউনিয়নের পশ্চিম ক্ষুদ্রকাঠী গ্রামের ইদ্রিস আলী বেপারী, মো. বাবুল হাওলাদার ও ওমর আলীর বসতঘর নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। পশ্চিম ক্ষুদ্রকাঠী জামে মসজিদ এবং শত বছরের ঈদগাহও ভাঙছে। এ ছাড়াও ঝুঁকিতে রয়েছে মজিবুর রহমান, আব্দুর রব, জাহাঙ্গীর খান, ইউনুস সরদার, শামিম আকন, মো. হানিফ, কালাম খান, সফর আলী খন্দকার, শহিদুল ও হজরত আলীসহ আরও অর্ধ শতাধিক মানুষের বাড়িঘর। ইতিমধ্যে স্থানীয় বাসিন্দাদের সহায়তায় আশপাশের বাড়ি-ঘরের মালামালসহ ঘর সরিয়ে অন্যত্র নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। মসজিদের টিন, ইটও খুলে সরিয়ে নিচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
হঠাৎ করে নদী ভাঙন দেখা দেওয়ায় এলাকার অধিবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। বাবুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আমীনুল ইসলাম ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. নাসির উদ্দীন ক্ষুদ্রকাঠী এলাকা পরিদর্শন করেন।
এ ছাড়াও বাবুগঞ্জ উপজেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি মো. গোলাম হোসেন স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. সুলতান মোল্লাসহ স্থানীয় সুশীল সমাজের নেতারা ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন।
সরেজমিনে এলাকার বাসিন্দা মো. মানিক মৃধা, মো. সেলিম হাওলাদার ও শাহ আলম হাওলাদারের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নদী থেকে বালু উত্তোলন ও ইটভাটায় মাটি কেটে নেওয়া এবং পরিকল্পিত নদী শাসন না করায় নদী ভাঙন থামছে না। ভাঙন রোধে এ পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত ইদ্রিস আলীর পরিবার জানায়, কিছু টের পাওয়া আগেই হঠাৎ গতকাল সকাল ৭ টার দিকে নদী ভাঙন শুরু হয়। স্থানীয়দের সহায়তায় ঘরের মালামাল সরিয়ে নেওয়ার মধ্যেই বাড়ি নদীর পেটে চলে গিয়েছে। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
রহমতপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সরোয়ার মাহমুদ বলেন, নদী ভাঙন বাবুগঞ্জের মানুষের নিত্য নৈমিত্তিক ঘটনা। নদী ভাঙন রোধে সরকার মেগা প্রকল্প হাতে নিয়েছেন।
এ ব্যাপারে বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ জানান, উপজেলার জনগুরুত্বপূর্ণ এলাকা মীরগঞ্জ, এয়ারপোর্টের উত্তর অংশ ও বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সেতু এলাকা ভাঙন থেকে রক্ষা করার জন্য একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। এর প্রস্তাবনা ইতিমধ্যে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুরে হঠাৎ করে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ নদী ভাঙন। গতকালের ভাঙনে ৩টি বসতবাড়ি পুরোপুরি নদীগর্ভে ধসে পড়েছে। ১০০ বছরের পুরোনো ঈদগাহর বেশ কতকটাও নদীতে গিয়েছে। নদীর পেটে যাওয়ার পথে একটি মসজিদও।
কোনো কিছুতেই যেন থামছে না সর্বনাশা সুগন্ধা নদীর ভাঙন। নদী বেষ্টিত বাবুগঞ্জ উপজেলার চারদিকে শুধু ভাঙনের শব্দ। গতকাল রোববার সকাল ৭টার সময় উপজেলার রহমতপুর ইউনিয়নের পশ্চিম ক্ষুদ্রকাঠী গ্রামের ইদ্রিস আলী বেপারী, মো. বাবুল হাওলাদার ও ওমর আলীর বসতঘর নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। পশ্চিম ক্ষুদ্রকাঠী জামে মসজিদ এবং শত বছরের ঈদগাহও ভাঙছে। এ ছাড়াও ঝুঁকিতে রয়েছে মজিবুর রহমান, আব্দুর রব, জাহাঙ্গীর খান, ইউনুস সরদার, শামিম আকন, মো. হানিফ, কালাম খান, সফর আলী খন্দকার, শহিদুল ও হজরত আলীসহ আরও অর্ধ শতাধিক মানুষের বাড়িঘর। ইতিমধ্যে স্থানীয় বাসিন্দাদের সহায়তায় আশপাশের বাড়ি-ঘরের মালামালসহ ঘর সরিয়ে অন্যত্র নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। মসজিদের টিন, ইটও খুলে সরিয়ে নিচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
হঠাৎ করে নদী ভাঙন দেখা দেওয়ায় এলাকার অধিবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। বাবুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আমীনুল ইসলাম ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. নাসির উদ্দীন ক্ষুদ্রকাঠী এলাকা পরিদর্শন করেন।
এ ছাড়াও বাবুগঞ্জ উপজেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি মো. গোলাম হোসেন স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. সুলতান মোল্লাসহ স্থানীয় সুশীল সমাজের নেতারা ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন।
সরেজমিনে এলাকার বাসিন্দা মো. মানিক মৃধা, মো. সেলিম হাওলাদার ও শাহ আলম হাওলাদারের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নদী থেকে বালু উত্তোলন ও ইটভাটায় মাটি কেটে নেওয়া এবং পরিকল্পিত নদী শাসন না করায় নদী ভাঙন থামছে না। ভাঙন রোধে এ পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত ইদ্রিস আলীর পরিবার জানায়, কিছু টের পাওয়া আগেই হঠাৎ গতকাল সকাল ৭ টার দিকে নদী ভাঙন শুরু হয়। স্থানীয়দের সহায়তায় ঘরের মালামাল সরিয়ে নেওয়ার মধ্যেই বাড়ি নদীর পেটে চলে গিয়েছে। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
রহমতপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সরোয়ার মাহমুদ বলেন, নদী ভাঙন বাবুগঞ্জের মানুষের নিত্য নৈমিত্তিক ঘটনা। নদী ভাঙন রোধে সরকার মেগা প্রকল্প হাতে নিয়েছেন।
এ ব্যাপারে বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ জানান, উপজেলার জনগুরুত্বপূর্ণ এলাকা মীরগঞ্জ, এয়ারপোর্টের উত্তর অংশ ও বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর সেতু এলাকা ভাঙন থেকে রক্ষা করার জন্য একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। এর প্রস্তাবনা ইতিমধ্যে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪