বদরুল ইসলাম মাসুদ, বান্দরবান
বান্দরবানে টানা বৃষ্টির ফলে পাহাড়ের ঝুঁকিপূর্ণ স্থান ও নদী তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারীদের নিরাপদে সরিয়ে নিতে প্রশাসন ও পৌরসভা কর্তৃপক্ষ প্রস্তুতি নিয়েছে। এর অংশ হিসেবে জেলায় ১৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করা হয়েছে। তবে পরিস্থিতি এখনো খারাপ না হওয়ায় গতকাল রোববার বেলা তিনটা পর্যন্ত এসব আশ্রয়কেন্দ্রে কেউ ওঠেননি।
গতকাল বৃষ্টি হলেও আগের চার দিনের তুলনায় বৃষ্টি কম হয়েছে। নদীতে পানি বাড়লেও বিপৎসীমার অনেক নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এদিকে পাহাড়ে ও নদী তীরবর্তী এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের তালিকা করছে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন। এর মধ্যে এক হাজার পরিবার চরম ঝুঁকির মধ্যে বসবাস করছে। তাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে প্রস্তুতি নিয়েছে প্রশাসন।
বান্দরবান জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, অবিরাম বর্ষণ আর পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢলে জেলার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চলে পানি উঠেছে। জেলা সদরসহ বিভিন্ন এলাকায় পাহাড়ের ওপর ও পাদদেশে অনেকে বসবাস করেন। তাঁদের অনেকেই পাহাড়ধসের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের তালিকা করার জন্য ইউএনওদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসনের ভারপ্রাপ্ত রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টর (আরডিসি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. কায়েসুর রহমান জানান, ইতিমধ্যে সদর ও লামা উপজেলার ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের তালিকা করেছেন ইউএনওরা। এর মধ্যে লামা ও সদর উপজেলায় ৫০০ করে মোট এক হাজার পরিবারকে চিহ্নিত করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কায়েসুর রহমান বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের দুর্যোগকালে সরিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে নিতে বান্দরবান পৌরসভা এলাকায় ১২টি এবং লামায় চারটিসহ মোট ১৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
বান্দরবান পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা তৌহিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত শনিবার পৌরসভা মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম বেবী জরুরি বিজ্ঞপ্তি জারি করে পাহাড়ের ঝুঁকিপূর্ণ বসতি থেকে লোকজনকে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। এ ছাড়া শনিবার থেকে শহরে মাইকিং করে লোকজনকে সতর্ক ও সচেতন করা হচ্ছে।
বান্দরবান পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, পৌরসভার নয়টি ওয়ার্ডের ১২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করা হয়েছে। এগুলো সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধান করতে সংশ্লিষ্ট কাউন্সিলরদের নাম ও মোবাইল নম্বরযুক্ত বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হয়েছে।
এর মধ্যে রয়েছে শহর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আল ফারুক ইনস্টিটিউট, হাফেজঘোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র, সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, সরকারি কলেজ, ক্যাচিংঘাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উজানিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বালাঘাটা যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসহ ১২টি কেন্দ্র।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কায়েসুর রহমান বলেন, লোকজন ঝুঁকি সত্ত্বেও নিজ ঘরবাড়ি ছেড়ে আসতে চায় না। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত নিজ ঘরবাড়িতে থাকে। তবে অবস্থার অবনতি হলে অবশ্যই তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে আনা হবে।
এদিকে অবিরাম ভারী বর্ষণ হলেও বান্দরবানে এখনো বন্যার আশঙ্কা নেই বলে পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে। বান্দরবানের সাঙ্গু (শঙ্খ), মাতামুহুরী এবং বাঁকখালী নদীর পানি এখনো বিপৎসীমার অনেক নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
বান্দরবানে টানা বৃষ্টির ফলে পাহাড়ের ঝুঁকিপূর্ণ স্থান ও নদী তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারীদের নিরাপদে সরিয়ে নিতে প্রশাসন ও পৌরসভা কর্তৃপক্ষ প্রস্তুতি নিয়েছে। এর অংশ হিসেবে জেলায় ১৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করা হয়েছে। তবে পরিস্থিতি এখনো খারাপ না হওয়ায় গতকাল রোববার বেলা তিনটা পর্যন্ত এসব আশ্রয়কেন্দ্রে কেউ ওঠেননি।
গতকাল বৃষ্টি হলেও আগের চার দিনের তুলনায় বৃষ্টি কম হয়েছে। নদীতে পানি বাড়লেও বিপৎসীমার অনেক নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এদিকে পাহাড়ে ও নদী তীরবর্তী এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের তালিকা করছে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন। এর মধ্যে এক হাজার পরিবার চরম ঝুঁকির মধ্যে বসবাস করছে। তাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে প্রস্তুতি নিয়েছে প্রশাসন।
বান্দরবান জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, অবিরাম বর্ষণ আর পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢলে জেলার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চলে পানি উঠেছে। জেলা সদরসহ বিভিন্ন এলাকায় পাহাড়ের ওপর ও পাদদেশে অনেকে বসবাস করেন। তাঁদের অনেকেই পাহাড়ধসের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের তালিকা করার জন্য ইউএনওদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসনের ভারপ্রাপ্ত রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টর (আরডিসি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. কায়েসুর রহমান জানান, ইতিমধ্যে সদর ও লামা উপজেলার ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের তালিকা করেছেন ইউএনওরা। এর মধ্যে লামা ও সদর উপজেলায় ৫০০ করে মোট এক হাজার পরিবারকে চিহ্নিত করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কায়েসুর রহমান বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের দুর্যোগকালে সরিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে নিতে বান্দরবান পৌরসভা এলাকায় ১২টি এবং লামায় চারটিসহ মোট ১৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
বান্দরবান পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা তৌহিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত শনিবার পৌরসভা মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম বেবী জরুরি বিজ্ঞপ্তি জারি করে পাহাড়ের ঝুঁকিপূর্ণ বসতি থেকে লোকজনকে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। এ ছাড়া শনিবার থেকে শহরে মাইকিং করে লোকজনকে সতর্ক ও সচেতন করা হচ্ছে।
বান্দরবান পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, পৌরসভার নয়টি ওয়ার্ডের ১২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করা হয়েছে। এগুলো সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধান করতে সংশ্লিষ্ট কাউন্সিলরদের নাম ও মোবাইল নম্বরযুক্ত বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হয়েছে।
এর মধ্যে রয়েছে শহর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আল ফারুক ইনস্টিটিউট, হাফেজঘোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র, সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, সরকারি কলেজ, ক্যাচিংঘাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উজানিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বালাঘাটা যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসহ ১২টি কেন্দ্র।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কায়েসুর রহমান বলেন, লোকজন ঝুঁকি সত্ত্বেও নিজ ঘরবাড়ি ছেড়ে আসতে চায় না। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত নিজ ঘরবাড়িতে থাকে। তবে অবস্থার অবনতি হলে অবশ্যই তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে আনা হবে।
এদিকে অবিরাম ভারী বর্ষণ হলেও বান্দরবানে এখনো বন্যার আশঙ্কা নেই বলে পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে। বান্দরবানের সাঙ্গু (শঙ্খ), মাতামুহুরী এবং বাঁকখালী নদীর পানি এখনো বিপৎসীমার অনেক নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪