বরগুনা প্রতিনিধি
শিশুসন্তানকে কোলে আঁকড়ে আছেন মা। পোড়া লাশ দুটো দেখে চেহারা বোঝার উপায় নেই। তবে এটুকু স্পষ্ট যে ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে যাত্রীবাহী লঞ্চে আগুন ছড়িয়ে পড়ার পর সন্তানকে আঁকড়ে ধরেছিলেন এই মা। সেভাবেই অঙ্গার হয়েছেন দুজন। সেই সন্তানকে কোলে আঁকড়েই কবরে ঠাঁই হয়েছে এই মায়ের। শুধু তিনিই নন, সন্তানকে কোলে আঁকড়ে অন্তিমযাত্রা হয়েছে আরও এক মায়ের। এই দুই মা ও তাঁদের দুই সন্তানসহ গতকাল শনিবার বরগুনায় ২১টি কবরে দাফন করা হয়েছে ২৩ জনকে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত যাত্রীদের মধ্যে ৩৭ জনের মরদেহ গত শুক্রবার রাতে ঝালকাঠি হাসপাতাল থেকে হস্তান্তর করে ঝালকাঠি জেলা প্রশাসন। সেখান থেকে চারজনের মরদেহ স্বজনদের
বুঝিয়ে দেওয়া হয়। ৩৩ জনের মরদেহ নিয়ে রাত পৌনে ১২টার দিকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে পৌঁছায় লাশবাহী গাড়ি। এ সময় হাসপাতাল প্রাঙ্গণে কান্নায় ভেঙে পড়েন অপেক্ষমাণ স্বজনেরা। রাত ১২টার দিকে এক নারীর মরদেহ শনাক্ত করে নিয়ে যান তাঁর এক স্বজন। গতকাল শনিবার দুপুরে লাশ দাফনের আগপর্যন্ত আরও চার শিশুসহ নয়জনের লাশ শনাক্ত করে নিয়ে যান স্বজনেরা। বরগুনা সার্কিট হাউস মাঠে বেলা ১১টার দিকে গণজানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন হাজারো মানুষ। জানাজা ও দাফনের সময় বরগুনা-১ আসনের সাংসদ অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, বরগুনার পৌরমেয়র অ্যাডভোকেট কামরুল আহসান উপস্থিত ছিলেন। এ সময়ও নিহত ও নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনদের কান্নায় পরিবেশ ভারী হয়ে ওঠে।
জেলা প্রশাসন সূত্র, নিহত ও নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজন এবং জানাজায় অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিসহ বিভিন্ন সূত্র জানায়, জানাজা শেষে বরগুনা সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের পোটকাখালী এলাকায় ২৩ জনকে ২১টি কবরে দাফন করা হয়। এর মধ্যে দুই মাকে তাঁদের শিশুসন্তানসহ কবর দেওয়া হয়েছে। সন্তানকে আঁকড়ে ধরেই মৃত্যু হয়েছে ওই দুই মা ও তাঁদের সন্তানদের।
বরগুনার জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, ঝালকাঠি জেনারেল হাসপাতাল থেকে মোট ৩৭ জনের মরদেহ বুঝে নেয় বরগুনা জেলা প্রশাসন। এদের মধ্যে শনিবার দুপুর ১২টায় দাফনের আগমুহূর্ত পর্যন্ত ১৪ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। জানাজা শেষে বাকি ২৩ জনের মরদেহ পোটকাখালী এলাকায় গণদাফন করা হয়েছে। পরিচয় শনাক্তের জন্য প্রতিটা মরদেহের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। পরিচয় শনাক্তের পর স্বজনদের কবর শনাক্ত করে দেওয়া হবে।
শিশুসন্তানকে কোলে আঁকড়ে আছেন মা। পোড়া লাশ দুটো দেখে চেহারা বোঝার উপায় নেই। তবে এটুকু স্পষ্ট যে ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে যাত্রীবাহী লঞ্চে আগুন ছড়িয়ে পড়ার পর সন্তানকে আঁকড়ে ধরেছিলেন এই মা। সেভাবেই অঙ্গার হয়েছেন দুজন। সেই সন্তানকে কোলে আঁকড়েই কবরে ঠাঁই হয়েছে এই মায়ের। শুধু তিনিই নন, সন্তানকে কোলে আঁকড়ে অন্তিমযাত্রা হয়েছে আরও এক মায়ের। এই দুই মা ও তাঁদের দুই সন্তানসহ গতকাল শনিবার বরগুনায় ২১টি কবরে দাফন করা হয়েছে ২৩ জনকে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত যাত্রীদের মধ্যে ৩৭ জনের মরদেহ গত শুক্রবার রাতে ঝালকাঠি হাসপাতাল থেকে হস্তান্তর করে ঝালকাঠি জেলা প্রশাসন। সেখান থেকে চারজনের মরদেহ স্বজনদের
বুঝিয়ে দেওয়া হয়। ৩৩ জনের মরদেহ নিয়ে রাত পৌনে ১২টার দিকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে পৌঁছায় লাশবাহী গাড়ি। এ সময় হাসপাতাল প্রাঙ্গণে কান্নায় ভেঙে পড়েন অপেক্ষমাণ স্বজনেরা। রাত ১২টার দিকে এক নারীর মরদেহ শনাক্ত করে নিয়ে যান তাঁর এক স্বজন। গতকাল শনিবার দুপুরে লাশ দাফনের আগপর্যন্ত আরও চার শিশুসহ নয়জনের লাশ শনাক্ত করে নিয়ে যান স্বজনেরা। বরগুনা সার্কিট হাউস মাঠে বেলা ১১টার দিকে গণজানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন হাজারো মানুষ। জানাজা ও দাফনের সময় বরগুনা-১ আসনের সাংসদ অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, বরগুনার পৌরমেয়র অ্যাডভোকেট কামরুল আহসান উপস্থিত ছিলেন। এ সময়ও নিহত ও নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনদের কান্নায় পরিবেশ ভারী হয়ে ওঠে।
জেলা প্রশাসন সূত্র, নিহত ও নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজন এবং জানাজায় অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিসহ বিভিন্ন সূত্র জানায়, জানাজা শেষে বরগুনা সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের পোটকাখালী এলাকায় ২৩ জনকে ২১টি কবরে দাফন করা হয়। এর মধ্যে দুই মাকে তাঁদের শিশুসন্তানসহ কবর দেওয়া হয়েছে। সন্তানকে আঁকড়ে ধরেই মৃত্যু হয়েছে ওই দুই মা ও তাঁদের সন্তানদের।
বরগুনার জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, ঝালকাঠি জেনারেল হাসপাতাল থেকে মোট ৩৭ জনের মরদেহ বুঝে নেয় বরগুনা জেলা প্রশাসন। এদের মধ্যে শনিবার দুপুর ১২টায় দাফনের আগমুহূর্ত পর্যন্ত ১৪ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। জানাজা শেষে বাকি ২৩ জনের মরদেহ পোটকাখালী এলাকায় গণদাফন করা হয়েছে। পরিচয় শনাক্তের জন্য প্রতিটা মরদেহের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। পরিচয় শনাক্তের পর স্বজনদের কবর শনাক্ত করে দেওয়া হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪